![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আনন্দধারা। লিখতে ভালবাসি। ভালবাসি অনলাইনে ঘুরে বেড়াতে।
আর কত!!!
পৃথিবী প্রাণহীন রোবটিক সোফিয়াকে সম্মান দিতে জানে...
কিন্তু জানেনা তনু, আফসানা কিংবা বিউটির মতো প্রাণবায়ু পরিপূর্ন সোফিয়াকে সম্মান করতে !
শাস্তি হিসেবে ধর্ষকের জেল-জরিমানা-বিয়ে নয়.. লিংগ কর্তনই হোক একমাত্র শাস্তি ! আর ধর্ষককে পালাতে সাহায্যকারী আইনকর্মীর ও হোক সম শাস্তির ব্যাবস্থা!
আমাদের দেশের পুলিশ পারেনা এমন কোন কথা নেই, তারা সব পারে, তারা খুনীদের ২৪ ঘন্টার আলটিমেটামে ধরতে পারে, ভয়ংকর সব জঙ্গীদের ধরতে পারে, ব্যাংকচোরদের ধরতে পারে, মলমপার্টি ধরতে পারে... সেখানে ধর্ষনকারী আসামী হিসেবে খুবই সাধারণ, তাও আমাদের দেশের পুলিশ ভাইরা তাদের আর খুঁজেই বের করতে পারে না।
আর আগে যত ধর্ষনই আলোচিত হয়েছে, কোন ধর্ষনেরই বিচার হয়নি, শুধূ প্রতিবছর আলোচিত ধর্ষনের ফাইলই বেড়েছে।
আমাদের মন্ত্রীরা বছরের পর বছর শুধু ট্যাক্স বাড়ায়, সরকারী কর্মকর্তাদের আয় বাড়ায়, ঘুষের টাকার পরিমাপ করে দেয়... কিন্তু একটা মেয়ের সম্মান রক্ষার কোন ব্যবস্থা আর করে না... যদি ২-৩ টা ধর্ষককে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হয়, লাখো ধর্ষকের লিংগ নেতিয়ে যাবে... যারা বলে মেয়েদের পোষাক এর জন্য দায়ী তাদের বলবো ঘরে তোদের মা-বোনও তো থাকে, তারা ঘরে নিশ্চই বোরখা পরে থাকেনা, তাদের দেখেও কি তোদের ঐটা দাড়িয়ে যায়???
দেশ স্বাধীন হয়েছে, ডিজিটাল হচ্ছে, অসুস্থ কিছু মানুষ বাড়ছে, একটু একটু করে সমাজ অসুস্থ হচ্ছে... ও হ্যা... ঘুষখোর পুলিশও বাড়ছে.. প্রতিদিন... প্রতিঘন্টায়.. আর ধর্ষন.. জানেনই তো.. !!!
সুশীল সমাজের ভিত্তি নিয়েও এখন আমার মনে প্রশ্ন জাগে, কে জানে পূর্বে হয়ত তারাও কোন না কোন ধর্ষণ কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি লিপ্ত ছিল। যার ফলাফল আজও আমাদের বহন করতে হচ্ছে !!!
লিখতেও ভয় লাগে, কখন না জানি গলা চিপে ধরে। সত্য কথা গায়ে লেগে যায়, কিন্তু সত্য সামনে থাকলেও তা চলচিত্র হিসেবে দেখতেই আমাদের আজকাল খুব ভাল লাগে।
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৭:৫৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইসলাম থেকে যত দূরে সরবে প্রজন্ম, ততই এসব বাড়তে থাকবে। আইনের প্রয়োগ ছাড়া উপায় নেই...
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২২
ক্স বলেছেন: রোবট সোফিয়ার জন্ম হয় হাজার হাজার কর্মদ্যোগী মানুষের ক্লান্তিহীন গবেষণা আর শ্রমের ফসল হিসেবে - তাই তার এত সম্মান। আর তনু, আফসানা বা বিউটিদের জন্ম হয় অকর্মণ্য অলস পুরুষদের নৈশ বিনোদনের ফলে সৃষ্ট দুর্ঘটনার ফল হিসেবে। জাতি তাই এসব আগাছা পরগাছাদের নিরাপত্তা দিতে উৎসাহিত হয়না বা তারা কোন দুর্ঘটনার তা নিয়ে মাতামাতিতে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৫
নাঈম মুছা বলেছেন: পর্দার প্রতি এত ক্ষোভ কেন? নতুন করে আইন প্রণয়ন করা অর্থহীন। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগেই ধর্ষকদের শাস্তির আইন হয়েছে। নতুন করে এখন আইন প্রণয়নের কোনো প্রয়োজন নেই। এগুলো নিয়ে কথা বহুত কপচানো যাবে। ফলাফল জিরো। সৌদির অন্য বিষয় যতই খারাপ হোক, তাদের দেশে চোর, খুনী ও ধর্ষকদের বিচার খুবই কঠোর ভাবে হয় এবং হচ্ছে। পৃথিবীর কোনো আইন বা সমাজ মেয়েদের শতভাগ নিরাপত্তার বিধান করতে পারেনি এবং পারবেও না। তবে ইসলাম পর্দা ব্যবস্থার মাধ্যমে অনেক অনেক সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে যেটে নিশ্চয়তার পর্যায়ে যে, পর্দা বিহীন থাকলে একটা মেয়ের ধর্ষণের আশঙ্কা যতটা থাকে পর্দার আড়ালে থাকলে সেই আশঙ্কা প্রায় শতভাগ কমে যাবে। এবং পৃথিবীর মধ্যে ধ্বজাধ্বারী রোল মডেল পশ্চিমা দেশগুলোর থেকে সৌদির বছর প্রতি ধর্ষণের হার অনেক অনেক কম। একেবারে নেই বললেই চলে। আর হ্যাঁ, ইসলাম কি মেয়েদেরকেই শুধু পর্দার কথা বলছে? কই নাতো? ছেলেদের ব্যাপারে কি বলা আছে? মেয়েদের ব্যাপারে যা হুশিয়ারি ছেলেদের ব্যাপারেও তার থেকে অধিক হুশিয়ারি। নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে সবকিছু বিচার করুন। ইসলামের মেয়েদের পর্দার বিধান এবং ছেলেদের পর্দার বিধান উভয় সম্পর্কেই বিস্তারিত জানুন সমালোচনার আগে। ধর্ষকদের শাস্তি কি সেটাও জানুন। আশা করি একটা ভালো সমাধানে আসতে পারবেন।