![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১।
চুড়ান্ত সিদ্ধান্তটা নিতে পেরে নিজেকে হালকা লাগে। তিন নম্বর সিগারেটটা তখন অসহায় পুড়ছে আমার পোড়খাওয়া ঠোঁটে এবং সিগারেটটা ততটা বিস্বাদ লাগছে না। আর কিছুক্ষনের মধ্যে ৭ তলা বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে উড়াল দেব আমি, গন্তব্য নিচের পিচঢালা রাস্তা। আত্মখুনের সিদ্ধন্তটা খুব সহজ ছিল আমার জন্য কারন জ্ঞান হওয়ার পর থেকে প্রায় প্রতিটা মুহুর্ত এমন সিদ্ধান্তের আশ-পাশ দিয়ে হরহামেশাই গেছি আমি। তো মৃত্যর আগ মুহুর্তে ফ্ল্যাশব্যাকের মতো নিজের অতীতটা দেখতে পাওয়ার কথা আমার (বইয়ে পড়েছিলাম বা সিনেমায় দেখেছিলাম এমনটা), কিন্ত সেটা এতোটাই ক্লেদাক্ত যে, কিছু জমে উঠে আমার মাথায় গেড়ে বেসতে পারে না। এটা একদিয়ে ভালো। বেমাক্কা কোন সুখ স্মৃতি হানাদারের মতো জেঁকে বসলে আত্মখুনের ইচ্ছাতে কিছুটা দোলচলের সৃস্টি হতে পারে।
অনেক দুরে আরো উঁচু একটা আ্যাপার্টমেন্টের জানালায় একটা মুখ দেখা যাচ্ছে। সে হয়ত আমার ঠোঁটে জ্বলন্ত সিগারেটটাকে একটা নক্ষত্র ভাবছে, অথবা জোনাকী। আমি তার উদ্দেশ্যে হাত নেড়ে লম্বা একটা শ্বাষ নিই। ছাদের কিনারে দাড়ায়, ওপারের সাথে এক ইন্চি বা এক সেকেন্ডের ব্যাবধানটাকে হঠাৎ খুব উপভোগ্য মনে হয় আমার।
"আত্মহত্যার জন্য বিষ্যুদবার খুব ভালো দিন নয়।" কেউ একজন বলে ওঠে। প্রথমে চমকে উঠি। তারপর রক্ত মাথাই উঠে যায়! শালা, আজীবন ভারাবাহি পশুর রোল প্লে করে এখন এই মুহুর্তেও বোকা বনতে হবে? আরে ব্যাটা আমাকে কী পন্জিকা দেখে লাফ মারতে হবে? অন্ধকার তাই দেখতে পাচ্ছি না কিন্ত বোঝা যায় শালা আমার পেছনেই আছে। সে আবার বলে। এবার রোখ চেপে যায় আমার।
"ঐ কুত্তার বাচ্চা বিষ্যুদবারে মরলে তোর সমস্যা কি? আমি কী তরে নিয়া মরতেছি?"
আমি সিদ্ধান্ত নিই এই শালাকে নিয়েই লাফ দিব। বাইনচোৎ আমাকে মরার ব্যাপারে জ্ঞান দেয়! এই মুহুর্তে সবকিছুর নিয়ন্ত্রক আমি। পেছনে ফিরে লোকটাকে ধরার প্রয়াশ পাই। লুকাবি কোথাই?
"ঐ কুত্তার বাচ্চা বিষ্যুদবারে মরলে তোর সমস্যা কি? আমি কী তরে নিয়া মরতেছি?" ফের বলি আমি। অন্ধকারে কিচ্ছু দেখা যাচ্ছে না, ওর রিপ্লাই দিয়েই ওকে লোকেট করতে হবে।
"আমার কোন সমস্যা নাই। কাল শুক্রবার, ছুটি। ছুটি কাটায়ে তারপর যা করার করেন। একটা দিন শুধু শুধু নস্ট করবেন কেন?" আমার চারপাশে কথাগুলো ঘোরে, খুব কাছ দিয়ে।
"গতো বিষ্যুদবারে আমি এখান থেকেই লাফিয়ে পড়েছিলাম। ঐ যে নিচে কংক্রিটের মেঝে দেখছেন? ওখানটায় থেঁতলে পড়ে ছিলাম।"
হতাশায় মুখটা তেতো হয়ে যায় আমার। শালা আজীবন লোকজন আমাকে নিয়ে মস্করা করে গেল, এই সময়টাতেও কেউ রেহাইঈ দেবে না? এখন আরেকজন ভুত সেজে আংগুল দিতে এসেছেন! গালাগালির স্রোতে লোকটাকে উড়িয়ে ছাদময় দাপিয়ে বেড়াই আমি। কিন্তু টিকিটাও ছুঁতে পারি না ওর। এদিকে শালা আমার কানের কাছে একের পর এক বেঁচে থাকার মাহাত্য বিষের মতো ঢেলে যাচ্ছে। আধাঘন্টার মতো দোড়-ঝাপ করার পর জিভ বেরুনো কুকুরের মতো হাপাতে হাপাতে ছাদের মাঝখানে বসে পড়তে পড়তে ভাবলাম, মরতে এসে শেষ পর্যন্ত ভুতের পাল্লায় পড়তে হলো?
"কি চাও তুমি?" কন্ঠে পরাজয়ের সুর শুনে নিজের উপরই ক্ষেপে উঠি।
এইতো লাইনে এসেছো মার্কা হাসি দেয় সে। বলে, "এইবার নিজেকে দেখানো যায়।" আমি দেখি। অন্ধকার পাতলা করে বিশ কী বাইশ বছরের একটা কচি মুখ জেগে উঠছে। ভুতের এহেন শিশুসুলভ চেহারা দেখে মেজাজটা আরো খিঁচড়ে যায়।
"আমি কিছুই চাই না। শুধু আপনি বিরক্ত না হলে একটা গল্প বলি। গতো বিষ্যুদবারে এই ছাদের উপর থেকে লাফিয়ে পড়ি আমি। কারন খুব সাধারন। আর দশজনের মতোই। আমার গার্লফ্রেন্ডের রিলেশান গড়ে ওঠে আমারই খুব ক্লোজফ্রেন্ডের সাথে। কয়দিন নিজের সাথে যুদ্ধ করে শেষমেষ লাফ দিই।"
শালার পোলাপাইন! আমি জন্মের পর থেকে কদর্যতার সাথে ল্যাপ্টালেপ্টি করে এতোদিনে ডিসিশান নিলাম মরবো আর এরা? গার্লফ্রেন্ড আরেকজনের সাথে ঢলাঢলি করলো কিনা লাফ দিয়া বসলো! কই যাই আর কাগো লগে চলি!!
"আপনি হাসছেন জানি, কিন্ত কী করবো বলেন! যাইহোক মৃত্য নিয়ে আমার কোন আফসোস নেয়। আফসোসটা অন্যখানে। লাফ দেওয়ার ঠিক পরমহুর্তেই মনে পড়ল আমার প্রাক্তন গার্লফ্রেন্ডের কাছে খুব ইমপর্ট্যান্ট একটা জিনিস থেকে গেছে! "
এবার আমি একটু নড়ে চড়ে বসি। সে আবার বলে,
"আমার মা মারা গেছেন অনেক আগেই। বাবা আর আমার পিঠাপিঠি ছোট বোন। পারিবারিক বন্ধন বা এরকম বিষয়গুলোতে আমি খুব একটা সাচ্ছন্দ ছিলাম না, সবার সাথেই একটা দুরত্ত ছিল। আমার বোনটা আবার খুব বই পড়ুয়া। বড়ো হয়ে গেছে তারপরেও ফেলুদার অন্ধ ভক্ত, আমি মাঝে মধ্যে এটা নিয়ে ক্ষ্যাপাতাম ওকে। দু'দিন বাদে ওর জন্মদিন। আমি ভেবেছিলাম ওকে সারপ্রাইজ দেব। ফেলুদা সমগ্র কিনেছিলাম ওর জন্য।"
"আর বইটা থেকে গেছে সেই গার্লফ্রেন্ডের কাছে।" ওর কথার সাথে যোগ করি আমি।
"হ্যা! বইটা কিনেই ওর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। রাগারাগির এক পর্যায়ে আমি উঠে চলে আসি। ভুলে রেখে আসি বইটা। লাফ দেওয়ার ঠিক পরেই যখন মনে পড়ল, এমন আক্ষেপ চেপে ধরলো আমাকে! ইস যদি বইটা আমার বোনকে দিতে পারতাম! "
জমাট বাধা অন্ধকারে একজন ভুতের মুখে এমন কথা শুনে আমি আদ্র হবো কী হবো না এই নিয়ে দোটানায় পড়ে যায়। আবার একসময় ভাবি, সব শালা বিভ্রম, আত্মহত্যার আগে হয়তো অনেকেরই এমন হয়।
"আপনি কী ভাবছেন আমি বুঝতে পারছি। সেটাই সাভাবিক। আর আমার এই আক্ষেপটা না থাকলে হয়তো আপনার সাথে আমার দেখাও হতো না। আপনি আমাকে একটু হেল্প করবেন প্লিজ? বইটা শুধু আমার বোনের কাছে পৌছে দেবেন!"
"মাথা খারাপ? আমি খানিক বাদেই সব হিসাব চুকিয়ে দিচ্ছি। আপনি অন্য কাউকে ধরেন।"
"ঠিক আছে, আপনি আত্মহত্যা করতে চাইলে আমি বাধা দেব না। যাবার আগে আপনি শুধু আমার কাজটা করে দেন। বইটা ওর কাছ থেকে আমার বোনের কাছে পৌছে দেবেন শুধু।"
মামা বাড়ির আব্দার আর কি! ফেলুদা সমগ্র প্রক্তন প্রেমিকার কাছ থেকে বোনের কাছে পৌঁছে দিতে হবে! আরে ব্যাটা এই বাবদ যে একটা দিন নস্ট হবে আমার, সে ক্ষতিপুরন কী তুই দিবি? একটা দিন বেঁচে থাকা মানে আরেকটা দিন অন্যের দয়া-দাক্ষিন্য আর করুনায় আরো ছোট হয়ে যাওয়া। আমার ঠ্যাকা পড়ে নাই। কিন্তু এ ব্যাটা নাছড় বান্দা। ইনিয়ে বিনিয়ে ছোট বোনের কথা বলল, বোনটা এক হপ্তা ধরে প্রায় না খাওয়া, সে আগে বুঝে নাই বোন কে সে এবং বোন তাকে কতো ভালোবাসে, বেচারি যদি তার জন্মদিনে ফেলুদাকে পায় তাহলে কতো খুশি হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। আর আমাকে হতে হবে ফেলুদা উদ্ধার অভিযানে ক্লাউন লালমোহন। শালা কই থাকি আর কাগো লগে চলি!
২।
ঝাঁ চকচকে রোদে ভুতদের দেখতে পাওয়ার কথা নয়(বইতে পড়েছি বা সিনামায় দেখেছি) কিন্ত এই ব্যাটা দিব্বি আমার সাথে ধানমন্ডির ২৭ এর পা ফেলা যায় না এমন একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির নিচে দাঁড়িয়ে আছে। আমি ঝলমলে সুন্দর তরুনীদের দেখছি আর সে তাদের একে একে বাতিল করে দিচ্ছে।
"নারে ভাই এইটা না। সে আসলে আমিই আপনাকে বলবো। আর এতো ছোঁক ছোঁক করে মেয়েদের দিকে তাকালে আপনার প্যাঁদানি খাওয়ার চান্স আছে।"
তো এইভাবে ঘন্টা খানেক বা তার খানিক বেশি সময় পরে তাহাকে দেখিলাম। ইয়ো ইয়ো টাইপ একটা মাইয়া। চোখে মুখে টেনশন মেখে ক্লাশ রুম থেকে বের হলো সাথে লম্বা মতো হ্যান্ডসাম একটা ছেলে।
"এইটা কী আপনার সেই বেস্ট ফ্রেন্ড?" ভুতকে বলি। সে মাথা নাড়ায়। "তাইলে মেয়েটাকে খুব একটা দোষ দেওয়া যাচ্ছে না।" খোঁচা দিই আমি।
"ভাই আপনি এতো কথা বলেন কেন? এইভাবে আমার সাথে কথা বললে লোকজন আপনাকে পাগল ভাববে।"
" ঐ ছোকরা সাথে আঠার মতো লেগে থাকলে তো আমি তার সাথে কথাই বলতে পারবো না! "
মেয়েটা একটা সিএনজি ধরে উঠে পড়লো দ্রুত, ছেলেটা হাত-পা ছুঁড়ে কী সব বোঝানোর চেস্টা করছে, বাট কাজ হলো বলে মনে হচ্ছে না। শেষমেষ চলেই গেল মেয়েটা।
"এখন?"
"আমি নাম্বার বলছি আপনি ওকে কল দেন একটা"
"মোবাইলতো নাই আমার কাছে। কালকে ছাদে উঠে নিচে ফেলে দিয়েছি!"
"কী যে করেন না! ঐ দোকান থেকে কল করেন।"
তো রাস্তায় টুল পেতে বসে থাকা মোবাইলের দোকান থেকে মেয়েটাকে কল করি। বলি আমি ওমুকের বন্ধু তার সাথে জরুরী কিছু কথা বলা দরকার, ধানমন্ডি লেকের কাছে আসতে বলি। মেয়েটা কিছু বলে না। এহেন নিরবতা অথবা শুন্যতার মাঝে আমি নিজেকে লটকে থাকতে দেখে কিছুটা মজা পাই। মেয়েটা কোন কথা বলে না কিন্তু আমি জানি সে আসবে।
আমি ধানমন্ডি লেকের নোংরা পানিকে সমুদ্রের মতো নীল বানাচ্ছি আর ভুতটা পায়চারি করছে। ওকে ছিঁড়ে-খুঁড়ে দুপুরের কড়কড়ে আলো, বাদামওয়ালা, দু'জোড়া প্রেমিক-প্রেমিকা এমনকি ধুলোবালি নিয়ে একটা মোটরসাইকেল পর্যন্ত চলে যায়, ও নির্বিকার থাকে। মেয়েটা আসে, ঝড়ে পড়া একটা গোলাপ গাছের মতো। আমি উঠে দাঁড়িয়ে হাত নাড়ি।
"কে আপনি? কী চান?"
আমি কী বলবো কিভাবে বলবো গুছিয়ে ওঠার আগেই মেয়েটা কেঁদে ফেলে।
"আমি একদম বুঝি নাই ওএটা করবে। আমি এখনো বিশ্বাষ করতে পারছি না।"
আমি মেয়েটাকে হালকা হওয়ার সুজোগ দিই। ছোট একটা নিঃশ্বাষ ফেলে ভাবি, শালা আমি কালকে মরে গেলে কেউ কি আমার জন্য এভাবে কাঁদতো? আড় চোখে ভুতটার দিকে তাকাই। বুকে হাত বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে, ঠোঁটে দুর্বোধ্য এক চিলতে হাসি।
"আপনার কাছে মনে হয় একটা বই থেকে গেছে, ফেলুদা সমগ্র। ওর ছোট বোনের জন্য। আমাকে বলেছিল বইটা যেন আমি ওর বোনকে পৌছে দিই।"
"হ্যা, যেদিন ওর সাথে লাস্ট দেখা হয়। ও ওর বোনটাকে খুব ভালোবসতো। জন্মদিন উইশ করে বইটাতে খুব সুন্দর কিছু কথা লেখা ছিল। ও কেন এমন করলো?" মেয়েটা আকুল হয়ে কাঁদে। আমি বোকার মতো দাঁড়িয়ে থাকি।
৩।
জটায়ু অবশেষে ফেলুদাকে যথাস্থানে পৌঁছাইয়া দিল! জন্মদিনে সদ্য ভাই হারানো বোনের কাছে এর চাইতে বড়ো গিফট আর কি হতে পারে আমার জানা নেই। আমার চোখ ভিজে ওঠার আগেই আমি পালিয়ে চলে এসেছি, বাবা আর বোনকে ফেলে। তারা কাঁদুক। ততক্ষনে সন্ধ্যে হয়ে এসেছে।
"আপনার আক্ষেপ কী কমলো? নাকি বাড়লো আরো?" আমি ওকে বলি।
ও হাসে। আমার কাছে কান্নার মতো মনে হয়। আমাকে বলে,
"আপনি কী এখনো লাফ দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল আছেন? আরেকটু ভাববেন? আপনি আর হয়তো আমাকে দেখবেন না!"
ও অস্পস্ট হতে থাকে, ঠোঁটে কান্নার মতো একচিলতে ম্লান হাসি। আমি হাত নাড়ি। ও মিলিয়ে যায়।
হঠাৎ সিগারেটের তেস্টা পায় আমার। পকেটে ফুটো পয়সাটাও নেয়। এদিক ওদিক তাকাচ্ছি, কারো কাছে চেয়ে চিন্তে একটা সিগারেট পাওয়া যায় কিনা। এক আধবুড়ো লোক আসছে আমার দিকে। আমার মতোই ভাংগাচোরা আর হেরে যাওয়া চেহারা।
"ভাই একটা সিগারেট হবে?"
মাথা নাড়ে লোকটা। উল্টো আমাকে বলে,
"ভাই একটা অনুরোধ করবো, রাখবেন?"
আমি হতাশ হই। লোকটা ফের বলে,
"ভাই আমার পরিবারের টাকার খুব প্রয়োজন। আমার ছোট মেয়েটা খুব অসুস্থ্। অনেক টাকার দরকার।"
আমি হাসি। বলি, "ভাই আমার পকেটে ফুটা পয়সাও নাই। থাকলে কি আপনের কাছে সিগারেট চাই?"
"টাকার জোগাড়ও হয়েছিল, জানেন। পন্চাশ হাযার টাকা। টাকাটা নিয়ে যাচ্ছিলাম হলিফ্যামিলির দিকে। মগবাজারে আমার সিএনজিতে দুই ছিনতাইকারি উঠে পড়ে দুদিক দিয়ে। টাকাটা আমার ছোট মেয়েটার জীবন। আমি ওদের দিতে চাইনি। ওরা ছুরি মারে আমাকে।"
"মানে?"
"আপনি তো ঐ ছেলেটার বোনকে তার বইটা পৌঁছে দিলেন। আমার টাকাটা উদ্ধার করে দেবেন, প্লিজ? টাকাটা না পেলে আমার মেয়েকে বাঁচানো যাবে না।"
আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসে। এই জন্মে কী আর আত্মহত্যা করা হবে না আমার??
বিঃদ্রঃ গল্পটি একটা হলিউডি মুভি দ্বারা জোরালো ভাবে অনুপ্রানিত!
০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১১
আকাশচুরি বলেছেন: মহিমকে দেখেছেন এইজন্য আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন, শিরীষ ।
ভালো থেকেন
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:০৩
মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ফাস্টি পিলাচজ+
ইবার ফাতালের দিকে নজর দ্যান চুরি করতে পারেন কি না দাহেন
০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৩
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, মাসুদ চৌধুরী।
পাতাল চুরি মনে হয় খুব সহয হবে না!
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:০৭
ইউনুস খান বলেছেন: জ্যুসিকেল!!!!!!!!!! পিলাস প্লাস।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৪
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, ইউনুস খান
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৫
আবদুল মুনয়েম সৈকত বলেছেন: সুন্দর সুন্দর এবং সুন্দর এবং +
০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২০
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, মুনেম সৈকত
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৭
শিরীষ বলেছেন: হ্যাঁ, একটানে পড়ে ফেললাম। মানুষের প্রয়োজন, বেঁচে থাকা আর মরে যাওয়ার (এবং আত্মহত্যা) কারণ গুলো ভারী বিচিত্র।
আমি ভাবি, মৃত্যুর পর মানুষের আত্মা যদি তার শেষ ইচ্ছেটা পূরণ করতে পারতো তবে পৃথিবীটা কি আরো একটু সুন্দর হোত না?
ধন্যবাদ আপনাকে অতি দ্রুত আমার অনুরোধটি রাখবার জন্যে।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
আকাশচুরি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ শিরীষ, সুন্দর কমেন্ট এর জন্য
৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৮
কালপুরুষ বলেছেন: তোমার গল্প মানেই অন্যরকম স্বাদ। আমি খুব উপভোগ করি। খুব ভাল লাগলো সে আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, কালপুরুষ'দা
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৪
সন্যাসী বলেছেন: অফেসে পড়তে পারলাম না। রাতে পড়ে নিব। না পড়েও + দিয়ে গেলাম। জানি ভাল লাগবে।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২১
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সন্যাসী ।
পড়ে জানিয়েন
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৭
গুরুজী বলেছেন: দারুন দারুন দারুন!
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৩
আকাশচুরি বলেছেন: গুরুজী, ভক্তের ধন্যবাদ নিয়েন
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৮
"বৃষ্টির কান্না" বলেছেন: হুম ভাল হয়েছে...........+
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৫
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ "বৃষ্টির কান্না"
আপনার নিকটি বেশ সুন্দর
১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
হতাশার স্বপ্ন বলেছেন: বাহ আচ্ছা হইছে
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৭
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ হতাশার স্বপ্ন
১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:০৪
গ্রামের মানুষ বলেছেন:
+ দিছি ও প্রিয়তে নিছি। প্রায় সার্বজনীন মান সম্পন্ন হইছে। ইচ্ছা করে বিকাল থেইক্কা শুরু কইর্র্যা মইধ্য রাইত পর্যন্ত এই ধরণের মান সম্পন্ন সাহিত্য পড়তে থাকি। প্রতিদিন....
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৯
আকাশচুরি বলেছেন: গ্রামের মানুষ আমার কৃতজ্ঞতা নিয়েন।
ভালো থেকেন
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:০৬
আলোকিত পৃথিবী বলেছেন: একটানে পড়ে ফেললাম। এককথায় অসাধারণ...
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩২
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আলোকিত পৃথিবী। আপনার আলোই সব আঁধার কেটে যাক
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
রোডায়া বলেছেন: চমৎকার৷
হলিউডি মুভিটার নাম কি?
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, রোডায়া। আপনার বইটা পড়ার আগ্রহ আছে।
মুভিটার নাম দেখতে পাইনি শেষের দিকে দেখা শুরু করেছিলাম, স্টার মুভিজে
১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:১৫
রাজিবুল ইসলাম বলেছেন: ভাই এত ভাল কি করে লেখেন সেই টিপস টা কি পেতে পারি। আমাদের বর্তমান সময়ের গল্প গুলো পড়ছে গিয়ে আমি একটা সমস্যায় সব সময় ভুগি। যে গল্পগুলো সাহিত্যের মানদন্ডে খুব ভাল বলে সবাই সেগুলো পড়ে আমি এসব ভিতরে কোন গল্পরে স্বাদ খুজে পাইনা। আবার যেগুলো গল্প থাকে সেগুলো সাহিত্যের মানদন্ড থাকে না হয়ে যায় হুমায়ুন আহমেদ টাইপ লেখা। আপনার গল্পটা পড়ে যার দুটোই আমি খুজে পেলাম
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, রাজিবুল ভাই। আমি মোটেও ভালো লিখি না। একবার লেখা হয়ে গেলে সেই লেখা পড়তে আমারই বিরক্ত লাগে। গল্প নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষনটা ভালো লাগলো।
ভালো থেকেন
১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:১২
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন:
প্রথমেই আপনার অসাধারন টাইটেলের প্রশংসা করতেই হয়।শুধু মাত্র শিরোনাম দিয়েই এক অদ্ভুত প্যারাডক্স তৈরী করে রেখেছেন।এই ধরনের গল্পের ক্ষেত্রে প্রথমেই একটা কয়েন ছুড়ে দেওয়ার ষ্টাইলটা অত্যন্ত চমৎকার লাগল।পাঠক কয়েন গড়ানোর শব্দটা শুনতেই থাকবে পড়ার সাথে সাথে।আমার কাছে মনে হয়েছে শিরোনামটা এই গল্পের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক।শেষ পর্যন্ত ভাবিয়ে রেখেছে।
গল্পের শরীর টান টান এবং মেদহীন।প্রথমে আত্মহত্যার উপস্থাপনার সাথে সাথে সেই ছেলেটির এন্ট্রান্স অসাধারন।পরাবাস্তব দৃশ্যকল্পের যে ফিলটা লেখক এখানে দিতে চেয়েছেন তাকে স্বার্থক বললেও অনেক কমই বলা হয়।
আসলে শিরোনামটার জন্যই পড়তে পড়তে ভেবেছিলাম,পুরো ব্যাপার টা হ্যালুসিনেশনও হয়ে যেতে পারে শেষতক।এখানেও প্যারাডক্সটা থেকেই গেল।
মানুষের মৃত্যুচিন্তা ও বাস্তব-কল্পনা গুলিয়ে ফেলার সুক্ষ বিষয়ের উপর একটি চরম আধুনিক গল্প।মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
ধন্যবাদ তারিক ভাই।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২২
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা, অমিত চক্রবর্তী।
আপনার পাঠপ্রতিক্রিয়াই মুগ্ধ হলাম! কী সুন্দর করে জীবন-মৃত্যর এলিমেন্ট গুলো বর্ননা করলেন!
অনেক ভালো থেকেন
১৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
পথ হারানো পথিক বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
আকাশচুরি বলেছেন: পথ হারিয়ে পথিক আমার ব্লগে এসেছেন, এই জন্য অনেক ধন্যবাদ
১৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
পথ হারানো পথিক বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।
১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:১৯
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: +++
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:২৫
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ সীমান্ত
কেমন আছেন?
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪১
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: আছি ভালৈ। অনেকদিন পর আপনার গল্প পড়লাম। বিস্তারিত পাঠপ্রতিক্রিয়া এখন জানালাম না। সময় করে বলে যাবো।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
আকাশচুরি বলেছেন: অপেক্ষাই থাকলাম, সীমান্ত
২০| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:২২
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: মুভিটা দেখেছিলাম, সিক্সথ সেন্স। ওখানে সাহায্যকারী থাকে একটা বাচ্চা ছেলে।
গল্পটা অনেক সুন্দর হয়েছে। ভাল থাকুন।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সমুদ্র কন্যা। মুভিটা সিক্সথ সেন্স। সিক্সথ সেন্স আমার খুবই প্রিয় একটা মুভি
এটার নাম দেখতে পারিনি। শেষের কয়েকটা সিকোয়েন্স দেখেছি।
অনেক ভালো থেকেন
২১| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। উপভোগ করলাম বেশ।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই
২২| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: আমার এক ফ্রেন্ড এই মাসের ২ তারিখ আমাকে বলল সে সম্প্রতি সুইসাইড এটেম্পট দুইবার নিতে চেয়েছে,কারন গত তিনমাস ধরে সে কোন কবিতা লিখতে পারে নি।আমি প্রথমে কৌতুক হিসাবে নিলেও পরে বুঝলাম ও সিরিয়াস।ঘটনাটা আমাকে প্রচুর নাড়িয়েছে।আপনার এই গল্পটার সাথে অনেক বেশী ইনভল্ভড হয়ে গিয়েছিলাম তাই।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
আকাশচুরি বলেছেন: প্রিয় অমিত, আমার খুব কাছের কিছু মানুষ ঠুনকো কিছু কারনে সুইসাইড এটেম্পট নিয়েছিল এবং তারা সফলও হয়েছিল। ওদের জন্য আমি সব সময় কিছু অনুভব করি যা দুঃখের চাইতেও অধিক কিছু আর অব্যখ্যাত। আমি প্রতিবার শ্বাষ নিই আর ভাবি বেঁচে থাকা কতো সুন্দর!! আর ওদের কথা মনে হয়!
আপনার কবি বন্ধুর জন্য শুভকামনা, বেঁচে থাকাটাও কবিতার মতো সুন্দর। অনেক ভালো থেকেন
০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
আকাশচুরি বলেছেন: অমিত, এইটা পড়ে দেখার অনুরোধ রইলো;
Click This Link
২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জেরী বলেছেন: প্লাস
০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫
আকাশচুরি বলেছেন: আরে জেরীযে!! কতো দিন পর!!
কেমন ছিলেন?
২৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৮:০৫
জ্বিনের বাদশা বলেছেন: চমৎকার লাগলো! ...
০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৯
আকাশচুরি বলেছেন: আরে বস, আপনি!!
কেমন আছেন?
২৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৩১
সন্যাসী বলেছেন: আপনার গল্প শেষে পাঠকদের একটা বিশাল আগ্রহ থেকে যায় আরো কী ঘটবে এই প্রত্যাশায়। এখানেও আছে তবে অন্যগুলোর চেয়ে কম। খুব সুন্দর ফিনিশিং। লোকটাকে মেরে ফেললে খুব দু:খ পেতাম।
ভাল লাগার কথা কি বলতে হবে?
অমিতের কবি বন্ধুর প্রতি অমিতের অনেক দায়িত্ব আছে বলে মনে করি। বেঁচে থাকাটাও কবিতার মত সুন্দর।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪২
আকাশচুরি বলেছেন: সময় করে পড়বার জন্য অনেক ধন্যবাদ সন্যাসী।
বেঁচে থাকাটাও কবিতার মত সুন্দর।
সত্যিই.....
২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ভাল হবে বলে মনে হচ্ছে। পরে পড়ার জন্য রেখে দেয়া হলো।
০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৫
আকাশচুরি বলেছেন: রেখে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ তায়েফ আহমাদ
ভালো থেকেন
২৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:০৭
আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
বেশ মজাদার ।
টাইপো একটু বেশীই চোখে পড়ছে । আরেকবার দেখবেন ভাইডি ?
০৮ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১০
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ শিপন ভাই।
আছেন কেমন? হ্যা অনেক ভুল বানান থেকে গেছে। দেখতে হবে...
২৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫৩
সবাক বলেছেন:
গতরাতে পড়েছিলাম। এখনো ঠোটের সাথে লেগে আছে।
ভালো থাকুন।
০৮ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৬
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ সবাক ভাই।
ভালো থেকেন
২৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
সবাক বলেছেন:
আমার ব্লগে মাইনাস রেটিংপ্রাপ্ত একটা চটিগল্প আছে।
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৩
আকাশচুরি বলেছেন: কনকি সবাক ভাই!!
যাইতেছি...
৩০| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কালরাতে পড়তে পারি নি; আপনার লেখার সাথে হালকা পরিচয় থাকায় ভাল হবে বলে ভেবেছিলাম। কিন্তু, এতটা ভাল হবে ভাবি নি। কোত্থেকে অনুপ্রানিত হয়েছেন জানি না; তবে, সত্যিই ভাল লেগেছে।
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৬
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন তায়েফ আহমাদ। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হয়েছি খুব
অনুপ্রানিত হয়েছি নাম না জানা একটা মুভির শেষাংশ দেখে...
৩১| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
ভাঙ্গন বলেছেন: সুখপাঠ্য গল্প বলতে যা বোঝায় সেটাই এখানে প্রতিফলিত হয়েছে এই গল্পে।
অনবদ্য।
আমি বরাবরই আপনার গল্পের ভক্ত। আপনার প্লটগুলো অসাধারণ হয়। এত এত ঝরঝরে গদ্য!
সত্যি এত ভাল লেগেছে!
'আপনার নিয়মিত এবং অনুগত পাঠক হয়ে গেলাম!'
০৯ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাঙ্গন।
এমন কমেন্ট এর পরে আর কী বলি!!
অনেক ভালো থেকেন
৩২| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসে। এই জন্মে কী আর আত্মহত্যা করা হবে না আমার??
০৯ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
আকাশচুরি বলেছেন: কী দরকার!!
৩৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৯
পারভেজ বলেছেন: ফাটাফাটি যাকে বলে!!!
একটু হিউমার, সাথে অবহেলা ভরে মায়া জড়ানো!
আকাশচুরী দেখি গল্পে গল্পে পাল্টে যাচ্ছে
০৯ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৪
আকাশচুরি বলেছেন: আরে বস যে!!
কেমন আছেন পারভেজ ভাই? রানা ভাইয়ের বইটা সংগ্রহের ইচ্ছে আছে খুব। ঢাকায় গেলে কোথাই পেতে পারি?
৩৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫২
পারভেজ বলেছেন: বইটার ডিস্ট্রিবিউটর এখনো ঠিক হয়নি। প্রতিভা প্রকাশের প্রদর্শনী কেন্দ্র আছে সেঞ্চুরি আর্কেডে, সেখানে পাওয়া যাবে।
আর আমার কাছে আছে। যোফাযোগ করলে বই পৌঁছানো তেমন ঝামেলার ব্যাপার না
০৯ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৮
আকাশচুরি বলেছেন: ঠিক আছে পারভেজ ভাই, যোগাযোগ হবে...
ভালো থেকেন
৩৫| ১০ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫৫
সবাক বলেছেন:
দাদা, দ্বিতীয় পর্ব দেয়া হয়েছে।
১০ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
আকাশচুরি বলেছেন: যাইতেছি....
৩৬| ১০ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হলিউডি ছবির আমেজ এসে গেছে। এই লেখায় এক ভিন্ন আকাশচুরি'কে পেলাম। মিসিং দ্য ওল্ড পোয়েট ইনসাইড দ্য স্টোরিটেলার!
তবে এই ধাঁচে, এমন ঘটনাবহুল লেখাও যে আপনি অনায়াসে লিখতে পারেন, সেটা প্রমাণ করে দিলেন। আপনার জাদুর টুপির ভেতর আর কী কী আছে?
১০ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৫৯
আকাশচুরি বলেছেন: কেমন আছেন, ছন্ন ভাই?
আমার টুপিতে যদি আপনার মতো দু'একটা কবিতা থাকতো, তাইলে আর কিছুই চাইতাম না
৩৭| ১০ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:০২
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হা হা! দিমু নাকি ওপেন সিক্রেট আরো ওপেন কইরা?
১০ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫৪
আকাশচুরি বলেছেন:
ঐগুলা কী কবিতা হইসে?
৩৮| ১০ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: কী লিখসেন আকাশচুরি ভাই। প্রথম প্যারা থেকে শুরু, শেষ লাইন পর্যন্ত এতটুকু মনোযোগ সরে নাই। অসাধারণ লাগসে। আসলে অসাধারণ বললেও কম বলা হবে।
১০ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, চতুষ্কোণ ভাই
৩৯| ১০ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৫০
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: কবিতা হয় নাই, এটা কি কেউ বলছে?
১০ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
আকাশচুরি বলেছেন: মানে বাকি সবারটা পড়ার পরে আমার গুলারে খুবই পানসে মনে হচ্ছিল!
৪০| ১০ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
tukunxill বলেছেন: চমৎকার লেখা
১০ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
আকাশচুরি বলেছেন: আরে tukunxill !
কেমন আছেন?
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪১| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:০৬
বৃত্তবন্দী বলেছেন: ইস কেন যে সবার আগে পড়ার পরও মন্তব্য করলাম না
১২ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪
আকাশচুরি বলেছেন: খুব খারাপ কথা!
৪২| ১২ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৫৪
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: ++
১২ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
আকাশচুরি বলেছেন: কেমন আছেন প্রণব'দা?
৪৩| ১২ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
কোলাহল বলেছেন: অসাধারন!
প্রতি লেখায় এই একই শব্দ উচ্চারন করতে করতে শব্দটার গুরুত্ব কমে গেছে। ভাবছি আকাশচুরির জন্য নতুন কি বিশেষণ তৈরী করা যায়।
১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৭
আকাশচুরি বলেছেন: উপস!! :#>
কোলাহল আপনার চমৎকার সব লেখা খুব মিস করি আমরা
৪৪| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৬
তারার হাসি বলেছেন:
কত কিছুই আমাদের অগোচরে আছে... আমরা কি, জীবনটাই বা কি ? কেউ জানি না...
হয়তো আমরা গল্পের একটা অংশ কিংবা কোন পরীক্ষামূলক কিছুর অংশ...
এমন সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
অসাধারণ লাগল।
১৩ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৭
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তারার হাসি
কত কিছুই আমাদের অগোচরে আছে... আমরা কি, জীবনটাই বা কি ? কেউ জানি না...
হয়তো আমরা গল্পের একটা অংশ কিংবা কোন পরীক্ষামূলক কিছুর অংশ...
আসলেই....
৪৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
শায়মা বলেছেন: প্রিয়তে রেখেছি আগেই। +
১৫ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
আকাশচুরি বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম, শায়মা
অনেক ভালো লেখেন আপনি...
৪৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: সেই রকম!
১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:১৩
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বোহেমিয়ান কথকথা
ভালো থেকেন
৪৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫৯
প্রতীক্ষা বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়লাম....ভূতের গল্প অনেক অনেক দিন পড়ি না..।
আপনি তো মারাত্নক লিখেন!
+++++++++++++++
১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৫
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রতীক্ষা
অনেক ভালো থেকেন
৪৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৮
আরেফ রিওনেন বলেছেন: সিকোয়েন্স গুলো খুব তীব্র- আপনার লেখার শক্তি অনবদ্য আকশচুরি। খুব ভালোলেগেছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৮
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা আরেফ
৪৯| ২১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২১
আকাশ অম্বর বলেছেন: আকাশচুরির লেখা।
শুভেচ্ছা সবসময়, ভ্রাতা।
২২ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬
আকাশচুরি বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও ভ্রাতা
৫০| ২২ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:১২
ফেরারী পাখি বলেছেন: যথারীতি প্রিয়তে নিলাম।
২২ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ফেরারী পাখি
৫১| ২২ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২১
রেজোওয়ানা বলেছেন: কি বলবো বুঝতে পারছি না, তাই শুধুই +++++++++++++++
২৩ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, রেজোওয়ানা । অনেক গুলো প্লাস পেয়ে ভালো লাগলো খুব
৫২| ২২ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
ভুতের আড্ডা বলেছেন: যথারীতি দারুন...বিরাট প্লাস................................
আছেন কেমন? অফিসে কাজের চাপে নিয়মিত ব্লগে আসতে পারিনা...সামুকে দারুন মিস করছি
২৩ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪৭
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ভূতের আড্ডা।
আপনার বইটা পড়ার জন্য মুখিয়ে আছি, কিন্ত হাতে পাইনি এখনো।
আমারও আপনার মতোই অবস্থা
৫৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:১৮
মাহাবুব রশিদ বলেছেন: জৃোবর িল েখছ োতা মামা.
Unlimited প্লাস ...
২৪ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫
আকাশচুরি বলেছেন: আরে মামা!!
বাংলা লেখা তাড়াতাড়ি শিখে ফেল.....
৫৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩০
সমাস বলেছেন: আসলেই
+++
আমনে ভালা লেখেন। আমনেরে ভালা পাই
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৮
আকাশচুরি বলেছেন: আমনেরেও ভালা পাইলাম
ভালা থাইকেন আপনে
৫৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
শায়মা বলেছেন: আর কি কোনো ভুতের গল্প হতে পারেনা?
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
আকাশচুরি বলেছেন: ভুতগুলো সব গরমে উত্তরমেরুতে বেড়াতে গেছে!
কেমন আছেন?
৫৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৫০
শায়মা বলেছেন: এবার নাহয় গরমদেশের ভুতগুলো নিয়ে লিখে ফেলুন।
ভালোই আছি মনে হয়। আনন্দে আছি।
২৮ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
আকাশচুরি বলেছেন: হাহা ভালো বলেছেন!
আনন্দে থাকুন সবসময়
৫৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:২১
প্রতীক্ষা বলেছেন:
আকাশচুরি আকাশচুরি
এখনও ঐ ভূতটি-ই আছে!
নতুন আরও ভয়ের ভূত চাই!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:০৯
আকাশচুরি বলেছেন: নাছোড়বান্দা ভুত
নতুন ভুতগুলি বেরুনোর ফুরসৎ পাচ্ছে না মোটেও, তবে আপনার জন্য ওদের তাড়া দেব আমি
৫৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৯
সায়েম মুন বলেছেন: এত সুন্দর গল্পটা এতদিন চোখে পড়লো না কেন?
গল্পের টানটান ভাবটা শেষ অবধি নিয়ে এসেছেন!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:১০
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ সায়েম
৫৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১২:১০
ঊশৃংখল ঝড়কন্যা বলেছেন: সেই কবে যে এটাকে বুকমার্ক করে রেখেছিলাম! আজকে মার্কারের মাথা উঁকি দিতেই টানটান পড়ে ফেললাম। লেখাটা পড়ে মনে হয় নি আকাশচুরির লেখা। একেবারেই ঝরঝরে গল্পশোনা ধরনের একটা ব্যপার। স্টাইল বদলে ফেলা বিরাট ট্যলেন্টের বিষয়। আপনি আর কতো যন্ত্রণা দিবেন! একটা বাজে ক্রিটিসিজম করার চান্স দেন না! ধুরধুর!
ও! কেমনাছেন তারিক্ভাই ??
১০ ই এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
আকাশচুরি বলেছেন: আমি ভালো আছি প্রিয় ঊশৃংখল ঝড়কন্যা । আপনার খবর কি?
গল্পটা একটা হলিউডি মুভির শেষাংশ দেখে লেখা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো খুব
৬০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৪৭
ফারা তন্বী বলেছেন: ছিনতাইকারীদের একজন মাইনাস দিয়ে গেছে
দারুন গল্প!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫০
আকাশচুরি বলেছেন: হাহহা , ভালো বলেছেন..
৬১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৭
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভাল লাগল। ব্যতিক্রমধর্মী গল্প। শুভকামনা জানবেন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৩
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আজমান আন্দালিব ।
অনেক ভালো থেকেন
৬২| ২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০১
রাহাত নিলয় আহমেদ বলেছেন: মনে পরে গেল...
সিক্সথ সেন্স মুভিটা দেখেছি।আপনার গল্পটা কিন্তু অন্নেক ভাল লাগসে। ভাল থাকবেন সবসময়।
২২ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:২১
আকাশচুরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিলয়
৬৩| ০৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৩:৪৬
?জকির! বলেছেন: প্রথমে সিরিয়াস ভাবে পড়লেও শেষের অংশ পড়ে হাসিতে ফেটে পড়ছি।
২২ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১১:৩০
আকাশচুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: ভাইয়া, আপনার এই গল্পটা আমি অনেক আগেই পড়েছি ।বলতে পারেন খুব ভাল লেগেছে । একটা অনুরোধ করতে চাই ! আপনার এই গল্পটার থিম আমার অনেক ভাল লেগেছে ! এমন একটা থিম বেজ করে একটা গল্প লিখতে খুব ইচ্ছা করছে ! আপনি অনুমুতি দিবেন ! প্লিজ । আপনার অনুমুতির অপেক্ষায় থাকলাম !!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩
আকাশচুরি বলেছেন: অপু তানভীর, এটাকে বেজ করে লিখতেই পারেন, আমার কোন সমস্যা নেই। আমিও তো একটি মুভি দেখে এটা লেখার অনুপ্রেরনা পেয়েছিলাম
৬৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫২
তুষার মানব বলেছেন: পুরাই মাথা নষ্ট...............ম্যান
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬
আকাশচুরি বলেছেন: থ্যাংকস
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৫৭
শিরীষ বলেছেন: আরে সৌভাগ্য আমার! একেই মনে হয় টেলিপ্যাথি বলে!! আপনার মহিমকে যে এই মাত্রই দেখে এলাম।
এটা পড়ছি। জানাবো।