![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধ্যান ও ধান্ধা একই সঙ্গে চালানোতে চেষ্টারত...... কিন্তু ধ্যানে মনোযোগী কম......আর ধান্ধায় পারদর্শী নই...
চলুন ঘু্রে আসি সিরাজগঞ্জ থেকে!! জ্বী!!! উত্তরবঙ্গের প্রবেশ দ্বার!
যমুনা সেতু থেকে নেমেই রাস্তার দুইপাশে মোটামুটি ঘন বন চোখে পরবে, সবুজে আপনার চোখ জুড়িয়ে যাবে, দুই দিকে শান্ত প্রকৃতি আপনার মনে এক ধরনের স্নিগ্ধ পরশ বুলিয়ে দেবে। আপনি যদি এসি গাড়ী তে থাকেন নামিয়ে দিননা গাড়ীর আরশিটা দেখবেন বাতাস টাও যেন অন্যরকম! সেতু থেকে নামার সাথে সাথেই আপনি ঢুকে পড়লেন সিরাজগঞ্জ জেলায় তথা উত্তরবঙ্গে। এগিয়ে যান আরো ৫/৬ মিনিট, মহাসড়কে কড্ডা নামের যায়গা থেকে ডানদিকের অপেক্ষাকৃত ছোট রাস্তায় ১৫ মিনিট গেলেই আপনি পৌঁছে যাবেন সিরাজগঞ্জ শহরে। উত্তরবঙ্গের আর দশটা জেলা শহরের মতই শান্ত ছিমছাম শহর সিরাজগঞ্জ। কিন্তু এর পরেরও কিছুটা পার্থক্য রয়েছে, এই ছিমছাম ছোট শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে প্রমত্ত ‘যমুনা’ যা শহরকে করেছে অপরূপ (যদিও মাঝে মাঝে শহরকে বেশ বিপদেও ফেলে)
!!!!
সিরাজগঞ্জ শহর ও আশেপাশে দেখার রয়েছে অনেক কিছুই, অনেকের কাছে হয়ত মনে হবে এত গড়পড়তা মফস্বল শহর এখানে আর কি দেখব...? জ্বী!!! প্রকৃতপক্ষে যারা দেখতে ভালোবাসেন তার অনেক কিছুই দেখবেন !! ওইযে সেই ‘ধানের পাতার উপড়ের শিশির বিন্দু’ দেখার মত
। কথা বাড়িয়ে লাভ নেই আসুন আমরা সিরাজগঞ্জ শহরের এদিক সেদিক একটু ঢুঁ মারি
।
সিরাজগঞ্জ শহর আসলে দুই ভাগে বিভক্ত, শহরের মাঝখান দিয়ে ‘কাটাখালী’ নামের এক খাল বয়ে গেছে। যদিও কালের বিবর্তনে এর প্রবাহ এখন আর গতিশীল নেই তার পরেও শহর ‘এপার’ আর ‘ওপার’ নামে চিহ্নিত ! এই খালের উপরেই শহরের এপাড় ও ওপাড় সংযোগ করতে ১৮৯২ সালের ৬ অগাস্ট তৎকালীন বাংলা ও আসামের গভর্নর স্যার চার্লস ইলিয়ট এই ব্রীজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন তার নাম অনুসারেই পরবর্তীতে এই ব্রীজের নামকরণ হয় ‘ইলিয়ট ব্রিজ’।
ইলিয়ট ব্রীজের পূর্ব পাড়
স্থানীয় ভাবে এই ব্রীজ ‘বড়পুল’ নামে পরিচিত। মাঝখানে পিলার ব্যাতিত সম্পূর্ণ স্টিলের কাঠামোর উপড়ে এই ব্রীজটি দাড়িয়ে আছে। সাবেক কালে যখন কাটাখালী দিয়ে মালবাহী বড় বড় নৌকা ও বার্জ পিলার বিহীন এই ব্রীজের নীচ দিয়ে নির্বিঘ্নে পার হত।
ব্রীজের মাঝামাঝি
ব্রীজের নীচ দিয়ে বয়ে চলা 'কাটা খালী খাল'
পিলারবিহীন মূল ব্রীজ (নীচ থেকে)
আজও কালের সাক্ষী হিসেবে সেই ‘বড়পুল’ বহাল তবিয়তে শহরবাসী ও ছোট ছোট গাড়ী ঘোড়া পার করছে। আপনি ইচ্ছে করলে হেঁটে হেঁটে যখন ‘বড়পুল’ পার হবেন, একটু অবাকই হবেন বুঝতে পারবেন ‘বড়পুল’ নাম করনের সার্থকতা । কেমন হবে আপনার অনুভূতি যখন মনে হবে এই ব্রিজের বয়স আজ ১২৩ বছর, যে রেলিংটা দেখছেন তা হয়ত কোন এক ইংরেজ ইঞ্জিনিয়ারের লাগানো...... এটা মনে করে অবশ্যই রোমাঞ্চিত হবেন
!
ঐতিহাসিক ‘বড়পুল’ উপড়ে হাঁটাহাঁটিতে শিহরিত হতে হতে চলুন আমরা এক প্রবাদ পুরুষের স্মৃতি দর্শন করি। যার কথা বলছি তিনি উপমহাদেশের অগ্রজ মুসলিম সাহিত্যিকদের একজন, তিনি ‘সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী’। সিরাজগঞ্জ শহরের যে কোন স্থান থেকে যে কোন রিকশাওয়ালাকে ‘সিরাজী বাড়ী’ তে যাবেন বললেই কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনাকে ‘সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী’র বাড়ীতে নিয়ে যাবে।
ইসমাইল হোসেন সিরাজী'র মাজার আঙ্গিনা
মূল মাজার
পাঠাগার
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ১৩ই জুলাই ১৮৮০ সালে সিরাজগঞ্জে জন্মগ্রহন করেন। ১৯০০ সালে তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘অনলপ্রবাহ’ প্রকাশিত হয়। তিনি তৎকালীন বৃটিশ শাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন আর পশ্চাৎপদ মুসলিম সমাজের জাগরনের উদ্দেশ্যে বলিষ্ঠ লেখনী আর সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহন করেন। বৃটিশ সরকার তার প্রকাশিত ‘অনলপ্রবাহ’ গ্রন্থটি বাজেয়াপ্ত করেন এবং বৃটিশ বিরোধী অবস্থানের জন্য তাকে কয়েকবার কারাবরণ করতে হয়। তার কাব্য গ্রন্থের মধ্য ‘অনলপ্রবাহ’, ‘উচ্ছ্বাস’, ‘উদ্ভোধন’, ‘স্পেন বিজয়ের কাব্য’ আর উপন্যাসের মধ্যে ‘তারা বাঈ’, ‘ফিরোজা বেগম’, ‘জাহানারা’ ও ‘রায় নন্দিনী’ উল্লেখযোগ্য। ১৯৩১ সালের ১৭ জুলাই এই তেজস্বী পুরুষ ইন্তেকাল করেন।
সিরাজী বাড়ীতে আপনি এখন দেখতে পাবেন ইসমাইল হোসেন সিরাজীর মাজার আর একটি পাঠাগার। গম্বুজে ঢাকা তার কবরের পাশে গিয়া এই প্রবাদ পুরুষের স্মৃতির প্রতি সন্মান জানিয়ে এক মিনিট নিরাবতা পালন করতে পারেন।
সিরাজগঞ্জ একটা গড়পড়তা ছোট শহর, তেমন একটা ভীরভাট্টা ছাড়া এই শহরে আসুন আমরা একটু রিকশা ভ্রমন করি। শহরের স্টেশনের নাম হচ্ছে ‘সিরাজগঞ্জ বাজার’, এক সময়ে খুবই প্রানচঞ্চল স্টেশন এখন খুবই স্তিমিত। যমুনা ব্রিজ চালু হওয়ার পড়ে সিরাজগঞ্জ থেকে জগন্নাথগঞ্জ ঘাটের মধ্যে চলমান রেলওয়ে স্টিমার চলাচল বন্ধ হওয়াতে এই রেল রুট আর এই স্টেশন তার সাবেক কালের গৌরব হারিয়েছে, তবে স্টেশন তার প্লাটফ্রম সহ কালের সাক্ষী হয়ে রয়ে গেছে। স্টেশনের সামনের খোলা চত্ত্বর এখন শহরবাসীর সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের স্থান।
সিরাজগঞ্জ বাজার স্টেশন
পথ চলতে চলতে চোখে পড়বে সাবেক কালের এমন বাড়ী
শহরের সুন্দর রাস্তা
বাজার স্টেশন চত্ত্বর
ইচ্ছা করলে রাত্রীযাপন করতে পারেন
যমুনার পাড়ে বসেই দেখতে পাড়েন মাছ ধরা
শুরুতেই বলেছি সিরাজগঞ্জ শহরের পাশদিয়ে বয়ে গেছে প্রমত্ত ‘যমুনা’ নদী আর এই নদী ভালোমন্দ মিশিয়ে শহরকে দিয়েছে এক অসাধারণ রূপ। নদীর বাঁধানো পার বিকেলবেলায় শহরবাসীর বিনোদন কেন্দ্র আর বেড়ানোর যায়গা সেইসংগে সকাল বেলার প্রাতঃভ্রমণের যায়গাও বটে। যেখানে গেলে অসহনীয় গরম কালের বিকেলে আর সন্ধ্যা বেলায় ফুরফুরে হাওয়ায় দিনের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। শহরের পুরানো জেলখানা ঘাটে নদীর পাড়ে ধাপে ধাপে সিঁড়িতে সুন্দর বসার ব্যবস্থা, যেখানে ইচ্ছা হলে দিনমান বসে থাকতে পারবেন।
ভোরের শুনশান স্নিগ্ধ নদীর পাড়
খুব ভোরে উঠে চলে যান নদীর পাড়ে দর্শন করুন অপূর্ব সূর্যোদয়, ভোরের এই অপার্থিব আলো আপনার শরীর-মনকে দেবে এক অন্যরকম প্রশান্তি। সামনের এই অসাধারন ঊষারঙ্গা নদীবক্ষ আপনাকে বারবার আনমনা করে দেবে। আর সকালে যেতে পারেননি তাতে কোনই সমস্যা নেই
বিকেলেই যান, বাঁধ ধরে হাঁটতে থাকুন, চলে যান মোটামুটি শেষ সীমায় একদম বাঁধের মাথায় ( যায়গাটি স্থানীয় ভাবে ‘ক্লোজার’ নামে পরিচিত), বেশ খোলা যায়গা এখান থেকে আপনি দেখতে পারবেন মায়াময় সূর্যাস্ত আর যদি বর্ষাকাল হয় দেখতে পাবেন পানির ভয়ংকর সৌন্দর্য
আর ঢেউ এর গর্জন। গোধূলীরঙ্গা আকাশ আর তার ছায়া পড়ে বদলানো নদীর রঙ সেই সাথে স্রোতের ভয়ংকর সৌন্দর্য আপনাকে দেবে এক অপার্থিব অনুভূতি।
অপূর্ব সূর্যোদয়
সিরাজগঞ্জে আসলেন যাওয়ার সময় বন্ধু-বান্ধবের জন্য কিছু তো নিয়ে যেতেই হবে, তাই না?
হুম ! সঙ্গে নিতে পারেন মজার মজার মিস্টি, সিরাজগঞ্জের রকমারি মিস্টি আর দই খুবই মজার।
দেখতে কেমন লাগছে
এছাড়া আপনি সিরাজগঞ্জের তৈরী কাপড়ও কিনতে পারেন, শহরের এস, এস রোডের বিভিন্ন মার্কেট অথবা নিউমার্কেটের কাপড়ের হাট থেকে আপনি সিরাজগঞ্জের তৈরী শাড়ী, লুঙ্গি আর গামছা কিনতে পারেন।
কেমন লাগলো উত্তর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার...সিরাজগঞ্জ? ভালোই তো বেড়ালেন! তাই না?
============================================================
ছবিঃ মানস চোখ
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩
মানস চোখ বলেছেন: 'ঢাকাবাসী' ভাই লেখার ভাষার সাথে সাথে দেখি মনের ভাষাও বেশী বুঝতে পারেন
ধন্যবাদ 'ঢাকাবাসী' ভাই !!!! ভালো থাকবেন সব সময়!!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৪
মানস চোখ বলেছেন: 'ঢাকাবাসী' ভাই লেখার ভাষার সাথে সাথে দেখি মনের ভাষাও বেশ বুঝতে পারেন
ধন্যবাদ 'ঢাকাবাসী' ভাই !!!! ভালো থাকবেন সব সময়!!!!
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১
বিদ্যুৎ বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ। খুব মিস করি ভাই। আপনার পোস্ট পড়ে খুব ভাল লাগল। এই পোস্টটিতে চোখ বুলিয়ে মন হল যেন শহরটি সশরীরে ঘুরে বেড়ালাম। বহু অম্ল-মধুর স্মৃতি জড়িত এই শহরের মানুষ, প্রকৃতি, অলিগলি,রাস্তা-ঘাট সব কিছুর সাথে। ধন্যবাদ এমন সুন্দর পোস্ট এর জন্য। ভাল থাকবেন সব সময়।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
মানস চোখ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই 'বিদ্যুৎ' !!!
আপনার সুন্দর মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো !!!
ভালো থাকবেন সব সময়!!!!
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেমন লাগলো উত্তর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার...সিরাজগঞ্জ? ভালোই তো বেড়ালেন! তাই না?
ভালতো বটেই। অসাধারন! দারুন এক ভ্রমন করিয়ে আনলেন! অনেক অনেক ধন্যবাদ। যেমন ছবি তেমন মনোমুগ্ধকর বর্ণনা!
একেবারে যেন সশরীরেই বেড়িয়ে এলুম।
++++++++++++++++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮
মানস চোখ বলেছেন: জেনে খুশী হলাম 'বিদ্রোহী ভৃগু' !!!!
ভালো থাকবেন সব সময় !!!!
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্টের মাধ্যমে সিরাজগঞ্জের রূপ দারুণ ভাবে ফুঁটে উঠেছে। ছবিও সুন্দর এসেছে।
+।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
মানস চোখ বলেছেন: ধন্যবাদ 'সুমন কর' আপনার সুন্দর ও উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্য !!!
ভালো থাকবেন সব সময় !!!!
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গেছি কয়েকবার। দারুণ পোস্ট।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০
মানস চোখ বলেছেন: সিরাজগঞ্জ কেমন লেগেছে 'প্রফেসর'? আশা করছি ভালো অভিজ্ঞতা !!
ধন্যবাদ!! ভালো থাকবেন !!!
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার চোখে চিরচেনা সিরাজগঞ্জককে নতুন করে দেখলাম!!!
অস্বাধারণ বর্ণনা করেছেন! ছবিগুলোতো হৃদয় ছোঁয়া!! ক'দিন ছিলেন ওখানে?
আরেকটি বিখ্যাত স্থাপনা মিস করেছেন আপনি।
বিখ্যাত গণিতজ্ঞ যাদব চন্দ্র চক্রবর্তীর বাড়ি সিরাজগঞ্জ, যমুনা পাড়ের কাছাকাছি,শহরের মধ্যেই।
এখন সেটা শিশু হাসপাতাল!! মহল্লার নাম ধানবান্ধি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!!!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০
মানস চোখ বলেছেন: 'বীথি' আপা সিরাজগঞ্জ নিয়ে লেখা মাত্র শুরু করলাম
আরো কয়েকটা পর্ব লেখার ইচ্ছা আছে, সিরাজগঞ্জ আমার মাতৃ-শহর
তবে এখন থাকা হয় না । জেনে ভালো লাগলো আপনারও অনেক চেনা এই শহর !!
আপনার সুন্দর মন্তব্য এবং সেই সাথে 'গণিতজ্ঞ যাদব চক্রবর্তীর' কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ !!
ভালো থাকবেন সব সময় !!!
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৪
কালীদাস বলেছেন: একটা অপ্রাসংগিক কমেন্ট করছি, আমি লজ্জিত সেজন্য। অনেকের কাছে শুনেছিলাম কোরিয়ানরা নাকি যমুনা ব্রীজ বানানোর সময় নাকি সিরাজগঞ্জের সব কুকুর খেয়ে ফেলেছিল, অনেকদিন নাকি কুকুর দেখা যেত না সিরাজগঞ্জে; দুয়েকটা যা ছিল মানুষ দেখলেই নাকি পালাত। এটা কি সত্যি? সিরাজগঞ্জে কোন কুকুর দেখেছেন? নাকি পুরাই গুজব ছিল আমার শোনাটা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মানস চোখ বলেছেন:
ঐ সময় এই ধরনের কিছু কথা প্রচলিত ছিল! কতটুকু সত্যি কে জানে.....!
ধন্যবাদ 'কালিদাস' আপনার মজার মন্তব্যের জন্য..... ভালো থাকবেন সব সময়!!!!!
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
কল্লোল পথিক বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা চমৎকার
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মানস চোখ বলেছেন: ধন্যবাদ 'কল্লোল পথিক'!!!!
আপনার ভালোলাগা যেনে খুশী হলাম!!!
৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩
তিথীডোর বলেছেন: সিরাজগঞ্জ জেলার মেয়ে বলে আরোও বেশী ভালো লাগলো আপনার লেখা!...আমার গ্রামের বাড়ি এর কাছাকাছিই(কোন এক বিশ্ববিখ্যাত কবির কর্মস্থান!)... উত্তর বাংলার নরম কাদামাটির মত মানুষগুলোর সাথে এর প্রকৃতিও নরম, মায়াময়..খুবই আপন!!!!!!!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
মানস চোখ বলেছেন: আমার নিজ জেলাও সিরাজগঞ্জ !!!
ধন্যবাদ 'তিথীডোর' আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য! আপনার ভালোলাগা জেনে খুশী হলাম !!!
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮
ভিটামিন সি বলেছেন: আমার রুমমেট সিরাজগণ্জের শাহজাদপুর থানার। ৫ বছর ধরে একসাথে থাকি, একসাথে খাই, ঘুরতে যাই। এবার আমি দেশে চলে আসতেছি আর সে থাকবে প্রবাসে। আমাকে বলল, আমি যেন তার বাড়িতে গিয়ে তার মাকে দেখে আসি। সে গত ৬ বছর যাবত তার মাকে দেখে না। দেশে এসেই প্রথমে যাবো রুমমেট + বন্ধুর মাকে দেখতে সিরাজগণ্জে। তারপর জয়েণ করবো জবে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
মানস চোখ বলেছেন: শাহজাদপুর গেলে সিরাজগঞ্জ শহরও ঘুরে আসবেন 'ভিটামিন সি' !!
আশাকরি ভালো লাগবে !!!
ভালো থাকবেন সব সময়!!!
১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
আনোয়ার ভাই বলেছেন: দারুন পোস্ট
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
মানস চোখ বলেছেন: ধন্যবাদ 'আনোয়ার ভাই' !!
ভালো থাকবেন সব সময়!!
১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
রমিত বলেছেন: সিরাজগঞ্জের আমার কয়েকজন বন্ধু-বান্ধব আছে। উনাদের মুখে সিরাজগঞ্জের অনেক গল্প শুনেছি। যাওয়া হয়নি কখনো। খুব ভাল লাগল আপনার সুন্দর শহরের বর্ণনা আর অপুর্ব সব ছবি।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০
মানস চোখ বলেছেন: একবার ঘুরে আসুন 'রমিত' ভাই !!! আশা করছি ভালো লাগবে!!!
ভালো থাকবেন সব সময়!!!
১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছবি ও লেখা মিলিয়ে চমৎকার পোষ্ট +++++++
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
মানস চোখ বলেছেন: ধন্যবাদ 'কান্ডারি অথর্ব' !!! আপনার ভালো লাগা যেনে খুশি হলাম!!!
১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
আমি মিন্টু বলেছেন: ভালো লাগচ্ছে উত্তর বাংলার ছবিগুলো
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
মানস চোখ বলেছেন: ধন্যবাদ 'আমি মিন্টু' !!! আপনার ভালো লাগা যেনে খুশী হলাম!!
১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২২
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো আপনার ছবি আর টুকরো টুকরো সিরাজগঞ্জের গল্প। দেখা সিরাজগঞ্জকে আবার দেখা হলো মানস চোখ
+
২০১২ এর অক্টোবরে আমিও সিরাজগঞ্জ নিয়ে ছবি ব্লগ দিয়েছিলাম।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
মানস চোখ বলেছেন: 'জুন' আপা, সিরাজগঞ্জ আমার মাতৃ শহর। যদিও এখন নিয়মিত বসবাস করা হয় না কিন্তু সব সময় এই শহরের মায়াতে আছি!!
আপনার ব্লগের সবই তো আমার পড়া অথচ 'সিরাজগঞ্জ' নিয়ে লেখাটাই মিস হয়ে গেল !!! খুব তারাতারিই পড়ে নেব!
ভালো থাকবেন আপা!!
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কালীদাস দাদাঃ যা রটে তা' কিছুতো বটে!!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
মানস চোখ বলেছেন: হি হি হি হি
!!!
'কালীদাস' তো ধান্ধায় পড়ে গেল 'বীথি' আপা !!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার সুন্দর শহরের বর্ণনা আর অপুর্ব সব ছবি। লেখাটির মধ্যে একটা ভালবাসা দেখতে পেলুম যা লেখাটিকে আরো সুন্দর করেছে।