![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়টা বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকের। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের দাস হয়েই দিনাতিপাত করছিল অখণ্ড ভারত। তখন পর্যন্ত কিছু গোরা সাহেব আর দেশীয় উচ্চ বর্ণের রাজনীতিবিদ মিলে বৈকালিক চায়ের আসরে ধোঁয়া উঠা চায়ের কাপ আর হিমশীতল ব্র্যান্ডির গ্লাসে চুমুক দিতে দিতে বাংলাকে দ্বিখণ্ডিত করে নি। পশ্চিম বঙ্গ আর পূর্ব বঙ্গ ( বর্তমান বাংলাদেশ ) দুই বঙ্গ তখনো একত্রিত। দুই বাংলার হিন্দু - মুসলিম, বৌদ্ধ - খ্রিষ্টান সবাই মিলেই একটি বাঙালি জাতি। এই বাঙালি জাতির প্রতিনিধি হয়ে " মোহন বাগান " ১৯১১ সালের ২৯ শে জুলাই গড়েছিল এক অনন্য ইতিহাস। খালি পায়ের বাংলার দামাল ছেলেরা সেদিন লিখেছিল গোরা সাহেবদের বধের ইতিহাস।
১৮৫০ সালের দিকে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ফুটবল খেলাটা রপ্ত করেছিল অখণ্ড ভারতবাসী। হাডুডু, ডাঙ্গুলি খেলা একটি জাতি হুট করে অন্য একটি খেলায় খুব একটা ভালো ফলাফল করতে পারে নি। প্রায় পাঁচ দশক লেগেছিল ফুটবল খেলাটাকে ভালো ভাবে রপ্ত করতে। ফুটবল টেকনিক এর পাশাপাশি শরীর নির্ভর একটি খেলা। তাই এই খেলায় শারীরিক সক্ষমতাও একটি জরুরি বিষয়। দীর্ঘাকার ব্রিটিশ সাহেবদের তুলনায় নেটিভ ইন্ডিয়ানরা শারীরিক সক্ষমতায় সব সময় পিছিয়েই থেকেছে। এই কারণে ব্রিটিশ সাংবাদিক G.W Steevens বলেছিলেন - ' By his legs you shall know a bangali. The Bengali's leg is either skin and bones. or else it is very fat or globular, also turning at the knees, with round thighs like woman's. The Bengali's leg is the leg of aslave.' শক্তির বিচারে পিছিয়ে থেকেও বাঙ্গালিরা ফুটবলে ভালোই চমক দেখাচ্ছিল সেই সময়ে। তবুও ইংরেজ কোন দলকে হারানোর মত সক্ষমতা ছিল না বাঙ্গালির। তৎকালীন সময়ের সবচেয়ে মর্যাদা পূর্ণ ফুটবল টুর্নামেন্ট 'ইন্ডিয়ান ফুটবল এসোসিয়েশন ( আইএফএ ) চ্যালেঞ্জ শিল্ড' জয় করা তো স্বপ্নেও কল্পনা করা যায় না। তাই তো ১৮৯২ সালে কোলকাতা ফুটবল ক্লাব এর বাৎসরিক নৈশভোজ অনুষ্ঠানে ক্লাব প্রেসিডেন্ট ওয়াটসন বলেছিলেন , ' If the Bengalees ever win this trophy - defeating all Europian teams - they may well claim to have wiped off the stain of the field of plassey.' সেই অসম্ভব কাজকেই সম্ভব করে দেখিয়েছিলেন মোহন বাগানের এগার জন অমর বাঙালি। সমগ্র বাঙালি জাতিকে এনে দিয়েছিলেন গর্বে মাথা উঁচু করার উপলক্ষ।
১৮৮৯ সালের ১৫ই আগস্ট জন্ম নেয়া মোহন বাগান ক্লাবের প্রথম কোন শিরোপা আসে ১৯০৪ সালে কোচ বিহার কাপ জয় করার মাধ্যমে। ১৯০৫ সালে মোহন বাগান গ্ল্যাডস্টোন কাপ জয় করে নেয়। জয়ের ধারা অব্যাহত রেখে টানা তিন বছর ১৯০৬-১৯০৮ সালের ট্রেডারস কাপ জয় করে মোহন বাগান। ধারাবাহিক ভালো খেলার স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯০৯ সালে আইএফএ শিল্ড এ আমন্ত্রণ পায় মোহন বাগান। এই প্রথম বড় কোন আসর মাতাতে প্রস্তুত মোহন বাগান। অভিষেক টা খুব একটা ভালো হয় নি মোহন বাগানের জন্য। কিন্তু পরাজয়েই থেমে যায় নি বাঙ্গালির অদম্য জয়ের স্পৃহা। মোহন বাগানের তৎকালীন অধিনায়ক শিবদাস ভাদুরি আইএফএ শিল্ড জয়ের পর্বতসম চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য শক্তিশালী একটি দল গঠনের দিকে মনোনিবেশ করলেন। শিব দাস ভাদুরি, বিজয় দাস ভাদুরি, হাবুল সরকার, কানু রায়, অভিলাষ ঘোষ, নীলমাধব ভট্টাচার্য, রাজেন সেনগুপ্ত, হীরালাল মুখার্জি, মনমোহন মুখার্জি, সুধীর চ্যাটার্জি এবং ভূতি সুকুলকে নিয়ে তৈরি হল একটি অদম্য দল। এদের মধ্যে তিন জন ব্রিটিশ রাজ কর্মচারী ছিলেন। শিব দাস ভাদুরি ভেটেরনারি ইন্সপেক্টর, মনমোহন মুখার্জি পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্ট, হাবুল সরকার কোলকাতা কর্পোরেশন এর ক্লার্ক, রাজেন সেনগুপ্ত, অভিলাষ ঘোষ স্কটিশ চার্চ এবং কানু রয় প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র ছিলেন। নীল মাধব ভট্টাচার্য বেঙ্গল ন্যাশনাল ব্যাংক, হীরালাল মুখার্জি ইটের ভাটায় কাজ করত। ভুতি সুকুল এর পারিবারিক ছোট ব্যবসা এবং সুধীর চ্যাটার্জি কোলকাতা এলএমএস কলেজের শিক্ষক ছিলেন। এই অমর এগারো জনের মধ্যে দলীয় অধিনায়ক সহ মোট আটজন ছিলেন পূর্ব বঙ্গ অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের। একমাত্র ভূতি সুকুল ছিলেন নর্থ ইন্ডিয়ান।
১৯১১ আইএফএ শিল্ড টুর্নামেন্টঃ
১০-০৭-১৯১১ প্রথম ম্যাচে রেঞ্জারস গ্রাউন্ডে সেন্ট জেভিয়ার্স এর মুখোমুখি বাংলার প্রতিনিধি মোহন বাগান। সুধীর চ্যাটার্জি ছুটি না পাওয়ায় ১০ জনের দল নিয়েই মাঠে নামতে হয় মোহন বাগানকে। খালি পায়ে খেলা ১০ জন বাঙ্গালির প্রতিপক্ষ সেন্ট জেভিয়ার্স মোটেই সহজ দল নয়। মোহন বাগান দলের বুট পরে খেলা একমাত্র খেলোয়াড় চ্যাটার্জি অনুপস্থিত এই ম্যাচে। খালি পায়ে বুট পরা খেলোয়াড়দের সাথে লড়াই তার উপর ১১ জনের বিপরীতে ১০ জনের লড়াই, অনেকেই হয়ত মোহন বাগানের অসহায় আত্ম সমর্পণের কথাই ভেবেছিল। কিন্তু সেই ম্যাচ অনেকটা হেসে খেলেই জয় করে নিল অদম্য মোহন বাগান। বিজয় দাস ভাদুরির ২ গোল এবং অভিলাষ ঘোষ এর ১ গোলে ৩-০ গোলে প্রথম ম্যাচে জয়ী মোহন বাগান।
১৪-০৭-১৯১১ কাস্টমস গ্রাউন্ড এ স্কটিশ জায়ান্ট রেঞ্জার্স এর মুখোমুখি মোহন বাগান। প্রথমার্ধেই অধিনায়ক শিব দাস ভাদুরির দুই গোলে এগিয়ে মোহন বাগান। বাঙ্গালীদের আক্রমণের মুখে দিশেহারা স্কটিশ জায়ান্টরা। ত্রাণকর্তা হিসাবে এগিয়ে এলেন ইংরেজ রেফারী। তিনটি বিতর্কিত পেনাল্টি উপহার দিলেন রেঞ্জার্সকে। পেনাল্টি উপহার স্বরূপ পেয়েও স্কোর বোর্ডে কোন পরিবর্তন হল না। গোল বারে দাড়িয়ে থাকা হীরালাল কে ফাঁকি দিয়ে বল জালে পাঠাতে ব্যর্থ রেঞ্জার্স। অসাধারণ দক্ষতায় তিনটি পেনাল্টি রুখে দেয় হীরালাল। ম্যাচের শেষ দিকে স্কটিশ রা একটি গোল পরিশোধ করলেও ম্যাচের ফলাফলে কোন প্রভাব ফেলে নি। ২-১ গোলের জয় নিয়ে তৃতীয় রাউন্ডে পৌঁছে যায় মোহন বাগান।
১৯-০৭-১৯১১ তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে ডালহৌসি মাঠে শক্ত প্রতিপক্ষ রাইফেল ব্রিগেড এর বিরুদ্ধে মোহন বাগানের ম্যাচ। পর পর দু ম্যাচের অভাবনীয় এবং দৃষ্টি নন্দন পারফর্মেন্সে প্রত্যাশার পারদ বাড়ছিল মোহন বাগানের পক্ষে। শুধু মাত্র কোলকাতা নয় পুরো বঙ্গেই ছড়িয়ে পরছিল মোহন বাগানের সুনাম। সেমি ফাইনালে উঠতে হলে এই ম্যাচে জয় লাগবেই। প্রত্যাশা আর স্বপ্ন পূরণের চাপে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক খেলায় বিঘ্ন ঘটাচ্ছিল। আগের দু ম্যাচের মত জয়টা এবার সহজে এল না। হাড্ডা হাড্ডি লড়াইয়ের পর বিজয় দাস ভাদুরির একমাত্র গোলে রাইফেল ব্রিগেডের বিপক্ষে জয় পায় মোহন বাগান।
২৪-০৭-১৯১১ স্বপ্ন জয় থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে মোহন বাগান। ডালহৌসি মাঠে এবারের প্রতিপক্ষ মিডলসেক্স রেজিমেন্ট। মোহন বাগানের জনপ্রিয়তা ততদিনে আকাশচুম্বী। সেমি ফাইনালে দর্শক উপস্থিতি সবাইকে অবাক করে দেয়। ফুটবল মাঠে এত দর্শক এর আগে কখনোই দেখেনি ভারতবর্ষ। সারা বাংলা থেকেই দর্শক মোহন বাগানের খেলা দেখতে ডালহৌসি মাঠে জড়ো হয়েছিল। এই টুর্নামেন্টে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হয় মোহন বাগান এই ম্যাচেই। শুরুতেই পিছিয়ে পরে মোহন বাগান। স্বপ্নের প্রদীপটা যেন নিভু নিভু করছিল। দ্বিতীয়ার্ধে দলের ত্রাণকর্তা হয়ে উঠলেন কানু রায়। কানু রায়ের গোলে সমতা ফিরলে আর কোন দলই গোল করতে না পারায় ম্যাচটি ড্র হয়। সে সময় অতিরিক্ত মিনিট এবং টাই ব্রেকার এর নিয়ম না থাকায় ফিরতি ম্যাচের আয়োজন করা হয়। ২৫-০৭-১৯১১ ডালহৌসি মাঠেই ফিরতি ম্যাচের আয়োজন করা হয়। একই মাঠ , একই প্রতিপক্ষ , আগের মতোই দর্শক উপস্থিতি। শুধু একটি জিনিসের পরিবর্তন। মোহন বাগানের পারফর্মেন্স এর আমূল পরিবর্তন। প্রথম ম্যাচে মিডলসেক্স এর গোল রক্ষক বাধা হয়ে দাঁড়ালেও এই ম্যাচে বাঙ্গালীদের সামনে অসহায় আত্ম সমর্পণ করে মিডলসেক্স। কানু রায়, শিব দাস ভাদুরি, হাবুল সরকারের গোলে ৩-০ গোলের জয় পেয়ে ফাইনালে নিজেদের জায়গা করে নেয় মোহন বাগান।
২৯-০৭-১৯১১ স্বপ্নের ফাইনালে মোহন বাগান। কোলকাতা ফুটবল ক্লাব গ্রাউন্ড মাঠে প্রতিপক্ষ ইষ্ট ইয়র্কশায়ার রেজিমেন্ট। মোহন বাগানের বিজয়ের গল্প পুরো বাংলায় আলোড়ন তৈরি করে ফেলেছিল ততদিনে। সবার মুখেই মেরুন- সবুজদের জয়ধ্বনি। এই ম্যাচ দেখার জন্য বাংলার প্রতিটি প্রান্ত থেকেই দর্শক জড়ো হতে লাগল কোলকাতা ফুটবল ক্লাব গ্রাউন্ডে। ইষ্ট বেঙ্গল রেলওয়ে বিশেষ রেল সার্ভিস চালু করেছিল এই ম্যাচ উপলক্ষে। নদী পথেও ছিল যাত্রী পরিবহনের বাড়তি চাপ। সবাই যেন মাঠে উপস্থিত থেকেই প্রত্যক্ষ করতে চাইছিলেন বাঙ্গালীর জয়। অফিসিয়াল হিসাবে ম্যাচের দর্শক সংখ্যা আনুমানিক ৬০০০০ বলা হলেও, প্রকৃত পক্ষে এই ম্যাচে দর্শক ছিলেন লাখের চেয়েও বেশি। উপস্থিত সবার পক্ষে ম্যাচ দেখা সম্ভব হয় নি। এক লাখ দর্শকের খেলা উপভোগ করার মত সুবিধা তখন ছিল না। তবুও বাঙ্গালীর উৎসাহে বিন্দু মাত্র ভাঁটা পরে নি। ম্যাচের ফলাফল জানানোর অভিনব পদ্ধতিও বের করেছিল সেই ম্যাচের জন্য। ঘুড়ির মাধ্যমে মাঠের আশেপাশে থাকা দর্শক জানতে পারবে ম্যাচের ফলাফল। আকাশে কালো রঙের ঘুড়ি জানাবে ইংরেজ সাহেবদের জয়ের কথা। আর মেরুন সবুজ রঙের ঘুড়ি হবে বাঙ্গালীর বিজয়ের নিশান।
শুরু হল সেই কাঙ্ক্ষিত ফাইনাল। মাত্র পঞ্চাশ মিনিট। পঞ্চাশ মিনিটেই লেখা হয়ে যেতে পারে বাঙ্গালীর বিজয়ের ইতিহাস। ম্যাচটা এখন আর শুধু মাত্র একটি ফুটবল ম্যাচ নয়। যেন হয়ে উঠেছিল একটি জাতির সম্মানের অংশ। নিজ ভূমিতে অন্যের দাস হয়ে বেঁচে থাকা একটি জাতির সম্মানের সাথে মাথা তুলে দাঁড়াবার লড়াই। সে লড়াইয়ে বিন্দু মাত্র ছাড় দেয় নি বাঙ্গালিরা। আক্রমন - পাল্টা আক্রমনে এগিয়ে চলছিল খেলা। কিন্তু প্রথমার্ধেই হোঁচট খেল মোহন বাগান। ১-০ গোলে পিছিয়ে গেল অদম্য বাঙালি। আকাশে তখন কালো ঘুড়ি। ব্রিটিশ দর্শকদের বাঁধ ভাঙ্গা উল্লাস আর বাঙ্গালীদের যেন পিন পতন নিরাবতা। আকাশের কালো ঘুড়ি যেন ঢেকে ফেলেছে পুরো বাংলার আকাশ। শিব দাস ভাদুরি, কানু রায়, বিজয় দাস, অভিলাষদের একের পর এক আক্রমণও ব্রিটিশদের গোল লাইন অতিক্রম করতে ব্যর্থ। প্রথমার্ধ শেষ হল ১-০ গোলে পিছিয়ে থেকেই। দ্বিতীয়ার্ধেও বাঙ্গালীরা ব্রিটিশ দুর্গ ভাঙতে ব্যস্ত। অবশেষে খেলা শেষ হবার দশ মিনিট আগে এল সেই মহেন্দ্রক্ষন কানুর বাড়িয়ে দেয়া বল থেকে বল জালে জড়ালেন মোহন বাগান অধিনায়ক শিব দাস ভাদুরি। আকাশে কালো ঘুড়ির বদলে তখন শেষ বিকালের রোদ। মেরুন- সবুজ রঙের দোপাজ ঘুড়ি তখন বীর দর্পে আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে। বাঙালি দর্শকদের উল্লাস। ম্যাচ শেষের মাত্র মিনিট দু এক বাকি থাকতে ব্রিটিশ দুর্গে শেষ আঘাত হানলেন অভিলাষ ঘোষ। ২-১ গোলে এগিয়ে বাংলার প্রতিনিধি মোহন বাগান। ম্যাচ শেষের আগেই শুরু হয়ে গেল দর্শকদের বিজয় উল্লাস। রেফারীর শেষ বাঁশি বাজানোর সাথে সাথেই রচিত হল এক বিজয়ের ইতিহাস। পুরো কোলকাতা জুড়ে আতশ বাজি আর রঙের খেলা। এটি শুধু বাঙালি কিংবা ভারতীয়ই নয়, কোনো ইউরোপীয় দলকে হারিয়ে কোনো এশিয়ান দলের প্রথম কোনো ফুটবল টুর্নামেন্ট জয়।
এই ম্যাচ নিয়ে একটা মিথ প্রচলিত আছে। খেলা শেসে একজন দর্শক এসে মোহন বাগানের অধিনায়ক শিব দাসকে প্রশ্ন করেছিলেন,ফোর্ট উইলিয়ামের ওপর উড়তে থাকা ইউনিয়ন জ্যাকের দিকে আঙুল তুললেন। বললেন- ওটা নামবে কবে? শিব দাস জবাবে বলেছিলেন,' এর পর যখন মোহন বাগান আবার আইএফএ চ্যাম্পিয়ন হবেন সেই সময় ভারতীয় পতাকা উড়বে' সৌভাগ্যক্রমে মোহন বাগান ১৯৪৭ সালেই দ্বিতীয়বার এই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়। এবং সে বছরই ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।
শিব দাস ভাদুরি
বিজয় দাস ভাদুরি
অভিলাষ ঘোষ
কানু রায়
মনমোহন
হীরালাল
নীলমাধব
রাজেন সেন গুপ্ত
সুধীর চ্যাটার্জি
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মামুন ইসলাম।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
বাঙালীর ব্রিটিশ বধ ! চমৎকার পোষ্ট। মনে হচ্ছিল আমিও খেলেছিলাম মোহনবাগানের হয়ে।
হীরালাল তিনটি পেনাল্টি ফিরিয়ে দিয়েছে ! এটা রেকর্ড কিনা জানতে হবে ! এক ম্যাচ ৩ পেনাল্টি ফিরিয়ে দেয়া মানে কত উঁচুমানের গোলরক্ষক ছিলেন তিনি !
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ভালো একটা পয়েন্ট মনে করে দিছেন ভাই। এক ম্যাচে তিনটা পেনাল্টি সেভ করার আর কোন নজির আছে কি না খুঁজে দেখতে হবে।
আর এই দলের মুল আটজন খেলোয়াড় আমাদের ছিল, এটাও একটা গর্বের বিষয়।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: অনেক পুরানো ইতিহাস তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক দা।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বাঙালীর ফুটবল প্রেমের জন্মটা যেনোও এখান থেকেই। ফরিয়াপুকুর লেনের অতি সাধারণ প্রাঙ্গন থেকে কিভাবে উঠে আসা। আহা ! পাওয়ারফুল স্টোরি ইনড্যিড ! সময়টাতে ফুটবল কেবল খেলাই ছিলো না, কালচারাল একটা যুদ্ধ, যা জাতীয়তাবাদে মূর্ত। কলকাতা কিন্তু দু-জাতের মোহন বাগান আর ইস্ট বেঙ্গল। ১৬ জন ফেনস্ মারা পড়লো, ৮০ দিকের ঘটনা মনে হয়। হা .... আমরা তো মাঠই খেয়ে ফেলছি।
১৯৯০তে ধীরেন দে’র মৃত্যুল পরে ক্লাবের পলিসি অনেকটা বদল হয়েছিলো। বিদেশী খেলোয়াড় রিক্রুট করা শুরু করলো।
খুবই ভালো পোস্ট করেছেন, প্রবাসী পাঠক। ব্লগে এমন পোস্ট পেলে লগিন না করে পারি ! হাহ হা
শুভ কামনা রইলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অবশ্যই বাঙ্গালীর ফুটবল এর যে গণজাগরণ শুরু হয়েছিল এই জয়ের মধ্যেই। সেই সময়ে মুসলিমদের আলাদা একটা ক্লাব ছিল। সেমি ফাইনাল ম্যাচ এর আগ পর্যন্ত তারা মোহন বাগানের জয়ের উল্লাসে যুক্ত ছিল না। সেমি ফাইনালের পর থেকে আর কোন ভেদাভেদ ছিল না। সবাই মিলে একটি জাতি ও জাতীয়তাবাদে মূর্ত।
কোলকাতা এখনো দুইটি ভাগে বিভক্ত। মোহন বাগান আর ইষ্ট বেঙ্গল। আর আমাদের ফুটবল ৯০ দশকের শেষ দিক থেকেই উল্টো পথে হাঁটছে। ৯০ দশকে এমন কোন মহল্লা হয়ত ছিল না যেখানে আবাহানি আর মোহামেডান এর সমর্থক ক্লাব ছিল না। সেই উন্মাদনা আজ শুধুমাত্র ইতিহাস।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনবদ্য পোস্ট +
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার।
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ।
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:১২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: পোষ্টটা যখন পড়তেছিলাম মনে হচ্ছিল নিজে উপস্হিত থেকে ম্যাচটা দেখতেছি। গায়ের লোম খাড়া হয়ে গিয়েছিল। অসাধারন ভাবে বর্ণনা করেছেন প্রতিটি মুহুর্ত। আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা খুজে পাচ্ছি না।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, পলাশ ভাই।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কোলকাতা এখনো দুইটি ভাগে বিভক্ত। মোহন বাগান আর ইষ্ট বেঙ্গল। আর আমাদের ফুটবল ৯০ দশকের শেষ দিক থেকেই উল্টো পথে হাঁটছে। ৯০ দশকে এমন কোন মহল্লা হয়ত ছিল না যেখানে আবাহানি আর মোহামেডান এর সমর্থক ক্লাব ছিল না। সেই উন্মাদনা আজ শুধুমাত্র ইতিহাস।
আহ,,,স্মৃতি আজো কাঁদায়..................
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সত্যি স্মৃতি আজো কাঁদায়। সম্প্রতি ফুটবল নিয়ে কিছুটা হলেও উন্মাদনার সৃষ্টি হয়েছে। শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপ টুর্নামেন্ট এর সেমি ফাইনালে আমাদের দুইটা ক্লাব উঠেছে। আজ চট্টগ্রাম আবাহানির আর কাল সাদা কালোর মোহামেডান এর ম্যাচ। দেখা যাক এই দুই ক্লাব আমাদের জন্য ভালো কিছ উপহার দিতে পারে নাকি!
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯
শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
প্রবাসী পাঠক ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ফুটবল নিয়ে এমন চমৎকার, শ্বাসরুদ্ধকর একটি পোস্ট দেওয়ার জন্য।
আপনি এত সুন্দর বর্ণনা করেছেন যে, অনেকের মত আমারও মনে হয়েছে, আমি মাঠে খেলা দেখছি।
মিথটা আমার অসম্ভব ভালে লেগেছেঃ
//এই ম্যাচ নিয়ে একটা মিথ প্রচলিত আছে। খেলা শেসে একজন দর্শক এসে মোহন বাগানের অধিনায়ক শিব দাসকে প্রশ্ন করেছিলেন,ফোর্ট উইলিয়ামের ওপর উড়তে থাকা ইউনিয়ন জ্যাকের দিকে আঙুল তুললেন। বললেন- ওটা নামবে কবে? শিব দাস জবাবে বলেছিলেন,' এর পর যখন মোহন বাগান আবার আইএফএ চ্যাম্পিয়ন হবেন সেই সময় ভারতীয় পতাকা উড়বে' সৌভাগ্যক্রমে মোহন বাগান ১৯৪৭ সালেই দ্বিতীয়বার এই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়। এবং সে বছরই ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।//
ভাল থাকুন।সবসময়-যেখানেই থাকুন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ শামসুল ইসলাম ভাই।
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৬
রমিত বলেছেন: চমৎকার পোস্ট দিয়েছেন!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ রমিত ভাই।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
নিজাম বলেছেন: দুর্দান্ত ইতিহাস আর দুর্দান্ত রচনশৈলী। ধন্যবাদ লেখককে। একজন বাঙালী ফুটবল যাদুকর ছিলেন এদেশে। যাদুকর সামাদ। দিনাজপুরের। তিনি ফুটবলার ছিলেন নাকি যাদুকর ছিলেন তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। তিনি যা করেছেন ম্যারাডোনা, পেলের কাছে তা শুধু স্বপ্ন বৈ কিছু না। তাকে নিয়ে লেখার অনুরোধ রইল।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। সামাদ আমাদের একটি গর্বের নাম। ফুটবলার সামাদ কে নিয়ে লেখার চেষ্টা করব ভাই।
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪
কিরমানী লিটন বলেছেন: প্রামানিক বলেছেন: অনেক পুরানো ইতিহাস তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ
সতত শুভকামনা ...
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ কিরমানী লিটন।
১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০২
সাহসী সন্তান বলেছেন: অজানা ইতিহাস আর তার সাথে কিছু দূষ্পপ্রাপ্য অসাধারণ ছবি, সব মিলিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট! অনেক ভাল লাগলো!!
শুভ কামনা জানবেন!
বিঃদ্রঃ ভাই শিরোনামের ক্লোন চিহ্নটা ঠিক করে নিলে ভাল হয়! কারণ ঐ চিহ্নটার জন্য পোস্টের কিছুটা সৌন্দর্য্যের ঘাটতি পড়ে যাচ্ছে!
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
শিরোনাম এর কোলন আর পোস্টে কিছু টাইপো ছিল ঠিক করে নিয়েছি। পরামর্শের জন্য আবারো ধন্যবাদ আপনাকে সাহসী সন্তান।
১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারণ এক পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ।
খাটাখাটনি কি রকম করেছেন তা আমি অনুমান করতে পারছি ।
আপনার পরিশ্রম সার্থক । অভিনন্দন নিন প্রবাসী পাঠক ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই।
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
মিয়া মোহাম্মাদ আসাদুজ্জামান বলেছেন: এই ঘটনা নিয়ে বলিউড একটা ফিল্ম বানাচ্ছে। নায়ক খুব সম্ভবত জন আব্রাহাম! শিব দাসের ভূমিকায় মনেহয় সেই অভিনয় করবেন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: কোলকাতা এই ঘটনা নিয়ে ' এগারো" নামে মুভি তৈরি করেছিল। স্ক্রিনপ্লে, পরিচালনা আর অভিনয় শিল্পী এক জন আর এক জনের সাথে পাল্লা দিয়ে কত খারাপ কাজ করা যায় তার প্রতিযোগিতা করেছে। দেখা যাক বলিউড কি মুভি বানায়!
১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
দরবেশমুসাফির বলেছেন: খুবই সুন্দর পোস্ট। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি গর্বের বিষয় বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে, দরবেশমুসাফির।
১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠলো
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠার মতোই রোমাঞ্চকর ইতিহাস। শতবর্ষ আগের বাঙ্গালীর অর্জনে আমরা গর্বিত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তন্ময় ভাই।
১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
বৃতি বলেছেন: আপনার লেখাগুলোর বিষয়বস্তু বেশ আকর্ষণীয় হয়। অনবদ্য পোস্ট, প্রবাসী ভাই।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন বৃতি আপু।
১৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন পোস্ট। আগেই পড়েছিলাম কোথায় যেন। বর্ননা এত চমৎকার ছিলনা। ভালোলাগা রইলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এটা বাঙ্গালীর অনেক গর্বের একটা ইতিহাস। এই বিষয়টা নিয়ে অনেকেই হয়ত লিখেছেন। তাই পড়াটা স্বাভাবিক। মুভি গ্রুপ, ফুটবল গ্রুপে এই বিষয়ে লেখা পড়তে পারেন।
ধন্যবাদ শতদ্রু একটি নদী
২০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: দুর্দান্ত । আমি মুগ্ধ ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ শান্তনু চৌধুরী শান্তু।
২১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
এস কাজী বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট প্রবাসী পাঠক ভাই।
ইতিহাসের ভিতরে যেন ইতিহাস পড়লাম। ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এস কাজী।
২২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: গর্বের ইতিহাস। পড়তে গিয়ে যেন খেলা দেখার উত্তেজনা টের পাচ্ছিলাম। চমৎকার উপস্থাপন।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই।
২৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
গোর্কি বলেছেন:
তথ্যসমৃদ্ধ ইতিহাসের করোটি'র সুন্দর উপস্থাপন। চমৎকার পোস্টে +++++
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি।
২৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাঙালীর ব্রিটিশ বধ ! চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ
ভালো থকাবেন নিরন্তর।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী।
২৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
জেন রসি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি।
২৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
পার্থ তালুকদার বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট ভাই। মনে হচ্ছিল আমিও খেলছি। এই কাহিনী নিয়ে ফিল্ম তৈরি করা উচিত। রক্ত গরম হয়ে গেল......
ইদানিং ইতিহাস নিয়ে ঘাটাঘাটি করছেন মনেহয়। চমৎকার।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ইতিহাস, স্পোর্টস আর মুভি আমার পছন্দের বিষয়। ইদানিং আর একটা পোস্ট লেখার চেষ্টা করছি কিন্তু লেখা হচ্ছে না ভাই।
২৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সুমন কর বলেছেন: বাঙ্গালী হয়ে মোহন বাগানের নাম শুনেনি, এমন পাওয়া বেশ কঠিন।
এই অমর এগারো জনের মধ্যে দলীয় অধিনায়ক সহ মোট আটজন ছিলেন পূর্ব বঙ্গ অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের।
চমৎকার পোস্ট। এদের সম্পর্কে বিশদ জানা ছিল না। আপনার পোস্টের মাধ্যমে অনেক কিছু জানলাম। জানলাম, ৩টি পেনাল্টি ফিরিয়ে দেবার অবাক করা ইতিহাস।
তথ্যে ভরপুর আর বাড়তি পাওয়া দুর্লভ ছবিগুলো-- পোস্টকে অসাধারণ করে তুলেছে।
পোস্টে ভালো লাগা রইলো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন দা।
২৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গা শিউরে উঠছিল| অন্যন্য উপস্থাপনা| গর্ব হচ্ছিল খুব পড়ার সময়|
অথচ ফুটবলকেই ভুলতে বসেছি ক্রিকেটের ঠেলায়|
পশ্চিম বাংলার এগারো নামের একটা সিনেমা আছে| দেখে নিতে পারেন
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এগারো সিনেমাটা দেখেছি। এমন চমৎকার একটা প্লট এর গল্প নিয়ে এত বাজে একটা মুভি কিভাবে বানাল, এটা দেখে বিস্মিত হয়েছিলাম। আমার দেখা বাজে মুভিগুলোর তালিকার মধ্যে এগারো উপরের দিকে থাকবে।
২৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: অনুভব করলাম ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ শহুরে আগন্তুক।
৩০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: অনবদ্য পোস্ট।অনেক অজানা জানা গেল।প্রিয়তে রাখলাম
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ
৩১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৭
সবুজ স্বপ্ন বলেছেন: ৮ জন ছিল এপার বাংলার .।গর্ব বোধ করছি । লেখক আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ। আমার নানার বাবা এই খেলা মাঠে বসে দেখেছিলেন। একটা ছবি ও পেপার কাটিং ছিল ছোটো বেলায় দেখেছি নানা বাড়িতে। পরে আর খুজে পাইনি ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার বড় নানু তো তাহলে ইতিহাসের অংশ ছিলেন। ধন্যবাদ সবুজ স্বপ্ন।
৩২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২
অগ্নি সারথি বলেছেন: অজানা ইতিহাস! ভাললাগা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্নি সারথি।
৩৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
গোধুলী রঙ বলেছেন: লোমকূপে শিহরন জাগানোর মত ইতিহাস।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ গোধুলী রঙ
৩৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দারুণ এক বিজয়গাঁথা ইতিহাস । আপনার লেখার ভঙ্গিতে মনে হচ্ছিলো আপনি লাইভ খেলার কমেন্ট্রি বক্সে ছিলেন !!! টান টান উত্তেজনা ভাল অনুভুত হয়েছে ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: কল্পনায় এই ম্যাচটা প্রায়ই দেখি। তাই হয়ত লেখায় এই টোন চলে এসেছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন।
৩৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
এহসান সাবির বলেছেন: সেই রকম সুন্দর ইতিহাস জানলাম।
এক গুচ্ছ ভালো লাগা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাবির ভাই।
৩৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট!
অতীত খুঁড়ে ফুটবলে বাঙালীর স্বর্ণগাঁথা বের করে আনার জন্য প্রবাসীকে বিশেষ ধন্যবাদ ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া।
৩৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
এপিক পোস্ট.... প্রবাসী পাঠক!
একটি পরিপূর্ণ গবেষণাপত্র...
একটি মহৎ উদ্দেশ্যে শ্রম দিয়েছেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই।
৩৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে।
মারাত্নক ঘাটাঘাটির ইতিহাসমূলক একটি লেখা। খুবই ভাল লেগেছে, লেখাটি।
ধন্যবাদ।
আসলে 11 টা ইমমরটাল। খালি পায়ে খেলতে নামা - সেটাও আবার ফুটবলের জনকদের বিপক্ষেই, আবার তাদের বধ করাও। ইমমরটালের মত কাজই।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ রক্তিম দিগন্ত।
৩৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
তুষার কাব্য বলেছেন: দারুন পোস্ট প্রবাসী ভাই। ফুটবল পাগল একজনের পক্ষেই এমন সময় দেওয়া সম্ভব
একটা কথা চুপি চুপি বলে রাখি , আমিও কিন্তু গোলকিপার
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: হে হে হে! আপনার সাথে তাহলে টেরেম টেরেম যুদ্ধ হবে। আমি লেফট উইং এ খেলতাম।
৪০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। সুলিখিত হওয়ায় উপভোগ্য লাগলো পড়তে। শুভেচ্ছা।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন তনিমা।
৪১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
অন্তরন্তর বলেছেন:
অপূর্ব পোস্টে অনেক ভাল লাগা সুপ্রিয় ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক দিন পর ব্লগে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগল। অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় অন্তরন্তর ভাই।
৪২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৫৩
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ভালো লাগলো পোস্ট ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:১২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার মাসুদ।
৪৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গ্রেট পোষ্ট। হ্যাটস অফ টু ইউ ভ্রাতা।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই।
৪৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাল লাগলো ঐতিহাসিক এই লেখাটি !!! আর সেটাও গৌরবের ইতিহাস!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এরকম পোস্ট আরও চাই। প্রিয়তে নিয়ে গেলাম সরাসরি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পাঠ,মন্তব্য এবং প্রিয়তে নেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় শঙ্কু দা। অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে পেয়ে ভালো লাগল। ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
৪৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: অনবদ্য পোস্ট ৷জাগরণ ও উদ্দীপনমূলক ৷
সময় করে যদি স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলকে নিয়ে যদি লিখতেন ৷ধন্যবাদ ৷
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সময় করে আমাদের স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলকে নিয়ে লেখার চেষ্টা করব জাহাঙ্গীর ভাই।
৪৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ২৪ তম ভাল লাগা।প্রিয়তে নিলাম
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার আমি তুমি আমরা।
৪৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রিয় তে নিলাম।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা আপা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৪
মামুন ইসলাম বলেছেন: খেলার উপরে অনেক পুরনো ইতিহাস জানা হল ।