![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“মা কথাটি ছোট্ট অতি
শুনতে যদিও ভাই
তাহার চেয়ে আপন কেউ
ত্রিভূবনে নাই”।।
আসলেই মায়ের মত এমন মমতাময়ী,স্নেহময়ীী মানুষ পৃথিবীতে আর এক জনও নেই।মায়ের মমতা,স্নেহ,পৃথিবীর টাকা-পয়সা দিয়েও পরিমাপ করা যাবে না।গর্ভধারন থেকে শুরু করে পৃথিবী ধ্বংসের আগ পর্যন্ত মা তার সন্তানের জন্য আল্লাহর দরবারে প্রাথনা করে থাকে।১০ মাস সন্তানকে গর্ভধারন করে মা সন্তানকে পৃথিবীর আলোর মুখ দেখায়।তার জন্য কি আমরা কখনো মা জননীকে ধন্যবাদ দিয়েছি?হয়তো দিয়েছি আবার হয় তো দেওয়া হয় নিই।সন্তান জন্মের পর মা জননী তার সন্তানকে দুধ পান করিয়ে সন্তানের ক্ষুধা ও তৃষ্ণা মিটায়,মা জননী যদি এই দুগ্ধ না পান করাতো তাহলে আমরা হয়তো বড় হতাম না।তার জন্য কি আমরা কখনো মা জননীকে ধন্যবাদ দিয়েছি?হয়তো দিয়েছি আবার হয় তো দেওয়া হয় নিই।সন্তানের যাতে কোন রূপ কষ্ট না হয় তার জন্য মা সব সময় চেষ্টা করে।সন্তান যদি কোন রূপ অসুস্থ হলে মা জননী রাত জেগে সন্তানের সেবা যত্ন করে সুস্থ করে তোলে।দেখায়।তার জন্য কি আমরা কখনো মা জননীকে ধন্যবাদ দিয়েছি?হয়তো দিয়েছি আবার হয় তো দেওয়া হয় নিই।মায়ের কাছে আমরা শত অন্যায়-অপরাধ করেছি,হয়তো এমন কথা বা কাজ করেছি যার জন্য মা জননী অনেক কষ্ট পেয়েছে।তার জন্য কী আমরা কখনো মায়ের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছি?তার পরেও মা জননী আমাদের সকল অন্যায়-অপরাধ ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেছে।হয়তো দুঃখ প্রকাশ করেছি আবার হয় তো প্রকাশ করি নাই।সন্তানের জন্য মা জননী যা করে তা হয়তো কোন সন্তান তার সমস্ত জীবন মায়ের পায়ে অর্পণ করেও মা জননীর ঋণের ১০০ ভাগের ১ ভাগ ও শোধ করা যাবে না।নিজের গায়ের চামড়া দিয়ে যদি মা জননীর পায়ের জুতা বানিয়ে দেওয়া হয়,তবুও তার দুধের ঋণ শোধ করার যোগ্য নয়।
কিন্তু আমরা কারণে-অকারণে মায়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করি।আমরা আধুনিক যুগের মানুষ...............সন্তান কর্মজীবী হয়েছে,বিয়ে করেছে এখন তাই সন্তানের কাছে পিতা-মাতা বোঝা হয়ে দাড়িয়েছে তাই সন্তান তার বৃদ্ধ মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে।কিন্তু এই মা-বাবা তো তার ছোট্ট সন্তানকে লালন-পালনে বোঝা বা ঝামেলা মনে করে সন্তানকে এতিমখানায় রেখে আসেনি?তাহলে আমরা কে????
যে কথা কোন দিন বলা হয়নি কোন দিন............আজ তা আমি বলতে চাই___’মা-বাবা’ আমি তোমাদের অনেক ভালবাসি।হয়তো বুঝে না বুঝে অনেক অপরাধ করেছি,তোমাদের অনেক কষ্ট দিয়েছি।‘মা-বাবা’ S০RRy
“বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত”-আমি বেহেস্ত চাই না,শুধু তোমাদের পায়ের নিচে একটু আশ্রয় দিও।।
©somewhere in net ltd.