নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানবতার মুক্তি দৃশ্যের অপেক্ষায়

স্বপ্ন দেখি

মুক্তির অন্বেষায়

মুক্তির অন্বেষায়

মুক্তির অন্বেষায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম সম্পর্কে অমুসলিমদের ২০টি বিভ্রান্তিকর প্রশ্নের জবাব (ডা: জাকির নায়েক এর লেকচার): পর্ব- ৫

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:২৮

৫.মুসলমানরা মৌলবাদী এবং সন্ত্রাসী

প্রশ্নঃ মুসলমানদের অনেকেই মৌলবাদী ও সন্ত্রাসী কেন?





জবাব

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অথবা ধর্ম সম্পর্কিত কোনো আলোচনা উঠলেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এ প্রশ্নটি মুসলমানদের দিকে ছুঁড়ে মারা হয়। সুপরিকল্পিত এ প্রচার, বিরামহীনভাবে প্রচারের প্রতিটি মাধ্যম থেকে আরো অসংখ্য মিথ্যা ও ভুল তথ্য সহকারে ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে চালানো হচ্ছে। কার্যত এই ধরনের ভুল তথ্য ও মিথ্যা রটনা মুসলমানদেরকে বর্বর হিসেবে চিহ্নিত করা এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষদেরকে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলার জন্যই করা হয়।



ওকলাহোমায় বোমা বিষ্ফোরনের পরে আমেরিকান প্রচার মাধ্যমের মুসলিম বিরোধী প্রচারণার একটি প্রকৃষ্ট নমুনা পাওয়া যায় গেছে। যেখানে এই আক্রমনের নেপথ্যে ‘মধ্যপ্রাচ্যের ষড়যন্ত্র’ কাজ করেছে বলে সংবাদ মাধ্যম গুলোর ঘোষনা করে দিতে এতটুকু দেরী হয়নি। অথচ মূল অপরাধী হিসেবে পরবর্তীকালে যাকে সনাক্ত করা হয়েছে সে ছিল ‘আমেরিকান সশস্ত্র বাহিনীরই একজন সৈনিক’। আসুন এবার সন্ত্রাসবাদ ও মৌলবাদের অভিযোগ দুটি পর্যালোচনা করে দেখি।





ক. মৌলবাদী শব্দটির সংজ্ঞা

মৌলবাদী এমন এক ব্যক্তি যে অনুসরণ ও আনুগত্য করে তার চিন্তা বিশ্বাসের মৌলনীতি ও শিক্ষা সমূহকে। কেই যদি ভালো ডাক্তার হতে চায় তাহলে তাকে জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং কঠোর অনুশীলনী চালাতে হবে ঔষধের মূল কার্যকারীতার ওপর। অন্য কথায় তাকে হতে হবে ঔষধী জগতের একনিষ্ঠ মৌলবাদী। একইভাবে কেই যদি গণিতবেত্তা বা গণিতবীদ হতে চায় তাহলে তাকে জানতে হবে, বুঝতে পারতে হবে এবং একাগ্র মনোযোগে অনুশীলনী চালাতে হবে গণিতের মূল সূত্রে ওপরে। অর্থাৎ তাকে হতে হবে গণিত শাস্ত্রের মৌলবাদী। একইভাবে কেই যদি বিজ্ঞানী হতে চায় তাহলে তাকে জেনে নিতে হবে, বুঝতে হবে এবং গভীর গবেষণায় নিমগ্ন হয়ে অনুশীলনী চালাতে হবে বিজ্ঞানের মৌলতত্ত্ব ও মূল সূত্রগুলোর ওপর। অর্থাৎ তাকে হতে হবে বিজ্ঞান জগতের মৌলবাদী।





খ. সব মৌলবাদী একরকম নয়

সব মৌলবাদীর চিত্র যেমন একই তুলি দিয়ে আঁকা যাবে না। তেমনি ভালো কি মন্দ, হুট করে এরকম কোনো মন্তব্যও করা যাবে না। যে কোনো মৌলবাদীর শ্রেণী বিন্যাস নির্ভর করে তার কাজ ও সে কর্মে জগত নিয়ে। একটি মৌলবাদী ডাকাত বা চোর সমাজের জন্য ক্ষতিকর সুতরাং সে অনাকাঙ্খিত। অপরদিকে একজন মৌলবাদী চিকিৎসক সমাজের জন্য কল্যাণকর এবং শ্রদ্ধা ও সম্মানের পাত্র।





গ. একজন মৌলবাদী মুসলিম হতে পেরে আমি গর্বিত

আমি একজন মৌলবাদী মুসলিম। আল্লাহর অসীম কৃপায়-জানি, বুঝি এবং চেষ্টা করি ইসলামের মুলনীতি সমূহকে অনুশীলন করতে। আল্লাহতে সমর্পিত কোনো একজন মৌলবাদী মুসলিম আখ্যায়িত হতে আদৌ লজ্জিত হবে না। একজন মৌলবাদী মুসলিম হতে পেরে আমি গর্বিত এবং নিজেকে ধন্য মনে করি কারণ আমি জানি ইসলামের মৌলনীতি সমূহ বিশ্বমানবতার জন্য শুধুই কল্যাণকর। পৃথিবীর জন্য তা আশির্বাদ স্বরুপ। ইসলামের এমন একটি মূলনীতি খূঁজে পাওয়া যাবে না যা বিশ্বমানবতার জন্য ক্ষতিকর অথবা সামগ্রীকভাবে মানুষের স্বার্থের প্রতিকূলে।



অনেক মানুষই ইসলাম সম্পর্কে তাদের মনে অসংখ্য ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে এবং ইসলামের কিছু কিছু শিক্ষাকে অযৌক্তিক ও অবিচারমূলক বলে আখ্যায়ীত করে। এটা ইসলাম সম্পর্কে তাদের অশূদ্ধ ও অপ্রতুল জ্ঞানের কারণে।



কেই যদি মুক্তবুদ্ধি মুক্তমন ও ন্যায়পরায়ন মনোবৃত্তি নিয়ে ইসলামের শিক্ষা সমূহকে সূক্ষ্মভাবে বিচার বিশ্লেষণ করে দেখেন, তাহলে তারপক্ষে একথা অস্বীকার করার কোনো উপায় থাকবে না যে, ইসলাম ব্যক্তির স্বতন্ত্র পর্যায়ে অথবা সমাজের সামগ্রীক পর্যায়ে -মানবতার জন্য অফুরন্ত কল্যাণের এক অমিয় ঝর্ণাধারা।





ঘ. মৌলবাদ শব্দটির আভিধানিক অর্থ

ওয়েবেষ্টারস ডিকশনারী অনুযায়ী “ফান্ডামেন্টালিজম” ছিল একটি আন্দোলনের নাম। যা বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে আমেরিকার প্রোটেস্ট্যান বাদীরা গড়ে তুলেছিল। এটা ছিল আধুনিকতাবাদীদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া এবং বাইবেলের নির্ভুল হওয়ার স্বপক্ষে কঠিন চাপ প্রয়োগ। তা শুধু বিশ্বাস ও শিক্ষার ক্ষেত্রেই নয়- সাহিত্য ও ঐতিহাসিক তথ্যাদির ক্ষেত্রেও। বাইবেলের ভাষা, আক্ষরিক অর্থেই তাদের গড় এর-এভাবে ‘মৌলবাদ’ এমনই একটি শব্দ যা প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবহৃত হয়েছিল খ্রীস্টানদের একটি দলের জন্য যারা বিশ্বাস করতো ‘বাইবেল’ কোনো ধরনের ভুল ভ্রান্তিহীন, আক্ষরিক ভাবেই আল্লাহর কথা।



অক্সফোর্ড ডিকশনারীতে বর্ণিত ‘ফান্ডামেন্টালিজম’-এর অর্থ- যে কোনো ধর্মের মৌলিক শিক্ষাসমূহকে কোনো শৈথীল্য বরদাস্ত না করে কঠোর অনুশীলন, লালন ও পালন করা। বিশেষ করে ইসলামের।



আজ যখনই কেউ ‘মৌলবাদ’ শব্দটি ব্যবহার করে তার ভাবনায় চলে আসে এমন একজন মুসলমান যে সন্ত্রাসী।





ঙ. প্রত্যেক মুসলমানের সন্ত্রাসী হওয়া কাম্য

প্রত্যেক মুসলমানের সন্ত্রাসী একজন সন্ত্রাসী তো হওয়া উচিত। সন্ত্রাসী তো তাকেই বলে যে ত্রাস বা আতঙ্কের সৃষ্টি করে। যখনই কোনো ডাকাত একজন পুলিশকে দেখে- সে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। অর্থাৎ একজন পুলিশ ডাকাতের জন্য ‘সন্ত্রাসী’। এভাবেই চোর-ডাকাত, ধর্ষণকারী, বদমাশ তথা সমাজ বিরোধী সকল দুষ্কৃতকারীর জন্য একজন মুসলমানকে আতঙ্ক সৃষ্টিকারী সন্ত্রাসী হতে হবে। যখনই সমাজ বিরোধী কোনো বদমাশ একজন মুসলমানকে দেখবে সে যেন আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।



এ ব্যাপারে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে, ‘সন্ত্রাসী’ শব্দটি সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয় এমন এক লোকের জন্য যে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি করে। কাজেই একজন সত্যিকারের মুসলমান সন্ত্রাসী হবে অপরাধীদের জন্য-নিরীহ সাধারণ জগণের নয়। বস্তুত একজন মুসলমানকে হয়ে উঠতে হবে নিরীহ জনসাধারনের সামনে শান্তি ও নিরাপত্তার অবলম্বন।





চ. একই ব্যক্তিকে একই কাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন নাম দেয়া হয়েছে- সন্ত্রাসী এবং দেশ প্রেমিক

ইংরেজদের গোলামী থেকে ভারত যখন স্বাধীনতা অর্জন করল তখন ভারত-মুক্তির অসংখ্য যোদ্ধা যারা গান্ধীবাদী অহিংসার পথকে সমর্থন করেনি। ব্রিটিশ সরকার তাদেরকে ‘সন্ত্রাসী’ লেবেল লাগিয়ে দিয়েছিল। সেই একই ব্যক্তিত্বদের ভারতীয়রা সম্মানিত করেছে। আর সেই একই কর্মকান্ডের কজন আখ্যা দিয়েছে ‘দেশ প্রেমিক’।



এভাবেই দুটি ভিন্ন ভিন্ন নাম দেয়া হয়েছিল একই লোকদেরকে একই কর্মকান্ডের জন্য। এক শ্রেণী যেখানে তাকে বলেছে একজন ‘সন্ত্রাসী। সেখানে অন্য শ্রেণী তাকে বলেছে ‘দেশ প্রেমিক’। যারা বিশ্বাস করত ইংরেজদের অধিকার ছিল ভারত শাসন করার তারা তাদেরকে সন্ত্রাসী বলত। আর যারা বিশ্বাস করত ইংরেজদের কোনো অধিকার নেই ভারত শাসন করার, তারা তাদেরকে বলত ‘দেশ প্রেমীক’ এবং ‘মুক্তিযোদ্ধা’। কাজেই বিষয়টা হালকা করে গুরুত্বহীনভাবে দেখার কোনো উপায় নেই। কারো ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করার আগে ভালো করে শুনে নিতে হবে উভয় পক্ষের যাবতীয় বক্তব্য। অবস্থা ও প্রেক্ষিতের পর্যালোচনা করতে হবে। ব্যক্তির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে তারপর বিচার করা যেতে পারে। এবং তারপর প্রশ্ন আসবে চূড়ান্ত মন্তব্যের।





ছ. ইসলাম মানে শান্তি

ইসলাম শব্দের উৎপত্তি ‘সালাম’ থেকে। এর অর্থ শান্তি। একটা শান্তির জীবন ব্যবস্থা। যার মৌলিক নীতি সমূহ তার অনুসারীদের শিক্ষা দেয় গোটা পৃথিবীতে শান্তির শ্লোগান উচ্চকিত করতে এবং তা অর্জিত হলে তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে।



প্রতিটি মুসলিম মৌলবাদী হবে। তাকে নিষ্ঠার সাথে অনুসরণ করতে হবে শান্তির জীবন বিধান ইসলামের মৌলিক শিক্ষা সমূহের। তাকে মূর্তিমান আতঙ্ক ও সন্ত্রাসী হয়ে উঠতে হবে সমাজ বিরোধী দুষকৃতিকারীদের সামনে। যাতে সমাজে ন্যায়পরায়ণা, সুবিচার ও শান্তি-শৃঙ্খলা দিন দিন বৃদ্ধি পায়- বজায় থাকে।



পর্ব-১: প্রশ্নঃ ইসলাম একজন পুরুষকে একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি দেয় কেন? অথবা ইসলামে বহু-বিবাহ অনুমোদিত কেন?

পর্ব-২: প্রশ্নঃ একজন পুরুষ যদি একাধিক স্ত্রী রাখার অনুমতি পায়, তাহলে ইসলাম একজন নারীকে কেন একাধিক স্বামী রাখতে নিষেধ করে?

পর্ব-৩: প্রশ্নঃ ইসলাম পর্দার আড়ালে রেখে নারীদেরকে কেন অবমূল্যায়ন করেছে?

পর্ব-৪: প্রশ্নঃ ইসলামকে কিভাবে শান্তির ধর্ম বলা যাবে যেখানে তা প্রচার ও প্রসার হয়েছে তলোয়ারের মাধ্যেমে?





মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১০/-৪

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৪

জিনাত বলেছেন: যুক্তি আছে .....বাস্তবায়নের জন্য অটল প্রহরীর সংখ্যা তো নগণ্য

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৮

মুক্তির অন্বেষায় বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬

জিনাত বলেছেন: যুক্তি পূর্ণ বটে

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:০৯

মুক্তির অন্বেষায় বলেছেন: হুমম।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

পথহার২১ বলেছেন: অতন্ত প্রহরীদের কে নিজ উদ্যেগে জেগে উঠতে হবে এবং মানুসকে জাগাতে হবে।এ পথে অনেক বাধা আসবে কিন্তু তা মারিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৯

মনজু মজুমদার বলেছেন: জাকির নায়েক এর পিস টিভির ক্রস ফায়ার আর ট্রুথ এক্সপোসড এর রীতিমত ভক্ত আমি ,আপনাকে ধন্যবাদ+++

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:১৪

মুক্তির অন্বেষায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

শুভ৭৭ বলেছেন: মৌলবাদী ও সন্ত্রাসী বললে মুসলমানদের সহজে ঘায়েল করা যায়। তাই এই অপপ্রচার অব্যাহত আছে, ছিল, থাকবে।

তবে 'লাদেন' যখন ১/১১ এর ঘটনায় 'টুইন টাওয়ার' ও তথাকথিত ইহুদি হত্যার জন্যে হামলাকারীদের প্রশংসা করে তখন তার ধর্ম ইসলাম সম্পর্কে বিশ্ববাসীর ধারণা খারাপ হতে বাধ্য ( লাদেন, তার বক্তব্য পশ্চিমার 'bogus boo' ও হতে পারে।আসলেই লাদেন এগুলো বলেছেন কিনা?)।

আসলে 'জিহাদ' এর প্রকৃত জ্ঞান না থাকায় কিছু মুসলিম যুবক বিপথে যায়। আমাদের দেশে JMB এর সদস্যেরা বোমাবাজি, বিচারকদের আক্রমণ করে কথিত জিহাদের মাধ্যমে ভয়াবহ সন্ত্রাসের জন্ম দিয়েছে।

ইসলাম সম্পর্কে নূনত্যম জ্ঞানের অভাব আর কিছু উগ্রপন্থী লোক এর জন্য দায়ী।

জ্ঞান অর্জন, সর্বশ্রেষ্ট জিহাদ- নিজের কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ , ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসাবে নেয়া এবং পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে কোরান ও সুন্নাহকে অনুসরণের মাধ্যমে মুসলমানেরা আবার বিশ্বকে শাসন করতে সমর্থ হবে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:১৬

মুক্তির অন্বেষায় বলেছেন: জ্ঞান অর্জন, সর্বশ্রেষ্ট জিহাদ- নিজের কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ , ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসাবে নেয়া এবং পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে কোরান ও সুন্নাহকে অনুসরণের মাধ্যমে মুসলমানেরা আবার বিশ্বকে শাসন করতে সমর্থ হবে।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

আমিই রূপক বলেছেন: যে কোন কিছু শুরু করা কষ্টকর। তাতে বাধা আসে। ইসলামের প্রাথমিক যুগেও বাধা এসেছে। এখনও আসছে। বাধা অতিক্রম করতে পারলে সফলতা আসবেই। ইসলামের উদ্দেশ্য কখনওই খারাপ নয়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:১৬

মুক্তির অন্বেষায় বলেছেন: সহমত।

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৫০

জেমসবন্ড বলেছেন:

জ্ঞান অর্জন, সর্বশ্রেষ্ট জিহাদ- নিজের কুপ্রবৃত্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ , ইসলামকে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসাবে নেয়া এবং পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে কোরান ও সুন্নাহকে অনুসরণের মাধ্যমে মুসলমানেরা আবার বিশ্বকে শাসন করতে সমর্থ হবে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৫৪

মুক্তির অন্বেষায় বলেছেন: শিগগীরই মুসলমানদের হুশ ফিরবে ইনশাআল্লাহ।

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৩:৫১

তন্ময় ভট্টাচার্য বলেছেন: আমার মনে হয় যার পরাজয় হয় সে সন্ত্রাসী হিসাবে প্রমাণীত হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.