নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]
“আপনি শিকঁড়ের সন্ধান করুন, ধ্যানে বসুন শিকঁড়ের খোঁজে…… আপনার নিজের শিকঁড় খুঁজে দেখুন; খুঁজে দেখুন দেশের শিকঁড়। এই শিকঁড়ই আপনাকে বর্তমান সকল সমস্যা সমাধান করতে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।“
জানি না আমার এই কথা আপনার পর্যন্ত যাবে কি না। অবশ্য এত তোষামোদকারীদের ভেদ করে না যাওয়ারই কথা।
আমের স্বাদ আসে গাছের শিকঁড় আর গাছের গুণে। আর আমজনতার শান্তি আসে রাষ্ট্রপ্রধানকে দিয়ে; তার চিন্তা চেতনা এবং তার শক্তিশালী সিদ্ধান্ত দিয়ে।
আপনি বিশ্বাস করেন আর নাই করেন আপনার চার পাশে তোষামোদকারী ছাড়া একটা ভাল মানুষ পাবেন না। সবাই নিজের আখের গোছানো নিয়ে ব্যস্ত। কেউ কারো ভাল চায় না। সবাই নিজেরটাই চিন্তা করে। ফলে দেশের অবস্থা খারাপ থেকে খারাপতর হচ্ছে। আপনি যেখানে বসে দেশকে দেখেন সেখান থেকে দেশের উন্নতিটা চোখে আসে। খারাপ অবস্থাটা ধরা পড়ে না। মাঝে মাঝে বের হয়ে আসেন- আসেন আমজনতার কাতারে দেখবেন জনতার কত ভোগান্তি। শিকঁড় ঠিক না করে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বানাচ্ছেন তাতে অপরাধ বাড়ছে, বাড়ছে সামাজিক অবক্ষয়। যা আপনি কোন দিন ঠিক করতে পারবেন না। কারণ তারা কেউই বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিক শিক্ষা পায় না। তার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জ্ঞান পায় না। শিক্ষা এখন শুধু মাত্র একটি ক্রয় যোগ্য পণ্য মাত্র। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হল নিশ্চিত লাভের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান।
এখন সবাই ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে উপকারটাকে কম নিচ্ছে। বেশি করে নিচ্ছে নিষিদ্ধ পথের সময় নষ্ট করা রংধনু। অপরাধ হচ্ছে ডিজিটাল স্টাইলে। আপনি এই ভ্রষ্ট পথটাকে নিয়ন্ত্রনের কোন ব্যবস্থা নেননি। কিন্তু দেখেন আমাদের দেশেই হাজার হাজার আইটিতে দক্ষ যুবক পড়ে আছে একটা চাকুরির আসায়। পুরো সংসারটা চেয়ে থাকে এই শিক্ষিত সন্তানের দিকে। কিন্তু একটা চাকুরির অভাবে এই ছেলেটা হতাশায় একদিন পা বাড়ায় নষ্ট পথে। পা মিলায় অপরাধীদের পথে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর দায় কার??? আমরা আমজনতার নাকি রাষ্ট্রের নাকি আপনার???
আপনার শিক্ষা মন্ত্রনালয় ত শিক্ষা ব্যবস্থার একেবারে বারটা বাজিয়ে ছেড়ে দিছে। শিক্ষা ব্যবস্থা এখন দাতি লাইজ্ঞা পড়ে আছে। দেখার এখন কেউ নাই। আপনিও না। আপনি তো আছেন দেশের উন্নয়ন নিয়ে। এদিকে যে দেশে শিকঁড়ে পচঁন ধরছে তাতে আপনার কোন খবর নাই। আপনি যেখানে বসে আছেন সেখান থেকে শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে চিঁকচিঁকই দেখাবে। তাই বলি শুধু একবার আমজনতার কাতারে আসেন; সব আপনার কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
শিক্ষিত বেকার বলতে আমরা যাদের বুঝি তাদের বাচাঁন। তথা দেশটাকে বাচাঁন। আজ এই শিক্ষা ব্যবস্থাটাকে সুস্থ করে তোলবেন দেখবেন দেশটা বেঁচে যাবে। আর যখনি আপনি এই কোটি কোটি বেকারদের কর্মসংস্থা করে দিবেন তখন দেখবেন দেশ নিজেই দৌড়াঁচ্ছে। অন্য দেশের কাছে ভিক্ষা করতে হবে না। একটা দেশের জনগণ ঐ দেশের সম্পদ। তাদের সম্পদ হিসাবেই ব্যবহার করেন।
তবে এই সব কাজ করতে হলে আপনার সরকারি যে ঘুষখোর জারজ সন্তানগুলি আছে তাদের কলিজাটা টেনে বের করে তাতে মরিচ আর লবণ মাখিয়ে দিন। অন্তত আমজনতার অসহায়ত্তটা একটু তারা অনুভব করুক।
(ঘুষখোর, দূর্নীতিবাজ আর স্বজনপ্রীতিকারী-রা নিপাত যাক।)
[বিঃদ্রঃ আমি খুব সাধারণ একজন বাংলাদেশী। সহজ কথায় আমজনতা। রাজনীতি করি না। পছন্দও করি না। যারা ভাল রাজনীতিবীদ তাদের সম্মান করি।]
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬
ফেনা বলেছেন: ভাল কি মন্দ জানি না। তবে এইটা আমার দেশের জন্য আমার খুদ্র একটু ভাবনা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কোন লাভ নেই। উনার চোখে এখন পর্দা, উনার অন্তর এখন সিল মারা...
১৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৫
ফেনা বলেছেন: হবে হয়ত। তারপরও যদি পর্দার ওপাশ থেকে কিছু দেখতে পান, সেই আশা করি।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: দিন-রাত চোখে ঝাপসা দেখি...
১৮ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫২
ফেনা বলেছেন: এই সমস্যার খুব সহজ সমধান আছে, চশমা ব্যবহার করতে পারেন ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু দেশের যা অবস্থা তাতে কি চশমা উপকারে আসবে???!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১
রাকু হাসান বলেছেন: আপনার ভাবনাগুলো ভালো দেশ নিয়ে