| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহাজাগতিক চিন্তা
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
সূরাঃ ৩৯ যুমার, ৬৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭। তারা আল্লাহর যথাযথ সম্মান করে না। কিয়ামতের দিন সমস্ত পৃথিবী থাকবে তাঁর হাতের মুঠোয় এবং আকাশ মন্ডলী থাকবে ভাঁজ করা অবস্থায় তাঁর ডান হাতে। পবিত্র ও মহান তিনি, তারা যাকে শরীক করে তিনি তার উর্ধ্বে।
সূরাঃ ২০ তা-হা, ৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫। দয়াময় আরশের উপরে সমাসীন আছেন।
সূরাঃ ৬৮ কালাম, ৪২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪২। যে দিন পায়ের গোছা উম্মুক্ত করা হবে, সেদিন তাদেরকে আহবান করা হবে সিজদা করার জন্য, কিন্তু তারা সক্ষম হবে না।
সূরাঃ ৩৯ যুমার, ৭৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭৫। আর তুমি ফিরিশতাদেরকে দেখবে আরশের চার দিকে ঘিরে তাদের প্রতিপালকের প্রশংসাসহ তাসবিহ পাঠ করছে। আর তাদের বিচার করা হবে ন্যায়ের সাথে। বলা হবে সকল প্রশংসা জগৎসমূহের রব আল্লাহর।
সূরাঃ ৫৮ মুজাদালা, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। তুমি কি লক্ষ্য কর না, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা’ জানেন? তিন ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত থাকেন না এবং পাঁচ ব্যক্তির মধ্যেও হয় না যাতে ষষ্ঠ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত থাকেন না। তারা এরচেয়ে কম হউক বা বেশী হোক তিনিতো তাদের সঙ্গেই আছেন উহারা যেখানেই থাকুক না কেন। অতঃপর তারা যা করে; তিনি কিয়ামতের দিন তা’ জানিয়ে দিবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল বিষয় জানেন।
সূরাঃ ৫০ কাফ, ১৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৬। আমিই মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার প্রবৃত্তি তাকে যে কুমন্ত্রণা দেয় আমি তা’ জানি। আমি তার ঘাড়ের শিরার থেকেও নিকটতর।
সূরাঃ ২ বাকারা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহরই এবং যে দিকেই তোমরা মুখ ফিরাও না কেন সেদিকেই আল্লাহর মুখ। নিশ্চয়ই আল্লাহ ওয়াসি (সর্বব্যাপী), সর্বজ্ঞ।
* আল্লাহর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত। কুরসী হলো পা’দানী। তার মানে কুরসীতে রাখা আল্লাহর পায়ে সর্বত্র বিরাজমান। সুতরাং সর্বত্রের যে কোন স্থান থেকে আল্লাহকে সিজদা করলে সেই সিজদা আল্লাহর পা গ্রহণ করে।কিয়ামতের দিন আল্লাহ সর্বত্রকে হাতে নিবেন।আরশে বসা অবস্থায় তাঁর হাতে থাকা পৃথিবীকে তিনি তাঁর পায়ের গোছা বরাবর স্থাপন করবেন।তখন ফেরেশতাদেরকে আরশের চার দিকে ঘিরে তাদের প্রতিপালকের প্রশংসাসহ তাসবিহ পাঠ করতে দেখা যাবে। তখন আল্লাহ আরশে বসে ন্যায়ের সাথে সবার বিচার করবেন।সর্বত্র আল্লাহর হাত-পা থেকে ছোট। এখন সর্বত্র আছে আল্লাহর পায়ে। কেয়ামতে সর্বত্র থাকবে আল্লাহর হাতে।সবার সাথে আল্লাহ থাকার কথা বলা হয়েছে, তাঁর অংশ থাকার কথা বলা হয়নি। সুতরাং সবার সাথে আল্লাহ নিয়ন্ত্রিত তাঁর কপি আছে। আল্লাহর পায়ের যেথানে আমাদের বসবাস এর সব দিকে আল্লাহর কপির মুখচ্ছবি আছে। সেজন্য আমরা যে দিকেই মুখ ফিরাই সেদিকেই আল্লাহর মুখ। আল্লাহ বসে আছেন আরশের উপর। তাঁর পায়ের গোছা ও পায়ের পাতা আরশের নীচে।সংগত কারণে আল্লাহকে আরশের উপর সীমাবদ্ধ করলে তাঁর সরাসরি কুফুরী হয়। আর সর্বত্র আল্লাহর কপি বিদ্যমাণ বিধায় তাঁকে সর্বত্র বিরাজমাণ নয়ূ বললে তাঁর কুফুরী হয়। আল্লাহর কপি সমূহ গায়েব বিধায় আমরা দেখেতে পাই না। আল্লাহর কপি গায়েব বিধায় তাতে নাপাক লাগে না।গায়েব আল্লাহকে কেউ কোন দিন দেখবে না। হাজের আল্লাহ জান্নাতে জান্নাতীদের সাথে দেখা দিবেন। হাজের আল্লাহ এবং গায়েব আল্লাহ মিলে আল্লাহ একজন।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
সূরাঃ ২ বাকারা, ১৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ
১৪৩। এইভাবে আমি তোমাদিগকে এক মধ্যমপন্থী উম্মতরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছি।যাতে তোমরা মানব জাতির জন্য সাক্ষীস্বরূপ এবং রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষীস্বরূপ হতে পারেন।তুমি এ যাবত যে কিবলা অনুসরন করতেছিলে উহা আমরা এ এ উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত করে ছিলাম যাতে আমরা জানতে পারি কে রাসূলের অনুসরন করে আর কে ফিরে যায়? আল্লাহ যাদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেছেন তারা ছাড়া অন্যদের নিকট এটা (সৎপথ)কঠিন।তোমাদের ঈমানকে ব্যর্থ করে দিবেন আল্লাহ এমন নন।আল্লাহ মানুষদের প্রতি স্নেহশীল-দয়াদ্র।
সহিহ মুসলিম, ২৩২৬ নং হাদিসের (দানের ফজিলত) অনুবাদ-
২৩২৬। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার হযরত আলী (রা.) ইয়ামান হতে কিছু অপরিশোধিত স্বর্ণ রাসূলুল্লাহর (সা.) নিকট প্রেরণ করলে তিনি তা’ চার ব্যক্তি যথা –(১) আকরা ইবনে হাবিস (২) উয়াইনা ইবনে বদর আল ফযারী (৩) আলকামা ইবনে উসালা আল আমিরী ও (৪) বনি কিলাব সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তির মধ্যে বন্টন করেন। এরপর তায়ী সম্প্রদায়ের যায়েদ আল খায়ের ও বনী বাহনান সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তিকে এ হতে দান করেন। এতে কোরাইশ গোত্রের লোকেরা ক্ষেপে গিয়ে বললেন, আপনি কেবল নজদের নেতৃস্থানীয় লোকদের দান করেছেন আর আমাদের বাদ দিচ্ছেন, এটা কেমন ব্যাপার? একথা শুনে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি তাদের শুধু চিত্তাকর্ষণ অর্থাৎ তাদের অন্তরে ইসলামের প্রতি ভালবাসা ও অনুরাগ সৃষ্টির জন্য দিচ্ছি। এমন সময় ঘণ দাড়ি, স্ফীতগাল, গর্তে ঢোকা চোখ, উচুঁ ললাট ও নেড়া মাথা বিশিষ্ট এক ব্যক্তি এসে বলল, হে মোহাম্মদ! আল্লাহকে ভয় কর। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমিই যদি আল্লাহর অবাধ্য হই, তাহলে কে তাঁর বাধ্য ও অনুগত হবে? আল্লাহ আমাকে পৃথিবীবাসীদের জন্য আমানতদার হিসেবে প্রেরণ করেছেন, আর তুমি আমাকে আমানতদার মনে কর না? এরপর লোকটি ফিরে চলে যায়। উপস্থিত লোকদের মধ্যে এক ব্যক্তি তাকে হত্যা করার অনুমতি চাইল। লোকদের ধারণা, হত্যার অনুমতিপ্রার্থী ছিলেন খালিদ ইবনে ওয়ালিদ। এরপর রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, এর মূলে এমন একটি সম্প্রদায় রয়েছে যারা কোরআন পড়ে অথচ তাদের এ পড়া কন্ঠনালী অতিক্রম করে না। এরা ইসলামের অনুসারীদের হত্যা করে এবং মূর্তিপূজারীদের ছেড়ে দেয়। তীর যেভাবে শিকার ভেদ করে বেরিয়ে যায় তারাও অনুরূপভাবে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।আমি তাদেরকে পেলে এমনভাবে হত্যা করতাম যেভাবে আদ সম্প্রদায়ের লোকদের হত্যা করা হয়েছে।
* কোরআনিক জ্ঞানে যারা ভেসে থাকে এবং যারা তলিয়ে যায় তারা কোরআন বিষয়ে ভুল কথা বলে। যারা কোরআনিক জ্ঞানের মাঝখানে থেকে সবদিক বিবেচনায় এটা বুঝতে চেষ্টা করে তারা কোরআন বিষয়ে সঠিক কথা বলে।
২|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী বানান ভুল আছে কয়েকটা। মুখকে মুথ লিখেছেন।
যাইহোক, কুফুরির সাজা কি?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভুল দেখিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। একটা ঠিক করেছি।
৩|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫২
অগ্নিবাবা বলেছেন: চাচা, যারা অলরেডি মুসলমান তাদের কাছে ইসলাম প্রচার করে নতুন আর কি হবে? আমি একজন কাফের নাসারা মুর্তাদ শাতিমে রাসুল আমারে কিছু ইসলামিক জ্ঞান বিতরন করেন প্লিজ। আল্লাহ চাহে তো আমি আপনার কাছে তওবা করে ইসলামের ছায়াতলে এসে হুরপরীদের দাবীদার হয়ে যেতেও পারি।
প্রশ্ন; আল্লাহ যদি সব আগে থেকে ঠিক করে রাখে তাহলে আল্লাহর কাছে দোয়া চেয়ে আমরা কি আল্লাহকে অপমান করি না? কারন আল্লহ সর্বজ্ঞ তিনি যেটা ভালো হবে সেটাই করবেন, তা জেনেও আমরা কেনো আল্লাহর ডিশিশন চেঞ্জ করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া চাই? দেহি চাচার উত্তর কি হয়?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
আল্লাহ সব রুহ সৃষ্টি করে তাদেরকে বলেছেন তোমাদের কাজ হলো আমার যিকির করা। তারা বলল এতে আমাদের কি লাভ? আল্লাহ বললেন, এতেই তোমাদের সাফল্য। যিকিরের কাজের জন্য সবাইকে আল্লাহ সবাইকে সমান সময় দিলেন। সবার কাজ আল্লাহ লিখে রাখলেন। এতে সবাই যা অর্জন করলো সে অনুযায়ী তারা যা পাওয়ার যোগ্যতা লাভ করলো তাতে তারা কি পেতে চায় সেই হিসাবে আল্লাহ সবার প্রাথমিক ভাগ্য বরাদ্ধ করলেন। প্রাথমিক বরাদ্ধের ভিত্তিতে তারা যা হলো এর ভিত্তিতে ভবিষ্যতে তারা কি করবে সেইটা আল্লাহ জানেন বিধায় প্রাথমিক ও পরবর্তী বরাদ্ধ মিলে টোটাল বরাদ্ধ সাব্যস্ত হলো। প্রাথমিক বরাদ্ধে যাদের অর্জন সবচে ভালো ও সবচে মন্দ হলো তারা মানুষ হলো। মন্দরা জাহান্নামের জন্য এবং ভালোরা জান্নাতের জন্য সৃষ্টি হলো। দোয়া তাকদীর পাল্টাতে পারে। সেজন্য টোটাল ভাগ্য বরাদ্ধে প্রাথমিকের অনেক জাহান্নামী জান্নাতি হয়ে গেল এবং প্রাথমিকের অনেক জান্নাতি জাহান্নামী হয়ে গেল। আল্লাহ যেহেতু ন্যায় বিচারী সেহেতু তিনি কারো প্রতি কোন লুপ অন্যায় করবেন না।
৪|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই আয়াতগুলোর ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলেন :
১- আমি তার মধ্যে আমার রুহ থেকে ফুঁকে দিলাম- সূরা হিজর(১৫:২৯)
২- রুহ আমার রবের আদেশ থেকে (সূরা ইসরা ১৭:৮৫)
৩- আল্লাহ মানুষকে ফিতরার উপর সৃষ্টি করেছেন (সূরা রুম ৩০:৩০)
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আয়াত গুলো বিস্তারিত জেনে পরে আপনাকে জানাব। আমার সংগ্রহে ইবনে কাছিরের সম্পূর্ণ তাফসির আছে। আর এখনতো সব কিছু নেটেই পাওয়া যায়।
৫|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি একজন আলেম। যতই নেটে ব্যাখ্যা থাকুক সবাই কুরআন এবং হাদীস পড়ে এর সাথে নিজস্ব কিছু উপলদ্ধি কিংবা ব্যাখ্যা শরীয়তের মধ্যে দিলে সমস্যা দেখি না।
আপনি খুব জ্ঞানী এবং মস্তিস্ক খাটানো আলেম বলেই আমার মনে হয়েছে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবার বুঝ থেকে সঠিক বুঝ বের করা জরুরী। কারণ বুঝার ক্ষেত্রে অনেকের ভুল হয়ে থাকে। তবে কেউ কেউ শুদ্ধ থাকে।
৬|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৭
অগ্নিবাবা বলেছেন: চাচা, গড় গড় করে কি যে বলেন? দোয়া তাকদীর পাল্টাতে পারে? এটা কোথায় পেলেন আমাকে রেফারেন্স দিলে ভালো হয়। আমি হাদিসে উল্টোটা পাইছি। চাচার ইসলাম বেশ মজাদার।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দোয়া তকদীর পাল্টাতে পারে আমিও এটা হাদিসে পেয়েছি। রেফারেন্স প্রেজেন্ট করতে সময় লাগে।
৭|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৯
অগ্নিবাবা বলেছেন: সৈয়দ কুতুব ভাই, যতই নেটে ব্যাখ্যা থাকুক সবাই কুরআন এবং হাদীস পড়ে এর সাথে নিজস্ব কিছু উপলদ্ধি কিংবা ব্যাখ্যা শরীয়তের মধ্যে দিলে সমস্যা দেখি না। সমস্যা এখানেই।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তার প্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।
* ওহীর বিবরণ ওহী দিয়ে দেওয়াই ভালো। তবে অনেকে অনেক সময় সটকার্টে নিজসব অভিমত উপস্থাপন করে।
৮|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
সনেট কবি আপনাকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
৭১ এর স্মৃতিচারন নিয়ে আজকে দিনে কিছু বলুন?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একাত্তরে আমার নিজস্ব স্মৃতি বলতে তেমন কিছু নাই। পঁচাত্তরের কিছু মনে আছে।
৯|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৮
মায়াস্পর্শ বলেছেন: আল্লাহ সুবহানাতায়ালার জ্ঞান সর্বত্র বিরাজমান। তিনি নিজে সর্বত্র বিরাজমান নন। তাঁকে সর্বত্র বিরাজমান বলা তাঁর শানের সাথে বেয়াদবি করা। যেহেতু আল্লাহ তায়ালা হও বললেই যেকোনো কিছু হয়ে যায় , সেখানে সর্বত্র তার বিরাজমান থাকার কোনো প্রশ্নই আসে না।
আল্লাহ তায়ালার কুরসী সম্প্রসারিত হয় এবং সেটা সময় বিশেষে প্রথম আসমান পর্যন্ত আসে ।
এসব বিষয় নিয়ে পূর্ণ ফয়সালা না পাওয়া পর্যন্ত কাওকে কাফের বলা উচিত নয়। আর পূর্ণ ফয়সালা করবেন মহান আল্লাহ তায়ালা নিজে ।
সেক্ষেত্রে এনায়েতুল্লাহ আব্বাসীর মতো যে কাওকে কাফের বলে দিলেও সেটা তাদেরকে হাসির পাত্র বানিয়ে দিবে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাস্তবিক কেউ কাফের হয়ে থাকলে সেটা বলে দেওয়া ভালো যেন মরার আগে মুমিন হয়ে মরতে পারে।
১০|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০২
আলামিন১০৪ বলেছেন: আল্লাহর জাত (প্রকৃতি) বোঝার সাধ্য কারও নেই। তাঁকে অনুধাবন করার চেষ্টা করা হলো অন্ধের হাতি দেখার মতো। পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের বুঝ দিয়ে তাঁকে জানা সম্ভব না।
..যাদের মনে বক্রতা আছে, তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যে যা রূপক তার অনুসরণ করে। আসলে আল্লাহ ছাড়া কেউ এর ব্যাখ্যা জানে না। যারা জ্ঞানে সুগভীর তারা বলে,আমরা একে বিশ্বাস করি। সবই আমাদের রবের নিকট থেকে আগত সত্য।.। ৩:৭-৮
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি আল্লাহকে চর্মচক্ষু দিয়ে দেখা সম্ভব নয়, মুসা আ (ঃ) এ কারণে জ্ঞান হারিয়েছিলেন, কিয়ামতের দিন আমরা তাঁকে অন্তর দিয়ে দেখব, কেননা রাসুল (সঃ) বলেছেন, চাঁদ দেখতে আমরা তো ধাক্কাধাক্কি করি না সে রকম। আল্লাহর প্রকৃকি সম্পর্কে সবোত্তম ধারনা পাওয়া যায় সুরা নুরের সেই বিখ্যাক আয়াতে (নুরুন আলা নুর)।
তাহলে আরশের অর্থ কী? আমার মনে হয় আরশ হচ্ছে সিম্বলিক যেরকম আমরা কাবাকে সিজদা করি সেরকম। আল্লাহ কোন বস্তু নয় যে আরশের গন্ডির মধ্যে আবধ্য থাকবেন। আর আল্লাহ ভালো জানেন। পরিশেষে সেই পুরনো কথাই বলি অন্ধ কখনো হাতি দেখতে পাবে না।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জান্নাতে আল্লাহ দেখা দিবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।
তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।
................................................................................................
যে কোন মুসলমান তা মানেন,
তবে প্রশ্ন হচ্ছে যে,
পবিত্র কোরআনের ব্যাখ্যা বিভিন্ন জনে বা দেশ বিদেশে
পার্থক্য হয় এটি কেন ???