নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রয়োজনে যে বেয়াদপ হতে পারে, ভদ্রতা পাওয়ার অধিকার শুধু তাই।

অদ্বিত

পরাজয়ে ডরে না বীর।

অদ্বিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈশ্বরের ঈশ্বর

১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪

এক নাস্তিক রোড এক্সিডেন্ট করে পরকালে গেল। তখন ঈশ্বরের সাথে তার দেখা হল।
ঈশ্বরঃ Surprise ! Surprise ! আমি আছি। এবার তোর কি হবে রে নাস্তিক ?
দেবদূতঃ প্রভু, আপনি ওকে নরকে পাঠাবেন, এটাই কি যথেষ্ট নয় ? ওকে নিয়ে মজা করার দরকার কি ?
মানুষঃ আমি কিভাবে জানব যে আপনি আছেন ?
ঈশ্বরঃ আমি তোদের কিতাব পাঠিয়েছি। যেটাকে তোরা ধর্মগ্রন্থ বলিস, সেটা পড়িসনি ?
মানুষঃ চল্লিশ হাজার ধর্মের চল্লিশ হাজার কিতাব। বুঝব কিভাবে কোনটা সঠিক ?
ঈশ্বরঃ নাহয় ভুল কিতাবই পড়তি। তুই কি ভেবেছিস ? মহাবিশ্ব আপনাআপনি তৈরি হয়ে গেছে ? তোর একবারও মনে হল না যে এই মহাবিশ্ব এবং তোদের মত বুদ্ধিমান প্রাণীর অস্তিত্বের পিছনে আরো চরম বুদ্ধিমান কোন সত্ত্বার হাত আছে ?
দেবদূতঃ প্রভু, আপনার অস্তিত্ব আছে এবং আপনি বুদ্ধিমান।
ঈশ্বরঃ তো ? কি হয়েছে ?
দেবদূতঃ বুদ্ধিমান কোনকিছুর অস্তিত্বের পিছনে যদি আরো বেশী বুদ্ধিমান কিছু থাকতেই হয় তাহলে হয়ত আপনার অস্তিত্বের পিছনেও আপনার চেয়ে বুদ্ধিমান কোন সত্ত্বার হাত আছে।
ঈশ্বরঃ আমি সবসময়ই আছি।
দেবদূতঃ তাহলে আপনি স্বীকার করছেন যে স্রষ্টা ছাড়াও বুদ্ধিমান মনের অস্তিত্ব থাকা সম্ভব। কেননা স্রষ্টা ছাড়া আপনার অস্তিত্ব আছে।
ঈশ্বরঃ Come on ! আমার স্রষ্টা থাকলে আমি অবশ্যই জানতাম। কারণ আমি সর্বজ্ঞানী। আমার অজানা কিছুই নাই।
দেবদূতঃ হয়ত আপনি নিজেই জানেন না যে আপনার কি অজানা।
ঈশ্বরঃ মুখ সামলা বললাম। মাইরালমু।
বলেই ঈশ্বর দেবদূতের দিকে power ছুড়ল। দেবদূতও নিজের power ( ঈশ্বর প্রদত্ত ) ঈশ্বরের দিকে ছুড়ল। দুজন দুজনের আঘাতে মরে গিয়ে নতুন এক পরকালে এসে উপস্থিত হল। সেখানে দেখা গেল আরেকজন ঈশ্বর বসে আছে।
নতুন ঈশ্বরঃ Surprise ! Surprise ! আমি আছি। এবার তোর কি হবে ? তোকে 7 টা মহাবিশ্ব চালাতে দিলাম আর তুই নিজেকে Ultimate god ভেবে বসে আছিস ? সবার কাছ থেকে ইবাদত ( তোষামদ ) আদায় করছিস !!!
পুরোণো ঈশ্বরঃ আমি কিভাবে জানব যে আপনি আছেন ?
নতুন ঈশ্বরঃ কেন ? আমি তোকে Pdf দিই নাই ?
পুরোণো ঈশ্বরঃ কোটি কোটি Pdf আছে। আমি বুঝব কিভাবে যে কোনটা তোমার special Pdf ?
নতুন ঈশ্বরঃ তুই 7 টা মহাবিশ্ব চালাস। তোর super power দিয়েও বুঝলি না কেন ? এখন নরকে চল।
....... একই কথাবার্তা পুনরাবৃত্তি। শেষে দুই ঈশ্বর একে অপরকে fire করল এবং দুজনেই মরে আরেক ঈশ্বরের কাছে গেল। সেখান থেকে আরেক ঈশ্বর, সেখান থেকে আরেক ঈশ্বর। এভাবে এক ডজন ঈশ্বর শেষে উপস্থিত হল মানুষের কাছে।
মানুষ কহিলঃ আমি ঈশ্বর নই কিন্তু আমি সকল ঈশ্বরের স্রষ্টা। হাজার বছর আগে যখন আমি ব্যাখ্যা করতে পারতাম না বৃষ্টি কেন হয়, সূর্য কেন উঠে, চাঁদ কি জিনিস, আকাশের তারাগুলো কি, ভূমিকম্প কেন হয়, বজ্রপাত কেন হয় ... তখন আমি এসব প্রাকৃতিক ঘটনা ও বস্তু ব্যাখ্যা করার জন্য কল্পনায় তোমাদের তৈরি করেছি। তাছাড়া তখন মানুষ ভাল-খারাপের পার্থক্য বুঝত না তাই মানুষদেরকে তোমাদের কথা বলে মিথ্যা ভয় দেখিয়ে লাইনে রাখতে হত। এখন তোমাদের আর প্রয়োজন নাই। প্রকৃতিকে ব্যাখ্যা করতেও প্রয়োজন নাই, মানুষকে ভাল রাখতেও প্রয়োজন নাই। কাজেই এখন তোমরা বিদায় হও।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বংগল কক বলেছেন: ইবলিশ শয়তান নাকি ছোট বেলায় ব্যাপক মেধাবী ছিল। অত্যাধিক মেধাবী হওয়ার কারনে খুব অল্প সময়ে অধিক জ্ঞানী হইয়া গিয়াছিল। ইবলিশের শিক্ষক তাহার পিতার নিকট একবার বলিয়াছিল আপনার সন্তান অত্যাধিক মেধাবী হইলেও অত্যাধিক অহংকারি। বড় হইয়া সে কিছু একটা করিয়া দেখাইবে।

এর পরের কাহিনী আমরা সবাই কম বেশি জানি। জ্বিন জাতির পাপের কারনে যখন তাহাদিগকে সমূলে ধ্বংস করিয়া দেওয়া হয়, তখন ফেরেশতারা বালক ইবলিশকে দয়াবশত হত্যা না করিয়া সৃষ্টিকর্তার অনুমতিক্রমে সঙ্গে করিয়া আসমানে লইয়া যান। তথায় ইবলিশ ইবাদত বন্দেগি এবং জ্ঞানে পারদর্শিতা দেখাইয়া অল্পদিনে বিখ্যাত হইয়া যায়। কথি্ত আছে, সপ্ত আসমানের এমন কোন যায়গা নাই যেইখানে ইবলিশ সেজদা করে নাই। এইভাবে এবাদত করিতে করিতে সে প্রথম আসমান হইতে ২য় আসমান, তথা হইতে ৩য় আসমান এইভাবে সপ্ত আসমান পর্যন্ত উপরে উঠিয়া যাওয়ার অনুমতি পায়।

এবাদত বন্দেগিতে এবং জ্ঞানে পারদর্শিতার কারনে একসময় সে ফেরেশতাগনের ওস্তাদ হইয়া বসে। এমতাবস্থায় একদিন ইবলিশ এবং তাহার সঙ্গের ফেরেশতাগন জানিতে পারেন যে সৃষ্টিকর্তার একজন এবাদতগুজার বান্দা তাঁহার হুকুমের বিরোধিতা করিবার কারনে অভিশপ্ত হইয়া যাইবে এবং আসমান হইতে জমিনে নিক্ষিপ্ত হইবে। ইহাতে তাহাদের মনে ভীতির উদ্রেক হয় এবং ফেরেশতাগন ইবলিশের নিকট আবেদন করেন ইবলিশ যেন সৃষ্টিকর্তার নিকট দোয়া করিয়া তাহাদের অভিশপ্ত হওয়া হইতে রক্ষা পাওয়ার জন্য আবেদন করেন।

ইবলিশ তখন ফেরেশতাদের কথামত শুধু ফেরেশতাদের জন্য দোয়া করিয়া তাঁহাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কিন্তু নিজের জন্য দোয়া করিতে ভুলিয়া যায়।

বিজ্ঞ আলেমগনের মতে ইবলিশের অভিশপ্ত হইয়া যাওয়ার কারন হইল সে নাকি উচ্চ সন্মান এবং মর্যাদা লাভের উদ্দেশ্যে জ্ঞান অর্জন এবং এবাদত বন্দেগি করিত। আল্লাহ তায়ালার প্রতি তাহার সত্যিকারের মহব্বত ছিল না। শুধু তাহাই নহে, ইবলিশের মনের মধ্যে নাকি এই কু-চিন্তাও ভর করিয়াছিল যে বিশ্বজগতের প্রতিপালনের কাজ হইতে যদি আল্লাহতায়ালা অবসর হইয়া যান, তখন ইবলিশ তাঁহার স্থান দখল করিবে।

এই সমস্ত বদ নিয়তের কারনে যাহা হইবার তাহাই হইল, আল্লাহতায়ালা যখন আদম (আঃ) কে তৈয়ার করিলেন এবং সৃষ্টির সেরা মর্যাদা দিলেন তখন ইবলিশ হিংসায় জ্বলিয়া পুড়িয়া খাঁক হইয়া গেল। হিংসা নামক ব্যাধির একটি বৈশিষ্ট্য হইল, ইহা হিংসুককে অন্ধ করিয়া দেয়, তাহার সত্য-মিথ্যা, হক-নাহক পার্থক্য করিবার ক্ষমতা বিনষ্ট করিয়া দেয়। ইবলিশ শুধু আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ অমান্যই করিলনা, বরং আরো একধাপ আগাইয়া গিয়া নির্দেশের বিরোধীতা করিল, এবং অহংকারের সাথে দাবি করিল সে অগ্নিদ্বারা সৃষ্ট হওয়ায় মৃত্তিকাসৃষ্ট আদম অপেক্ষা তাহার শ্রেষ্ঠত্ব অধিক।

অতঃপর ইবলিশ শয়তান অভিশপ্ত হইয়া গেল।

নাস্তিকতার উদ্ভব হয় অহংকার এবং দম্ভ হইতে। নাস্তিকদের দুইটা বৈশিষ্ট্য থাকে:
১। ইহারা সত্যের বিরোধিতা করে
২। ইহারা মানুষকে অবজ্ঞা করে

ইবলিশ শয়তানেরও দুইটা বৈশিষ্ট্য ছিল
১। সৃষ্টিকর্তার সত্য হুকুমের বিরোধিতা করিয়াছিল
২। আদম (আঃ) কে অবজ্ঞা করিয়াছিল

উপরের আলোচনা হইতে আমরা এই স্বিদ্ধান্তে আসিতে পারি যে "নাস্তিকতা এক প্রকারের শয়তানি"।

১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০০

অদ্বিত বলেছেন: কিসের সাথে কি, পান্তা ভাতে ঘি। চালাকি করে অথবা বল প্রয়োগ করে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে সরিয়ে তার স্থান দখল করার চিন্তাটা বদ চিন্তা। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা স্বেচ্ছায় অবসর নেয়ার পর তার জায়গা দখল করার চিন্তা কেন বদ চিন্তা হবে ?
শয়তাম মোটেও শয়তান নয়। সে কেন আদমকে সেজদা করবে ? তার একটা আত্মসম্মানবোধ আছে না ? স্রষ্টার আদেশ অমান্য করাটা কেন অন্যায় হবে ? সৃষ্টি করছে বলেই তার সব আদেশ মুখ বুজে মেনে নিতে হবে কেন ? আর যদি স্রষ্টা চায় ইবলিশ বা অন্যরা তার সব আদেশ মুখ বুজে মেনে নিক, তবে স্রষ্টা স্বাধীন ইচ্ছা দিল কেন ?

২| ১৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: অদ্বিত,




হুমমমমমম... চিন্তার বিষয় বটে!!!!!

৩| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০৪

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: নাস্তিকরা এটা বিশ্বাস করে যে সৃষ্টিজগত আপনা আপনি সৃষ্টি হয়ে গেছে, এটার কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই।

কিন্তু যখন বলা হয় আল্লাহ যাবতীয় সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা, তাকে কেউ সৃষ্টি করে নি। তখন নাস্তিকরা এটা ভেবে বিচলিত হয়ে যায় যে, তাকেও হয়তো কেউ সৃষ্টি করেছে।

তাদের ভাবনাটা এমন যে, 'সৃষ্টি সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে কিন্তু সৃষ্টিকর্তাকে অবশ্যই অন্য কেউ সৃষ্টি করতে হবে।'

১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১০

অদ্বিত বলেছেন: স্রষ্টা ভাবে যে, "সে সর্বজ্ঞানী, তাকে কেউ সৃষ্টি করলে সে নিশ্চয়ই জানত। কারণ তাঁর অজানা কিছুই নাই।"
তখনই পাল্টা যুক্তি চলে আসে, "স্রষ্টা জানেইনা যে সে কি জানেনা অর্থাৎ স্রষ্টা জানেনা কোন জিনিসটা তার অজানা।"

৪| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আচ্ছা নাস্তিক মরলে অন্য সবার মত কেন সব আনুষঙ্গিক করে কবর দেয় । তারা আগে কেন বলে যায় না আমাকে পুড়ে ফেলবে।

১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:২৮

অদ্বিত বলেছেন: ইসলাম ও খ্রিষ্ট ধর্মের জন্মের আগে থেকেই কবর দেয়ার রীতি ছিল। এটা কোন ধর্মীয় বিধান নয়।

৫| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪০

রুদ্র নাহিদ বলেছেন: ঈশ্বর থাকুক না থাকুক মানুষ আগে নিজেদের মধ্যে ভেদাভে, মারামা, হানাহানি দূর করুক।

৬| ১৮ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: হারারিও তার বইতে বলেছেন ,বিজ্ঞানের অগ্রগতির এক পর্যায়ে মানুষ নিজেই যখন জীবন সৃষ্টি করতে পারবে তখন মানুষের আর কাল্পনিক সৃষ্টি কর্তার প্রয়োজন হবে না।

৭| ১৯ শে মে, ২০২০ রাত ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বর নিয়ে আমার মোটেও কোনো চিন্তা নেই। আমার চিন্তা যারা ঈশ্বর বিশ্বাস করেন তাদের নিয়ে।

৮| ১৯ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:২৪

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকতা যে আছে তার প্রমান যেমন আস্তিকদের নেই। তেমনি সৃস্টিকতা নেই এটিও কিন্তু কখনো প্রমান করা যাবে বলে আমার মনে হয় না।

কিন্তু ধমে`র কাহিনিতে অনেক ঘাপলা আছে। তাই ধমে বিশ্বাস নাও আনতে পারেন। মানুষ প্রয়োজনে ধম`, সৃস্টিকতা তৌরি করেছে বলেই মনে হয়।

কিন্তু এই সৃস্টিকতার প্রতি অনাস্থা যেন বিশ্বাসী মানুষের প্রতি আক্রমনাত্নক করে না তোলে সেটা খেয়াল রাখবেন, তবেই কোন সমস্যা হবেনা।

৯| ১৯ শে মে, ২০২০ ভোর ৫:২৩

সুপারডুপার বলেছেন:



@নতুন ভাই,

সৃষ্টিকর্তা নাই এটা প্রমান করার দরকার নাই। সৃষ্টিকর্তা যে আছে এটাই প্রমান করার প্রশ্ন ওঠে। যেমনঃ আমি বললাম অদৃশ্য একটি বল পাশের রুমে রেখেছি, আপনি গিয়ে দেখুন। আপনি রুম ইন্সপেকশন করে বলটি খুঁজে না পেয়ে বললেন , বলটি নাই। তখন আমার দায়িত্ব অদৃশ্য বলটি যে আছে তা প্রমান করার।

কাজেই আস্তিকের দায়িত্ব সৃস্টিকতা যে আছে তার প্রমান করার, নাস্তিকের না।

=========================================================================
সুস্থ দেহ প্রশান্ত মন কর্মব্যস্ত সুখী জীবন-এই অপূর্ব ছন্দে একাত্ন হয়ে সুখ-সাফল্যের পথে এগিয়ে যাবেন এই শুভকামনা করি।

১০| ১৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানুষ নিজের প্রয়োজনেই ঈশ্বর সৃষ্টি করে নিয়েছে।

প্রাচীনকালে এটার দরকার ছিল।
বর্তমান বিশ্বে এটার দরকার কমেছে।

১১| ২০ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩১

বংগল কক বলেছেন: একদা বিশিষ্ট নাস্তৈক আর্নেষ্ট হোমিঙে মদের দোকানে গিয়া উচ্চস্বরে ঘোষনা করিলেন, "চিন্তাশীল মানুষ মাত্রই নাস্তিক"

এই কথা বলার সাথে সাথে ক্ষিপ্ত পাবলিক উনারে ধোলাই দিতে আসিল, উনার বন্ধু পাবলিকের হাত হইতে উনারে বাঁচানোর চেষ্টা করিতে করিতে উনার পক্ষ হইতে ক্ষমা চাইলেন এবং বলিলেন, "ভাই বেকুবটারে এইবারের মতন মাফ কইরা দেন, হালায় আসলে চিন্তা না কইরাই কথাডা কইয়া ফালাইছে।"

২১ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:০৪

অদ্বিত বলেছেন: যারা ধোলাই দিতে এসেছে, তাদেরকেই তো আবাল মনে হচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.