নিষিদ্ধ করা হোক বিধর্মী ব্লগারদের!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:২৬

দুনিয়ায় একমাত্র শান্তির ধর্ম ইসলাম(!)।
বিজ্ঞানসম্মত পরিপূর্ণ ধর্ম ব্যবস্থা ইসলাম(!)।
একমাত্র ইসলামেই নারীদেরক সর্বোচ্চ সম্মান প্রদান করা হয়েছে(!)।

আজ কতিপয় কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক, মালাউন ইসলামের এহেন সাফল্যে ইর্ষান্মিত হয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে।
আল কায়েদা, আইএস, বোকো হারাম, আল শাবাব এগুলোর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত এইসব নাস্তিক মুরতাদরা।
অথচ এইসব সহিহ সংগঠনগুলোই পবিত্র ইসলামকে দুনিয়ায় জনপ্রিয় করে তুলেছে।
মানুষের দৃষ্টি যখন দিনদিন অন্যত্র চলে যাচ্ছিলো, ঠিক তখনই এইসব সংগঠনগুলো তাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। পথভ্রষ্ঠ মানুষদেরকে ইসলামের পথে নিয়ে আসছে।
তাই এখন কেউ ইসলাম নিয়ে ব্যঙ্গ করতে পারে না।
কিছু বলার আগে একশবার চিন্তা ভাবনা করে।
সুদূর ভবিষ্যতে ইসলাম শব্দটি উচ্চারণ করতে গেলেও যেনো ওদের কলিজা শুকিয়ে যায় ধীরে ধীরে সে ব্যবস্থাই করা হবে।
আলকায়েদা, আইএস এগুলো হচ্ছে ইসলামের শান্তির নমুনা, আধুনিক সংস্করণ।
মূর্খ নাস্তিকরা এও জানেনা যে, যারা ঐসব সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত- কোরান হাসীদে তাদের পান্ডিত্ব্যের কাছে ওরা(ব্লগাররা) শিশুমাত্র।

ব্লগারদের অধিকাংশই ছদ্মনামধারী মালাউন।
ওরা কৃষ্ণের লীলাখেলা বাদ দিয়ে, মুহাম্মদের লীলাখেলা নিয়ে লিখতে ব্যস্ত।
ওরা ইসলামকে বিকৃত করছে, ওরা মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করছে।
সুতরাং ওদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা, দেখামাত্র কতল করা, প্রতিটি মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব।

শতকরা ৯১ ভাগ মুসলিম জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশে কাফির, মালাউন, মুরতাদ, নাস্তিকদের ঠাই হতে পারেনা।
এদেশ ফারাবিদের।
এদেশ হেফাজতিদের।
শফি হুজুরের এদেশ হবে ইসলামী খেলাফত রাষ্ট্র।
এদেশে শরীয়াহ আইন বাস্তবায়ন হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।

০ টি +০/-০