নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁধার রাত

আঁধার রাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিক লুন্ঠন, দাসত্ব, ধাপ্পাবাজি অথবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গনিমতের মাল

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

মজা মারে ফজা ভাই, সারারাত ঘুম কামাই বা মুরগী খাই দাই সৌদি আরবে আর ডিম পাড়ে আমেরিকায়।

তেল কিনলেন সৌদি আরব থেকে আর ডলার গুলো দিলেন আমেরিকাকে। সৌদি আরবের তেল বেচা সকল টাকা আমেরিকা খায়।

কিভাবে খায়? ফিরে যায় ১৯৭১ সালের নিক্সন শকে। যখন নিক্সন বললেন “ আমরা কথা দিয়েছিলাম আমাদের ডলার আমাদের ফেরত দিলে প্রতি ৩৫ ডলারের বিপরীতে এক আউন্স করে সোনা ফেরত দেব কিন্তু আমরা কথা রাখতে পারছি না।”

আরেকটু পেছনে ফেরত যায় ১৯৪৪ সালে Bretton Woods monetary system এ। এর সদস্যরা তাদের রিজার্ভ সোনার পরিমান জানাতে হয়েছে এবং ২৫% সোনা প্রথমেই সিষ্টেমের হারি চাদা হিসাবে জমা রাখতে হয়েছে আমেরিকার কাছে।
তারপর বলেছে ডলার দিয়ে কেনাকাটা করেন। এক আউন্স সোনা দিয়ে ৩৫ ডলার নেবেন আবার ৩৫ ডলার আমাকে ফেরত দিলে আমিও এক আউন্স সোনা ফেরত দেব।

কিন্তু ১৯৭১ সালের ১৫ আগষ্ট অবলিলায় বলে ফেলল “আমরা কথা রাখতে পারছি না”। কত বড় ধাপ্পাবাজি। কাগজ ধরায়ে দিয়ে সোনা নিয়ে গেছে। টুটু চেপে ধরবেন? এতবড় সাহস। হিরোশিমা দেখেন নাই?
ডলার নোম্যানস ল্যান্ডে। আন্তজাতিক মুদ্রা হিসাবে ডলারের ডিভোর্স হয়ে গেছে। বড় লোকের ডিভোর্সের কথা কেউ মুখে আনতে চাচ্ছে না। তখনই দৃশ্যপটে হাজির বাদশা ফাহাদ বিন আব্দুল আজিজ আর হেনরী কিসিঞ্জার। সালটা ১৯৭৪।

কিসিঞ্জার কানপড়া দিলেন বাদশাকে। বাদশা বললেন ডলার ছাড়া অন্য কারেন্সিতে তেল বেচব না। সৌদির সব সাকরেদরা ওমম শান্তি বলে গলা মিলালো হ হ আমরাও ডলার ছাড়া বেচব না।

কি কানপড়া দিয়েছিল কিসিঞ্জার? বলেছিল যা খুশি তাই করবা, যতদিন খুশি ততদিন চৌদ্দগুষ্টি ক্ষমতায় থাকবা, দাসীর চাষ করবা, আমরা আছি, কেউ তোমাদের কিছু বললে পিটায়ে তারে তক্তা বানায়ে দেব। শর্ত একটাই ডলারে তেল বেচবা। যদি না বেচো তোরে পিটায়ে তক্তা বানায়ে দেব।

এখন আপনার তেল কিনতে হলে লাগবে ডলার। কৈ পাবেন? জাহাজ ভরে জামা প্যান্ট আমেরিকায় দিয়ে আসবেন। তারা জাষ্ট ডলারের ছবি কাগজের উপর প্রিন্ট করে আপনাকে দিয়ে দেবে আপনি সেই ডলার সৌদি আরবকে দিয়ে জাহাজ ভরে তেল নিয়ে আসবেন।

আমি কাপড়, বোতাম, সুতা, তুলা, লেস, রং সেলাই বুবুর শ্রম সব কিনে শার্ট প্যান্ট বানায়ে জাহাজ ভাড়া করে দিয়ে আসলাম আর তারা জাষ্ট ডলারের ছবি কাগজের উপর প্রিন্ট করে আপনাকে দিয়ে দিল। সেই কাগজ নামের ডলার সৌদিকে দিয়ে তেল কিনলাম। কালো সোনার বিনিময়ে সৌদি পাইল কাগজ।

ফোরাত নদীর নীচের সোনার পাহাড় নিয়ে যুদ্ধ যা খলিফার ছেলেরা কেউ পাবে না।

আমার যদি জামা প্যান্ট গাড়ি এমন দেওয়ার কিছু না থাকে তাহলে আমি ডলার কৈ পাইবো? তারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জেতার গনিমতের মাল যেখানে জমা রাখা হয়েছে সেখান থেকে অর্থাৎ বিশ্বব্যাংক থেকে আপনাকে ধার দেবে। বছরের পর বছর পুরো জাতি ঘামে শ্রমে কাগজের দাম শোধ করবেন। আধুনিক কালের দাসত্ব।

সৌদি আরব ডলার দিয়ে ভোগ বিলাস ফূর্তি দাসীর গর্ভে সন্তান বোপন সবই তো করতে পারছে তাহলে সমস্যা কোথায়?

সমস্যা হল ব্যাপারটা অনেকটা লম্পট প্রেমিকের সাথে বালি দ্বীপে হানিমুন করার মত।

ফূতি করবেন, সেরাব, মাছ, মাংশ, দুধ, ডিম, কলা, পঞ্চ ব্যাঞ্জনে ভোজন করবেন, চরম পুলক অনুভব করবেন কিন্তু যখন ছেড়ে যাবে আপনাকে ফাইভ ষ্টার হোটেলের সফেদ বিছানায় ঘুম পাড়িয়ে হোটেলের বিল না দিয়ে তখন বাসন মেজে, ইজ্জত বেচে হোটেল বিল শোধ করতে হবে।

হয়ত এক জীবনে শোধ করা যাবে না। কয়েক প্রজন্ম লাগবে সে ঋণ শোধ করতে। ঘটনাটা কিন্তু একবারই ঘটবে।

ট্রাম্প অতি চালাকী শুরু করেছে। তার অতি চালাকীর কারনে সে সহ পুরো আমেরিকা ধরা খাবে। সে খুব ভাল করেই জানে জাপান থেকে গাড়ি আমদানী করলে কেন ১.৫% কর দিতে হয় আর নিজেরা বানালে কেন ৩৫% কর দিতে হয়। আমদানী করলে পেমেন্ট দিতে ডলারের ছবি কাগজের উপর প্রিন্ট করে হাতে ধরায়ে দিলেই হয় আর নিজেরা গাড়ী তৈরী করলে নিজেদের সম্পদ ও শ্রম ব্যবহার করতে হয়। শালায় হয় অতি চালাক না হয় একটা বলদা।

দুই ধাপ্পাবাজের ধাপ্পাবাজির প্রতিযোগীতা শুরু হয়েছে। আমেরিকা আর চীন। একজন কাগজের উপর ছাপ মেরে কয় টেকা। আরেকজন প্লাষ্টিকের উপর সোনালী রং করে বলে সোনা।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: অনেক সাচ্ছন্দ্য বোধ করেছি প্রতিটা লাইন পড়তে গিয়ে।
আমেরিকা-চীন যেই বাণিজ্যিক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে তা নিয়ে লিখুন। আর ইরাক,সিরিয়া লিবিয়া , আফগানিস্তা এর মত মুসলিম দেশগুলোতে যুদ্ধ করতে গিয়ে কি ধরনের অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে আমেরিকা সেটাও একবার লিখুন।
ধন্যবাদ

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

আঁধার রাত বলেছেন: আমার জ্ঞান খুবই কম। অত জটিল জিনিস আমার রাডার মিস করে। মুসলিম জাহান অপেক্ষায় আছে ইমাম মাহাদীর অপেক্ষায়। যতদিন না আসে তত দিন তারা অপেক্ষায় থাকবে বলে মনস্থির করেছে।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫১

তেলাপোকা রোমেন বলেছেন: চৌদি আরইব্যারা এখনো বাংগালীগো কাছে পীর। কিছু বলা যাবেনা!!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

আঁধার রাত বলেছেন: গভীর সফটকর্নার রয়েছে। থাকবেও। গভীর প্রেমে মশগুল। তবে প্রেমটা অন্ধ প্রেম।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ব্রিটিশরা কাগজের নোট ধরিয়ে দিয়ে সোনা মজুত করেছে। তারপর, কাগজের নোটের দাম বাড়িয়ে বিশ্ব শাসন করছে। সবই মাথার খেল। তাদের মাথা ছিলো আছে, আরবিয়ানদের নেই। তেল, গ্যাস না থাকলে এরা বাংলাদেশে এসে হালচাষ; কামলা খাটবার চিন্তাভাবনা করবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

আঁধার রাত বলেছেন: মাথার খেল তা তো বটেই। শয়তান ছাড়া আর কার মাথায় এতো বুদ্ধি ধরে বলেন।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আপনার কাহিনীটা একপেশে। নিক্সন ডলারের ওভারওভাল্যুয়েশন ঠেকাতেই এটা করছে। সে যদি এটা না করতো তাহলে সোমবারও দাম থাকতো না এবং পুরো বিশ্বের গ্লোবাল মনিটারি সিস্টেমগুলোকলাপস করতো। সমস্যা আরো বড় হতো যখন সবাই নিজের ইচ্ছে মতো সবকিছুর মূল্য নির্ধারণ করতো এবং এই যে আমরা এখন শক্তিশালী জাতীরাস্ট্রের কনসেপ্ট দেখতে পাচ্ছি সেগুলো ৮০ এর মধ্যেই ধ্বংস হয়ে যেতো অর্থনৈতিক সিস্টেমে বাটার ফ্লাই এফেক্টের কারনে।

তাই ইলুমিনাতীর মতো কন্সপিরেসী থিওরীতে কান না দিয়েকিছু রিয়েল বই পড়ে এ ধরনের গুজব সৃস্টি না করার অনুরোধ

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

আঁধার রাত বলেছেন: হ্যাঁ কথাটা সত্য ডলারের ওভার ভ্যাল্যুয়েশনের কারনে নিক্সন সেটা করেছিল। কিন্তু আরো একটা কথা সত্য সেটা হল ওভার ভ্যাল্যুয়েশন খুব ভেবে চিন্তে তারাই করেছিল গোল্ড রির্জাভের চেয়ে বেশী ডলার প্রিন্ট করার মাধ্যমে। সবি তাদের পরিকল্পনারই অংশ। আপনার চোখে ডলারের ওভার ইভ্যালুয়েশন পড়েছে কিন্তু ওভার ওভ্যালুয়েশনের কারন গুলো চোখে পড়ে নাই।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: জট্টিল লেখা। কঠিন একটা বিষয়কে বেশ রসিয়ে লিখেছেন। তবে খুব শীঘ্রই বোধহয় ডলারের রাজত্ব শেষ হবে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ডলারের প্রভাব কমাতে ইতোমধ্যেই চীন-ইরান-রাশিয়া কাজ শুরু করেছে।

মুল বিষয়টা আরেকটু সহজ করে বললে ভালো হতো।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

আঁধার রাত বলেছেন: ডলারের পতন খুব শীঘ্রই ঘটবে এটা ঠিক তবে তাতে পরিস্থিতি ভাল হবে বলে মনে হয় না। আরো খারাপ হবে বলে আমার ধারনা। কারন তখন বায়বীয় কারেন্সি হবে।

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: ঠিক বলছেন। সবাই ইমাম মাহাদির অপেক্ষায় পা ছড়িয়ে আরাম কেদারায় কলের গান শুনছে। আসলে মুসলিম জাহানের ব্যাপারে সারা বিশ্বকে এতটাই বিভ্রান্ত করেছে ফ্রিম্যাশনারি আর ইসলামের শত্রুরা যে সাধারণ মুসলিম এর পাশাপাশি সাধারণ অমুসলিমরাও বিভ্রান্ত মুসলিমদের ব্যাপারে। সবাই পরিস্থিতে পরে দিকভ্রষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর ইঙ্গিতও দিয়েছিলেন মহামানব।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

আঁধার রাত বলেছেন: কোনটা যে ঠিক আর কে যে ঠিক তা একটা গোলক ধাঁধাঁ হয়ে গেছে। বরং আমার মত যারা এ বিষয়ে ভাবে না তাদের রাতে গভীর ঘুম হয়।

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সেটা এজন্যই যে সোনা আপনি চাইলেই প্রিন্ট করতে পারবেন না। এটা খনি নির্ভর ও অনিয়ন্ত্রিত। একটা খনি নির্ভর ও অনিয়ন্ত্রিত তার ওপর সবচে বড় সমস্যা হলো এই খনিটা সব দেশে নেই এবং তাকে ট্রান্সপোর্ট করতে হয় সাগর পথে যেখানে কোনো দস্যুতা বা ডাকাতী বা এক্সিডেন্ট হলে ক্ষতিটা কে সামলাবে? কারন আপনার সোনা জাহাজে ওঠার আগেই সে রশীদের স্লিপ আপনি ক্যাশ করার যোগ্যতা রাখেন। এটা যে কি বিপজ্জনক মনিটারী ফোর্জার এবং পুরো অর্থনীতিকে কলাপ্স করার জন্য যথেস্ট নয়? তারওপর বর্তমান হাই স্পিড অনলাইন ট্রানজেকশনের যুগে আফ্রিকার সোনার জন্য যদি আপনাকে তিনমাস বসে থাকতে হয় তাহলে তো আপনার আমদানী রপ্তানী বাদ দিয়ে চট্টগ্রামে সোনা সোনা করে গান গাইতে হবে?

একটা আনস্ট্যাবল প্যারামিটারকে রেফারেন্স ধরে আপনি পুজিবাজার শক্তিশালী করবেন কিভাবে সে ধারনা কি দেয়?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

আঁধার রাত বলেছেন: সম্পদের বিনিময় সোনা তে হতে হবে এমন কোন কথা নাই যে ভাই জান। সম্পদের বিনিময়ে একই পরিমান সম্পদে হতে হবে। কাগজের ডলারে বা টাকায়ও হতে পারে কোন সমস্যা নাই যদি ঐ ডলার বা টাকার বিপরীতে সমমূল্যের এ্যাসেট ব্যাক থাকে।।
ডলারে সমস্যা হল ডলার অন্য পন্যের মতই যা বিশ্বব্যাপী চাহিদা নিরুপন করে জাষ্ট ছাপানো হয়। অনেকটা গুপ্ত কেশ কাটার ব্লেড যেমন মার্কেটের চাহিদার উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয় সেভাবে। ডলারের বিপরীতে আস্থা ভিন্ন অন্য কোন এ্যাসেট ব্যাক নাই। তাই ধর্মীয় দৃষ্টিতে তা হারাম। আর নৈতিক বিবেচনায় অনৈতিক এবং ধাপ্পাবাজি।
ডলারে আমার কোন চুলাকানী নাই কখনও ছিলও না। কিন্তু আপত্তির কারন একটাই তাহল এটা একটা ফিয়াট কারেন্সি। আমি সম্পদ দিচ্ছি সে কাগজের টুকরা দিচ্ছে যা অন্তনিহিত সম মূল্য ধারন করে না। এটুকুই বক্তব্য

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

অভিশপ্ত জাহাজী বলেছেন: আপনার ইন্টেলেকচুয়াল কথা আমার ভালো লাগছে। কিছু না চিন্তা করলেই হয়ত ঘুম আসত আরামে।
শুভকামনা রইল দাদা।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: না, আপনি ভুল বলছেন। একটা দেশের মুদ্রা ছাপানো পুরোপুরি নির্ভর করে দেশের সামগ্রীক উৎপাদন এবং সরকারের দৈনিক আদান প্রদানে কত ঋনআছে তার ওপর। তার মানে ধরেন বাংলাদেশ, এর কোনো স্বপ্নে খনিনেই। সবচে কাছের স্বর্নের খনি হলো চীনে আবিস্কৃত হয়েছেও কয়েকশ বছর আগে কিন্তু যোগাযোগ ব্যাবস্থা তখন খুবই খারাপ। এখন স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে আমাদের যে উৎপাদন তার বিপরীতে স্বর্ন আনার মতো অবস্থা কোনোমতেই ছিলো না কারন কর্নফুলীর মোহনায় মাইন যেটারাশিয়া সরাতে বেশ সময় নিয়েছিলো। আল্টিমেটলি ডলার নির্ভরশীলতা না থাকলে মরা দেশ তখন আরো মরতো।

অথচ বাসিল পদ্ধতি এই সমস্যার একমাত্র সমাধান এবং বাসিল তিন যেটা বাজারে সেটা তো আরো রবাস্ট। আর বিশ্বব্যাপি চাহিদা নিরূপন করে ছাপানো এটা ডাহা মিথ্যে কথা। যদি এটা করে আমেরিকা সবার আগে ডুববে। তাও মানতে না চাইলে রেফারেন্স দেন। কোনো যদুমদু বা কন্সপিরেসি টাইপ বই না, অর্থনীতির টেক্সট বই। এজন্যদ্তে বললাম কারন এই লাইন খুঁজতে গিয়ে আপনার সমূহ ভুলটা ভাংবে।

ভালো থাকবেন

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

আঁধার রাত বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন “একটা দেশের মুদ্রা ছাপানো পুরোপুরি নির্ভর করে দেশের সামগ্রীক উৎপাদন”। দেশটা যদি বাংলাদেশ হয় বা জিম্বাবুয়ে হয় তাহলে।
সরকারের দৈনিক আদান প্রদানের কত ঋণ আছে তার উপর ভিত্তি করে টাকা ছাপানো হলে যা ঘটে তা হল সম্পদের পরিমান একই থাকে কিন্তু ঐ সম্পদ কেনার জন্য টাকার পরিমান বৃদ্ধি পায়। যার প্রভাব পড়ে মুদ্রাস্ফিতিতে। সরকারের যে কয়টাকা ঋণ আছে সে কয়টাকা ছাপালে অর্থনীতির অবস্থা হয় জিম্বাবুয়ে বা ভেনিজুয়েলার মত।
সেখানে কি ঘটেছে? সম্পদ বৃদ্ধি ঘটেছে ১ টাকা ছাপান হয়েছে ১০০ টাকা।
যেমন বেগুন চাষ করতে সব মিলায়ে খরচ হল ৮ টাকা। বেগুন বিক্রি করলেন ১০ টাকা। ঐ ২ টাকা ছাপানো যেতে পারে।
কিন্তু ডলারের ক্ষেত্রে এ সব চলে না। বিশ্ব বানিজ্যে ডলারের চাহিদার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় প্রতিদিন কত ডলার ছাপানো হবে। খুব পরিক্ষা নিরিক্ষা করে কাজটা করা হয় যেন ডলারের পরিমান বেশী চাহিদার বেশী না হয়ে যায়।
ও আরেকটা কথা আমেরিকার কেন্দ্রিয় ব্যাংক হিসাবে যারা ডলার ছাপায় তা কিন্তু একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান। মালিক আমেরিকার জনগন না।
আমি আপনাকে কোন রেফারেন্স দিতে অপারগ।
আপনিই খুজে নেন বা যাচাই করে নেন।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: যার ভেতর আর বাহির এক নয় সে প্রকৃত অর্থে ভন্ড, স্বার্থবাজ আর বেঈমান। সব সময় ধান্দা নিয়েই চলবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

আঁধার রাত বলেছেন: ভাই আমার ভেতরে গু আছে বাহিরে চামড়া আছে কিন্তু আপনি বিশ্বাস করেন আর না করেন আমি ভন্ড ও বেঈমান না। তবে স্বার্থবাজ না হলেও স্বার্থবাদী মানুষ।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: ভাল লাগলো ভাই........

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইয়া হাসালেন। ইউরো এখন আর জার্মানরা ছাপায় না খরচ বেশী পড়ে। ছাপায় মালয়েশিয়ার এক কোম্পানী। বাংলাদেশের টাকা বিজিপ্রেসে আর ছাপানো হয় না। তেমনি টাকা কোথায় ছাপায় সেটা বলাটা হাস্যকর কারন বাংলাদেশের পিপিপি মডেল বহির্বিশ্বে বহু আগেই চালু। আপনি যদি সেটা ধরে নিয়েই এই পোস্ট লিখেন তাহলে আপনার কন্সপিরেসী থিওরী ভিত্তি হারায়।

আপনি হয়তো জানেন না যে বাংলাদেশের পাবলিক ইউনি গুলোতে ইন্জিনিয়ারিং এ প্রি ইন্জিনিয়ারিং কোর্সে ইকোনমিক্সের এসব বিষয়ের অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আমাদের সময় পড়ানো হতো তারজনযই এসব আমার জানা। ভালো থাকবেন

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

আঁধার রাত বলেছেন: ভুল বুঝেছেন। বাংলাদেশের টাকা গুলো বাংলাদেশ ব্যাংকই ছাপায়। বাংলাদেশ ব্যাংক কাকে টেন্ডার দিয়ে ছাপাবে সেটা তার হিসাব। চিনা কম্পানীকে টাকা ছাপানোর টেন্ডার দিল তা অর্থ এই না যে বিডিটি চায়না ছাপাল। আমি যা বলেছি তার অর্থ হল ফেডারেল রিজার্ভ সিষ্টেম একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান। যার মালিক আমেরিকার জনগন না। এইটা যে আপনি বোঝেন নাই সেটা আমি বুঝতে পারলে আপনার সাথে ফ্যাদা পচাল পেড়ে সময় নষ্ট করতাম না।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

আঁধার রাত বলেছেন: আপনাকে চাঁদগাজীমাইসিন দেওয়া থেকে খুব কষ্টে নিজেকে বিরত রাখলাম। শুভকামনা রইল।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনি যেভাবে এটাকে প্রাইভেট কোম্পানী বানিয়ে দিলেন আমার তো মনে হয় এর চ্যায়ারম্যান অন্য কেউ নিযুক্ত করে না। প্রেসিডেন্ট সাহেব নিযুক্ত করেন। আপনার হিসেবে আমাদের চুয়েটও তাইলে প্রাইভেট ইউনি, কি বলেন?


আর মতের মিল না হলে ব্যাক্তি আক্রমন! আপনি হয়তো জানেন এটাতে আমার কিছু যায় আসে না বরংচ আমি আরো বেশী উৎসাহিত হই। আর আপনি যদি চাদগাজীর মতো পড়ালেখা বা নতুন কিছু জানতে চান সে স্বাধীনতা আপনার আছে

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

আঁধার রাত বলেছেন: International Monetary system, history of Federal Reserve System. Mughal monetary system, Islamic monetary system, IMF এর Articles of agreement নিয়ে বিস্তর পড়ালেখা করেন।তারপর ছিদ্রান্বেশনের নিমিত্তে একটা থিসিস করেন। হাস্যকর মন্তব্য করে এ বিষয়ে নিজের স্বচ্ছ ধারনার অভাবটাকে প্রমান করা লাগবে না। ভাল থাকুন ভাই জান।

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। কথাগুলো ১০০% সঠিক।

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

ফেনা বলেছেন: সুন্দর লেখা আর অনেক জ্ঞানের কথায় ভরপুর মন্তব্য। আমার মাথায় এত কছু ঢুকে না।
তবে এইটা বুঝি অর্থও খন বিজ্ঞানের সুত্র মেনে চলে। সম্পু্ণ অর্থনীতিটা এখন E=mc2 এই সুত্র মেনে চলে।
বিশ্বাস না হলে চিন্তা মরে দেখতে পারেন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

আঁধার রাত বলেছেন: বড্ড চিন্তার বিষয়। E=mc2 মেনে চলে কিনা একটু খোঁজ খবর করে দেখি। মনে হচ্ছে করে।

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

চাডেরনুর বলেছেন: ফেডারেল রিজার্ভ কি প্রাইভেট এনটিটি ?

Some observers mistakenly consider the Federal Reserve to be a private entity because the Reserve Banks are organized similarly to private corporations. For instance, each of the 12 Reserve Banks operates within its own particular geographic area, or District, of the United States, and each is separately incorporated and has its own board of directors. Commercial banks that are members of the Federal Reserve System hold stock in their District's Reserve Bank. However, owning Reserve Bank stock is quite different from owning stock in a private company. The Reserve Banks are not operated for profit, and ownership of a certain amount of stock is, by law, a condition of membership in the System. In fact, the Reserve Banks are required by law to transfer net earnings to the U.S. Treasury, after providing for all necessary expenses of the Reserve Banks, legally required dividend payments, and maintaining a limited balance in a surplus fund.

The Federal Reserve System is not "owned" by anyone. Although parts of the Federal Reserve System share some characteristics with private-sector entities, the Federal Reserve was established to serve the public interest.

https://www.federalreserve.gov/faqs/about_14986.htm

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

আঁধার রাত বলেছেন: বিশ্বের সর্বশেষ্ঠ ধাপ্পাবাজের নিজের কার্যক্রমের জবানবন্দি এটা। আপনি নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন ফেডারেলের নিজের বক্তব্যে আমার বিশ্বাস নাই। তারা যা করে তা পর্যবেক্ষণ করে আমি আমার বিশ্বাস তৈরী করেছি।

১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সামুতে অনেক আগে পড়েছিলাম" হিষ্ট্রি অব দা মানি। " সাদ্দাম-গাদ্দাফী উৎখাতের আসল রহস্যও কিন্তু এই ডলার-স্বর্ণ দ্বৈরথ।
ডলারের বিপরীতে যেকোন পদক্ষেপ ফেডারেল রিজার্ভ অফেন্সিভ ভাবে সমাধান করবে। ডু অর ডাই।

আপনার প্রত্যেকটি কথার সাথে একমত। শুধু অবাস্তববাদীরাই একমত হতে পারবে না ।

কিন্তু রহস্যময় এই মুদ্রা রহস্য আরো সুন্দর করে গুছিয়ে লিখলে আমাদের পাঠক হৃদয় পরিপূর্ণরুপে তৃপ্ত হইত।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২১

আঁধার রাত বলেছেন: লিখব ভাই। মধু দিয়ে লিখব। মজায় মজায় পড়বেন। পড়বেন আর হাঁসবেন। জটিল জিনিস আর রইবে না জটিল। ইনশাল্লাহ।

১৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: টুকলি ধর্মের অকার্যকর অর্থনীতির সিস্টেম নিয়া কিছু লেখা লেখছিলাম। আপনার মতো নো-বেল প্রাপ্ত মহান অর্থনীতিবিদ যদি একটু কারেকশন করে দিতেন তাইলে পড়ত যাইতাম

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৭

আঁধার রাত বলেছেন: বাং ক্রাশের ছবিটা সুন্দর।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২

আঁধার রাত বলেছেন: দেখেছি। আমি অনেক বছর যাবত আপনার লেখার পাঠক। আপনি সুন্দর লেখেন।

১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বং ক্রাশ কই?পোস্ট তো ছিলো অর্থনীতি বিষয়ক

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

আঁধার রাত বলেছেন: ধর্মের গুপ্ত কেশে উঁকুন খোঁজার চেয়ে আমি বরং আধুনিক পদ্ধতিতে উচ্চ ফলনশীন ঢেড়স চাষে আগ্রহী।

২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৫০ এর দশককের পর থেকে পৃথিবীর কোন কারেনসি স্বর্ণ নির্ভর নয়।
অর্থনীতির ভলিয়ুম ও জিডিপি নির্ভর।
কিছুদিন আগেও তেলসমৃদ্ধ ভেনিজুয়েলা সৌদিয়ারব থেকেও ধনী ছিল, সেই দেশেকি স্বর্নের অভাব ছিল।
এখন ভেনিজুয়েলার বর্তমান আবস্থা জানেন?
যে জিনিসের দাম একটাকা ছিল তা কিনতে এখন লাগছে ৬ লাখ টাকা।

স্বর্ন তো দুরের কথা, ছোটবড় সব লেনদেনে কাগুজে কারেন্সি এখন আর ইউজ হয়না। ৯০% ডলার এখন ইলেকট্রনি। হাওয়ার উপর চলছে, এরপরও ডলারে আস্থা এখনও অনেক শক্ত।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

আঁধার রাত বলেছেন: ভেনিজুয়েলা আকাম নানা জায়গায় করছে। প্রথম আকাম করেছে সবকিছু জাতীয় করন করে। বাড়ির নীচের চায়ের টং দোকানও জাতীয় করন করেছে। খাওয়ানোর দায়িত্ব সরকার নিয়েছে রেশনের মাধ্যমে। সব কিছু জাতীয় করন করায় দেখা গেল ট্যাক্স দেওয়ার কোন লোক নাই। রাজস্ব আদায়ের উপায় নাই। সবকিছু জাতীয় করন করলে ট্যাক্স দেওয়ার কোন লোক থাকবে না যে তো স্বাভাবিক। তেলের দাম যখন বেশী ছিল তখন কোন সমস্যায় পড়ে নাই। কিন্তু তাদের জিডিপির ৮০ শতাংশের বেশী ছিল তেল রপ্তানীর পয়সা। তেলের দাম কমতে থাকল বাজেট ঘাটতিও বাড়তে থাকল। সমাধান করার চেষ্টা করল হাতুড়ি ডাক্তারের মত। যে কয় টাকা ঘাটতি তা উৎপাদন না বাড়িয়ে টাকা ছাপিয়ে পুরুন করল। ফলাফল দাড়াল ১০ টাকা মুল্যের সম্পদ কেনার জন্য মার্কেটে ১০ টাকা ছিল। আরো ১০ টাকা ছাপায়ে মার্কেটে ইনজেক্ট করে দিল। তাহলে দাড়াল আগের ঐ ১০ টাকা মুল্যের সম্পদ কেনার জন্য মার্কেটে টাকার পরিমান ২০ টাকা। সবকিছুর দাম বাড়ল। তারপর একটা চক্রে পড়ে গেল। চলতে চলতে তার আজ এ অবস্থা। যুদ্ধ ছাড়া লাখ লাখ মানুষ আজ উদবাস্তুু। তাদের টাকার বিপরীতে যদি এ্যাসেট ব্যাক থাকত তাহলে এ সমস্যা হত না। কারন তারা টাকা ছাপাতেই পারত না। উল্টা ঘটনা ঘটত। । একে তো কারেন্সিটা ফিয়াট কারেন্সি তার উপর জিডিপি সাথে ব্যালেন্স না করে সহজ সমাধানের চেষ্টায় অনেক অনেক বেশী পরিমান টাকা ছাপিয়েছে হাওয়ার উপর।
বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার রির্জাভ রেখে সরাসরি টাকা ছাপাতে পারে। এখন ডলার যদি চাহিদার দ্বিগুন । পরিমান ছাপানো হয় তখন আমাদের ৩০ বিলিয়ন ডলারের প্রকৃত মুল্য কিন্তু অর্ধেক হয়ে যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকে না ডুকেই, সিষ্টেম হ্যাক না করেই আপনার অর্ধেক ডলার চুরি করা সারা যদিও ডলারের পরিমান আগেরটাই থাকছে।
বড্ড কেরিক্যাচাল।

২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খুব সহজ রম্য করে দারুন ভাবনাকে তুলে ধরলেন।
অন্ধ ডলার প্রেমিদের কথা বাদ, যদি সম্ভব হয় আরো বিস্তারিত লিখুন।
জানার বড় অভাব আমাদের। কেউ জানতে চায়না। যারা জানতে পারে কেু্ কেউ বিক্রি হয়ে যায়
জার্মানী ভিসা্ বা আমেরিকান ভিসা গ্রীনকার্ডের কাছে!

আমজনতাকে জানানোর লোকের বড্ড অভাব!
অনন্ত জানলে নূন্যতম সচেতনতার আশা করা যায়।
পোষ্টে +++

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

আঁধার রাত বলেছেন: বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা নাই। ওরা প্রতিবন্ধি নেয় না।

২২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩

অক্পটে বলেছেন: ভাই আঁধার রাত, একটা চমৎকার বিষয়ে পোস্ট করেছেন। লেখায় এবং মন্তব্যের বিষয়গুলো আগে আমার কাছে কোনভাবেই ক্লিয়ার ছিলনা। কিন্তু আপনার লেখা এবং পরবর্তী মন্তব্যগুলো খুব উপভোগ্য। রম্যের মাধ্যমে জটিল বিষয় সহজ করে তোলার এক রকমের পরম কৃতিত্ব আছে আপনার। এই জন্য সাধুবাদ আপনাকে।

উদাসী স্বপ্নকেও ধন্যবাদ কারণ উনি খোাঁচাগুলি না দিলে মন্তব্যের পাতার দীর্ঘ আলোচনাও হতোনা। দুজনের আলোচনাই উপভোগ করেছি। সব মিলিয়ে পোষ্টটি আমাদের অনেক জানার অভাবকে পূরণ করেছে। এ বিষয়ে আরো লিখুন সহজিয়া ভাষায়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

আঁধার রাত বলেছেন: শুকরিয়া। চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

২৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

দিন দিন বানিজ্য যুদ্ধ বাড়তেই থাকবে।

২৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৯

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: দুনিয়াতে ভন্ড ও প্রতারকদের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

২৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

বিজন রয় বলেছেন: আপনার লেখায় বড্ড রস আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.