নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি

আমার মরণ চান্নি পসর রাইতে যেন হয়

েফরারী এই মনটা আমার

আিম আমার েদশেক ভােলাবািস

েফরারী এই মনটা আমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে মুসলমানদের উপর ভয়াবহ জুলুম করার ফলে বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা সহ তাবত পশ্চিমা শক্তির উপর খোদায়ী গজব(২)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৭

[ইহুদীরা সারা দুনিয়ায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং মুসলমানদের বিপর্যস্ত করার উদ্দেশ্যে প্রায় দুইশ বছর পূর্বেই এক গভীর ষড়যন্ত্রমূলক ব্লু প্রিন্ট তৈরী করে।এই উদ্দেশ্য সারা বিশ্বে "ফ্রী ম্যাসন"নামক গোপন কার্যক্রম পরিচালনার উদ্দশ্যে গড়ে তোলে অসংখ্য গোপন কেন্দ্র,যা তারা "ম্যাসনিক লজ" নামে অভিহিত করে থাকে।

আর ঐ গুপ্ত ষড়যন্ত্রের সাথে সম্পৃক্ত এক মহিলা সদস্যের সাথে Sergiei Nilus নামে এক রুশীয় পাদ্রির সাথে গোপন সম্পর্কের কারনে সে তা ফাঁস করে দেয় তার প্রেমিকের কাছে।পরবর্তীতে ঐ রুশীয় পাদ্রি ঐ গুপ্ত ষড়যন্ত্রের কথা রুশ ভাষায় বই আকারে প্রকাশ করে বিশ্ববাসিকে জানিয়ে দেয়। যা ইংরেজিতে The Protocols of the Learned Elders of Zion নামে ১৯১৭ সালে প্রকাশিত হয়।

এতে ‘প্রেস ও সংবাদপত্রের ভূমিকা’ নামক পরিচ্ছদে লেখা আছে, “......আমরা প্রেসের সঙ্গেও নিম্নরূপ ব্যবহার করবো। প্রেসের বর্তমান ভূমিকা কি? মানুষের ভাবাবেগকে উত্তেজিত করা বা ক্ষেপিয়ে তোলার কাজই প্রেস করে যাচ্ছে। আমাদের অথবা অন্য কোনো স্বার্থপর দলের স্বার্থেই প্রেস এ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। প্রেস সাধারণ প্রাণহীন, ন্যায়নীতি বিরোধী ও মিথ্যা প্রচারের কাজে নিয়োজিত। প্রেস কার স্বার্থে কাজ করছে জনগণ তা বুঝতেই পারে না।.....

.....যদি এখনই আমরা গয়সমাজের ( মুসলমান)লোকদের মন-মগজে এতটা প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়ে থাকি যে, এরা বিশ্ব পরিস্থিতি তাদের নাকের ডগায় আমাদের লাগানো রঙিন চশমার মাধ্যমেই দেখতে বাধ্য হয়।....

....আমাদের সংবাদপত্রের সকল প্রকার সম্ভাব্য রঙ ধারণ করবে। তাদের মধ্যে সামন্তবাদী, প্রজাতন্ত্রী, বিপ্লবী এমনকি নৈরাজ্যবাদী পর্যন্ত দেখা যাবে। অবশ্য এ অবস্থা ততদিন থাকবে যতদিন শাসনতন্ত্র টিকে থাকবে। ভারতবাসীদের তৈরি বিষ্ণুদেবের মূর্তির ন্যায় আমাদের সংবাদপত্রগুলোর একশখানা হাত থাকবে এবং প্রতিটি হাতের এক একটি আঙ্গুল জনমতের কোন না কোন একটি সুর বাজাতে থাকবে। যখন কোনো শিরার গতি বেড়ে যাবে তখনই ওই হাতগুলো আমাদের উদ্দেশ্যের অনুকূলে পরিবেশ গড়ে তোলার কাজে অগ্রসর হবে। আর সত্য কথা এই যে, উত্তেজিত রোগী বিচার বুদ্ধি হারিয়ে ফেলে এবং এ জন্যই অতি সহজে অপরের পরামর্শ গ্রহণ করে। এ নির্বোধেরা মনে করে যে, এদের পক্ষীয় একটি সংবাদপত্রের মতামত এরা আবৃত্তি করছে। প্রকৃতপক্ষে এরা আমাদেরই মতামত অথবা আমাদের উদ্দেশ্য সিদ্ধির সহায়ক মতামতই আবৃত্তি করে থাকে। ভ্রান্তির দরুন এরা মনে করবে যে, এদের দলীয় মুখপত্রের মতবাদ অনুসরণ করেই এরা অগ্রসর হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে এরা কিন্তু আমাদেরই পতাকার পেছনে এগিয়ে আসছে।....”

উল্লেখ্য, ইহুদী প্রটোকলে কথিত গয়(মুসলমান) বিরোধী ষড়যন্ত্র ও প্রচারণা এবং আজকের ইসলাম ও বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা মূলত একই। যুক্তরাষ্ট্র তথা ইহুদীদের একটা বড় অভ্যাস হলো কোন কিছু করার আগে তারা ওই বিষয়টি ওই দেশের জনমানসে প্রকারান্তরে গভীরভাবে ঢুকিয়ে দেয়। বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষিতেও গৃহযুদ্ধ বাধানোর জন্য তারা সেই অপচেষ্টাই করে যাচ্ছে।

আর তাদের এই নীল নকশা বাস্তবায়নে তারা অত্যান্ত সুকৌশলে ব্যবহার করছে হাসিনা-খালেদা-এরশাদ-হেফাজত-জামাত-সুশিল-মিডিয়াকে।

একই ভাবে সারাবিশ্বে বহু নামধারী ইসলামী সংগঠন পরিচালিত হয় সিআইএ এবং এধরনের গোয়ন্দা সংস্হা গুলোর পৃষ্ঠপোষকতায়। ইহুদি- আমেরিকা এদের মাধ্যমে তাদের গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায় ।এই জন্যই এরা ইসলাম প্রতিষ্ঠার দোহাই দিয়ে জিহাদের জিগির তোলে,তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে ইসলামকে অভিযুক্ত করার সুযোগ করে দেয়।মুলতঃ তারা তাদের পশ্চিমা প্রভুদের নীলনক্‌শাই বাস্তবায়ন করে ।

যেমন জামাতে ইসলাম এরা ইসলামের কোন দল নয়,এরা জামাতে মওদুদী। এরা ইহুদি- আমেরিকার দালাল। এদের মুল প্রতিস্ঠাতা আবুল আ'লা মওদুদী ছিলো প্রথমে ব্রিটিশদের এজেন্ট,পরে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্হা সিআইএ এর এজেন্ট হয় । এই তথ্য জানা যায় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এর গোয়েন্দা সংস্হা কেজিবি কর্মকর্তা দোমিত্র মিত্রোখিন রচিত "মিত্রখিন আর্কাইভ" হতে।সম্প্রতি মৌলানা মওদুদীর ছেলের সাক্ষাতকার থেকে তার দ্বিমূখী চরিত্র সম্পর্কে আরো জানা যায়।

Click This Link জানা যায় সে সৌদি আরবে গিয়ে মার্কিন তেল কোম্পানী গুলোর মাধ্যমে সিআইএ হতে অর্থানুকুল্য লাভ করতো।যা আজো অব্যহত আছে ।

ঠিক একই কথা প্রযোজ্য তথাকথিত হেফাজতে ইসলাম নামধারী ধর্মব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে।তারাও সৌিদ দালাল সরকারের মাধ্যমে মার্কিন-পশ্চিমাদের অর্থানুকুল্য লাভ করে ও তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে।একসময় জেএমবি নামক সন্ত্রাসী সংগঠন এই ক্বওমী (হেফাজতে ইসলাম নামধারী) মাদ্রাসা হতে উদ্ভব হয়েছিলো।তারা একসময় শ্লোগান দিয়েছিল "আমরা হবো তালেবান,বাংলা হবে আফগান।"

এদের মাধ্যমে বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তিই এ কথা প্রতিষ্ঠা করতে চায় ইসলাম মানেই সন্ত্রাসবাদ বা টেররিজম,মুসলমান মাত্রই টেররিস্ট বা সন্ত্রাসী। মুসলমানদের এই পৃথিবী হতে নির্মূল করতে হবে ,নয়তো সারা বিশ্বে শান্তির আশা করা দূরাশা মাত্র।

এই অজুহাতে সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ও ইসলামের আজ সবচেয় বড় শত্রু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা শক্তি।বিশ্ব সভ্যতাকে রক্ষা করতে টেররিজম দমনের নামে ইসলাম এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা সহ তাবত পশ্চিমা শক্তি। তারা তাদের অত্যাধুনিক সমর শক্তি নিয়ে প্রবল বিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়ছে একের পর এক মুসলিম দেশের উপর ।বিমান-ক্ষেপনাস্ত্র-ড্রোন হামলায় শহীদ করছে লক্ষ লক্ষ সাধারন মুসলমান।]



বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে মুসলমানদের উপর ভয়াবহ জুলুম নির্যাতন করার ফলে জুলুমবাজ বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা সহ তাবত পশ্চিমা শক্তির উপর খোদায়ী গজব দেখুন নীচের খবরটাঃ

ভয়াবহ শৈত্যপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার অধিকাংশ অঞ্চলে গত মঙ্গলবার জনজীবন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এই অঞ্চলে তাপমাত্রা গত দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এই তাপমাত্রা মঙ্গলপৃষ্ঠের চেয়েও কম বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তর আমেরিকা অঞ্চলে এবারের এই আবহাওয়া এতটাই শীতল যে সেখানে এক কাপ ফুটন্ত পানি শূন্যে উড়িয়ে দিলে তা মাটিতে নেমে আসার আগেই বরফে পরিণত হয়। মঙ্গলপৃষ্ঠ পরিভ্রমণকারী রোবটযান সেখানকার দৈনিক তাপমাত্রার যে তথ্য-উপাত্ত পাঠাচ্ছে, তাতে দেখা যায়, লাল গ্রহটির তাপমাত্রা মাইনাস ২৫ থেকে মাইনাস ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করে।

মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউটের একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, কিছু অঞ্চলে এখন তাপমাত্রা যে পর্যায়ে নেমেছে, তা মঙ্গলের তাপমাত্রার চেয়েও কম। আরেকটি বাস্তবসম্মত তুলনা হচ্ছে, দক্ষিণ মেরুর অ্যামুন্ডসেন-স্কট নামের একটি স্টেশনে গত মঙ্গলবার তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর একই দিনে শৈত্যপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্রের তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৩৫ ডিগ্রি।

শিকাগোর তাপমাত্রা এতটাই নেমে গিয়েছিল, সেখানকার লিংকন পার্ক চিড়িয়াখানার মেরুভালুকটি বিশেষ ব্যবস্থায় উষ্ণতা নিতে বাধ্য হয়। আর কেন্টাকি অঙ্গরাজ্যে একজন পলাতক কয়েদি একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে অসহনীয় ঠান্ডায় রাত যাপনের পর আবারও কারাগারের উষ্ণতর পরিবেশে ফেরার চেষ্টা করেন। কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের সব এলাকায় তাপমাত্রা ছিল শূন্যের নিচে। আর ক্রান্তীয় অঞ্চল হিসেবে পরিচিত হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জেও গতকাল তাপমাত্রা শূন্যের নিচে নেমে যায়। সচরাচর রৌদ্রজ্জ্বল ও উষ্ণ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত ফ্লোরিডা এবং ক্যালিফোর্নিয়ায়ও ছিল একই অবস্থা। তবে সবচেয়ে বিপজ্জনক শীত পড়েছে মধ্য-পশ্চিমাঞ্চলে।

বিভিন্ন অঞ্চলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি বিভিন্ন দপ্তর বন্ধ রাখা হয়। উড়োজাহাজ, ট্রেন, সড়কসহ প্রায় সব পথেই যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যে গতকালের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মনটানায় মাইনাস ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ইলিনয়, ইন্ডিয়ানা, আইওয়া, মেরিল্যান্ড, মিশিগান, মিনেসোটা, নেব্রাসকা, নর্থ ডাকোটা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, সাউথ ডাকোটা, ভার্জিনিয়া, ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া ও উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের বিভিন্ন অংশের তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৪০ থেকে মাইনাস ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত। সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যেই কমবেশি প্রভাব পড়েছে এই শৈত্যপ্রবাহের। আর এতে ওই এলাকায় দুর্গত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৯ কোটি। এএফপি ও বিবিসি।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৫

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনি লিখেছেন,

"ইহুদীরা সারা দুনিয়ায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং মুসলমানদের বিপর্যস্ত করার উদ্দেশ্যে প্রায় দুইশ বছর পূর্বেই এক গভীর ষড়যন্ত্রমূলক ব্লু প্রিন্ট তৈরী করে।এই উদ্দেশ্য সারা বিশ্বে "ফ্রী ম্যাসন"নামক গোপন কার্যক্রম পরিচালনার উদ্দশ্যে গড়ে তোলে অসংখ্য গোপন কেন্দ্র, "


২০০ বছর আগে করা প্ল্যান নিয়ে যদি মাত্র ১৪ মিলিয়ন ইহুদী ২০০০ মিলিয়ন মুসলমানের ক্ষতি করতে সমর্থ হয়, আমি তাদেরকে 'আল্লাহের আসল লোক' বলে ঘোষনা করতে চাই, এবং ২০০০ মিলিয়ন মুসলামানের উচিত মুসা নবীকে আরো বেশী মুল্য দেয়ার ব্যাপারটা ভেবে দেখা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৬

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: এক শয়তান সমস্ত পৃথিবীতে ওয়াসওয়াসা দিয়ে পাপকাজ করয়।কিন্ত্ু তাই বলেসে সমর্থন যোগ্য নয়।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০৭

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: বোগাস

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৫

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আপনি The Protocols of the Learned Elders of Zion লিখে সার্চ দিলেই এ সংক্রান্ত অনেক তথ্য আপনি পেয়ে যাবেন। এছাড়াও কুরআন শরীফ পড়ুন। তাহলে আর আমাদের অর্থমন্ত্রীর মতো কথায় বোগাস বোগাস করবেননা।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৬

উড়োজাহাজ বলেছেন: প্রথম অংশটুকু অনেক সুন্দর হয়েছে। ইহুদি চক্রান্ত নামের ঐ বইটিতে তা আরো বিস্তারিতভাবে বলা হয়েছে। কিন্তু আপনি দ্বিতীয় যে অংশটি তুলে ধরেছেন তা নিতান্তই আপনার মতামত। এ ব্যাপারে আমার মতামত হচ্ছে, আসলে মুসলমানদের উপর তাদের এই ষড়যন্ত্রের কারণে তাদের উপর এই আযাব আসছে না। বরং একটু অন্যভাবে চিন্তা করার অবকাশ আছে। প্রকৃতপক্ষে মুসলামান জাতি নিদেজের কৃত অপরাধ (সুরা ত্ওবাহর ১৩৮-১৩৯ নং আয়াত দ্রষ্টব্য) এবং ব্যর্থতার কারণে আল্লাহর জ্ঞাতসারেই এই শাস্তি ভোগ করছে। তাই তা থেকে মুক্তির জন্য তাদেরকেই প্রথমত পরিবর্তীত হতে হবে। তাদেরকে সংশোধিত হতে হবে। আল্লাহ নিজ থেকে তা করে দেবেন না। আগে তাদেরকে এগিয়ে আসতে হবে এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে। আর তখন আল্লাহ তার অভিপ্রায় পূরণ করতে তাদেরকে ধ্বংস করবেন।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০১

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন মুসলমানদের তওবা করা উচিত।তবে আপনি জেনে খুশি হবেন বর্তমানে আল্লাহ্‌র যমীনে এমন কিছু খাছ বান্দা আছেন,ওনাদের দোয়ার বরকতে এই গযব বর্ষিত হছ্ছে।
Click This Link

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৪০

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: এখন এ থেকে বাঁচার জন্য প্রয়োজন সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌র রহমত।আর রহমত পাওয়ার শ্রেষ্ঠ উসিলা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ্‌ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,"হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি অবশ্যই আপনাকে সারা আলমের জন্য রহমত স্বরুপ পাঠিয়েছি"
Click This Link

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:২৩

সবুজ সংকেত বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ৷ ধন্যবাদ ৷ তবে কিছু জ্ঞানপাপী পাবেন যারা এমন যুক্তি দেয় যা তাদের মগজ যে হাঁটুতে সেটা প্রমাণ করে ৷ ভালো থাকবেন ৷

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৯

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: মুসলমানদেরকে জুলুম নির্যাতন করার ফলে জুলুমবাজ বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকা সহ তাবত পশ্চিমা শক্তির উপর খোদায়ী গজব-১
Click This Link

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২১

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না ।সবাই নিজের জন্যেই রাজনীতি করে । বড়জোর নিজ পরিবারের জন্য ,দলের জন্য করে । সে বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীই হোক আর বিরোধীদলীয় নেত্রীই হোক,এরশাদ সাহেবই হোক আর সাবেক প্রেসিডেন্ট বদরূদ্দোজা চৌধূরীই হোক। সে ৭১'রণান্গনে বীর যোদ্বা আবদুল কাদের সিদ্দীকিই হোক আর দেলোয়ার হোসেন সাইদীই (দেইল্ল্যা রাজাকার) হোক। সাকাচৌই হোক আর তেতুঁল হুজুর(যদিও এদের নামের সাথে হুজুর শব্দটি লেখা ঠিক নয )শফি সাহেবই হোক।প্রয়োজনে বিদেশী প্রভুদের কাছে দেশের সকল সম্পদ-স্বার্থ বিকিয়ে দেবার খত দেয়ার অংগীকার করে ।কেউ প্রভু হিসাবে গ্রহন করেছে হিন্দু রাস্ট্র ভারতকে,কেউ বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমাদের,কেউ বা পাকিস্তানকে।আর স্ব স্ব প্রভুকে খুশি করার জন্যই আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।আর এই কথাগুলো কারো অজানা নয় ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার। নয়তো আরো কঠিন পরিণতি আমাদের দিকে ধেয়ে আসছে।
Click This Link

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

আহমদ জসিম বলেছেন: সাধারণ পোস্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.