নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে দুরন্ত হই!! প্রকৃতির রূপ,রস,গন্ধ খোঁজতে যে দিকে চোখ যায় সেদিকেই বেরিয়ে পড়ি। খুঁজে ফিরি আপন গন্তব্য!!! তবে,প্রতিটা ক্ষনেই ব্যর্থতার সম্মুখীন হতে হয় তথাকথিত কিছু স্বার্থপরদের কাছে!!

Akm Khokon

অপ্রাপ্তিতেই পূর্ণতা পাক বিষম জ্বালা। বরং দূরেই থাকি, নীরবে দেখি লুকোনোই থাক ভালবাসা।

Akm Khokon › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিক বিষাক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৮

প্রতিনিয়ত আমরা মনের অজান্তে ফরমালিনযুক্ত খাবার খেয়ে নানাবিধ অজানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছি । এমনকি মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছি । একটাবার চিন্তাকরি না এসব বিষক্রিয়া থেকে কি ভাবে বের হওয়া যায় । বরং, এটা না ভেবে বাজার থেকে ফরমালিনযুক্ত সুন্দর খাবার নিয়ে খাচ্ছি । তেমনিভাবে, আমাদের বর্তমান শিক্ষার্থীরাও ভালো রেজাল্ট অর্জনের জন্য নোট বই, গাইড বই, কোচিং সেন্টারের প্রতি সবচেয়ে বেশী আকৃষ্ট হচ্ছে । যা শিক্ষা ক্ষেত্রে দূষণ সৃষ্টি করে চলছে প্রতিনিয়ত। মূল বই না কিনে ছাত্রছাত্রীরা নোট বই, গাইড বইয়ের প্রতিই খুব বেশী মনোযোগ। এছাড়া বর্তমানে কিছু সংখ্যক অসাধু শিক্ষকদের সহযোগিতায় প্রশ্নফাঁস করা এবং পরীক্ষায় নকল সরবরাহের অভিযোগও বেঁড়েই চলেছে। বর্তমান কোচিং নির্ভর, গাইড নির্ভর শিক্ষার্থীরাই পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে । এমনকি শীর্ষস্থানও অর্জন করে । কিন্তু, তাতে চিন্তা শক্তির বিকাশ হচ্ছে বলে মনে হয় না ।বরং, তারাই নানা উচ্চ পর্যায়ে গিয়ে ঝামেলার সৃষ্টি করে । যেমন: কয়েকদিন আগে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা গেল, তাতে প্রশ্নপত্র ফাঁসের কারনে অনেক ভালো শিক্ষার্থী মেধা তালিকায় স্থান পায়নি । বরং, অনেক বাজে শিক্ষার্থীরাই চান্স পেল । ফলে তাতে বাজে শিক্ষার্থীরা মেডিকেলে ভর্তি হচ্ছে । এতে তাদের হাতে নানান স্বাভাবিক রোগী জটিল রোগে আক্রান্ত হবে; এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে ।আর অপরদিকে অনেক ভালো শিক্ষার্থীর পরিশ্রম বৃথা যাচ্ছে এবং তার মেধা শক্তির বিকাশ ঘটাতে পারছে না । ফলে, অনেক ভালো শিক্ষার্থীরা আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে । এতে আমাদের দেশ নানা ক্ষতির সম্মুক্ষিণ হচ্ছে। তার কারন শুধু একটাই কিছু মুনাফালোভী চক্র ও অসাধু লোভী শিক্ষকদের সহযোগিতায় প্রশ্ন ফাঁস । শিক্ষার আধুনিক রুপ ফার্মের মুরগীর মতো । ফার্মের মুরগী যেমন দ্রুত ফুলে-ফেঁপে উঠে। তেমনি তারাও দ্রুত ফার্মের মুরগীর ন্যায় ফুলে-ফেঁপে উঠলেও তাদের বিদ্যা অন্তর্নিহিত হয় না । তেমনি, দীর্ঘস্থায়ী ও বলবান হয় না । প্রকৃতি শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফুর্ত জ্ঞান-সঞ্চয় ও সতেজ মনোভাব তাদের মধ্যে থাকে না । তাতে পরীক্ষার সাময়িক পর্ব সমাপ্ত হয় নিজেকে ফাঁকি দিয়ে । শুধু ভাল রেজাল্ট করলেই শিক্ষার্থীর দায় শেষ হয় না। ভাল রেজাল্টের পাশাপাশি বাল মানুষ হওয়ার জন্য পরিশ্রম ও কষ্ট করতে হবে । প্রতিবছর ভাল রেজাল্টধারী ছাত্র বেরোয় প্রচুর; কিন্তু মৌলিক চিন্তার অধিকারী প্রতিভার সংখ্যা তাতে না বেড়ে বরং কমে যায় । একান্তই স্বার্থবুদ্ধির প্রণোদনায় অর্জিত শিক্ষা মূলত শিক্ষা নয়, বিষাক্ত বিষ। এরুপ বিদ্যা চেতনায় সুদৃঢ় ও দীর্ঘস্থায়ী না হয়ে, দ্রুত বিলীন হয়ে যায় । কয়েকটা ব্যতিক্রম ছাড়া নম্বর অগ্রবর্তী ছাত্ররা ভাল চাকরী পায়; কিন্তু, জ্ঞানী, প্রতিভাশালী রুপে আত্মবিকাশ ঘটাতে পারে না । বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষা অর্জন করতে হবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে । শিক্ষাই পারে বিশ্বময় মানুষের মাঝে বিরাজমান সকল বৈষম্য ও অন্ধত্ব দূর করতে । তবে সে শিক্ষা হতে হবে প্রকৃত শিক্ষা, সততা, আদর্শ ও মনুষ্যত্ব বিকাশের সহায়ক শিক্ষা । সে শিক্ষায় আরও থাকতে হবে মানবিক নীতি নৈতিকতা, ধর্মীয় তত্ত্ব-দর্শন ও সাহিত্য সংক্রান্ত শিক্ষা । কেবল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক শিক্ষায় উন্নয়নের লক্ষ্য স্থির হলেও মানবীয় বিকাশের শিক্ষা উপেক্ষা করে চলে না । শিক্ষা ব্যবস্থায় যদি ত্রুটি থাকে, নকল নির্ভরতা থাকে, দলাদলি ও সন্ত্রাস থাকে তাহলে সে শিক্ষা হবে বিষক্রিয় শিক্ষা । এতে শিক্ষার স্বাভাবিকতা বিনষ্ট হয় । নকলবাজ শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যতে নকল শিক্ষক, নষ্ট নেতা, ভন্ডপীর, বকধার্মিক ও দুর্নীতিবাজ শাসক হয়ে সমাজকে কুলষিত করে। তারা ধার্মিক না হয়ে বকধার্মিক সেজেধর্মকে পণ্যে রুপান্তরিত করে, এককথায় ধর্মের কালোবাজারী করে, ধর্মব্যবসা করে । ধর্মকে হানাহানি ও বিভেদের পণ্য অস্ত্ররুপে ব্যবহার করে অন্যায় স্বার্থ উদ্ধার করে । বিষক্রিয় শিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষক শিক্ষার বাণিজ্যায়নে সচেষ্ট থাকে । শিক্ষাকে ব্যবসার পণ্যে রুপান্তরিত করে । এসব বিষক্রিয় শিক্ষা গ্রহনকারী রাজনীতিবিদরাও দেশের সুস্থ স্বাভাবিকগন জীবন বিনষ্ট করে । বেড়ে যায় অপরাধ ও দুর্নীতির মাত্রা । সন্ত্রাস, পেশীশক্তি ও কালোটাকায় রাজনীতির অঙ্গন কলুষিতকরে । দেশে আসে অশান্তি ও নৈরাজ্য । তাদের উদ্দেশ্যই থাকে মনুষ্যত্ব বিকিয়ে, নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে অন্যায়ভাবে প্রাচুর্যের নিজস্ব সাম্রাজ্য প্রতিষ্টা করা।

আমাদের দেশের অধিকাংশ শিক্ষাই এখন বিষাক্ত। ছাত্র-শিক্ষকের পবিত্র সম্পর্ক যেন উধাও হয়েছে । গৃহশিক্ষকতা, কোচিং সেন্টার নামে বাণিজ্য এর জন্য দায়ী । শহরের বিদ্যায় বাণিজ্যায়ন চরম আকার ধারন করেছে । টাকায় প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার মাধ্যমে শিক্ষায় দূষণ বিস্তার হচ্ছে স্চারচর ।শিক্ষা দার্শনিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন: “আজ সাধনা ও নাই, সিদ্ধিও নাই । আজ বিদ্যার স্থলে বাচালতা, বীর্যের স্থলে অহংকার এবং তপস্যার স্থলে চাতুরী বিরাজ করছে ।” প্রকৃত শিক্ষাই
শিক্ষিত না হওয়ার কারনেই এসব চাতুরীপূর্ণ ঘটনা ঘটে থাকে । তবে একথা সত্য যে, এতো দূষনের ভেতরেও প্রকৃত জ্ঞানার্থী আজও আছে । গ্রামাঞ্চলের দিকে লক্ষ করলে এখনো দেখা যায় অনেক শিক্ষার্থী দুই-তিন কিলোমিটার পথ হেঁটে নিয়মিত স্কুল-কলেজে গিয়ে ক্লাস করে । তারা প্রায় দেড় দু’ঘন্টা প্রতিদিন হেঁটে কষ্টকরভাবে বিদ্যা
অর্জন করে । যার ফলে তাদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে ভালভাবে । তারা ক্লাসের পাঠদান পাঠসঙ্গিদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে জেনে ফেলে । অর্থাৎ, নিজেদের মধ্যে সদালাপ করার সেতুবন্ধনও তৈরী হয় । এতে তাদের চিন্তা ভাবনার একটা সুযোগ সৃষ্টি হয় । তাই, আমাদের শহরে যেহেতু এই সুযোগ টুকু নেই তাই আমাদের বিকল্প পথ অনুসরন করতে হবে । প্রতিটা বিদ্যালয়ে পারস্পারিক বোঝাপড়া ও দলীয় অংশ গ্রহনের
প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা প্রয়োজন । বর্তমানে অনেক ওভার স্মার্ট ছেলে-মেয়েরা সবচেয়ে বেশী সময় অপচয় করছে মোবাইল ফোন ব্যবহারের মাধ্যমে। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করছে প্রচুর কিন্তু চিন্তাশক্তির ও মেধাশক্তি বৃদ্ধি করার সুযোগ তাতে
পাচ্ছে না । এজন্য আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেকাংশে দায়ী । কোচিং সেন্টারের সহজলভ্যতা বন্ধ হলে শিক্ষার্থীরা বিকল্প পথ না পেয়ে ক্লাসে অধিক মনোযোগী হবে ।শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদের অংশগ্রহণ বাড়বে । ফলে, তাদের সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটবে এবং মানষিক কোনরুপ হতাশা জমাট বাঁধতে পারবেনা । মানসিক হতাশা একজন শিক্ষার্থীকে মাদকাসক্ত ও লেখাপড়া থেকে দূরীভূত করে । মাদকাসক্ত শিক্ষার্থীর স্বাভাবিক শিক্ষা জীবন ধ্বংস করে এবং পরিবারের সুখ-শান্তি বিনষ্ট করে ।

শিক্ষার লক্ষ্য হচ্ছে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আত্নশক্তি বিকাশের সাধনা । সেই সাধনাবিচুত্য শিক্ষার্থীরা যখন লক্ষ্যভ্রষ্ঠ হয় তখন তার অন্যতম প্রধান কারন বলে দায়ী করতে পারি আধুনিক বিষক্রিয় শিক্ষা ব্যবস্থাকে । আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা বিষমুক্ত করার দায়িত্ব সকলেরই । আমাদের সমাজের প্রতিটি মানুষের মৌলিক দায়িত্ব এই শিক্ষাকে দূষণমুক্ত করা । সর্বোপরী সরকারী শিক্ষা সংস্কার প্রক্রিয়া ও যুগোযুগী নীতিমালা পাথেয়ের ভূমিকা পালন করে । সারাদেশের আনাচে-কানাচে ব্যাঙের ছাতার মতো কোচিং সেন্টারের বানিজ্যিক আগ্রাসন বন্ধ করতে পারলে শিক্ষাকে কিছুটা বিষমুক্ত করা যাবে বলে ধারনা করি । পরীক্ষায় নকল করা মানে শিক্ষায় দুর্নীতির বিস্তার ঘটাচ্ছে ।

নকলবাজ শিক্ষার্থীরা আগামীদিনের দুর্নীতিবাজ আমলা, প্রশাসক ও রাজনীতিবিদ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে । শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য একজন প্রকৃত মানুষ সৃষ্টি করা । দুর্নীতিবাজ ও অপরাধী হওয়ার পর ডিগ্রীকে যারা ব্যবহার করে তারাই শিক্ষাকে অপমানিত করে এবং বিষাক্ত করে তারাই জাতিকে কুলষিত করে । এবিষাক্ত শিক্ষার হাত থেকে আমাদের নতুন প্রজন্মের সম্ভাবনাময় তরুনদের বাঁচাতে হবে। তাই আসুন, আমরা সবাই আমাদের নতুন প্রজন্মের পাশে দাঁড়ায় এবং দুর্নীতি পরিহার করে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ি ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪০

রাশেদ বিন জাফর বলেছেন: সহমত আপনার সাথে

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২২

Akm Khokon বলেছেন: ধন্যবাদ সহমত পোষনের জন্য...

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



মক্তব থেকে পিএইচডি করেছেন আপনি, আপনি পন্ডিত মানুষ; কিন্তু পড়ালেখা নিয়ে আপনার ধারণা রাখাল ছেলের সমান।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৫

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: সহমত পোষণ করছি। শিক্ষা অর্থ উপার্জনের নয় জ্ঞান অর্জনের মূল চাবিকাঠি হওয়া উচিত।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:২৩

Akm Khokon বলেছেন: সহমত পোষনের জন্য ধন্যবাদ..

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
শিক্ষা অর্থ উপার্জনের মাধ্যম না। কিন্তু তাই হচ্ছে।

তবে আমি একটা জিনিস বুঝি না - কোচিং-কে সবাই এত দোষারোপ করে কেন? কোচিং-এও অর্থের লেনদেন আছে মানলাম - কিন্তু পাবলিক পরীক্ষাগুলোর আগে প্রাইভেট টিউটর, কোচিং মিলে যে সার্ভিসটা দেয় - তা তো নামকরা অনেক স্কুলেও দেয় না।
কোচিং না থাকলে আমার তো মনে হয় শুধু স্কুলের ভরসায় খুব বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী পড়ালেখায় মনোযোগীও হবে না।

আর, কোচিং-এর সাথে জড়িত থাকে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা। অনেক শিক্ষিত বেকাররা। বলতে গেলে তাদের নিজস্ব টাকা উপার্জন হয় এটা থেকেই। তাদের সেবার তুলনায় তো এটাকে অবৈধ মনে হচ্ছে না। যদি এটাকে অবৈধ বলাই হয় - এই সব মধ্য বা নিন্মবিত্ত পরিবারের বেকার বা আর্থিক কষ্টে ভোগাদের জন্য কি কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে?

সমস্যা তো দেখেছেন ঠিকই - কিন্তু এর সাথে আরো অনেক কিছু ভাবেননি।

শিক্ষা প্রদানটা হল একটা সেবা। সেবা কখনোই অর্থ লেনদেনের বিষয় নয়। কিন্তু এই সেবাটা যাদের দেওয়ার কথা মানে স্কুল এবং স্কুলের শিক্ষকদের - তারা কিন্তু দিচ্ছে না। সেটা দেওয়ার জন্য তো কাউকে লাগবেই। আর, যারা দিচ্ছে - সেই হিসেবে তাদের কষ্টের পারিশ্রমিকও দিতে হবে। সেটাকে যদি অবৈধ বলেন - তাহলে স্কুল-কলেজে বেতন নেওয়াটা কেন অবৈধ হবে না? স্কুলগুলোকে কেন শিক্ষামূলক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বলা হবে না তা কি ভেবে দেখেছেন?

সমস্যা হল - একদম গোড়ায়। সেই গোড়াকে সংস্কার না করে - ডাল পাতা ছাটলেই সমস্যা দূর হবে না। বরং, অন্য দিকে সমস্যা সৃষ্টি হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.