![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"আমার কিন্তু স্বপ্ন দেখতে আজও ভাল লাগে ।"
যে মানুষ স্বপ্ন দেখতে জানে না, সে কখনো অন্যকে স্বপ্ন দেখাতে পারে না। আমার এই পোস্টে যার লেখা নিয়ে আলোকপাত করছি তিনি নিজে স্বপ্ন দেখেন এবং তার লেখনীতে আমাদের স্বপ্ন দেখতে প্রলুব্ধ করেন। হ্যা, আজ বলছি সামহোয়্যার ইন ব্লগের অন্যতম সেরা গল্পকার মামুন রশিদ ভাই এর কথা। যিনি আমাদের সমাজ, জীবনযাত্রা পর্যবেক্ষণ করেন অত্যন্ত সুক্ষ চোখে। সেই পর্যবেক্ষণ থেকেই জীবনের কথা, হাসি কান্নাগুলোকে তুলে আনেন গল্পের খাতায়। জীবন ঘনিষ্ঠ গল্পের কাহিনী, অনন্য শব্দচয়ন আর তার যথোপযুক্ত ব্যবহার ও বৈচিত্র্যময় উপস্থাপনে মামুন ভাই এর প্রতিটি গল্প পেয়েছে প্রাণের ছোঁয়া। মামুন ভাইয়ার গল্পগুলোর একটা বিশেষ দিক লক্ষণীয়। মামুন ভাইয়ের গল্পগুলো অনেকটা পাহাড়ি ঝর্নার মত বহমান। ঝর্না যেমন পাহাড়ের গা বেয়ে ধীরে ধীরে চলতে থাকে শুধু মাত্র পাহাড়ের চূড়া থেকে ভুমিতে নেমে আসার আগে তীব্র বেগে নেমে আসে। ঠিক তেমনি মামুন ভাইয়ের গল্পগুলো শান্ত ভাবে শুরু হলেও ধীরে ধীরে গল্পের গতি আর রঙ বদলাতে থাকে।
♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥
গল্পঃ অন্তর্যাত্রা ।
মামুন ভাইয়ের লেখা গল্পগুলোর মধ্যে অন্যতম ভালো লাগা একটি গল্প অন্তর্যাত্রা। এই গল্পে তিনি তুলে এনেছেন কর্পোরেট ফ্রেমে বন্দী এবং যান্ত্রিক সভ্যতার দাসত্বে মুখ থুবড়ে পড়া জীবনের গল্প।
গল্পের প্রধান চরিত্র সৈকত, যাকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে গল্পের যান্ত্রিক জীবন। কর্মজীবী স্ত্রী সূতপা এবং দুটি সন্তান নিয়ে সৈকতের সুখী নাগরিক সংসার। যাদের জীবনের প্রতিটি কর্মকাণ্ড কর্পোরেট সভ্যতার শিকলে শৃঙ্খলিত। গল্পে লেখক সৈকত এর চরিত্রটিকে একাধিকভাবে উপস্থাপন করেছেন। কখনো স্বামী, কখনো পিতা, কখনো উচ্চপদস্ত কর্মকর্তা, কখনো বন্ধু আবার কখনো সন্তান। প্রতিটি চরিত্র যেখানে যান্ত্রিক সভ্যতার কাছে দাসত্ব স্বীকার করে নিয়েছে সেখানে ব্যাতিক্রম শুধু সন্তানসত্ত্বা। যে স্বত্বা যন্ত্র মানব নয়, কর্পোরেট শৃঙ্খল থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত একটি স্বত্বা। গল্পের বর্ণনায় উঠে এসেছে ইট পাথরের সভ্যতার খুঁটিনাটি বিষয়, কখনো এসেছে মেকি সুখী হবার প্রচেষ্টার কথা। গল্পের বর্ণনা তে যেমনটি লিখেছেন-
প্রতি মাসেই কারো না কারো সৌজন্যে পার্টি হয় । মাঝে মাঝে আমরা দলবেঁধে ক্লাবে নাইট পার্টিতে এটেন্ড করি, নিজেদের বৌদের কোমড় জড়িয়ে নাচি । পৃথিবী শুদ্ধ লোকেদের দেখাতে চাই, দেখ আমরা কত সুখি! নেচে গেয়ে ক্লান্ত হয়ে হার্ডড্রিন্কস পান করি, পরষ্পরের সুস্বাস্থ্য কামনা করে ।
গল্পের প্রয়োজনেই এসেছে যৌনতার কথা। মামুন ভাইয়ের লেখার যারা নিয়মিত পাঠক তারা অবশ্য জানেন, যৌনতার দুই-একটি ইঙ্গিত মাঝেমধ্যে আসলেও যৌনতাকে হাইলাইট করে কখনো কিছু লিখেন না তিনি। গল্পে যেমনটা এসেছে -
সিমি বছর দুয়েক ধরে আমার পিএস হিসাবে আছে । নিজেকে উত্থিত যৌবনা হিসাবে প্রকাশ করার জন্য যা করা সম্ভব সবই করে । ড্রেস আপে সে কখনই স্থুল নয়, বরং সুক্ষ ভাবে নিজের ফিগার আর শরীরের সংবেদনশীল বাঁক গুলো প্রকাশ করাকে সিমি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে । প্রথমে চুপচাপ রিজার্ভ একটা ইমেজে নিজেকে প্রতিষ্টা করার চেষ্টা করলেও এখন সে আমার সাথে যথেষ্ট খোলামেলা । দৃষ্টি দিয়ে ভোগ করার পুরো অধিকারই সিমি আমায় দিয়েছে । নিঃশ্বাসের উঠানামার সাথে তার বুকের প্রতিবার দুলে উঠা যখন আমি ভোগ করি, রহস্যময় এক হাসিতে ছুঁয়ে যায় সিমির মুখ । সে হাসিতে প্রণয়ের আহবান স্পষ্ট হলেও এর বেশি আমি এগুইনা ।
গল্পের এই পর্যন্ত আলোচনা দেখে যদি কেউ ভেবে থাকেন গল্পটি শুধু মাত্র নাগরিক বন্দী জীবনের কথা তাহলে ভুল করবেন। কারণ গল্পের শেষ অংশে রয়েছে বিশাল এক বিস্ময়। কর্পোরেট শৃঙ্খল ভেঙ্গে নিজের শিকড়ের কাছে, মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ার কথা। শুধুমাত্র শেষ অংশ দিয়ে নাগরিক ক্লিষ্ট জীবনের গল্পটাতে লেখক এনে দিয়েছেন সোঁদা মাটির গন্ধ। এখানেই লেখকের সবচেয়ে বড় সার্থকতা। গল্পের শেষ লাইন দুটিই যথেষ্ট চোখে পানি এনে দেয়ার জন্য।
কর্পোরেট ব্যস্ততা, ক্যারিয়ার লিফ্টিং আর মডার্ণ লাইফস্টাইল সব কিছু পেছনে ফেলে আমি আমার মায়ের শরীরের ঘ্রান শুঁকি । আমার পূত্র-কণ্যা নয়, যেন আমিই জড়িয়ে ধরেছি আমার মা'কে, পরম মমতায় ।
♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥
গল্পঃ জীবনের সপ্তসুর ।
জীবনের সপ্তসুর শুধুমাত্র মামুন ভাই এর লেখা সেরা গল্পগুলোর একটা নয়। এই গল্পটি ব্লগে আমার পড়া অন্যতম সেরা গল্প। জীবনের সপ্তসুর একটি সার্থক ছোট গল্প।
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বিশাল আম গাছটা অনেক আগেই তার যৌবন হারিয়েছে । এক আকাশ বিস্তৃত ডালপালা আর ঘন কালচে সবুজ পাতার অরণ্যে মাত্র দু'চারটা আম লিকলিক করে ঝুলছে । পাড়ার দস্যু ছেলেদের ছোঁড়া মাটির ঢেলার নিখুঁত ঢিল ঝপাৎ করে শব্দ তুলে ব্যর্থ মনোরথে ভূ-পৃষ্ঠে ফিরে আসে, গাছের আম দেখার ভাগ্য তাদের কদাচিৎ হয় । বিশাল বেড়ের এই গাছ বেয়ে উঠাও কম ঝক্কি নয় । ভেজা মরা বাকলে শ্যাঁওলা জমে একেতো পিচ্ছিল, তার উপর গোছাগোছা পরগাছা আর মরা ফার্নের আড়ালে চোরাই কোটরে গিরগিটি আর সাপের বাসা । পক্ষীকুলের ঠোকর খাওয়া কোন আম যখন বাতাসে ঝরে পড়ে, ছেলেপুলেদের মাঝে শুরু হয় কাড়াকাড়ি ।
কল্পনার রঙ এবং বর্ণনার তুলির আঁচড়ে গল্পের শুরুতেই শান্ত একটি গ্রামের প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন লেখক। গল্পের কাহিনী যতই এগিয়েছে লেখকের বর্ণনা জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় ততই প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে। গল্পের মাঝে উঠে এসেছে দুরন্ত কৈশোর জীবন, হাওড় পাড়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপন, মুক্তিযুদ্ধের সময় এই অঞ্চলের মানুষগুলোর করুণ অভিজ্ঞতা। মুক্তিযুদ্ধের সময়কার বর্ণনা যেমনটা এসেছে গল্পে -
জইল্যা ডাকাত লুটের খবর পেয়ে একটা ছোট নৌকা নিয়ে মাকালকান্দি পৌছায় । কিন্তু তার পৌছতে দেরি হয়ে যায় । ততক্ষণে লুটেরা বাহিনী ফিরে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে । চারপাশে পড়ে থাকা আহত মানুষের গোঁঙানি আর বেঁচে থাকাদের আর্তনাদে জইল্যা ডাকাতের মন আর্দ্র হয়ে উঠে । হাতে থাকা বৈঠা দিয়ে বাকি লুটেরাদের সে পেটাতে শুরু করে । একটা ঘর থেকে ছোট বাচ্চার আর্তনাদ ভেসে আসছিল । সেখানে মেঝেতে রাখা হারমোনিয়ামের উপর মুখ থুবরে পড়ে আছে এক মহিলার লাশ । দুইতিন বছরের একটা বাচ্চা মেয়ে তার মৃত মা'কে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করছে । মেয়েটাকে দেখে জইল্যার খুব মায়া হয় । বাচ্চাটাকে কোলে নেয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু সে তার মৃত মা'কে কিছুতেই ছাড়বে না ।
গল্পটি পড়ার সময় বারবার আমাদের বাংলার চিরায়িত ঐতিহ্যের অংশ পালা গানের কথা মনে পড়ছিল। পালা গানে যেমনটা হয়- গানের মূল অংশে আসার আগে বাউল গল্প বলার ভঙ্গিতে কাহিনী বর্ণনা করতে থাকেন। তখন ব্যাকগ্রাউন্ডে হালকা সুরে বাদ্যযন্ত্র বাজতে থাকে। গানের মূল অংশে আসা মাত্রই সবগুলো বাদ্যযন্ত্র একসাথে বাজতে শুরু করে। ঠিক তেমনি লেখক গল্পটিতে মূল কথা বলার আগে পারিপার্শ্বিক বর্ণনার আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু মূল বক্তব্যে এসে গল্পটি নিজেই নিয়েছে এক অনন্য রূপ। গল্পটি মূলত আলো আর তার পালক পিতা জইল্যা ডাকাতের নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প। যে ভালোবাসায় বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় নি রক্তের বন্ধন কিংবা ধর্মের বেড়াজাল। গল্পের শেষে আলোই তার বাবার কাছ থেকে তার মায়ের শেষ স্মৃতি হারমোনিয়ামটা চাওয়ার পর উত্তরে জইল্যা ডাকাতের একটি লাইন গল্পটির মূল অংশ যা গল্পটিকে নিয়ে গেছে এক অনন্য উচ্চতায়।
"এইটা খালি তোর মায়ের স্মৃতি না, এইটা আমার মায়েরও একমাত্র স্মৃতি" ।
♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥ ♥
একজন সাধারণ !
গল্পের শিরোনাম দেখে যদি ভেবে নেন কোন সাধারণ মানুষের গল্প এটি তাহলে আমি বলব আপনি বড় একটি ভুল করছেন। গল্পের শিরোনাম একজন সাধারণ হলেও গল্পটি আসলে একজন অসাধারণ ব্যক্তির। যে অসাধারণ ব্যক্তিটি প্রচার বিমুখ। শত সহস্র সাধারণের ভিড়ে থেকে অসাধারণ কাজ করে চলছেন। আমাদের সমাজে এই ধরনের লোকের সংখ্যা কিন্তু কম নয় যারা আড়ালে থেকে সমাজের জন্য কাজ করে চলছেন। হতে পারে সে আমাদের পাশের বাড়ির সেই মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোক, হতে পারে সে এক সামান্য দিনমজুর কিংবা হতে পারে পাড়ার মোড়ের টং দোকানের দোকানদার। এদের কাউকেই আমরা চিনতে পারি না কারণ তারা কখনো আমাদের সামনে এসে তাদের ভালো কাজের প্রতিদান চান না। তেমনই একজন এই গল্পের প্রধান চরিত্র শাফায়েত সাহেব। স্কুল মিস্ট্রেস স্ত্রী রাবেয়া খানম এবং এক সন্তান ইয়ামিনকে নিয়ে ছোট্ট মধ্যবিত্ত সংসার।
সারা জীবন সংসারের ঘানি টেনে নিয়ে গেছেন তিনি। শেষ সময়ে তার যথোপযুক্ত চিকিৎসাও করাতে পারেন নি তিনি। কিন্তু শাফায়েত সাহেব এর জীবনটা এমন হবার কথা ছিল না। তিনি তাঁর অন্যান্য ভাইবোনদের মত থাকতে পারতেন প্রাচুর্যে ঘেরা একটি সমাজে। শাফায়েত সাহেব বিত্তবান ফ্যামিলির সন্তান ছিলেন। শাফায়েত সাহবের ছেলেবেলা কাটে আরমানিটুলার একান্নবর্তী বাড়িতে। আরমানিটোলার বাড়িটা ডেভেলপারের হাতে তুলে দিয়ে অন্য সব অংশীদাররা যার যার মত কেউ নতুন ঢাকায় নিজের বাড়িতে আর কেউ প্রবাসে সেটল করেছেন । সেখানে শাফায়েত সাহেব তাঁর অংশের টাকা দিয়ে ছিন্নমুল পথশিশুদের জন্য শহরের উপকন্ঠে একটা টেকনিকেল স্কুল গড়ে তুলেন ।
গল্পে লেখক শাফায়েত সাহেব এর মহানুভবতার পাশাপাশি আমাদের সমাজের কুৎসিত মুখোশ উন্মোচন করেছেন অন্যন্ত সুচারুভাবে। শাফায়েত সাহেব এর প্রতিষ্ঠিত ভাই বোনেরা জীবিত শাফায়েত সাহেব এর সামান্য খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন মনে করে নি । তারাই শাফায়েত সাহেব এর মৃত্যুর পর ব্যস্ত হয়ে উঠেন শেষ সৎকার অনুষ্ঠান নিয়ে। যাদের কাছে মৃত্যু মুখ্য নয় মুখ্য হয়ে উঠে আনুষ্ঠানিকতা। তবে শাফায়েত সাহেবের অসাধারণ ভাইয়েরা শাফায়েত সাহেবের মত একজন সাধারণের প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ান যখন জানতে পারেন তাদের এই সাধারণ ভাইটি ১৯৯০ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের জন্য মরণোত্তর শরীর দান করে গিয়েছিলেন।
কিন্তু আমরা কয়জন শাফায়েত সাহেবের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আজ থেকে প্রায় শতবর্ষ পূর্বে তাঁর কবিতায় লিখে গিয়েছিলেন -
ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই-- ছোটো সে তরী
আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি।
শ্রাবণগগন ঘিরে
ঘন মেঘ ঘুরে ফিরে,
শূন্য নদীর তীরে
রহিনু পড়ি--যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।
আমাদের সমাজটা আজো সোনার তরী হয়েই আছে। সেখানে সোনার ফসল ঠিকই জায়গা হয় কিন্তু ফসলটা যে কষ্ট করে তৈরি করে তাঁর জায়গা কখনোই হয় না সোনার তরীতে।
►►►►►►►►►►►►►►►►►►►►►►►►►
মামুন ভাইয়ের লেখা অন্যান্য গল্পগুলোঃ
বিয়োগান্তিক !
ঈভ টিজার!
জানালার ওপাশে..
গল্পঃ জীবনের সপ্তসুর ।
গল্পঃ কাল বোশেখ !
একজন সাধারণ !
ম্যাগনোলিয়া, ছড়াও সুধা মন মধুপে!
বিহ্বলতায় শিশিরকণা !
গল্পঃ আবর্তন!
সাবধান হও পারমিতা!
গল্পঃ অমানিশাকাল ।
গল্পঃ ঈশ্বরের প্রতিদ্বন্দ্বী কিংবা পরাজিত ঈশ্বর
গল্পঃ অন্তর্যাত্রা ।
ধীরে ধীরে ধীরে বও ওগো উতল হাওয়া
ডার্ক স্টোরিঃ কন্ট্রাক্ট ব্রীজ
হাসি-কান্নার এক জোড়া ঈদ গল্পঃ ঈভ টিজার এবং স্কুলড্রেস
ছোটগল্পঃ বোকা মানুষ ।
গল্পঃ গোয়াইটুলি বাই লেইন ।
ছোটগল্পঃ হাইবারনেশন ।
সব কিছু ভেঙ্গে পড়ে স্নানঘাটের সিঁড়িতে ।
খালিছ ভাইয়ের আত্মত্যাগ (সড়ি, বস্ত্রত্যাগ) :``>>
কে হায়, হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগায় :-< :-&
খালিছ মিয়া ভাই, জিন্দাবাদ
গত কাল রাতে ইলেকট্রিসিটি ছিল না :-& :-& :-&
http://www.somewhereinblog.net/blog/mamun653/29659453
উল্কি... কৈশোরে মন হারানোর একটি ট্যাট্টু গল্প ।
আমি কোন সাহিত্য সমালোচক নই, একজন সাধারণ পাঠক মাত্র। সাহিত্য সমালোচনা করার মত জ্ঞান আমার নেই। পড়তে ভালোবাসি। তাই সাহিত্যের বিশাল রত্নভাণ্ডার থেকে মুক্তো খুঁজে দেখার চেষ্টা করি। আর পড়ে ভালো লাগাগুলো একান্ত নিজের মত করে লেখার চেষ্টা করি। আমার এই লেখাগুলো সাহিত্য সমালোচনা কিংবা রিভিউ হিসাবে না দেখে একজন সাধারণ পাঠকের পাঠ- প্রতিক্রিয়া হিসাবে দেখাই সমীচীন হবে।
উৎসর্গঃ মামুন রশিদ ভাই। যিনি শুধুমাত্র গল্পকার হিসাবেই সফল নন, একজন সফল ব্লগারও বটে। নিজের লেখার পাশাপাশি উৎসাহ দিয়ে চলছেন সহব্লগারদের। এমনি ভাবেই সব সময় ব্লগ এবং আমাদের পাশে থাকবেন এই প্রত্যাশা করি।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: হা হা হা । মুন ভাই প্রথম হওয়ার জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
প্রথম লাইক, প্রথম প্রিয়তে নেয়া এবং প্রথম কমেন্ট এর জন্য আপনাকে প্রথম ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
মামুন রশিদ ভাই। যিনি শুধুমাত্র গল্পকার হিসাবেই সফল নন, একজন সফল ব্লগারও বটে। নিজের লেখার পাশাপাশি উৎসাহ দিয়ে চলছেন সহব্লগারদের।
ব্লগেই নয় ব্লগের বাইরেও এই মানুষ নিয়মিতভাবেই ব্লগারদের ভালো-মন্দের খোঁজ খবর বড় ভাই-বন্ধুর মতো। দিন দিন এই মানুষটার ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছি।
ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক, প্রিয় ব্লগার, প্রিয় মানুষ এর গল্প নিয়ে আপনার এই সংকলনের জন্য ধন্যবাদ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাই অসাধারণ একজন মানুষ। আমার ব্লগিং এর একদম শুরুর সময় থেকে মামুন ভাইয়ার কাছ থেকে উৎসাহ ও পরামর্শ পেয়েছি। ব্লগে যাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্যতা গড়ে উঠেছে এবং দেশে এসে যাদের সাথে দেখা করতে চাই তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হচ্ছেন মামুন রশিদ ভাই।
নিজের শত ব্যস্ততার মাঝেও চমৎকার সব লেখা দিয়ে এবং সহ ব্লগারদের পরামর্শ, দিক নির্দেশনা দিয়ে এই ব্লগটাকে বেঁধে রেখেছেন পরম মমতায়। ব্লগার মামুন রশিদ ভাই এর কাছে এই জন্য আমরা চির কৃতজ্ঞ। এবং প্রত্যাশা করি ঠিক এমনি ভাবেই মামুন ভাই আমাদের পাশে থাকবেন সামনের সময়গুলোতে।
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১১
আমিনুর রহমান বলেছেন:
মামুন রশিদ ভাই। যিনি শুধুমাত্র গল্পকার হিসাবেই সফল নন, একজন সফল ব্লগারও বটে। নিজের লেখার পাশাপাশি উৎসাহ দিয়ে চলছেন সহব্লগারদের।
ব্লগেই নয় ব্লগের বাইরেও এই মানুষ নিয়মিতভাবেই ব্লগারদের ভালো-মন্দের খোঁজ খবর বড় ভাই-বন্ধুর মতো। দিন দিন এই মানুষটার ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছি।
ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক, প্রিয় ব্লগার, প্রিয় মানুষ এর গল্প নিয়ে আপনার এই সংকলনের জন্য ধন্যবাদ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমিনুর ভাই আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
৫০২ এর জ্বালায় ১ম কমেন্টটা দিতে পারলাম না :/
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ইদানিং ৫০২ এর যন্ত্রণা অনেক হচ্ছে। এই পোস্টটা পাবলিশ করতে গিয়ে দুই বার ৫০২ এর যন্ত্রণা পোহাতে হয়েছে।
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৮
ডি মুন বলেছেন: আমিনুর ভাই আমি ফার্স্ট।
আপনি পরের বার ট্রাই কইরেন।
মু হা হা হা হা হা
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনি সব জায়গায় ফার্স্ট হয়ে আছেন। নিজের পোস্ট রেডি করে ফার্স্ট হয়েছেন। এখানেও কমেন্ট এ ফার্স্ট। দাঁড়ান আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। মাহমুদ ভাইয়ের সঙ্গে খোলা দ্বার বৈঠক করতে হবে।
৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গুনী লেখকের দামী । সরাসরি প্রিয়তে । সবগুলো আস্তে আস্তে পড়ে শেষ করবো ।
আমি ৩য়... । সকল খেলায় কিন্তু তয় পর্যন্ত গোনা হয় ।
এই শেষ রাত্রির দুই অনবদ্য ব্লগারের লাইক কমেন্ট রঙ্গ ভালোই লাগলো ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সময়করে মামুন ভাইয়ের সবগুলো লেখা পড়ে দেখুন। মামুন প্রতিটি লেখাই অসাধারণ। সময় সল্পতার কারণে এখানে মাত্র তিনটি গল্প নিয়ে আলোচনা করেছি।
তৃতীয় হওয়ার জন্য অভিনন্দন রইল। মন্তব্য আর প্রিয়ে নেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন - কলমের কালি শেষ।
৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার এই পোস্ট টা অনন্য , অনবদ্য ।
আপনি গল্পের সাথে সাথে ব্যক্তি মামুন রশিদ ভাইয়ের ছাচটাও
অল্প কথায় তুলে এনেছেন ।
যিনি শুধুমাত্র গল্পকার হিসাবেই সফল নন, একজন সফল ব্লগারও বটে। নিজের লেখার পাশাপাশি উৎসাহ দিয়ে চলছেন সহব্লগারদের।
নানা ভাবেই ব্যক্তি মামুন রশিদ , ব্লগার মামুন রশিদ , গল্পকার মামুন রশিদে মুগ্ধ আমি ।
উনি একজন জীবনবাদী গল্পকার । উনার গল্পের একটা বৈশিষ্ট্য
হচ্ছে - উনি গল্পের ভেতরে কোমল একটা সুর বইয়ে দিতে পারেন । যে সুরে পাঠক মন সিক্ত হয় , আদ্র হয় । এছাড়াও নানা ভঙ্গিতে , নানা ধরনে উনি লিখে চলেছেন । গল্পের বিষয় অনুযায়ী উনার গদ্যভাষা , গল্পের গতি ও চালের পরিবর্তন লক্ষ্য করার মত ।
যে কোন একজন নতুন গল্প লেখক উনার গল্প হতে অনেক কিছু
শিখতে পারবেন ।
একজন গুণী গল্পকার ও গুণী ব্লগার মামুন রশিদ ভাইকে
মূল্যায়ন করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
ব্লগে আপনার মত একজন উদার মানুষের দেখা পেলাম ।
এটা আমার জন্য অনেক অনেক আনন্দের ।
মামুন রশিদ ভাইয়ের প্রতিও স্রদ্ধা রইল ।
ভাল থাকবেন প্রিয় প্রবাসী ভাই
অনেক অনেক শুভকামনা ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মাহমুদ ভাই আপনি এবং ডি মুন ভাই পাশে থেকে সাহস জুগিয়েছেন বলেই আমি এই পোস্টটি লেখার সাহস পেয়েছি। তারপরও ভয়ে ভয়ে ছিলাম ঠিক ভাবে মামুন ভাইয়ের লেখার দিকগুলো ফুটিয়ে তুলতে পারব কি না।
মামুন ভাইয়ের লেখাগুলো আমাকে খুব বেশি আকৃষ্ট করে। জীবন ঘনিষ্ঠ লেখা, কাহিনীর সুক্ষ বিন্যাস, বৈচিত্রময় উপস্থাপন দিন দিন আমাকে মুগ্ধ করে চলছে। মামুন ভাইয়ের লেখাগুলো থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে।
মামুন ভাইয়ের প্রতি অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইল।
৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সমালোচনার ধারটা বোধহয় শুরু করেই দিলেন !
শুভেচ্ছা রইলো !
সমালোচনা মানেই বকাবকি না , আলোচনা ও বটে !
আশা করি অনেকেই উৎসাহিত হবে , যা স্পষ্টত যারা ব্লগে লেখালেখি করে তাদের মান , চিন্তার ক্ষেত্র বাড়াতে সাহায্য করবে ! নতুন অনেকেই উৎসাহী হবেন !
মামুন ভাই এবং আপনাকে দুজন কেই অভিনন্দন!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সমালোচনা মানে কখনোই বকাবকি না। অন্যের দোষ ত্রুটি খুঁজে বের করাকেও আমি সমালোচনা মনে করি না।
চেষ্টা করেছি মামুন ভাইয়ের লেখা এবং লেখার স্টাইল পাঠকের সামনে তুলে ধরতে। জানি না ঠিক কতটুকু সফল হয়েছি মামুন ভাইয়ের মত মেধাবী একজন লেখকের লেখাকে তুলে ধরতে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় অভি ভাই।
৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৪
পার্থ তালুকদার বলেছেন: দারুন সব গল্প । সাথে আপনার উপস্থাপনা মন কেড়েছে ।
ব্লগার মামুন ভাইয়ের পিছনে আমি জোঁকের মত লেগে থাকি।
সব মিলিয়ে খুব ভাল লাগল ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাই এবং তাঁর লেখা প্রবল আকর্ষণী ক্ষমতার অধিকারী। এই আকর্ষণেই আপনার মত আমি নিয়েও মামুন ভাইয়ার পিছনে লেগে আছি।
মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন পার্থ দা।
১০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মামুন রশিদ ভাইয়ের এই তিনটি গল্পই প্রথম শ্রেনির। প্রকৃতপক্ষে তিনি একজন অন্যতম সেরা গল্পকার। তাঁকে সম্মানিত করে যথার্থ কাজটিই করেছেন।
ধন্যবাদ, ভাই প্রবাসী পাঠক।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাইয়ার প্রতিটি লেখাই এত চমৎকার যে সেখান থেকে সবচেয়ে ভালো লাগা গল্প বের করা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ। সময়ের স্বল্পতার কারণে মাত্র তিনটি গল্প নিয়ে লিখতে পেরেছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় হেনা ভাই মন্তব্যের জন্য।
১১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
মুদ্দাকির বলেছেন:
আমার প্রায়ই মনে হয় আমার লেখা গুলো মামুন ভাই লিখলে আরো অনেক মানুষ গ্রহণ করতেন। আসলেই অনেক ভালো লিখেন উনি।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মুদ্দাকির ভাই আপনার লেখাগুলো ব্লগের পাঠক যথেষ্ট গুরুত্বের সাথেই গ্রহণ করে বলে আমার ধারণা। আপনার লেখায় যুক্তি এবং রেফারেন্সগুলো অত্যন্ত সুচারুভাবে তুলে ধরেন। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন মুদ্দাকির ভাই।
১২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনবদ্য ও চমৎকার একটা পোস্ট। মামুন রশিদের কাজের সত্যিকার একটা রিভিউ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চেষ্টা করেছি মামুন ভাইয়ের লেখা এবং লেখার স্টাইল পাঠকের সামনে তুলে ধরতে। জানি না ঠিক কতটুকু সফল হয়েছি মামুন ভাইয়ের মত মেধাবী একজন লেখকের লেখাকে তুলে ধরতে।
১৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অনবদ্য ও চমৎকার একটা পোস্ট। মামুন রশিদের কাজের সত্যিকার একটা রিভিউ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২০
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন শরৎ দা।
১৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মামুন রশিদ একজন সুলেখক, তাতে কোন সন্দেহ নেই। তার গল্পের গভীরতা অনেক নিচে। সংকলনেও আমরা গল্পকার মামুন রশিদকে পাই।
আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়াটি একটি চমৎকার সংগ্রহ হিসেবে থাকবে।
প্রবাসী পাঠককে অনেক শুভেচ্ছা...........
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চেষ্টা করেছি মামুন ভাইয়ের লেখা এবং লেখার স্টাইল পাঠকের সামনে তুলে ধরতে। জানি না ঠিক কতটুকু সফল হয়েছি মামুন ভাইয়ের মত মেধাবী একজন লেখকের লেখাকে তুলে ধরতে।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন শ্রদ্ধেয় মইনুল ভাই। আপনাদের কাছ থেকে উৎসাহ পাই বলেই কিছু লেখার সাহস করতে পারি।
১৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । সুপ্রিয় মামুন রশিদ ভাইকে খুব শ্রদ্ধা করি । তাকে নিয়ে এমন উদ্যোগে দারুন ভাল লাগছে । সরাসরি প্রিয়তে নিলাম তাকে কেন্দ্র করে লিখা পোস্ট ।
তার অতৃপ্তি আছে লেখা নিয়ে । সেরাটা লিখতে পারছেন না পড়তে পারছেন না । সেটা আমি কথা বলে প্রত্যক্ষ করেছি ।
ওরকম মনোভাব মানুষকে দিনকে দিন সমৃদ্ধ করে। অতৃপ্তি যেন
উনাকে থামিয়ে না দেয় । একদিন উনি নিজের মুখে তৃপ্তি নিয়ে বলবেন আমার এতগুলি লিখা তৃপ্তি দিয়েছে ।সেই দিনের প্রতীক্ষায় থাকলাম ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: প্রত্যাশা করি মামুন ভাই যেন একদিন তৃপ্তি নিয়ে বলতে পারেন এতগুলো লেখা উনি লিখেছেন। পাশাপাশি এটাও চাই উনার অতৃপ্তি যেন স্পৃহা হয়ে কাজ করে। সেই স্পৃহা থেকে আমাদেরকে আরো অনেক ভালো লেখা উপহার দিয়ে চলেন।
মন্তব্য এবং প্রিয়তে নেয়ার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় সেলিম ভাই।
১৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
খাটাস বলেছেন: ++++ সহ নিয়ে নিলাম বক্সে।
মামুন ভাই এক অনন্য মানুষ, হৃদয়ে স্থান করে নেয়ার মত সকল সহজাত গুণাবলী তাঁর মাঝে। মামুন ভাই সব সময় ভাল থাকুন।
প্রবাসী পাঠক ভাই আমি এমনিতেই আপনার ব্লগিয় একটিভিটির একজন গুণমুগ্ধ। আজ আপনার উদারতা আবার ও মুগ্ধ করল। এমন কিছু মানুষের সহচারজে থাকতে পেরে আমি গর্বিত।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাই এক অনন্য মানুষ, হৃদয়ে স্থান করে নেয়ার মত সকল সহজাত গুণাবলী তাঁর মাঝে। মামুন ভাই সব সময় ভাল থাকুন।
সম্পূর্ণ সহমত।
আমার অল্প কয়েকদিনের ব্লগিং অভিজ্ঞতায় এই ব্লগ থেকে অনেক কিছু পেয়েছি। আপনাদের কাছ থেকে পাওয়া প্রশংশা, উৎসাহ এবং ভালোবাসা পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করি। আপনাদের সাহচর্য পেয়ে গর্বিত। অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
১৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬
লিরিকস বলেছেন: মামুন ভাইয়া আমার প্রিয় মানুষের একজন।
কথা শেষ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫০
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাইয়া যেমন আমার প্রিয় ঠিক তেমনি আপনিও আমার প্রিয় একজন মানুষ।
আমার ও কথা শেষ।
১৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: প্রায় আটদিন একনাগাড়ে ভ্রমনের শ্রান্তি ক্লান্তি নিয়ে চিটাগাং থেকে ফিরছি । হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে বিরতি শেষে রাত দুটোয় মোবাইলে ব্লগে ঢুকে চোখ দুটো আর্দ্র হয়ে উঠে । এরকম একটা সারপ্রাইজ আমার জন্য অপেক্ষা করছে, তা ঘূণাক্ষরেও ভাবিনি ।
আমার কাছে এই সম্মান এই গৌরবের একটাই নাম- ভালোবাসা । এখানে আমার কোন কৃতিত্ব নেই । পুরাটাই ব্লগ প্লাটফর্ম আর ব্লগারদের প্রাপ্য । কারন এই ব্লগ আর এখানকার ব্লগাররাই আমাকে লেখক বানিয়েছে । আর এই ভালোবাসার টানেই বারবার ফিরে আসি ব্যক্তিগত আর পেশাগত বাঁধা টপকিয়ে । এই ভালোবাসার টানে নিজের পেশা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি । ষোল বছর একটা ডিসিপ্লিনে জব করে টপ পজিশনে যাওয়ার পর আরেকটা সফ্ট পেশায় যাওয়া কতোটা রিস্কি, এটা সবাই বুঝবেন । তবু আমার ভালোবাসার কাছে আমি ফিরতে চাই ।
আপনি, ব্লগার মাহমুদ আর ডি মুনের হাত ধরে ব্লগে সাহিত্যচর্চার যে নতুন ধারা তৈরী হয়েছে- তা সফল না হয়ে পারেনা । আপনাদের অনুপ্রেরনায় নতুন নতুন ব্লগারেরা একদিন সাহিত্যের মহীরুহে পরিনত হবে । একদিন এই ব্লগ সাহিত্য মুলধারায় অগ্রগামী ভূমিকা রাখবে- এটা নিশ্চিত জানি ।
শুভকামনা প্রিয় ভাই প্রবাসী পাঠক, শুভকামনা নিরন্তর ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার মাধ্যমে আপনাকে সারপ্রাইজড করতে পেরেছি জেনে অনেক আনন্দিত বোধ করছি। আপনি এই ব্লগ এবং এই ব্লগের ব্লগারদের ভালবেসে যতটুকু দিয়েছেন। সেই ভালোবাসার প্রতিদান দেয়া আমাদের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। চেষ্টা করেছি আপনার কাজগুলোকে পাঠকদের সামনে তুলে ধরে আপনার লেখাগুলোর যথোপযুক্ত মূল্যায়ন করতে। জানি না ঠিক কতটুকু সফল হয়েছি। তবে যাই করেছি অন্তর থেকে ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা থেকে করেছি।
অনেক অনেক শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং শুভ কামনা রইল আপনার প্রতি। আগামীর পথ চলায় এমনি করেই সব সময় পাশে পাব আপনাকে এই প্রত্যাশা করি।
১৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
সুমন কর বলেছেন: মামুন ভাইয়ের কথার কিছু অংশ কপি করলাম:
এখানে আমার কোন কৃতিত্ব নেই । পুরাটাই ব্লগ প্লাটফর্ম আর ব্লগারদের প্রাপ্য । কারন এই ব্লগ আর এখানকার ব্লগাররাই আমাকে লেখক বানিয়েছে । আর এই ভালোবাসার টানেই বারবার ফিরে আসি ব্যক্তিগত আর পেশাগত বাঁধা টপকিয়ে । এই ভালোবাসার টানে নিজের পেশা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি । ষোল বছর একটা ডিসিপ্লিনে জব করে টপ পজিশনে যাওয়ার পর আরেকটা সফ্ট পেশায় যাওয়া কতোটা রিস্কি, এটা সবাই বুঝবেন । তবু আমার ভালোবাসার কাছে আমি ফিরতে চাই ।
এ থেকেই বুঝা যায়, উনি ব্লগকে কতটা ভালবাসেন !
বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই মামুন ভাইকে।
অার এমন সুন্দর একটি পোস্ট অামাদের উপহার দেবার জন্য অাপনাকে জানাই অনেক ধন্যবাদ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ৪) সামু আপনার জীবনের সাথে কতটুকু মিশে আছে?
মামুন রশিদঃ আমার পরিবার, আমার চাকুরী আর সামু- এই এলাইমেন্ট এখন আমার জীবন । সূতরাং বুঝতেই পারছেন..
ব্লগার স্নিগ্ধ শোভন ভাইয়ের অন্তরঙ্গ আলাপন পোস্ট থেকে মামুন ভাইয়ের সাক্ষাতকার এর অংশ।
ব্লগ নিয়ে মামুন ভাইয়ার ভাবনা স্পষ্ট। ব্লগকে উনি যতটা ভালবাসেন তা দৃশ্যমান। ব্লগ এবং ব্লগারদের প্রতি উনার ভালোবাসা অনুসরনিয়। বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই মামুন ভাইকে।
অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা সুমন কর ভাই পাশে থেকে উৎসাহিত করার জন্য।
২০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
বকুল০৮ বলেছেন:
প্রিয়তে।
অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক অনন্য সাধারন গল্পকার মামুন রশীদ এর গল্প নিয়ে চমৎকার পোষ্টটির জন্য।
শুভেচ্ছা-
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বকুল০৮ ।
২১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: চমৎকার
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু।
২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৯
আবু শাকিল বলেছেন: লেখা গুলো প্রিয়তে রাখলাম।সময় করে পড়ে নিব।
মামুন রশিদ ভাইয়ের গল্পের সাথে পরিচিত ছিলাম না।আপনার মাধ্যমে জেনে গেলাম।
ধন্যবাদ আব্বাস আলী ভাই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সময় করে মামুন ভাইয়ার লেখাগুলো পড়ে দেখুন শাকিল ভাই। মুগ্ধতার আবেশে আটকে রাখবে আপনাকে এটা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শাকিল ভাই।
২৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।
২৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
যাযাবর বেদুঈন বলেছেন: খুব ভাল একটা আয়োজন। ব্লগাররা উৎসাহিত হবে এতে। আপনার মাধ্যমে আমিও শুভেচ্ছা জানাই।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে একজন ব্লগারকে এভাবে তুলে ধরার জন্য।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন যাযাবর বেদুঈন।
২৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
চমৎকার কাজ করেছেন উনার কাছ থেকে অনেককিছু শেখা ও জানার আছে বিশেষ করে ব্লগিং মিথস্ক্রিয়ার ব্যাপারে ৷
আপনার এধরনের কাজ নিঃসন্দেহে ব্লগের জন্য অনেক উৎসাহব্যঞ্জক সবার জন্য ৷ সময় ও ধৈর্য্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ৷
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাইয়ার কাছ থেকে ব্লগিং মিথস্ক্রিয়ার পাশাপাশি লেখা লেখির অনেক কিছু শিখার আছে। প্রতিদিনই উনার কাছ থেকে কিছু না কিছু শিখতে পারছি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জাহাঙ্গীর ভাই পাশে থেকে এভাবে উৎসাহিত করে যাবার জন্য।
অঃটঃ জাহাঙ্গীর ভাই ফেসবুকে আপনার আইডি খুঁজছি কিন্তু আপনার ব্লগে লিংক দেয়া নেই তাই পাচ্ছি না। ফেসবুকে আমি প্রবাসী পাঠক নামেই আছি। যদি সম্ভব হয় আপনার ফেসবুক আইডিটা জানাবেন। আমার মেইল আইডি
[email protected]
২৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার এবং ভিন্নধর্মী একটি পোষ্ট। প্রিয় লেখকের বিভিন্ন গল্প নিয়ে দারুন রিভিউ। আপনার পোষ্টের আইডিয়াটি আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আমি আশা করব, আপনি এই প্রক্রিয়াটি আরো অন্য সব ভালো গল্পকার ও লেখকদের নিয়ে করবেন!
শুভেচ্ছা রইল প্রিয় প্রবাসী ভাই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই পোস্টের আইডিয়ার মূল কৃতিত্ব আমাদের প্রিয় ব্লগার মাহমুদ ভাইয়ার। আমি মাহমুদ ভাইয়ার আইডিয়াটাই বাস্তবে রূপান্তর করেছি মাত্র। প্রিয় লেখক মামুন ভাইকে নিয়ে লিখতে পেরে আমি নিয়ে অনেক আনন্দিত। আশারাখি ব্লগে আমার প্রিয় অন্য সব লেখকদের লেখা নিয়ে ধারাবাহিকভাবে লিখব।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন কা_ভা ভাই।
২৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক।
২৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম~!!!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রইল ভাই।
২৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৭
জুন বলেছেন: একজন প্রিয় ব্লগার এবং গল্পকার মামুন রশিদকে নিয়ে আপনার এই প্রচেষ্টা ভীষন ভালোলাগলো প্রবাসী পাঠক। অভিনন্দন আপনাকে ।
+
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন আপু।
৩০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৬
এম মশিউর বলেছেন: আমার প্রিয় একজন ব্লগার ও গল্পকার মামুন রশিদ ভাইকে নিয়ে এমন সুন্দর সংকলনের জন্য ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক।
প্রিয়তে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মশিউর ভাই।
৩১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় গল্পকার মামুনকে ভালবাসা। তার গল্পগুলি বরাবরই আনন্দ জোগায়। আপনাকেও ধন্যবাদ, প্রবাসি পাঠক, এমন একটা পোস্ট দেওয়ার জন্য।
অনেক ভাল থাকুন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রোফেসর শঙ্কু ভাই সব সময় পাশে থেকে উৎসাহিত করার জন্য।
৩২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪০
ফা হিম বলেছেন: মামুন ভাই ছোটগল্প ব্লগের প্রাণ-স্বরূপ!!
পোস্ট প্রিয়তে রইল।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাই ছোটগল্প ব্লগের প্রাণ-স্বরূপ!!
সহমত।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন ফাহিম ভাই।
৩৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪০
জাফরুল মবীন বলেছেন: “মামুন রশিদ ভাই। যিনি শুধুমাত্র গল্পকার হিসাবেই সফল নন, একজন সফল ব্লগারও বটে”-একদম সঠিক মূল্যায়ন।আপনাকেও ধন্যবাদ উনার গল্পগুলোকে সংকলিত করে উপস্থাপনের জন্য।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চেষ্টা করেছি মামুন ভাইয়ের লেখা এবং লেখার স্টাইল পাঠকের সামনে তুলে ধরতে। জানি না ঠিক কতটুকু সফল হয়েছি মামুন ভাইয়ের মত মেধাবী একজন লেখকের লেখাকে তুলে ধরতে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ মবীন ভাই।
৩৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
এহসান সাবির বলেছেন: মামুন ভাই কে নিয়ে চমৎকার বিশ্লেষনধর্মী পোস্ট। উনি একজন ভালো ব্লগার বা ভালো লেখকই নন, একজন ভালো মানুষও বটে। শ্রদ্ধা রইল।
আর আপনার লেখা সত্যিই উপভোগ্য হয়েছে।
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: উনি একজন ভালো ব্লগার বা ভালো লেখকই নন, একজন ভালো মানুষও বটে। শ্রদ্ধা রইল।
মামুন ভাইয়ার জন্য অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন সাবির ভাই সব সময় পাশে থেকে উৎসাহিত করে যাবার জন্য।
৩৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
যমুনার চোরাবালি বলেছেন:
মামুন রশিদ ভাইয়ের লিখা পড়বার ইচ্ছা রইলো।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সময় করে মামুন ভাইয়ার লেখাগুলো পড়ে দেখুন । মুগ্ধতার আবেশে আটকে রাখবে আপনাকে এটা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ যমুনার চোরাবালি।
৩৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৬
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: "উৎসর্গঃ মামুন রশিদ ভাই। যিনি শুধুমাত্র গল্পকার হিসাবেই সফল নন, একজন সফল ব্লগারও বটে। নিজের লেখার পাশাপাশি উৎসাহ দিয়ে চলছেন সহব্লগারদের। এমনি ভাবেই সব সময় ব্লগ এবং আমাদের পাশে থাকবেন এই প্রত্যাশা করি।"
-------১০০% সহমত।
মামুন ভাই আমার অন্যতম প্রিয় একজন গল্পকার।
উনার কি-বোর্ড চলুক নিরন্তর, এই কামনাই করি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মামুন ভাইয়ের কি-বোর্ড চলুক নিরন্তর, এই কামনাই করি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন একজন ঘূণপোকা।
৩৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩২
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আমি কিন্তু হিংসাইতাছি!
হিংসা করাটা আমার জন্য খুশির একটা ব্যাপার।
আর এমন একটি স্বীকৃতি আপনাকে আরো অনেক দূর পৌঁছে দেবে আশা করি। পোস্ট দাতা প্রবাসী পাঠকের গল্প-পাঠের প্রতি আন্তরিকতার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা দুজনের জন্যই।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ব্লগে আমার ভালো লাগা সব গল্পকারদের গল্প নিজে পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার ইচ্ছা আছে জুলিয়ান দা। তবে আপনার গল্পের পাশাপাশি আপনার লেখা উপন্যাসের উপরও রিভিউ লেখার ইচ্ছা আছে প্রিয় জুলিয়ান দা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন জুলিয়ান দা ।
৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:০৪
সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: মামুন রশিদ ভাই সত্যিই খুব প্রিয় ব্লগার। আমার মতো যারা খুব বেশি ব্লগে সময় দিতে পারে না, তাদেরকেও তিনি ঠিকই সময় দেন। লেখা পড়ে উৎসাহ দেন। আগে তিনি নিয়মিত গল্প লিখতেন কিনা জানি না। কিন্তু ক্রমশই তিনি সার্থক গল্পকার হয়ে উঠছেন। আপনার প্রচেষ্টার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুলতানা সাদিয়া। খুব চমৎকার ভাবে মামুন ভাই এর মামুন ভাইয়ের লেখা সম্পর্কে মূল্যায়ন করার জন্য। মামুন ভাই সহ ব্লগারদের পাশে সব সময় ছিলেন। সহ ব্লগারদের উৎসাহ, পরামর্শ প্রদানে কখনো কার্পণ্য করেন নি। মামুন ভাইয়ের জন্য রইল অনেক শ্রদ্ধা।
শুভ কামনা রইল।
৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: উদ্যোগটা ভালো লাগলো । 'ব্লগার' এবং লেখক হিসেবে মামুন ভাই অনেক পরিপক্ক একজন মানুষ । যদিও তার সব লেখা পড়ার সুযোগ হয়নি তবে গুণি লোকের 'গুণ' সম্বন্ধে ধারণা পেতে অল্প ক'টা লেখাই যথেষ্ট ।
তার জন্য অঢেল শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: 'ব্লগার' এবং লেখক হিসেবে মামুন ভাই অনেক পরিপক্ক একজন মানুষ ।
ধন্যবাদ পার্সিয়াস রিবর্ণ।
৪০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
লেখোয়াড় বলেছেন:
++++++++++++++++
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ লেখোয়াড়।
৪১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
আরজু পনি বলেছেন:
গল্পকার হিসেবে মামুন রশিদ আসলেই দারুন লিখেন ।
কিন্তু গল্পকারের চেয়ে তিনি একজন সফল/ নিবেদিত প্রাণ ব্লগার বলেই বেশি পরিচিত।
আপনার এই উদ্যোগটা খুব ভালো লাগলো ।
শুভেচ্ছা গল্পকার এবং পোস্টদাতা দু'জনকেই ।।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গল্পকার হিসেবে মামুন রশিদ আসলেই দারুন লিখেন ।
কিন্তু গল্পকারের চেয়ে তিনি একজন সফল/ নিবেদিত প্রাণ ব্লগার বলেই বেশি পরিচিত।
সহমত। ব্লগের সবাই কৃতজ্ঞতা সহিত এই কথাগুলো স্বীকার করবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন পনি আপু।
৪২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৮
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: প্রিয় গল্পকারকে নিয়ে চমৎকার একটা পোস্ট...
আগেও একবার প্রিয়তে নিয়েছি...
আবারো নিলাম ...
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নাফিস ভাই।
৪৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
নীল আতঙ্ক বলেছেন: দারুণ
++++++++++++++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ নীল আতঙ্ক।
৪৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৯
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: sundor proyas, byaktigoto valolagar baire. omooddo ptocesta.
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমি অথবা অন্য কেউ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৫
ডি মুন বলেছেন: প্রথম লাইক আমি দিছি, প্রথম প্রিয়তে আমি নিছি এবং প্রথম কমেন্ট আমি করছি।
শান্তি শান্তি
ইয়া হু হু হু