নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাজিদ উল হক আবির

সাধু সাবধান ! ব্লগের মালিক বঙ্গালা সাহিত্যকে ধরিয়া বিশাল মাপের ঝাঁকি দিতে নিজেকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত করিতেছেন। সেই মর্মে তিনি এখন কিটো ডায়েটিং, ডন-বৈঠক ও ভারোত্তলন প্রশিক্ষণে ব্যস্ত। প্রকাশিত গ্রন্থঃ১। শেষ বসন্তের গল্প । (২০১৪)২। মিসিং পারসন - প্যাত্রিক মোদিয়ানো, ২০১৪ সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী (অনুবাদ, ২০১৫) ৩। আয়াজ আলীর ডানা (গল্পগ্রন্থ - ২০১৬ ৪। কোমা ও অন্যান্য গল্প(গল্প গ্রন্থ, ২০১৮) ৫। হেমন্তের মর্সিয়া (কবিতা, ২০১৮) ৬। কাঁচের দেয়াল (গল্পগ্রন্থ, ২০১৯)

সাজিদ উল হক আবির › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূতির খালের হাওয়া ১২ - আন্তর্জাতিক নারীদিবসের প্রাক্কালে

০৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৩৪

১।
আগামীকাল নারী দিবস। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা অবস্থায় আমাদের ইংরেজি বিভাগে খুব উৎসাহ উদ্যমের সঙ্গে পালন করা হত এই দিনটি। আমাদের শিক্ষিকারা প্রায় সবাই বেগুনী রঙের শাড়ি পরে ডিপার্টমেন্টে আসতেন। আর সি মজুমদার অডিটোরিয়াম ভাড়া নেয়া হতো। শেক্সপিয়রের বিবিধ নাটকের স্কিট প্লে করা হতো, যে অংশগুলিতে নারীদের শক্তিশালী উপস্থিতি আছে। আমি নিজে সাধারণত মিউজিক ডিপার্টমেন্টে থাকতাম। স্টেজের এক কিনারে বসে আমার কিবোর্ডে নাটিকাসমূহের ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর তৈরি করতাম। কেউ কবিতা পাঠ করলে, বা অ্যানাউন্সমেন্টের ফাঁকে যে গ্যাপগুলো তৈরি হয়, ওতে টুকরো টুকরো পিয়ানোর পিস প্লে করতাম।

আমার ইমিডিয়েট সিনিয়র ব্যাচের এক ভাই আর আপার কথা আমার প্রায়ই মনে পড়ে। তারা নিয়মিত অংশ নিতেন এই অনুষ্ঠানগুলিতে। উক্ত বড়ভাই ছিলেন দুর্দান্ত হ্যান্ডসাম একজন মানুষ। আপুও লাস্যময়ী সুন্দরী। ডিপার্টমেন্টের বেশীরভাগ সম্পর্কই ভেঙ্গে যেতে দেখেছি স্টুডেন্ট লাইফেই। এই আপু আর ভাইয়ের সম্পর্কটা বিয়ে পর্যন্ত গড়ায়। আপু অ্যাকাডেমিয়াতে প্রবেশ করেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে। ভাই একটা ব্যাংকে। সে আপু বছরখানেক চাকরী করবার পর, অ্যাকাডেমিক প্রফেশনের প্রয়োজনেই গেলেন পাশ্চাত্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সূত্রে। ভাই ঢাকায়।

ইদানীং মানুষজনের সম্পর্কের ওঠানামা বোঝার একটা ভালো উপায় হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা কীভাবে নিজেদের জীবনকে উপস্থাপন করেন সেটা। সুন্দর সুন্দর ছবি দেখে কেউ সুখে আছে - এটা আন্দাজ করে নেয়া হয়তো ভুল। কিন্তু কে কাকে পছন্দ করে বা করে না, এটা পোস্টের রিঅ্যাকশন দেখে বোঝা যায়।

একজোড়া দম্পতি, যারা প্রায় প্রতিমুহূর্তেই নিজেদের অ্যাফেকশন শেয়ার করবার জন্যে ছবি শেয়ার করতেন, একে অপরের পোস্টে নিজেদের ভালোবাসা জানিয়ে কমেন্ট করতেন, লাভ সাইন দিয়ে ভরিয়ে দিতেন - তাদের হঠাৎ পরস্পরের ব্যাপারে নিশ্চুপ হয়ে যাওয়াটা চোখে লাগে। খেয়াল করলাম, আপুর পাশ্চাত্যের অসাধারণ সব সুন্দর দেশের চোখ ধাঁধানো লোকেশনে তোলা ছবির কমেন্ট সেকশানে, রিঅ্যাকশানে ভাইএর উপস্থিতি নেই আজ প্রায় একবছর। ভাইও ছবি শেয়ার করছেন, তবে তাতেও আপুর উপস্থিতি নেই একদম।
আমার সন্দেহ হয়। আমি ঘনিষ্ঠ একজনের সূত্রে জানতে পাই, আপু পার্মানেন্টলি থেকে যাওয়ার প্ল্যান করছেন পাশ্চাত্যে। ভাইয়ের তাতে মত নেই।

হয়তো তারা আলাদা হয়ে যাবেন।

আবার এও হতে পারে যে, আমাকে যিনি তাদের ব্যাপারে তথ্য দিয়েছেন, তার তথ্য ভুল।

কিন্তু আমি যেটা জানি, তা হল, মানুষ সাধারণত হিংসুক, এবং পজেসিভ একটা প্রাণী। ভাই যখন আপুর সাথে একমত হন, তার বাইরে পড়তে যাওয়ার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে (এখানে অনেকের মনে হতে পারে, আপু একজন শিক্ষিত স্বাধীন নারী, তার ভাইয়ের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অপেক্ষা করার কি আছে। আমার উত্তর হচ্ছে - যতটুকু বুঝেছি, বিয়ে ব্যাপারটা এভাবে কাজ করে না। বিয়ে ব্যাপারটা আলোচনার মাধ্যমেই সব সিদ্ধান্ত নেয়াটা ডিমান্ড করে। যে আমার সঙ্গে একমত হবেন না, সে হয়তো এখনও বিয়ে করেন নি, বা ডিভোর্সি।) , সেটা তার দিক থেকে একটা আত্মত্যাগ ছিল। তিনি আপুর পাশ্চাত্যে পড়তে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষার ব্যাপারে বেঁকে বসতে পারতেন। তিনি দুপক্ষের পরিবারকে বুঝিয়ে আপুর ওপর চাপ প্রয়োগ করে তাকে বাংলাদেশেই এমফিল, পিএইচডি করতে রাজি করাতে পারতেন। বা ভারতে যাদবপুরে, দিল্লীর জেএনইউতে। তিনি তার পাশ্চাত্য ভ্রমণের স্বপ্নে বাঁধা হয়ে দাঁড়ান নি।

কিন্তু তার এই আপাত মহৎ সিদ্ধান্ত তাকে যে ব্যক্তিগত পরিসরে ক্ষতিগ্রস্থ করল, তাতে আমি মোটামুটি কনভিন্সড।

২।

নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি এবং নারীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীনতা অর্জনের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের পুরুষ শাসিত সমাজব্যবস্থার পরিবর্তন আমি খুব আগ্রহ নিয়ে লক্ষ্য করছি। খেয়াল করছি কীভাবে নারী - পুরুষের সম্পর্কের ডাইমেনশনগুলো একটা কেওসের মধ্যে দিয়ে হেঁটে হেঁটে নতুন একটা ভারসাম্য খুঁজে নেয়ার চেষ্টা করছে।

উপরে যে ঘটনাটি উল্লেখ করলাম, তার মডিফাইড বিপরীতমুখী ঘটনাই মানুষের ইতিহাসে ঘটে এসেছে বছরের পর বছর। বিদেশে গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে প্রতারণা করে অন্য নারীর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন তো ছিলই, সমাজস্বীকৃতভাবে রক্ষিতা রাখার চল অবিভক্ত বাংলা থেকে উঠেছে, সে আজ একশতকও হয় নি। নারীদের যে বঞ্চনা পৃথিবীতে এখনও চলছে, সে শারীরিক - মানসিক অত্যাচার নির্যাতনের ভেতর দিয়ে তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত দেশগুলিতে তারা এখনও যাচ্ছে, আমার মনে হয় না সামনের একশো বছর ধরেও যদি তারা পুরুষ জাতির প্রতি অবিচার করে, তারপরেও উভয় পক্ষের পারস্পারিক অত্যাচার অবিচারের মাত্রা সমানুপাতিক হবে। এই হচ্ছে আমাদের কনটেক্সট, যাতে দাঁড়িয়ে আমরা নারী - পুরুষের সম্পর্ক আলোচনা করছি।

খুব স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের নারীবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশের শিক্ষিত উচ্চবিত্ত, বা উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণীর নারীদের হাতে। এটা আমার একটা ভয়ের কারন। একটা ভিন্ন শ্রেণীর প্রতিভূ হয়ে আপনার পক্ষে অন্যান্য শ্রেণীর পালস বুঝে তত্ত্ব তৈরি করা মুশকিল। যদি তারা গণহারে ২০২১ সালের পাশ্চাত্যে উৎপাদিত নারীবাদকে বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে প্রয়োগ করতে চান, তবে সমস্যা আরও উৎকট হবে। নারীর প্রতি সহিংসতা আরও বাড়বে। বোঝাপড়া বাড়ানো প্রয়োজন, বিবাহ বিচ্ছেদ না।

মধ্যবিত্ত সমাজের নারীরা এখনও স্বামীর পরিচয়ে পরিচিত হবার বিরুদ্ধে তাদের সংগ্রামে লিপ্ত। তাদের প্রাথমিক প্রয়াস, নিজের জীবন চালিয়ে নেয়ার মতো একটা পেশায় প্রবেশ করা, অর্থ উপার্জনের পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া। এই লড়াইটা করতে গিয়ে তাদের আর বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে নারীবাদী আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি করার ফুসরত হয়ে ওঠে নি, বা উঠছে না। কারন, আগে নিজেকে বাঁচানো, তারপর না সমাজ নিয়ে চিন্তা।

এর ফলটা যেটা হচ্ছে, উচ্চবিত্ত সমাজের সমস্ত ফল - ফসল ভোগ করা নারীরা যখন বাংলাদেশের খেটে খাওয়া শ্রেণীর নারীদের পক্ষে মতামত দেয়ার চেষ্টা করছেন, তাতে সমস্যার সমাধান হচ্ছে না, বরং শ্রেণী কাঠামো না বুঝে টোটকা দেয়ার চেষ্টা করতে গিয়ে নতুন সমস্যার তৈরি হচ্ছে।

অপরদিকে ঐ শিক্ষিত কর্মজীবী মধ্যবিত্ত নারীরাই যখন মেয়ে - স্ত্রী - মা এর রোল অতিক্রম করে শাশুড়ি হচ্ছেন, তাদের অনেকেই নিজেদের পুত্রবধুদের জীবনকে কথা - কাজের খোঁচায় জাহান্নাম করে তুলছেন। নিজের মেয়েকেও মেয়েদের নিয়ে সমাজে প্রচলিত যে সীমা, তারমধ্যেই আটকে দেয়ার, বেড় দিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন।

মেয়েদের জীবনের বড় শত্রু অনেকাংশেই মেয়েরা, কেউ স্বীকার করুক না করুক, এটা আমার চোখে দেখা সত্য।

৩।

পুরুষ হিসেবে আমার নারীদের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে বিভিন্ন সূত্রে। প্রথমে পেয়েছি মা'কে, তারপর নিজের আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে অল্প কিছু ফিমেইল কাজিন, যারা সবাই আমার চে' বয়সে বেশ বড় ছিল, আমার বয়স যখন ছয়, তখন আমার ছোটবোনের জন্ম হয়, যে এখন পর্যন্ত আমার জীবনের দুর্বলতম একটা জায়গা, ভার্সিটিতে প্রবেশিকার সময়ে নারীদের আবিষ্কার করি বন্ধু হিসেবে, প্রেমিকা হিসেবে, গান - কবিতার ইন্সপিরেশন হিসেবে, যৌনতার মূর্ত রূপ হিসেবে। বিয়ের পর স্ত্রীকে পেয়েছি আমার জীবনের যাবতীয় সিদ্ধান্তের পার্থিব কেন্দ্ররূপে। চাকরী ক্ষেত্রে নারীকে পেয়েছি জীবনের সবচে ভালো বসদের একজন হিসেবে, নারীকে পেয়েছি জীবনের সবচে বাজে বসদের একজন হিসেবেও। নারীদের পেয়েছি আমার ছাত্রী হিসেবে, যদিও শিক্ষার্থীদের আমি তাদের লিঙ্গের ভিত্তিতে বিচার করি না। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে সৃজনশীলতার ক্ষেত্রেই কেবল কোন নারী বান্ধব আমার হয়ে ওঠে নি।

আমার মা আমার জীবনে গুরুত্বপূর্ণ, আমার বোন - আমার স্ত্রীও গুরুত্বপূর্ণ। একজন পুরুষ হিসেবে নারীদিবসে আমার কামনা কি - নারীদের ব্যাপারে?

আমার কামনা, আমার বোন, আমার স্ত্রীর ব্যাপারে যেমন, বাংলাদেশের বাকি নারীদের ব্যাপারেও অমনি।

মেয়েরা পড়াশোনা করুক, প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে নিজের মেধার সাক্ষর রাখুক, উপার্জন সক্ষম হয়ে তারপর নিজের জীবনের অন্যান্য বিষয়াদির ক্ষেত্রে নজর দিক। পুরুষদের ওপর দীনহীনের মতো নির্ভর করার জীবন যাতে তাদের না হয়। সাবলম্বি হবার পর বিবাহিত জীবনে তারা আমাদের সঙ্গে এমন আচরণ না করুক, যেটা আমাদের পিতামহ - প্রপিতামহরা আমাদের দাদী - বড়দাদীদের সঙ্গে করেছেন। তারা আমাদের সঙ্গে জীবনের যৌথ সিদ্ধান্তগুলি আলোচনা করে নিক, এটাই আর এতটুকুই আমার কামনা।

সঙ্গে সঙ্গে আমার কামনা এটাও যে, বিবাহবিচ্ছেদকে নারীরা যেন তাদের শক্তি প্রকাশের একটা উৎস হিসেবে না দেখে, নারীমুক্তির নামে তারা যেন পুরুষতান্ত্রিকতার ছোট সার্কেলের খপ্পর থেকে বেরিয়ে আরো ধনী কোন পুরুষের খপ্পরে গিয়ে না পড়ে। আমি চাই, নারীরা কনজ্যুমারিস্ট মিডিয়া যা কিছুকেই নারীমুক্তির উপায় হিসেবে উপস্থাপন করে, তাকেই যেন তারা যাচাইবাছাই ছাড়াই নারীমুক্তি বলে গ্রহণ না করে, বরং তারা নিজেরাই যেন চিন্তা করে নির্ধারণ করে যে তারা নিজেদের জন্যে কেমন জীবন চায়।

'ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি' আগে দেখাতো মেয়ে ফর্সা হওয়া মানেই তার চাকরী বাকরির নিশ্চয়তা, আর আজ ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি ফেয়ার/ফর্সা হওয়াটাকে পৃথিবী একটা রেসিস্ট মতবাদ হিসেবে প্রচলিত হয়ে যাবার পর, নাম বদলে গ্লো অ্যান্ড লাভলি হয়েছে বটে, কিন্তু তাদের মূলসুর এখনো একই। নারীরা যেন এরকম কর্পোরেট সংস্থাগুলোর নারীবান্ধব আচরণকে সন্দেহের চোখে দেখে।

মানুষের ভেতরের শক্তিই আসল শক্তি, এটা নারীপুরুষ নির্বিশেষে প্রযোজ্য, এটা আমার বোন, আমার স্ত্রী, আমার ছাত্রীরা যেন উপলব্ধি করে। একজন নারীর উন্নতির জন্যে আরেকজন নারী যেন বাঁধা হয়ে না দাঁড়ায়।

আর আমরা, যারা নারীর পাশে থেকে তাদের পথযাত্রায় অংশ নিতে চাই, আমাদের যেন শত্রু বিবেচনা করে তারা ঠেলে সরিয়ে না দেয়।

আন্তর্জাতিক নারীদিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে। নারীদের বৈষম্যমুক্ত, সহিংসতামুক্ত, নিরাপদ শৈশব - কৈশোর - কর্মজীবন - বার্ধক্য নিশ্চিত হোক পৃথিবীর সবদেশে।

নারী ও নারীবাদ নিয়ে আমার পুরনো কিছু লেখাঃ

ক) তাত্ত্বিক অর্থে নারীবাদ কি সেটা নিয়ে ৫ বছর আগের একটা প্রবন্ধ - বিশ্ব নারী দিবসে ফেমিনিস্ট ক্রিটিসিজমের - অ আ ক খ

খ) নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে আমার পছন্দের একটি গল্প - ভালোবাসার রং লাল

গ) নারীবাদী ইস্যু নিয়ে আমার সাম্প্রতিক কিছু ব্যক্তিগত বোঝাপড়া - view this link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:




পড়েছি, সুতির খাল এলাকায় অক্সিজেন কম।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৮

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: খিলগাঁও থেকে ভেসে আসা বাতাস চাঁদগাজী ভাই। বুঝতে হবে। যাক, ঝেড়ে কাশেন, অক্সিজেন কম লাগছে কেন।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: নারীবাদী হওয়া মানে মেয়েদের শক্তিশালী করা নয়, তাঁরা এমনিতেই শক্তিশালী।

০৮ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৫৪

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: শুভসকাল রাজীব ভাই। আপনার মন্তব্যটা সুরভী ভাবীরে দেখায়েন। তিনিই কইতে পারবে আপনি এই মন্তব্য আসলেই সত্য মানেন কি না, নাকি এটা আপনার মুখস্ত বুলি, এবং লোক দেখানো ভালোমানুষি।

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালী মেয়েদের পড়ালেখার অধিকার দরকার; ধান গাছে তক্তা তোরি হয় সুতির খালে?

০৮ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৫:৫৫

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ওরে বাবা! এ কি উল্টা ঝাড়ি! তো আমি কি চাইলাম এই লেখায়? গৌরিপ্রদান?

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুভসকাল রাজীব ভাই। আপনার মন্তব্যটা সুরভী ভাবীরে দেখায়েন। তিনিই কইতে পারবে আপনি এই মন্তব্য আসলেই সত্য মানেন কি না, নাকি এটা আপনার মুখস্ত বুলি, এবং লোক দেখানো ভালোমানুষি।

আমি একজন আধুনিক মানুষ। আমার মধ্যে কোনো সংকীনর্তা নেই। কাল রাত একটায় সুরভিকে নিয়ে কফি খেতে গিয়েছি ধানমন্ডি।

০৮ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: গতকাল রাত একটায় ভাবীরে নিয়া কফি খাইতে যাওয়ার খবর জেনে আপনার আধুনিক মানুষ হওয়া সংক্রান্ত আমার সকল কনফিউশন একবারে দূর হইয়া গেলো। ধানমণ্ডির কোন কফিশপ রাত একটা বাজে খোলা পাইছিলেন, বাই দা ওয়ে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.