নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন জেনারেল ব্লগারের নিজের সম্পর্কে বলার কিছু থাকে না ।

আবদুর রব শরীফ

যদি তোর লেখা পড়ে কেউ না হাসে তবে একলা হাসো রে!

আবদুর রব শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৮+ গ্রাম :#) , ঘুমপাড়ানি গুহা :#) , মানুষের চামড়া দিয়ে বই :(( , মশাদের যম :((

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২০

যে গ্রামে কেউ কাপড় পরে না!!

একমাত্র নগ্ন হতে রাজি হলেই সে কিনতে পারবে জমি ৷ অন্যথায় জমিও মিলবে না, মিলবে না বাড়ি ঘর বা বসবাসের সুযোগ ৷ যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত 'স্পিলপ্লাজ' নামক গ্রামে এমনই রীতি! কারণও আছে, ঐ গ্রামে কেউ কাপড়ই পরে না ৷ তাই সেখানে থাকতে চাইলে তাদের মতো করেই আপনাকে থাকতে হবে ৷ ঐ গ্রামের মানুষ বেশ সচেতন ও সৌখিন ৷ তারা গায়ে কাপড়ের কোন পোশাক না পরলেও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে সানগ্লাস ঠিকই ব্যবহার করেন ৷ গলায় স্বর্ণের চেইন, এমনকি আঙ্গুলে আংটিও পরেন শখ করে ৷ গ্রামের ভেতর বেশ সমৃদ্ধ বারও আছে, শুধু পোশাক নেই গায়ে ৷
(সূত্রঃ কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, ফেব্রু২০১৫,পৃষ্ঠা ৯৪)


ঘুমপাড়ানি গুহা

কাজাখস্তানের কালাচি গ্রামের বাসিন্দারা দুই বছর ধরে বিচিত্র এক রোগে ভুগছেন ৷ হঠাৎ করে রহস্যময় ঘুমের জগতে তলিয়ে যান গ্রামের লোকজন ৷ এরপর তারা ঘুমোতেই থাকেন ৷ এক দুজন নয়, গ্রামটির শতাধিক মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৷ এ রহস্যময় ঘুম রোগটির কারণেই গ্রামের নাম হয়েছে Sleepy Hollow বা 'ঘুম পাড়ানি গুহা' ৷
(সূত্রঃ কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স, ফেব্রু২০১৫,পৃষ্ঠা ৯৪)

মানুষের চামড়া
দিয়ে বাঁধানো
বই মিলল
হার্ভার্ডে


প্রায় দেড়শো বছরের পুরনো একটি
বই। তা নিয়ে সম্প্রতি চলেছে
কাঁটাছেড়া। আর তা করতে গিয়েই
শিউরে উঠেছেন বিজ্ঞানীরা।
কারণ বইটি বাঁধানো হয়েছে
মানুষের চামড়া দিয়ে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের
পাঠাগার থেকে সম্প্রতি এমন একটি
বই উদ্ধার করেছেন বিজ্ঞানীরা।
দীর্ঘ পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে
তাঁরা নিশ্চিত যে কোনও মানুষের
চামড়া দিয়েই বাঁধানো হয়েছে
বইটি। আর তার পরই শুরু হয়েছে
শোরগোল। বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউটন
পাঠাগারে ১৯৩৪ সাল থেকে রয়েছে
ফরাসি লেখক আরসেন হুসেইর লেখা
‘দে দেসতিনে দো লোম’ বইয়ের
একটি সংস্করণ। হাউটন পাঠাগারের
ব্লগেই জানানো হয়েছে বইটির
ইতিহাস।
আর সেই ইতিহাসই বলছে,
আঠারোশো আশির মাঝের দিকে
বইটি লিখেছিলেন আরসেন। তার পর
সেটি উপহার দেন তাঁরই এক
ডাক্তার বন্ধুকে। নাম, লুডোভিক
বুল্যান্ড। এই পর্যন্ত সব ঠিকঠাকই
ছিল। গোলমাল বাধে তার পর।
নিজেরই কোনও এক মৃত রোগীর
চামড়া দিয়ে বইটি বাঁধিয়ে ফেলেন
বুল্যান্ড। ব্লগের তথ্য অনুযায়ী,
সম্ভবত সেটি ছিল বুল্যান্ডের এক
মহিলা মানসিক রোগীর মৃতদেহ।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু
হয়েছিল তাঁর। মহিলার কোনও
আত্মীয় তাঁর দেহ দাবি করতে না-
আসায় আরসেনের লেখা বইটি তাঁরই
চামড়া দিয়ে বাঁধিয়ে ফেলেন
বুল্যান্ড। বইটির কভারে নিজের
কাজের ব্যাখ্যাও দেন ওই
চিকিৎসক। লেখেন, “মানুষের
আত্মার উপর লেখা বইয়ে মানুষের
চামড়ার মোড়ক তো থাকাই উচিত।”
আপাতত সেই চামড়ার বই নিয়ে
হইচই পড়ে গিয়েছে হার্ভার্ডে।
তবে ঐতিহাসিকরা বলছেন, মানুষের
চামড়া দিয়ে বই বাঁধানোটা নতুন
বিষয় নয়। অ্যানথ্রোপোডারমিক
বিবলিওপেগি নামে পরিচিত এই
রীতি সতেরো শতক পর্যন্ত প্রচলিত
ছিল। পরে ধীরে ধীরে তা লোপ
পায়। তবে পুরোপুরি নয়। মানুষের
চামড়ার জায়গায় বই বাঁধানো শুরু হয়
ভেড়া, ছাগল বা অন্য পশুর চামড়া
দিয়ে। আরসেনের বইটি নিয়েও
প্রথমে সন্দিহান ছিলেন
বিজ্ঞানীরা। তাঁরা ভেবেছিলেন,
হয়তো কোনও পশুর চামড়া দিয়ে
বাঁধানো হয়েছে বইটি। কিন্তু
বিস্তর পরীক্ষার পরে তাঁরা
মানুষের চামড়ার বিষয়ে নিশ্চিত
হন।
সূত্রঃ সংবাদ সংস্থা
নিউ ইয়র্ক


মশা মেরে রেকর্ড

এক মাসে ৪০ লাখ মশা মেরে রেকর্ড গড়েছিলেন তাইওয়ানের এক মহিলা ৷ মশা মেরে তিনি জিতে নিয়েছিলেন নগদ তিন হাজার মার্কিন ডলার ৷ তার নাম হয়াং ইউ ইয়েন ৷ বাড়ি তাইওয়ানের দক্ষিণাঞ্চলের ইউনলিন কাউন্টিতে ৷ এমবিটাস ইন্টারন্যাশনাল এ মশা মারা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ৷ এই কোম্পানি বিশ্বের শীর্ষ মশক নিধনকারী হিসেবে ইয়েনকে স্বীকৃতি প্রদান করতে গিনেস ওয়ার্ল্ডের কাছে আবেদন জানায় ৷
(সূত্রঃ কারেন্ট অ্যাফায়ার্স, সেপ্টম্বর,২০১০, পৃষ্ঠা ৮৮)


:P

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.