নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাথা কিন্তু নষ্ট না, মাথায় হিট করলেই নষ্ট হয়।

মাথা নষ্ট সিপাহি

মাথা নষ্ট সিপাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রেন ভ্রমন করতে চাই !!!!!!!!!! কিছু জানার দরকার , কেউ জানান ................

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

ভাবছি ইদের পর কোন একটা সুন্দর দিন দেখে ফ্যামিলি স হ চট্ট গ্রাম হয়ে কক্সবাযার বা ঢাকা টু কক্সবাযার থেকে চট্ট গ্রাম হয়ে ঢাকা ফিরবো, ট্রেনটা আসা অথবা যাওয়ার সময় বাহন হিসাবে রাখতে চাই, এখন এই ট্রেইন এর ফ্যাসিলিটি সম্পরকে একটু জানা দরকার, তাই কেউ জানলে একটু লগইন করে আওয়াজ দিয়েন প্লিজ,

এসি কমপারটমেনট কেমন ? ভারা কত ? কতজন এ্যালউ কমপারটমেনট এ , ভাড়া কি লোক হিসাবে গুনতে হয় , ইত্যাদি ইত্যাদি ?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

জনতার রায় বলেছেন: সুবিধাঃ
- আরামদায়ক ভ্রমণ
- নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যে পৌঁছানোর নিশ্চয়তা (যদি যাত্রা শুরু হয়, তবে)
- যাত্রাপথে অন পেমেন্ট নাস্তাপানির ব্যাবস্থা
- চলতি পথে সুজলা সুফলা মাঠ ঘাট দেখার সুযোগ (এক পাশে - এসিতে এই সুযোগ কম)
- গটর গট রিদমিক শব্দের সাথে দোল খাবার ব্যবস্থা
- পাহাড়ের ভিউ ট্রেন থেকে ভাল দেখা যায়

অসুবিধাঃ
- টিকেট পাওয়া মোটামুটি অসম্ভব
- ঈদের মৌসুমে গেলে উপরের কন সুবিধাই পাবেন না - পুরো যাত্রাপথ নরকবাসের সমতুল্য হবে

অন্যন্য তথ্যের জন্য http://www.railway.gov.bd

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

ভোরের সূর্য বলেছেন: প্রথমেই জানতে চাচ্ছি যে আপনি লাক্সারিয়াস মানে আরাম করে যেতে চান নাকি কোন রকম গেলেই হল।
যদি লাক্সারিয়াস ভাবে যেতে চান তাহলে ঢাকা-চট্রগামের সবচেয়ে ভাল ট্রেন হল সুবর্ণ এক্সপ্রেস।এটা ঢাকা থেকে বিকাল ৩টায় ছাড়ে আর চট্রগ্রামে পৌছায় রাত ১০টার দিকে।এই ট্রেনের সময় লাগে কম এবং ভালই টাইম মেইনটেইন করে। এই ট্রেনে গেলে আপনাকে রাতে চট্রেগ্রামে থাকতে হবে এবং সকালে কক্সবাজার যেতে হবে।এই ট্রেনের ফেরার সময় হল সকাল ৬টা ৪০মিনিটে।শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধ।

সকালে চট্রগ্রাম যেতে চাইলে মহানগর প্রভাতী।এটা ঢাকা থেকে ছাড়ে সকাল ৭টা ৪০মিনিটে এবং চট্রেগ্রামে পৌছায় ৪টা সারে ৪টার দিকে।চট্রগ্রাম থেকে বিকাল ৩টার দিকে ছাড়ে মহানগর গোধূলী এবং ঢাকায় পৌছায় রাত ১১টার দিকে। এই ট্রেন দুটির কোন সাপ্তাহিক বন্ধ নাই।

ঢাকা থেকে রাতের ট্রেনে চট্রগ্রামে যেতে চাইলে যেতে হবে তূর্ণা ট্রেনে। ঢাকা থেকে ছাড়ে রাত ১১টা ৩০ মিনিটে এবং চট্রগ্রামে পৌছায় সকাল ৮টার দিকে আর এই ট্রেন চট্রগ্রাম থেকে ছাড়ে রাত ১১টায় আর ঢাকায় পৌছায় সকাল ৭টায়।

যেহেতু আপনি ঈদের পর যেতে চাচ্ছেন তাই টিকিট নিয়ে খুব বেশী ঝামেলায় পড়বেন না তবে এসি টিকিট কাটতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে ৫দিন আগেই কেটে রাখতে হবে। ভাল হয় সকাল ৯টা ১০টার মধ্যে ষ্টেশন থেকে কিনলে।

আপনি অনলাইনেও কাটতে পারেন আরাম করে।এমনকি আপনি ঢাকায় বসেই চট্রগ্রাম থেকে ফেরার টিকিটও কেটে ফেলতে পারবেন যাস্ট চট্রগ্রামে যেয়ে নির্ধারিত কাউন্টার থেকে মূল টিকিট সংগ্রহ করে নিলেই হবে অথবা যাত্রার ২০/৩০ মিনিট আগে নিলেও হবে। তবে এখানেও বলছি এসির টিকিট নিতে গেলে ৫দিন আগেই অনলাইনে টিকিত কাটুন(সকাল ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অনলাইনে টিকিট কাটা যায়)।

এখন আপনার ইচ্ছা আপনি কোন ট্রেন ব্যবহার করবেন।একটি তথ্য জানিয়ে রাখি সেটা হল চট্রগ্রাম থেকে খুব কম এসি বাস যায় কক্সবাজার। সব এসি বাস ঢাকা-কক্সবাজার যায় আর শুধু ঢাকা-চট্রগ্রাম। যতদূর জানি চট্রগ্রাম থেকে সোহাগ পরিবহনের একটি এসি বাস সকাল ৮/৯ টার দিকে কক্সবাঁজার যায়। এই তথ্য দিলাম যদি আপনি এসি প্রেফার করেন তাই যাতে আগেই সমস্যায় না পড়তে হয়। আর যদি নন এসি হয় তাহলে তো কোন কথাই নাই। তবে এস আলম কিংবা সিল্ক লাইনেও খোঁজ নিতে পারেন।

ঢাকা-চট্রগ্রামের রাস্তার যে অবস্থা তাতে ট্রেন খুবই ভাল এবং আরামদায়ক। এখন আপনি ঠিক করে নিন কখন যাবেন আর আসবেন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০০

মাথা নষ্ট সিপাহি বলেছেন: দন্য বাদ । ২টা ফ্যামিলি সদস্য সংখ্যা ৪ জন+১ বেবি ৩ বছর, চাইসিলাম একটা বারথ কামরায় যাওয়া জাবে কি ? যদি যাওয়া যায় ভারা পড়বে কত ? এসি বা নন এসি সমস্যা নাই।আসার পথে দিনের বেলা আসতে চাই, কেমন কি হবে জানাবেন ?

৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০০

মাথা নষ্ট সিপাহি বলেছেন: ২টা ফ্যামিলি সদস্য সংখ্যা ৪ জন+১ বেবি ৩ বছর, চাইসিলাম একটা বারথ কামরায় যাওয়া জাবে কি ? যদি যাওয়া যায় ভারা পড়বে কত ? এসি বা নন এসি সমস্যা নাই।আসার পথে দিনের বেলা আসতে চাই, কেমন কি হবে জানাবেন ?

৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

ভোরের সূর্য বলেছেন: নন এসি বার্থ ৬৩৫টাকা নিবে আর এসি বার্থ নিবে ১০৯৩টাকা। বার্থ পাওয়া খুবি কষ্টের তাই যাবার ৫দিন আগে টিকিট কাটতে হবে এবং অবশ্যই কমলাপুর থেকে নিবেন আর সকাল সকাল(সকাল ৮টা) এর মধ্যে টিকিট কাউন্টারে উপস্থিত থাকবেন।যাবার সময় সকালে ঢাকা থেকে রওনা দেন তাহলে ট্রেনে দিনের বেলা দেখতে দেখতে যেতে পারবেন। আর দিন থাকতেই চট্রগ্রামে পৌছায় আবার কক্সবাজার রওনা দেন।
চট্রগ্রামে কেউ থাকলে একই ভাবে ফেরার ৫দিন আগেই টিকিট কেটে রাখুন না হলে অনলাইনে টিকিট কাটুন। পরে যাবার সময় ৩০ মিনিট আগে কাউন্টার থেকে মূল টিকিট সংগ্রহ করলেই হবে।

ফেরার সময়ও একইভাবে সকালে কক্সবাজার রওনা দেন তাহলে আশের পাশের পাহারের দৃশ্য দেখতে দেখতে চট্রগ্রাম পৌছায় যাবেন তারপর বিকাল ৩টার ট্রেনে উঠে পড়লেন।

আমার মনে হয় বার্থ না নিয়ে এসি(সিট-৭৩১টাকা)খুব সম্ভবত সুবর্ণতেই ফার্স্ট ক্লাস এসি সিট রয়েছে আর অন্যান্য ট্রেনে নরমাল এসি চেয়ার-৬১০টাকা) তে যাওয়া ভাল কারন বার্থ টা খুব বেশী কঞ্জেস্টেড হয়ে যাবে। আপনার আসল উদ্দ্যেশ্য পূরণ হবে না। একটাই জানালা তাই বাইরের দৃশ্য দেখার সুযোগ কম অথচ বার্থে বসবে ৬জন। তাই নরমাল এসিতে গেলে চারপাশ খোলামেলা আশে পাশের জানালা দিয়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যেতে পারবেন।

ট্রেন বিষয়ে সব কিছু আপনি ওদের ওয়েবসাইটে পাবেন। আপনি নিজেই সাইন আপ করে একটা একাউন্ট খুলে ফেলুন। যাবতীয় তথ্য ওখানেই পাবেন।
https://www.esheba.cnsbd.com/

নীচের লিংকে যাবতীয় ভাড়ার রেট পাবেন।
http://railway.gov.bd/site/page/345be65d-3e02-4988-a594-900330d5548e

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.