![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"উসমান ইবনে আবি শায়বাহ (রহ.)" গাইরে মুকাল্লিদরা কত যায়গায় উনার নামে মিথ্যাবাদী হওয়ার অপবাদ দিয়েছে আল্লাহ মালুম!
.
অথচ বুখারী শরীফে উসমান ইবনে আবী শায়বাহ রহ. থেকে বর্ণিত কমপক্ষে ৩০-৩২টা হাদীস আছে। (যেমনঃ বুখারী শরীফের ৭০,২২৫,২৪৪,৪৮৪,১৩৪২,১৩৫০,৬০২২,৬৬৬৮,৬৭৩৮,৭০০৫ নং হাদীস উনার বর্ণিত)
ইমাম বুখারী রহ. এর পাশাপাশি উনি ইমাম মুসলিম রহ. এরও উস্তাদ, এজন্য উনার বর্ণিত হাদীস আছে মুসলিম শরিফেও।
(যেমনঃ মুসলিম শরিফের ১০৭৩ নং হাদীস উনার বর্ণিত, আরো আছে হয়তো.. কিন্তু আমি বেশি পড়িনি তো তাই একটাই নজরে আসছে)
---
যাইহোক! কথা হচ্ছে উনার বর্ণিত হাদীস মুত্তাফাক আলাইহ হবার পরেও উনি যয়ীফ কিভাবে হতে পারেন?
বড় অদ্ভুত ব্যাপার তো!
এর উত্তর জানতে আমাদেরকে ঘটনার আরেকটু গভীরে যেতে হবে-
উনার সবচে বড় অপরাধ হচ্ছে উনি বিশুদ্ধ সনদে ওমর রা. এবং উবাই ইবনুল কা'ব রা. এর ২০ রাকাত তারাবীহ পড়ার হাদীস বর্ণনা করেছেন। আপনাদের কি মনে হয়? এত বড় অপরাধ কখনো ক্ষমার যোগ্য?
.
আরে ভাই উনি ইমাম বুখারীর উস্তাদ হয়েছেন তো কী হইছে? শুধুমাত্র "হানীফা" শব্দটার সাথে সামান্য সম্পর্ক থাকায় গাইরে মুকাল্লিদ ওরফে লা-মাযহাবী ওরফে আহলে হাদিস গং ইবরাহীম আ.-কে পর্যন্ত ছাড় দেয়নি। আর ইবনে মাসউদ রা. এর ওপর কোন অপবাদটা দিতে বাদ রেখেছে শুনি?
তাহলে ইমাম বুখারীর উস্তায তো সেই তুলনায় খুবই সামান্য!!!
Abdullah Almahmud
©somewhere in net ltd.