![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বোকাসোকা মানুষ, কঠিন কথা বুঝিনা। মৌলবাদের গুষ্ঠি কিলাই। লিখতে ভাল্লাগে তাই লিখি। যোগাযোগ: [email protected]
চুমকি সাত সকালে সালোয়ার কামিজ পড়ে বুকে ওড়না দিয়ে হেলেদুলে রাস্তার ডান সাইড দিয়ে যাচ্ছিলো। রাস্তার সাইডে ড্রেনের পাশে তিনজন ভদ্র ছেলে বিড়ি ফুঁকছিলো। চুমকিকে দেখে শিষ দিলো, আর কিছু বিচিত্র প্রাণীর ডাক অনুকরণে কিছু শব্দ করলো। চুমকি শুনেও না শুনার ভান করে হেঁটে চলে। তখন ওদের একজন ছুটে গিয়ে চুমকির হাত টেনে ধরে, আর বলে, “ওই মাইয়া! তর ওড়নার তলে কী?” চুমকি হাত মোচড়ায়, ছাড়ানোর চেষ্টা করে, কিন্তু কোনো লাভ হয় না। ছেলেটার হাতে অনেক জোর। এরপর বাকি দুইজনও এগিয়ে আসে, প্রথম বন্ধুকে সাহায্য করার জন্য। ওড়নার নীচে কী আছে- সেটা না দেখিয়ে চুমকি’র আজ ছাড়াছাড়ি নেই।
সবকিছু দেখাটেখা শেষ হলে ছেলেগুলো ছেড়ে দেয় চুমকিকে। চোখের পানি মুছে ফেলে চুমকি আবার হাঁটা শুরু করে। “চুমকি চলেছে একা পথে, সঙ্গী হলে দোষ কী তাতে?...”
বিশেষ দ্রষ্টব্য: প্রিক'শনস্বরুপ, এফিডেভিট করে আমি আমার ব্লগিং স্টাইল পরিবর্তন করলাম। এখন থেকে যৌন সুড়সুড়িওয়ালা মাঝরাতের পাঠকদের জন্যই পোস্ট দিবো। কারো অনুভুতিতে আঘাত পড়বে না, আমার প্রতি ডিবি পুলিশও কোনো আগ্রহ দেখাবে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
আম-আঁটির ভেঁপু বলেছেন:
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫২
বিষাদ সজল বলেছেন: দোস্ত অল্প কথায়তো বেশ ভালো ভাবেই একটা শ্রেণীকে আঘাত করলি । অথচ শিরোনাম পড়ে তো অন্যরকম বুঝেছিলাম ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
আম-আঁটির ভেঁপু বলেছেন: মনটা খুব খারাপ দোস্ত
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২
মিথ্যুক আমি বলেছেন: পড়ার সাথে সাথে ইমান খারাইয়া গেলো। এইবার থিকা ডিবি ধরতে আইলে খারানো ইমান দেখাইয়া দিমু।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: কাপড়া খুলকে দেখলে দুনিয়া।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
ব্লগার রানা বলেছেন: আরে দোস্ত অল্প কথায় বেশ ভালো ভাবেই একটা শ্রেণীকে আঘাত করলি তুই। অথচ শিরোনাম পড়ে তো অন্যকিছু বুঝেছিলাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
আম-আঁটির ভেঁপু বলেছেন: আপ্নে কেডা?
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম,
সোবহানাল্লাহ। আতি উত্তম সিদ্ধান্ত। এই ধরণেই পোষ্টের মাধ্যমে মুসলিমরা জানতে পারবে পর্দার গুরুত্ব কতখানি। খাবার ঢাকা থাকলে কেউ দেখে না, তাই খাবার খাওয়ার লালসাও জাগে না। ঠিক তেমনি মেয়ে মানুষ পর্দায় ঢাকা থাকলে তাকে কেউ দেখে না, তাই লালসাও জাগে না। পর্দা ছাড়া থাকলে তখন সেই মেয়েমানুষকে পুরুষেরা উত্যক্ত করবেই। কারণ পুরুষকে আল্লাহ এভাবেই সৃষ্টি করেছেন। মেয়েরা হচ্ছে খাবারের মত, পুরুষের ভোগ্য বস্তু। আল্লাহ বলেছেন, পুরুষগণের নিকট তাদের স্ত্রীরা শস্যক্ষেত্রের মত। তাই সালোয়ার কামিজ পড়ে বুকে উড়না দিয়ে ঢাকলেই পর্দা হয় না। এমনকি বুরকা পড়লেও পর্দা হয় না, যদি বুরকার উপরে উচু উচু দুদু দেখা যায়, অথবা পায়ের গোড়ালী দেখা যায়, অথবা চোখ দেখা যায়। পুরুষরা স্ত্রীগনের সুন্দর চোখ দেখেও উত্তেজিত হতে পারেন। তাই সহীহ পর্দা করতে হবে যাতে বুরকার উপরে দুদু না ভেসে থাকে, পায়ের গোড়ালী যাতে না দেখা যায় অথবা চোখ যাতে না দেখা যায়। এছাড়া স্ত্রীলোকের কন্ঠস্বরও পুরুষকে উত্তেজিত করতে পারে, তাই মোলায়েম ভাষায় নারী পুরুষের কথা বলাও বন্ধ করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে রাখুন, ঈমান ঠিক রাখুন।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।