![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন মতিয়া চৌধুরী , ইঞ্জিনিয়ার হাসানুল হক ইনু, ডঃ হাসান মাহমুদ, ডঃ মখা আলমগীর, মা আ হানিফ, নসরুল হামিদ..................
এদের কমন পরিচয় এরা রাজনীতিবিদ । বিনা ভোটে এমপি হয়ে এখন মন্ত্রী। বাম কি রাম সবাই দেশকে নিয়ে অনেক বেশি ভাবে। বড্ড বেশি ভালোবাসে দেশকে।
একমন্ত্রী কয় রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র কোন ক্ষতিই করবে না। উনি জানালেন ভারতের যে কোম্পানি কাজ করবে তারা অনেক ভালো। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখা গেলো ওই ভারতীয় কোম্পানি ভারতেই পরিবেশ নষ্ট করার দায়ে জরিমানা খেয়ে বসে আছে। অতিরিক্ত ভর্তুকি , বিদ্যুতের উচ্চ মুল্য, উচ্চ সুদের ঋণ তো বোনাস হিসেবে আছেই।
আর এক মহিলা , খুব একটা কথা বলেন না। হটাত কি মনে হল , বলে বসলেন, ফারাক্কার ৯৩ কেন সব গেট খুলে দিলেও বাংলাদেশের সমস্যা নাই । সব পানি ধারণ করার ক্ষমতা নদীর আছে। চাহিদা মত দাদারা সব গেট খুলে দিলেন। অল্প সময়ের মধ্যে দেশের অনেক এলাকা তলিয়ে গেছে, আগামি কিছু সম পর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে , এটা বিবিসির উক্তি।
ট্রানজিট দিয়ে দিয়েছি। বিনিময়ে এখন ভারতে আমরা এখন ইট রপ্তানি করি, এটা মখার বানী।
আর ইঞ্জিনিয়ার ইনু! বাম রাজিনীতিতে সতীত্ব হারানো একজন ব্যক্তি। সর্বদা ইন্ডিয়ার দালালিতে ব্যস্ত।
ডঃ হাসান মাহমুদ ! আপাদমস্তক একটা আবাল। যে মানুষটি উনাকে পিএইচডি ডিগ্রি দিয়েছিলেন , এখনকার অবস্থা দেখলেন উনি কষ্টই পেতেন। এই আবাল মাইক সামনে পেলে কি বলে আর কি না বলে ...............
খুব কষ্ট লাগে, যখন দেখি দেশের এমপি-মন্ত্রী নিজের দেশ রেখে অন্যদেশকে বেশি গুরুত্ব দেয় , অন্যদেশের স্বার্থরক্ষায় বেশি তৎপর। কি অবাক করা অবস্থা ! এরা ভারতের দালালি করে , কেউ কিছু বললে পাকিস্থানের কথা তুলে আনে। অবাক হয়েছি , মমতা যতটুকু বিরোধিতা করেছে তার কেন্দ্রীয় সরকারের , আমাদের প্রধানমন্ত্রী বা অন্য কোন এমপি-মন্ত্রী তার এক আনাও করেনি , বরং দেশের স্বার্থ উজার করে দিয়েছে নিজেদের বচন দিয়ে । কিছু বলার নাই , শুধু এক বালতি ধিক্কার এই দালালদের জন্য। ধ্বংস হয়ে যাক দেশ, সার্বভৌমত্ব হারিয়ে যাক, বেঁচে থাক দালালি আর চাটুকারিতা ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০২
ইফতি সৌরভ বলেছেন: ধ্বংস হয়ে যাক দেশ, সার্বভৌমত্ব হারিয়ে যাক, বেঁচে থাক দালালি আর চাটুকারিতা ।