নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একদিন অনেক বড় হব আমার সীমানা ছাড়িয়ে [email protected]
আড্ডা:
সামহোয়্যার ইন ব্লগ, এক বিশাল প্লাটফর্ম যেখানে শুধু দেশ নয় এর সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী বাংলা ভাষী মানুষদের অবাধ আনাগোনা। মানবজীবনের সামগ্রিক বিষয়াদি নিয়ে মত প্রকাশের এক মুক্ত মঞ্চ। এর পাঠক,দর্শক, ও লেখক আমি আপনি আমরা সকলে। যার ফলে ঘটেছে সমমনা মানুষদের এক মিলনমেলা। আমরা তার ব্যাতিক্রম নই।
১১ই আগস্ট,২০১৩
ব্লগার অলওয়েজ ড্রিম(নাইম রানা) সর্ব প্রথম ব্লগ ও ফেসবুক কেন্দ্রিক সাহিত্যানুরাগীদের নিয়ে একটি আলাদা গ্রুপ করার পরিকল্পনা করেন।
নাইম ভাইয়ের প্রথম পোস্টের স্ক্রিন শর্ট
প্রথম পোস্টের পর তেমন একটা সাড়া পাওয়া যায়নি। তাতে থেমে যায়নি স্বপ্ন, ২৩শে আগস্ট আবারো পরিকল্পনা করা হয় সাহিত্য আড্ডার। এবারও হতাশা। তবে ভাল কিছু শুরুর আগে বাধা বিপত্তি আর হতাশা মনে হয় একটা শুভ লক্ষণ, হলও তাই।
৬ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩
অবশেষে স্বপ্ন সত্যি হল। শুরু হল এক নতুন পথচলা। আর থামতে হয়নি দিন দিন বেড়েই চলছে আমাদের আড্ডা প্রেমীদের সংখ্যা। প্রান সঞ্চার হচ্ছে নানান বিষয়ের আলোচনায়।
প্রথম আড্ডার পর-
প্রথম পোস্টের রিভিউঃ নাইম রানা
প্রিয় বন্ধুরা,
আজ সাহিত্য-আড্ডার প্রথম আড্ডা অনুষ্ঠিত হল। দুপুরের প্রচণ্ড বৃষ্টি মনের মধ্যে ভয়ের বজ্রপাত ঘটাচ্ছিল আড্ডাটা শেষ পর্যন্ত হবে তো? আসতে পারবে তো সবাই? আবার এটাও ভাবছিলাম আমি যদি সবচেয়ে দূর থেকে আসতে পারি তাহলে অনেক কাছে থেকে অন্য সবাই নিশ্চয়ই পারবেন।
চারটায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টি সময়টা পিছিয়ে দিল। এবং স্থানও বদলাতে বাধ্য করল। ছবির হাটের পরিবর্তে আজিজ সুপারে সবাই একত্রিত হলাম। পাঁচটার পরে একে একে সবাই আসতে শুরু করলেন।
আমি তো তীর্থের কাকের মতো অপেক্ষাচ্ছিঃ কেউ আসছে না কেন? পাঁচটার পরে প্রথম এলেন ব্লগার সাইফুল ইসলাম সজীব। আহ কী যে ভাল লাগল! নিশ্চিত হলাম, যাক অন্তত একজন হলেও কেউ এলেন শেষ পর্যন্ত।
এরপর একত্রে এলেন স্বপ্নবাজ অভি ও জাদিদ নামের একজন।
তারপর এলেন মাহতাব সমুদ্র। এবার আজিজের সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সবাই রং চা খেয়ে নিলাম। তারপর ঠিক করলাম পাবলিক লাইব্রেরি চত্ত্বরে যাওয়ার। সেখানে বসার ভাল জায়গা আছে। এর আগে সবাইকে তো জানিয়েছিলাম আজিজে বসতে যাচ্ছি সবাই। তো কুহক ভাই তো তখনও আসেন নি। তাকে কিভাবে জানাই পাবলিক লাইব্রেরি চত্ত্বরে যাওয়ার কথা? তার ফোন নাম্বারও তো জানি না। ভাবলাম লাইব্রেরি চত্ত্বরে গিয়ে ফেবুতে তাকে জানাব।
পথে যাদুঘরের সামনে থেকে সিংগারা ও গরম জিলাপি খাওয়ালেন প্রিয় জাদিদ। আসলে শুধু প্রিয় নয় তাকে সুপ্রিয় বলা উচিত। যে খাওয়ায় তার জন্য ‘সু’টা বেশি বেশিই তো বরাদ্দ রাখা উচিত, নাকি? ওহ, প্রথম চাটা কিন্তু খাইয়েছিল আমাদের আরেক বন্ধু রাজিব। সে কোনো ব্লগার নয় কিন্তু আমার সকল ভাল উদ্যোগের প্রবল সমর্থক।
লাইব্রেরি চত্ত্বরে পৌঁছে যেই ফেবু খুলে লিখতে শুরু করেছি - কুহক ভাই, আমরা আপনার জন্য.... সাথে সাথে অপরিচিত নাম্বারের ফোন। হ্যালো আমি কুহক বলছি। আপনারা কোথায়?
বললাম, ভাই আমরা তো পাবলিক চত্ত্বরে।
কেন, আপনাদের না আজিজ সুপারে বসার কথা? আমি তো আজিজে এসেছি।
স্যরি ভাই। সবাই আসার পরে সিদ্ধান্ত নিলাম, লাইব্রেরি চত্ত্বরেই ভাল হবে। বসার ভাল জায়গা আছে।
ঠিক আছে থাকেন, আসতেছি।
আমাদের আড্ডা চলতে থাকল, হঠাৎ অভি জাদিদকে কা_ভা বলে ডেকে উঠল! টিনের চালে কাক আমি তো অবাক! খালি অবাক না হতবাক! এতক্ষণ ভাবছিলাম হয়ত অভির বন্ধু, কোনো একজন শুভাকাঙ্ক্ষী। আমি বললাম কা_ভা মানে কাল্পনিক_ভালবাসা? বললেন, হ্যাঁ।
ধুরো মিয়া আপনার পানিশমেন্ট হওয়া দরকার। আমি ভাবলাম কে না কে? আরে ভাই সবাই তো কা_ভাকে চেনে, জাদিদকে কে চেনে?
অদ্ভুত সারল্যমাখা হাসিতে তিনি তাকে আগে না চিনতে পারার আফসোসটা ঘুঁচিয়ে দিলেন। লম্বা, স্বাস্থ্য ভাল, ফর্সা। সমগ্র অবয়বে তার সরলতা জড়ানো। দেখেই ভাল লাগে। বন্ধু ভাবতে ইচ্ছা হয়।
স্বপ্নবাজ অভি, খুবই রোমান্টিক চেহারার তরুণ। খোঁচা-খোঁচা দাড়িতে ধারাল চেহারার অভিকে চমৎকার লাগছিল। বেচারা বৃষ্টি দেখে ঘর থেকে প্যারাসুট টাইপ কাপড়ের একটা শার্ট পড়ে এসেছিল। বৃষ্টি তো পরে আর ছিল না। সুতরাং তার গরম লাগছিল এবং বেশ অস্বস্তিতে ভুগছিল। বললাম, বুতাম খুলে দেন। তিনি তাই করলেন।
শান্ত ও নিরীহ চেহারার আশরাফুল ইসলাম দুর্জয়। দেখেই মনে হয় নির্বিরোধী মানুষ। কোনো ক্যাচালে তিনি নেই।
মাহতাব সমুদ্র, ছিপছিপে লম্বা তালগাছের মতো। অনেক শুকনা। প্রপিকে তাকে এত শুকনা লাগে নি। কা_ভা বললেন, সমুদ্র আগের চেয়ে অনেক শুকিয়েছে। হা-হা-হা
সাইফুল ইসলাম সজীবকে দেখে আমার জীবনানন্দকে মনে পড়ে গেল। সজীবের অবয়ব, দেহের গঠন তাঁর মতোই কিছুটা। জীবনানন্দ ছিলেন গোলগাল গঠনের। সজীব তাঁর মতোই যেন কিছুটা নিভৃতি পছন্দ করেন। “সকল লোকের মাঝে বসে/ আমার নিজের মুদ্রাদোষে/ আমি একা হতেছি আলাদা” পুরোটা সময় তিনি আসলেই একটু যেন আলাদাই ছিলেন।
আর আমার বন্ধু রাজিব। আমি বলি পৃথিবীর সরলতম ছেলে। এত ভাল এত সরল হয় না আজকাল।
ইতোমধ্যে বহু কাঙ্ক্ষিত কুহক ভাই চলে এলেন। দূর থেকেই আমার মনে হল, ইনি কবি কুহক হতে পারেন। পাজামা পানজাবি পড়ে, গলায় দুটি ক্যামেরা ঝুলিয়ে, লম্বা চুলে পিছনে ঝুঁটি বেঁধে প্রকৃত কবিসুলভ চেহারায় তিনি হাজির হলেন। তিনিও ছিপছিপে লম্বা, ফর্সা এবং খুবই সুন্দর মুখাবয়ব। তাকে দেখলেই মনে হয়, কবিদের তো এমনই হওয়া উচিত। তাকে দেখলে আপনাতেই কবি কবি বলে একটা আন্তরিক সম্ভ্রম চলে আসে। তিনি আমাদের সবার একত্রে ছবি তুললেন। ব্যস্ত মানুষ বেশিক্ষণ থাকতে পারলেন না। কা_ভা বললেন, টাঙ্গুয়ার হাওরে যাওয়ার প্লান আছে। শুনে কুহক ভাই বললেন, অবশ্যই যেন তাকে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনিও যাবেন।
অনেক মশা জ্বালাচ্ছিল। প্রত্যেকেই দুয়েকটি করে থাপড়িয়ে মেরে ফেলে ইতোমধ্যেই বীর সেজেছি। সুতরাং সিদ্ধান্ত হল, ছবির হাটে যাওয়ার। সেখানে যেতে না যেতেই মাগরিবের আজান দিল। আমি আর সজীব ভাই নামাজ আদায় করে আবার আড্ডায় সামিল হলাম।
নানাদিকে আড্ডার আলোচনা গড়িয়ে শেষে কিছু বিষয়ে আমরা একমত হলামঃ
১) সাহিত্য-আড্ডা গ্রুপের সদস্যগণ নিজেদের লেখার পারস্পরিক খোলামেলা সমালোচনা করবেন। সে সমালোচনাকে অবশ্যই ইতিবাচক ও গঠনমূলক হতে হবে।
২) গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ যারা লেখেন অর্থাৎ যারা সাহিত্য চর্চা করেন তারাই এই গ্রুপের সদস্য হতে পারবেন।
৩) সদস্যকে অবশ্যই সমালোচনা হজম করার মতো সাহস ও ইচ্ছা থাকতে হবে। কারণ সমালোচনা হবে কঠোর। মোটেই নরম ধরণের নয়। সুতরাং যার গন্ডারের চামড়া নেই তার এই গ্রুপের সদস্য হওয়ার প্রয়োজন নেই।
৪) মাসে অবশ্যই কমপক্ষে একদিন সাহিত্য-আড্ডার আড্ডা হবে এবং সেটা প্রতি মাসের শেষ শুক্রবারে। এছাড়াও আড্ডা হতে পারে যে কোনো দিনই। সদস্যদের কয়েকজন একত্রিত হতে পারলেই তারা সাহিত্য-আড্ডার ব্যানারে আড্ডা দেবেন এবং সে বিষয়ে গ্রুপে পোস্ট দেবেন। তবে মূল আড্ডা ঐ শেষ শুক্রবার।
৫) গ্রুপের সদস্যরা নিয়মিত গ্রুপে পোস্ট দেবেন। আগে থেকেই ঠিক করা থাকবে কে পোস্ট দেবেন। তিনি পোস্ট দিলে সবাই সেটার সমালোচনা করবেন।
৬) এই গ্রুপটা লেখার প্রশংসা অর্জনের জন্য নয়। এটা লেখার খুঁত খুঁজে বের করার জন্য। প্রশংসা আমরা অন্য জায়গা থেকে অর্জন করে নেব। এবং বাইরে থেকে প্রশংসা অর্জিত হবেও যদি সদস্যগণ সমালোচনার মাধ্যমে বের হয়ে আসা খুঁতগুলো দূর করে নিতে সচেষ্ট হন।
৭) এই গ্রুপ দলাদলির উর্ধ্বে থেকে কাজ করে যাবে। অর্থাৎ সাহিত্য-আড্ডা দলাদলিমুক্ত একটি দল।
আপাতত এই ছিল আমাদের সিদ্ধান্ত। পরে হয়ত আরও যোগ হবে।
একটা কথা বলতে ভুলে গেছি আমাদের সকলের প্রিয় পরিবেশ বন্ধু আড্ডার শুরুতেই ফোন করে আমাদের দোয়া দিয়েছেন, আড্ডার সাফল্য কামনা করেছেন। এবং কানেকানে জিজ্ঞেস করেছেন, পনি আপু কি আসবেন?
তাকে আমি আশ্বস্ত করলাম, আজ তিনি আসবেন না তবে সামনের যে কোনো আড্ডায় ঠিকই তিনি আসবেন। তিনি আমাদের অনেকের চেয়েই অনেক উৎসাহী ও উদ্যমী। (পনি আপু শুনতে পাচ্ছেন?)
আজকের আড্ডা থেকে আমরা একটা আত্মবিশ্বাস নিয়ে ফিরেছি – নিঃসন্দেহে শীঘ্রই আমাদের আড্ডা অত্যন্ত জমজমাট হয়ে উঠবে এবং এখান থেকে মানসম্মত সাহিত্যিক অচিরেই বাংলাদেশ কাঁপাবে, ইনশাআল্লাহ।
সাহিত্যিক রা বাংলাদেশ কাঁপানোর আগে এখন আমাদের আড্ডা আপাতত কাঁপাচ্ছে আমরাও কাঁপছি.।
প্রতি মাসের শেষ শুক্রবার আমাদের আড্ডা হয়ে থাকে। আড্ডার স্থান সাধারণত পাবলিক লাইব্রেরী,ছবির হাট অথবা বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে হয়ে থাকে,তবে আড্ডার আগেই জানিয়ে দেয়া হয় যে তা কোথায় হচ্ছে।
প্রকাশনা
যাইহোক পথ পরিক্রমায় নতুন কিছু করতে আমরা সকলে খুবই আগ্রহী। সে ধারাবাহিকতায় জানুয়ারি ২০১৪ এর আড্ডায় আমাদের সকলের প্রিয় ব্লগার ঘুড্ডির পাইলট ভাই একটা প্রস্তাব রাখেন যে আড্ডা কেন্দ্রিক একটা সাহিত্য প্রকাশনার ব্যবস্তা করার। প্রথমত সবকিছু ব্যক্তিগত ভাবে করার পরিকল্পনা থাকলেও পরবর্তীতে তা নানাবিধ সমস্যায় আর হয়ে উঠেনি। বইমেলা উপলক্ষে প্রথম প্রকাশের ইচ্ছা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি। তার উপর সামনে ছিল ফেব্রুয়ারী মাস তাই আমাদের প্রকাশনার কাজটা অনেক পিছিয়ে যায়। অনেক অপেক্ষার পর অবশেষে প্রকাশিত হয় আমাদের আড্ডা কেন্দ্রিক প্রথম প্রকাশনা “সাহিত্য আড্ডা”র প্রথম সংখ্যা।
সময়টা বড্ড বেশি লেগে গেছে। অনেকে মনে করেছেন হয়তো শুধু সবকিছু পরিকল্পনাই থেকে যাবে, কিন্তু সকলের ঐকান্তিক ইচ্ছাই নিয়ে গেছে আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে। যারা প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত ছিলাম তারা সকলেই চাকরিজীবী সে জন্য কিছু সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি এবং অনভিজ্ঞতার ও একটা ব্যাপার ছিল যে কারনে পত্রিকায় কিছু ভুল ভ্রান্তি হয়ে গেছে, আশা করি আপনারা প্রথমবারের মতো বিষয়গুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরবর্তী সংখ্যা গুলোতে আমরা এসব সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠবো।
মুল পরিকল্পনাকারী ব্লগার ঘুড্ডির পাইলট ভাইকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।
বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই কুহক মাহমুদ ভাই, কামাল ভাই ও সেলিম আনোয়ার ভাইকে।
প্রথম সংখ্যার প্রচ্ছদ
প্রথম সংখ্যায় যাদের লেখা এসেছেঃ
কবিতা
গোপন নৈরাজ্যে গেয়ে ওঠা নিরাশার গান!-স্বপ্নবাজ অভি
তালাশ- সেলিম আনোয়ার
মুদ্রিত মৃত্যু সংবাদ-আহমেদ আলাউদ্দিন
অতীন্দ্রিয় অনুভুতিতে তুমি ও একাকী আমি-সায়মা
ফাগুন-সকাল রয়
অগোছালো মেয়ে-০৩-আরমান ভাই
উপহার-মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সজীব
প্রলয়বৃত্ত – ১-আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়
গল্প নয় সত্য, কাব্য নয় বিষাদ-মাহবুবুল আজাদ
তোমাদের সন্তান-মাহমুদুল হক ইফতি
প্লাস্টিকের হাতুরি-শাহেদ খান
যে রাতে মৃত্যুই আনন্দ-শাপলা নেফারতিথী
প্রবন্ধ
বাঙ্গালা শের-এ টি এম মোস্তফা কামাল
গল্প
অনিশ্চিত -অপর্ণা মম্ময়
পুতুল খেলা ও একজন ভার্চুয়াল স্রষ্টা- কাল্পনিক ভালবাসা
অপচয়- জুলিয়ান সিদ্দীকী
ফেরা- মাহতাব সমুদ্র
ফাঁদ- মাহমুদ রহমান
প্রতিশোধ- ঘুড্ডির পাইলট
অন্তঃসত্তা জেনি এবং আমরা অবাক মানুষেরা- লুমেন হোসেন
লতা ও পুই লতার আত্মকথন- সাদিয়া সুলতানা
মিতিন ও আমি- হাসান মাহবুব
যাদের লেখা প্রকাশ হয়েছে তারা এক কপি সৌজন্য সংখ্যা পাবেন। এটি একটি ত্রৈ-মাসিক প্রকাশনা হবে। সমৃদ্ধ থাকবে আপনাদের গল্প কবিতায়।
যারা এর কপি পেতে চান তারা যোগাযোগ করুন
মাহবুবুল আজাদ ০১৯১৯-৮২ ৩৩ ৫৪
সাইফুল ইসলাম সজীব ০১৬১৯-৫১৮৯৩৪
এর মূল্য রাখা হয়েছে ৪০ টাকা যারা ডাকযোগে পেতে চান তারা এই নাম্বারে নাম ঠিকানা পাঠিয়ে দিবেন এস এম এস করে। ০১৯১৯-৮২৩৩৫৪ এবং হাতে পাবার পর পোস্টাল চার্য সহ মোট ৫০ টাকা বিকাশ করে দিলেই হবে।
আর পরবর্তী সংখ্যার জন্য লেখা পাঠানোর জন্য ই-মেইল করুন [email protected] এ
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আমাদের সকলের একান্ত ইচ্ছা, অপূর্ন থাকবেনা।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অবশেষে প্রকাশ পেল সাহিত্য আড্ডা।যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় এই অর্জন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।আর শুভকামনা থাকলো সাহিত্য আড্ডার জন্য।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সেলিম ভাই আপনাকে মিস করলাম। আশা করি সফলভাবে সবকিছু সম্পন্ন করে আবার আমাদের আড্ডায় ফিরে আসবেন। ভাল থাকবেন।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সাহিত্য-আড্ডার সাথে জড়িত সকলকে শুভেচ্ছা। যাদের উৎসাহে, উদ্দীপনায় আমরা এতদূর আসতে পেরেছি তাদের প্রত্যেকের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
আমার আফসোস লাগছে সেলিম আনোয়ারের জন্য। তিনি বিদেশে যাওয়ার আগে নিয়মিত খোঁজ রাখতেন সাহিত্য পত্রিকাটি বেরিয়েছে কিনা। শেষ পর্যন্ত যখন বের হল তখন তিনি মালয়েশিয়া। তার হাতে পত্রিকাটি এখনি পৌঁছে দিতে না পারার আফসোসে জ্বলছি।
বিদেশে ভাল থাকবেন সেলিম ভাই। আপনাকে আমরা অনেক ভালোবাসি। আপনার সারল্য, উৎসাহ, আন্তরিকতা ভোলার নয়।
এই পত্রিকাটি বের করতে গিয়ে প্রতিটির জন্য খরচ পড়েছে ১২০ টাকা। আমরা সকলের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে গিয়ে ভর্তুকি দিয়ে এর বিনিময় মূল্য রেখেছি মাত্র ৪০ টাকা। ডাকমাশুল সহ ৫০ টাকা। আমাদের উদ্দেশ্য একটাই সাহিত্য-আড্ডা ছড়িয়ে পড়ুক সব খানে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সহমত পোষন করছি।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৫
সাদরিল বলেছেন: পোস্ট ফেভারিতে
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: নিবেদিত প্রাণ বলে কিছু মানুষ থাকে যারা হচ্ছে এগিয়ে যাবার প্রেরণা-আপনি তাদের একজন। আপনার আন্তরিক উৎসাহ সত্যিই চোখে পড়ার মতো।
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাদের অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিবাদন জানাই। আশা করি যারা লেখালেখি করেন তাদের জন্য আপনার এই প্রচেষ্টা অনুপ্রেরনা হিসেবে কাজ করবে।
লেখা নির্বাচিত করার জন্য ধন্যবাদ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ভাই আপনি হচ্ছেন আমাদের উৎসাহের সাগর। আশা করি প্রতিটি সংখ্যায়,আড্ডায় আমাদের সাথে থাকবেন।
৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪০
তাসজিদ বলেছেন: দারুণ এক উদ্যোগ। আমার দুর্ভাগ্য। আমি একটি আড্ডা তেও থাকতে পারিনি। আশা করি আর মিস হবে না
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আমরাও আপনাকে পেলে আরও খুশি হব। আশা করি আড্ডার প্রাণ চাঞ্চল্য ও উৎসাহ বাড়াতে পরবর্তী আড্ডা থেকে সবসময় আপনাকে পাশে পাব। ভাল থাকবেন।
৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:১৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
সামুতে প্রকাশিত নাকি অপ্রকাশিত লেখা আপনারা
আহ্বান করছেন সাময়িকির জন্য ?
এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার । ১ম সংখ্যায় তো সব পুরনো/প্রকাশিত
লেখাই দেখছি ! অনেক শুভকামনা আর ধন্যবাদ এ দারুন উদ্যোগের
জন্য ।
শুভ নববর্ষ ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এখানে একটু কথা ছিলো যে অনেক নতুন লেখক ও পাঠক সৃষ্টিহচ্ছে এই ব্লগ ও ফেসবুক কেন্দ্রিক। যারা নতুন তাদের চোখের আড়ালে রয়ে যাচ্ছে অনেক ভাল ভাল লেখা। ব্লগ বা বিভিন্ন পেইজ থেকে এগুলো খুঁজে বের করে পড়াটা তাদের পক্ষে কিছুটা অনুৎসাহজনক ব্যাপার। আর যারা লেখা দিচ্ছেন বা যাদের টা ছাপা হয়েছে ও ভবিষ্যতে হবে সবাই তাদের ভাল লেখাটাই দেবার চেষ্টা করেন। সে ক্ষেত্রে পুরোনো লেখাগুলো নতুন দের মাঝে প্রকাশিত হবে। আর কেউ যদি নতুন লেখা দেন তাহলে আরও ভালো হয়। তবে আমার মতে নতুন পুরাতনের সংমিশ্রনে এগিয়ে যাওয়াই ভালো। আপনি কি মনে করেন?
৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০২
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: শুভ কামনা।
এগিয়ে যাক সাহিত্য আড্ডা।
ঢাকাতেই থাকি, তাই চেষ্টা করব পরের আড্ডায় আসতে। আর লেখাও পাঠাতে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আমরা আন্তরিকভাবে আপনাকে আমাদের আড্ডায় আশা করছি। আপনাদের সহযোগিতাই আমাদের এগিয়ে যাবার প্রেরণা।ভাল থাকবেন সব সময়।
এ মাসের শেষ শুক্রবার আশা করি আমাদের পরবর্তী আড্ডা হবে।
৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: শুভকামনা সাহিত্য আড্ডার সাথে জড়িত প্রত্যেকের প্রতি। বাংলা সাহিত্যে কল্লোল- কীর্তিবাসের মত ঘূর্ণিঝড় তুলুক এ মহতি উদ্যোগ!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল। ভাল থাকবেন।
১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫
উদাস কিশোর বলেছেন: চমত্কার হয়েছে প্রথম প্রকাশ
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: যাক শেষ পর্যন্ত আপনার হাতে পৌছালো । আশা করি সবসময় আমাদের উৎসাহ হয়ে পাশে থাকবেন।
১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
ইমিনা বলেছেন: সাহিত্য আড্ডার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই লিখাটা পড়ে খুব আফসোস হচ্ছে।কেন যে আরও আগে ব্লগে আসলাম না।যাই হোক সবার জন্য শুভ কামনা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: দেরি আর কোথায় এখন থেকেই চলে আসুন আমাদের দলে। সাদরে স্বাগতম।
১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
সকাল রয় বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা ভাই___বলে বোঝাবার মতো নয়। খুব ভালো লাগলো আপনার কর্মকান্ড।আমি সবসময় আপনাদের পাশে আছি
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: ভাল লাগল আপনার আন্তরিক ইচ্ছা জেনে।
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সাহিত্য আড্ডা'র পথ চলা সুন্দর ও সফল হোক।
একটি প্রতিষ্ঠিত ও বাংলা সাহিত্যে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা পত্রিকা হয়ে উঠুক।
শুভকামনা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: যে ধারার শুরু আজ হয়েছে তা যেনো কোনোদিন মলিন না হয়। উজ্জ্বলতার ছোঁয়ায় পূর্ণ হয়ে থাক আমাদের আজ ও আগামীর সকল প্রয়াস
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১৭
আহসান জামান বলেছেন:
প্রবাসীরা কীভাবে যোগ দিবেন?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: প্রবাসীরা তো আর আড্ডায় আসতে পারবেন না, কমপক্ষে ভার্চুয়ালি এর আপডেটের সাথে থাকতে পারবেন। লেখা পাঠাতে চাইলে ই-মেইল তো আছেই।
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: দারুন পোস্ট। সোজা প্রিয়তে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কামাল ভাই
১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
অদৃশ্য বলেছেন:
হুমমম জানি... বইটি সংগ্রহে থাকবে আমার আশাকরছি... ডাকযোগেই নিয়ে নেব...
শুভকামনা...
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অবশ্যই আপনাকে আমাদের পাশে পাব এই কামনা করছি। আপনার নাম ঠিকানা আমাকে মোবাইলে এস এম এস করে দিলেই হবে তারপর আমি পাঠিয়ে দিব।
১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার !
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৭
ফাতিন আরফি বলেছেন: চমৎকার! শুভকামনা রইলো।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: কেমন আছেন ভাই।
২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩১
ইনকগনিটো বলেছেন: সাহিত্য আড্ডা এর প্রতি রইলো শুভকামনা।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আপনাদের উৎসাহ উদ্দীপনা আমাদের এগিয়ে যাবার প্রেরনা। ভাল থাকবেন।
২১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: উজ্জল আগামীর কামনা করছি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: সদা সাথে থাকবেন আশা রাখি।
২২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৩
আরমানউজ্জামান বলেছেন: সাহিত্য আড্ডার জন্য শুভকামনা। খুব ভালো লাগছে চমৎকার প্রচ্ছদ দেখে। লেখাগুলো পড়ার জন্য অপেক্ষা। আশাকরছি সজীব ভাই থেকে সংগ্রহ করে নিব। আর আড্ডায় বসতে পারলে আরো ভালো লাগবে। ভাবছি সামনে গ্রামীনের পুরানো স্লোগানকে সঙ্গী করে নিব দূরত্ব যতই হোক..!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: চলে আসেন একদিন আড্ডায়। ভাল লাগবে। সজীব ভাই কে বলেন ১ কপি পাঠিয়ে দিতে।
২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সাহিত্য আড্ডা'র জন্য অনেক শুভ কামনা ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: শুভ কামনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩২
ইখতামিন বলেছেন:
সাহিত্য আড্ডা'র পথ চলা শুভ হোক
শুভ কামনা রইলো
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এ পথ চলায় আপনাদের উপস্থিতি ও কামনা করছি।
২৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সাহিত্য আড্ডা এগিয়ে চলুক
সাহিত্য আড্ডার জন্য শুভকামনা
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: মাসুম ভাই অনেক দিন পর আপনার আগমন। ভাল লাগল আপনাকে দেখে।
২৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১২
ডট কম ০০৯ বলেছেন: সকল সময় সাথে আছি সকল ভাল কিছুর সাথে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:০২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। ভালো লাগলো উদ্যোগটা খুউব। বাংলা সাহি্ত্যে খরা চলছে অনেক দিন, সাহিত্য আড্ডা থেকে এই আকাল দূর করে বেরিয়ে আসুক কালজয়ী সাহিত্যিকেরা- কামনা থাকলো।+
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: আপনার সাথে আমিও আশাবাদী।
২৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৪৬
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সাহিত্য আড্ডার সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। পরিচিত অনেক ভালো ভালো লেখকের লেখায় প্রথম সংখ্যায় এসেছে দেখলাম। সবার জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো। প্রবাস জীবনে কত কিছুই না মিস করছি। ভাবলে মাঝে মাঝে খুব বিরক্ত লাগে। তারপরও কেন জানি কিছু করার নেই। প্রবাসেই পড়ে আছি। আপনারা এগিয়ে যান। তাতেই শান্তি পাবো। ভালো থাকুন সকলে।
২৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
দারুণ খবর
৩০| ০৩ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:২৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: শুভকামনা জানাই
৩১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
৩২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৩৬
মোহামমদ ইকবাল হোসেন বলেছেন: খুব ই ভালো উদ্যোগ। আজ ই লেখাটি চোখে পড়লো। পড়ে জানালম। সাহিত্য আড্ডার সবার জন্য শুভ কামনা রইল।
৩৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭
হাবিব কবি বলেছেন: ভাল লাগল। আড্ডায় যে কোন দিন আসতে পারি।
৩৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
তুষার আহাসান বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সাহিত্য আড্ডার জন্য শুভকামনা , প্রকৃত সাহিত্য অনুরাগীদের পদচারণায় মুখরিত হোক সাহিত্য আড্ডা ।