![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওদের এত সাহস কোথায়? বিএনপি কি ওদের এখনও সাপোর্ট দিবে? দেশটাকে ওরা গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাবে বলছে! এরপরও পুলিশ নীরব ভূমিকা পালন কেনো করছে?
এই মূহূর্তে বর্তমান সরকারের উচিত হবে বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ঐকমতের ভিত্তিতে এটা কার্যকর করা।
আর না পারলে সাময়িক সময়ের জন্য হলেও চাই আরমী শাষন। আমরা এর শেষ দেখতে চাই।
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ছাগুদের বিশ্বাস হয় না, ধৃত ব্যাক্তিরা অরিজিনাল আলবদর- রাজাকার ।আরে হারামজাদা ছাগুর দল- ধৃত ব্যাক্তিরা তো শুধু রাজাকার বাহিনীর একজন সাধারন সদস্যই না বরং রাজাকার-আলবদর-দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।
যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, "অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর "এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে , তারা ৭১ এ নিশ্পাপ শিশু । অথচ এরা তো ছিল, গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।কেননা ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকাররেরা যাদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তাদের সঙ্গে রাজাকারদের কোনো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক শত্রুতা ছিল না। লাখ লাখ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট আদর্শিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে। রাজাকার বাহিনী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল এই লিডারদের রাজনৈতিক আহ্ববানেই ।
বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
+
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩১
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ৭১ এ পারে নাই, এখনো পারবে না।
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
খুব সাধারন একজন বলেছেন: দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ৭১ এ পারে নাই, এখনো পারবে না।
আর মিথ্যা তো পরাজিত হবারই ছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ইসলামের ইতিহাসে খেলাফত কায়েমকারী কাউরে কখনো দেখছেন মিথ্যাচারের চর্চা করতে ??
৭১ এ ২ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত নষ্ট করসে যে রাজাকার বাহিনী, সেই রাজাকার বাহিনীর লিডার গোলাম আজম গং দের কৃতকর্মের কথা মনে করলেই স্পষ্ট হয়ে যায় জামাত- শিবির একটা ধর্ম বেচে খাওয়া মিথ্যাচারের চর্চা করা একটা দল ।মুখে ইসলাম কায়েমের কথা কয় আবার আদালতে মিথ্যাচারও করে ।
জামাত-শিবির হল ইসলামের প্রকৃত শত্রু, যারা মুখে খেলাফত কায়েমের কথা কয় আবার মিথ্যাচারের চর্চাও করে ।যেমনঃআদালতে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগের ঘটনাস্হল ঢাকার মিরপুর এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জে ।অথচ এ প্রসঙ্গে আদালতে কাদের মোল্লার পক্ষের সাক্ষী হাফেজ এ আই এম লোকমান আদালতে মিথ্যা জবানবন্দী দিয়ে বলেছেঃ যুদ্ধকালে আব্দুল কাদের মোল্লা নাকি ঢাকাতেই ছিলেন না। তিনি গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরে ছিলেন। হানাদার বাহিনীর সাথে কাদের মোল্লার নাকি কোন সম্পর্কই ছিল না !!!!!!! দৈনিক সংগ্রামও কাদের মোল্লার পক্ষের ঐ সাক্ষীর এই মিথ্যা জবানবন্দীটি রিপোর্ট ফলাও করে নিখছে কাদের মোল্লার পক্ষের সাক্ষী লোকমান যে আদালতে মিথ্যা জবানবন্দী দিয়েছে তার প্রমান দেখা মেলে এই ছবিতে যেখানে কাদের মোল্লার{গোল দাগ চিহ্নিত} সাথে পাক বাহিনী সেনাপতি ঘাতক নিয়াজীর সঙ্গে