![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
"ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে- ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাজ্য এবং পর্তুগাল"- এসব নিউজ হেডলাইন দেখে পিত্তি জ্বলে যায়!
এক্সক্লেমেশন!
কোনো কাগজে ‘রাষ্ট্র’ লিখে দিলে মানুষ বাঁচে না। রাষ্ট্রের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দরকার, কিন্তু তার আগে থামাও বন্দুক, তাত্ক্ষণিক খুলে দাও মানবিক করিডর, উদ্ধার কর আর্ত-পিড়ীত মানুষ, ওষুধ পাঠাও, চিকিৎসা দাও। যদি শব্দে কেবল স্বীকৃতি আর বাক্যে অনুশাসন থেকে যায়, তাহলে কাগজে লেখা কোন কাজে আসবে? মানুষ বাঁচাও- এটাই প্রথম এবং শেষ উদ্দেশ্য।
রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়ে কোনো মা তার সন্তানকে বুকে ফিরে পাবে না। কোনো পতাকা, কোনো সনদ- একজন শিশুরও হারানো শ্বাস, হৃদস্পন্দন ফেরাতে পারে না। ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আগে তাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন- মানবতার হাত। ফিলিস্তিনিবাসীর জীবন রক্ষা। দরকার নিরাপত্তা, খাবার, চিকিৎসা, আশ্রয়। 'স্বীকৃতি: কাগজে লেখা নাম মাত্র, কিন্তু জীবন হলো রক্ত-মাংসের বাস্তবতা। ফিলিস্তিনের প্রতিটি রক্তাক্ত শরীর যেন চিৎকার করে বলছে- “আমাকে বাঁচাও, কাগুজী স্বীকৃতি নয়।”
তাই আগে জীবন, তারপর রাষ্ট্র। আগে মানুষ বাঁচাও, তারপর রাজনীতি করো। মানবতার ঋণ শোধ হয় কেবল মানবিকতায়, কোনো কাগজে নয়।
(ফেসবুকে এই পোস্ট দেওয়ার জন্য ইয়াহু শাবকরা রেস্ট্রিকশন দিয়েছে)
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: বাস্তবে ওরাই পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ করে।
স্বীকৃতি নয়, এখন দরকার ফিলিস্তিনিদের জীবন রক্ষা। ফিলিস্তিনি শিশুদের রক্তের দামে যদি ‘রাষ্ট্র’ লেখা হয়- তাহলে সেটা অভিশাপ, মুক্তি নয়। মানুষ মারচগে, ক্ষুধায় মরছে, ঘরবাড়ি মাটির সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে, শিশুরা অনাথ হচ্ছে। সেখানে রাষ্ট্র স্বীকৃতির গান গাওয়ার মানে মানবতাকে উপহাস করা।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
বিজন রয় বলেছেন: সব শেষ করে দিয়ে স্বীকৃতি দিয়ে কি হবে?
বাংলাদেশে থেকে কেউ ফিলিস্তিন নিয়ে প্রতিবাদ জানায় তীব্রভাবে?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মানুষের জীবন রক্ষার জন্য স্বীকৃতি নয়, বাস্তব পদক্ষেপ লাগে। আজ যে শিশুদের বুক বাঁধছে, রক্ত ঝরছে, মা-বাবার চোখে অনিশ্চয়তা- তাদের জন্য প্রয়োজন অবিলম্বে চিকিৎসা, নিরাপদ করিডোর, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক এবং আগ্রাসন বন্ধ করার কড়া চাপ। মানবতার কাজ হল আগুন নেভানো, ঘর-বাড়ি-বাঁচানো, মানুষের শরীর ও মন চিকিৎসা করা। তাই স্বীকৃতির আগে তাদের জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসুক, রক্তদান করুক , ত্রাণ পাঠাক, সন্ত্রাসী নেতানিয়াহুর শান্তি দাবি করুক, আগ্রাসীকে থামাতে কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক চাপ বাড়াক। যদি আমরা প্রথমে মানুষের জীবনকে গুরুত্ব না দিই, তাহলে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি কাকে সান্ত্বনা দেবে? কাগুজে সম্মান নয়, মানুষের নিরাপত্তিই সর্বোচ্চ প্রাথমিক দায়িত্ব। তাই আগে জীবন বাঁচান, তারপর রাষ্ট্র নিয়ে কথা বলি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিরক্ত হবে তেমন কোনো কিছু বর্তমান সরকার করবেনা।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিজন রয় বলেছেন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিরক্ত হবে তেমন কোনো কিছু বর্তমান সরকার করবেনা।
ধন্যবাদ আপনাকে এই কথাটি বলার জন্য।
অনেকেই এই সত্য স্বীকার করতে চায় না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: বাস্তবতা।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: মানবতা এখন ঠাই নিয়েছে কেবল মুখের কথায়, কার্যক্রমে নয়।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: মানবতার কথা বলা এখন ফ্যাশন। মুখে আছে- হৃদয়ে নেই, কাজে নেই। সাহায্যের হাত বাড়ানোর আগে হাজার হিসাব, হাজারো শর্ত। অথচ মানবতা মানে তো নিঃস্বার্থতা, বিপদের সময়ে এগিয়ে আসা, কারো কষ্টে নিজের অস্থির হয়ে ওঠা। কিন্তু আজ তা শুধু বক্তৃতার মঞ্চে, ফেসবুকের স্ট্যাটাসে, বা দুঃখ প্রকাশের পোস্টে সীমাবদ্ধ। বাস্তব জীবনে মানুষ মানুষকে ফেলে যাচ্ছে একা, কষ্টে, মৃত্যুর মুখে। তাই প্রশ্ন জাগে- আমরা কি সত্যিই মানুষ হয়ে বেঁচে আছি, নাকি শুধু “মানবতার মুখোশ” পরে চলছি?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ফেসবুক তো ইহুদিরা চালায় এরা মুসলিমদের সব কিছুতেই রেস্ট্রিকশন দিয়া দেয়