নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলোকসন্ধানী

মন থেকে বা্ঁচার চেষ্টা করে চলেছি......

আলোকসন্ধানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাপানের কিছু ছবি নিয়েই আজকের ব্লগ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫২

সম্প্রতি ঘুরে এলাম টোকিও শহর। টোকিওর অদূরে কামাকুরা শহরের ছবি। এই জায়গাটা জাপানের পুরাতন রাজধানী ছিল। চারিপাশে পাহাড় আর একপাশে সমুদ্র দিয়ে ঘেরা। সত্যি নয়নাভিরাম। বিশালাকার বৌদ্ধ মূর্তি, আর বৌদ্ধ মন্দিরের জন্য বিখ্যাত।


হাচিমঙ্গু স্রাইনের (বৌদ্ধ মন্দির) সামনে তোলা ছবি। কামাকুরার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্রাইন। এটা সামুরাই জেনেরেলের নামে উৎসর্গ করা হয়েছে। কামাকুরা শহরের ভিতরে অনেকটা পথ যেতে হয় এই স্রাইনে যাওয়ার জন্য। যাওয়ার পথে বেশ কয়েকটি লাল টরি গেট অতিক্রম করতে হয়। মূল স্রাইনে যাওয়ার আগে দুটি সুন্দর পুকুর রয়েছে।











হাসেদেরা টেম্পলের সামনে তোলা ছবি। এই টেম্পলটি কাঠের পাহাড়ের ঢালে নির্মিত। এখানে ঢোকার মুখে একটি সুন্দর বাগান এবং পুকুর রয়েছে।





কামাকুরার বিশাল বুদ্ধ মূর্তি হল ব্রোঞ্জের তৈরি গৌতম বুদ্ধের প্রতিকৃতি। প্রায় ৪০ ফুট উচ্চতার এই মূর্তিটি রয়েছে কটকুইন মন্দিরের পাদদেশে। এটি ১২৫২ সালে মন্দিরের ভিতর তৈরি হলেও মন্দিরের দালানটি টাইফুন আর সামুদ্রিক জলচ্ছাসে ধ্বংস হয়ে যায়। তাই এটি এখন খোলা আকাশের নিচে রয়েছে।



কামাকুরা সৈকতের ছবি। সমুদ্র উপকুলের প্রায় ১ কিঃমি জুড়ে এই সৈকত। জুলাই থেকে আগস্ট এই সময়টা এখানে ঘুরে বেড়ানো, সাঁতার কাটা, সারফিং করার জন্য উপযুক্ত সময় ধরা হয়ে থাকে।





কাও্য়াগুচি লেকের সামনে তোলা কয়েকটি ছবি যেখান থেকে জাপানের সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট ফুজি বেশ পরিষ্কার বোঝা যায়। এই জায়গাটি টোকিও শহর থেকে বেশ কিছুটা দূরে। বাসে অথবা ট্রেনে করে যাওয়া যায়। তবে বাসে যাওয়াটা সুবিধাজনক। বাসে প্রায় ৪ ঘণ্টা লেগে যায় পৌঁছাতে। সকাল সকাল এখানে চলে যেতে হবে। কারণ এখানে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা থাকে সবসময় আর সন্ধ্যার পর কিছুই বোঝা যাবে না। ট্রেনে করে গেলে আপনাকে গতাম্বা ষ্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে বাসে করে কাও্য়াগুচি লেকে যেতে পারবেন।











টোকিও আর্ট মিউজিয়ামে আমার ক্যামেরায় তোলা কয়েকটি ছবি। এটি টোকিওর রুপঙ্গি নামক এলাকায় অবস্থিত। ট্রেনে করে যেতে পারবেন অথবা ট্যাক্সি ক্যাব ভাড়া করেও যাওয়া যায়।















টোকিও সেন্ট্রাল ষ্টেশন এবং জাপানের গর্ব দ্রুত গতির শিনকান্সেন বা বুলেট ট্রেন।










টোকিও শহর অবসারভেশন ডেস্ক থেকে তোলা রাতের টোকিও শহর।











সূর্যাস্তের ঠিক পূর্বে ক্যামেরা বন্দী টোকিও শহর।



মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সবগুলো ছবি ভাল এসেছে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৫৮

আলোকসন্ধানী বলেছেন: পোস্টটি পড়ার জন্য ফেরদৌসা রুহী আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৬

মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: পোষ্ট এবং ছবির জন্য প্লাস নেন

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৪

আলোকসন্ধানী বলেছেন: পোস্ট ও ছবি দেখার জন্য মিলন হোসেন আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর সব ছবি।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

আলোকসন্ধানী বলেছেন: পোস্টটি দেখার জন্য সুমন কর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: দেখতে ভালোলাগছিলো। ++

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আলোকসন্ধানী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১০

আবু শাকিল বলেছেন: ভাল লাগল :)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

আলোকসন্ধানী বলেছেন: ছবিগুলো দেখার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

সুলতানা রহমান বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হইছে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

আলোকসন্ধানী বলেছেন: ছবি তোলার কিছু চেষ্টা করেছি মাত্র। সুলতানা রহমান আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

তুষার কাব্য বলেছেন: ভালো লাগলো ছবি ব্লগ ! আপনার মাধ্যমে আমরাও একটু জাপান ঘুরে আসলাম :)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪

আলোকসন্ধানী বলেছেন: তুষার কাব্য অনেক ধন্যবাদ ছবিগুলো দেখার জন্য। হ্যাঁ মাঝে মাঝে ক্যামেরাটা কাজে লেগে যায়। ফটোগ্রাফি আমার একটা শখ।

৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

'অবসারভেশন ডেস্ক থেকে তোলা রাতের টোকিও শহর' বেশি ভালো লাগলো :)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭

আলোকসন্ধানী বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল আপনাকে ধন্যবাদ। শখের বশে ছবি তোলা। টোকিও শহর ছবি থেকেও সুন্দর শহর।

৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার চমৎকার ছবি ব্লগের মাধ্যমে আমিও জাপান থেকে ঘুরে আসলাম ভাই! তবে ছবিগুলোর সাথে যদি ক্যাপশনটা আরো একটু বিস্তারিত হতো, এবং উক্ত ক্যাপশন যদি প্রত্যেকটা ছবির সাথে থাকতো তাহলে আরো ভাল হতো!


শুভ কামনা জানবেন!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

আলোকসন্ধানী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সাহসী সন্তান। ছবির সাথে ক্যাপশন বিস্তারিত করার চেষ্টা করবো ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো।

১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ ছবি ব্লগ!! অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!!

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫

আলোকসন্ধানী বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি আপা অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১১

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: দারুণ ছবি ব্লগ।ছবিগুলো দেখতে খুব ভালো লাগল
++++++

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

আলোকসন্ধানী বলেছেন: ছবি ব্লগ দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ। অনেক শুভ কামনা রইল।

১২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১০

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ছবি আর বর্ননা দুটো মিলেই সুন্দর লাগলো...

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

আলোকসন্ধানী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ অভ্রনীল হৃদয়।

১৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩

রাবার বলেছেন: দারুন ছবি ব্লগ। জাপান দেখা হইলো এই চান্সে :)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭

আলোকসন্ধানী বলেছেন: অনেক শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

১৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫

সায়েম উর রহমান বলেছেন: সাম্প্রতিক টোকিও ভ্রমণের স্মৃতি মনে পরে গেল। আমি টোকিও, ওকায়ামা ও হিরোশিমা গিয়েছিলাম। মাউন্ট ফুজি ফিফথ বেজ আর হাকন লেক ও দেখে এসেছি। আপনার ছবিগুলো বেশ ভাল এসেছে। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

আলোকসন্ধানী বলেছেন: ধৈর্য নিয়ে ছবি দেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সায়েম উর রহমান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.