|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অগ্নির
আমি ছিন্নমস্তা চন্ডী, আমি রণদা সর্বনাশী, আমি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি ।।
ব্লগার অপূর্ন -র পোস্টে করা কমেন্টটা কিছুটা এডিট করে পোস্ট আকারে রাখার প্রয়োজন মনে করলাম । যারা বেহায়া নারীদের পাল্লায় পড়ে ধর্ষন করতে 'বাধ্য' হইতেছেন , তাদের জন্য এই পোস্ট । আর যারা এইসব নির্লজ্জ বাস্টার্ডদের কথায় হতবাক হয়ে গেছেন , তারাও পড়তে পারেন ।
আমার মনে হইতে শুরু করছিল পুরুষ জাতি পুরাপুরি পার্ভার্টে পরিনত হইছে । তাদের মধ্যে আর আত্মসম্মানবোধ বলে কিছু অবশিষ্ট নাই থাকলে নিজেদের এইভাবে ধর্ষক বলে প্রচার করতে পারতনা । আমার ভাইদের ধন্যবাদ, প্রতিবাদ করে পুরুষজাতির সম্মান রক্ষা করার জন্য । অন্যকে সম্মান দিলেই কেবল নিজে সম্মান পাওয়া যায় ।
এবার কিছু কথা বলি , ওইসব পুরুষ নামধারী বাস্টার্ডদের দেয়া যুক্তির নমুনা ।
অনেক পুরুষই যে কথাটা বলছেন তা হল,
শালীন পোষাক পড়লে সমস্যা কি ? :
কয়েকমাস আগে খবরে পড়ছিলাম, একটা গরুকে রেপ করা হইছে । আমি বলি কি, গরুটাকে নগ্ন রাখার দরকার কি ছিল ? জানি গরুকে কেউ কাপড়-চোপড় পরায় না । কিন্তু পরাইলে সমস্যা কি ? আছে কোন সমস্যা ? পরাইলে হয়ত রেপ হইত না । হয়ত রেপিস্ট ভাবত এইটা কোন স্পেশাল গরু । হয়ত । ট্রাই করতে সমস্যা কি ?
মাদ্রাসার এক হুজুর বাচ্চা ছেলেদের রেপ করেন । বাচ্চা ছেলেগুলাকে বোরখা পরানো হয়না কেন ? জানি ছেলেদের বোরখা পরানো হয়না । কিন্তু হইলে সমস্যা কি ? ছেলেদের বোরখা পরা নিষিদ্ধ তো না ! সমস্যা আছে কোন ?
শালীন পোষাক পরলে কোন সমস্যা নাই । কিন্তু সমস্যাটা হল, ধর্ষকের জন্য সেই পোষাক কখনই যথেষ্ট শালীন হবেনা ।
সমস্যাটা হল, আপনারা আসল সমস্যাটাই ধরতে পারতেছেন না । ভিক্টিমের দোষ আছে কিনা এটা খোঁজার মানেই হইল অপরাধীর অপরাধ জাস্টিফাই করার সুযোগ । এইভাবে যদি হিসাব করেন তাহলে দুনিয়ার যাবতীয় অপরাধকে আপনারা জাস্টিফাই করতে পারবেন । কারন কোন মানুষই নিখুঁত না । ভিক্টিমের কিছু না কিছু দোষ পাওয়া যাবেই । ঠিক কতবড় অপরাধ করলে একটা মানুষকে ধর্ষন করা জায়েজ ?
সমস্যাটা হল, অপরাধীর কাজকর্মকে আপনি নিয়ন্ত্রন করার চেষ্টা করতেছেন ভিক্টিম কে উপদেশ বা শাস্তি দিয়ে । চুরি করছে কুদ্দুস, আপনি মাইর দিলেন ইউনুসরে, কারন ইউনুস চুরি করার মত জিনিষ পকেটে নিয়ে ঘুরতেছে । সে সাবধান হইলনা কেন ? মজার ব্যাপার ! ইউনুসের জিনিষও চুরি গেল, মাইরও সে খাইল । কুদ্দুসকে সবাই মুখে মুখে ভর্ৎসনা করে ছেড়ে দিল (না না কাজটা খুব খারাপ হইছে কুদ্দুসের শাস্তি হওয়া দরকার, কিন্তু আগে ইউনুসরে মারো ) । কুদ্দুস কেন আবার চুরি করবেনা ?
ধর্ষন একটা ক্রাইম । যেমন কাউকে খুন করা । আপনি একটা মানুষকে খুন করতে পারেন কোন যুক্তিতে ? কোন যুক্তি দিয়েই একটা ক্রাইমকে জাস্টিফাই করা যায়না । এমনকি একটা ক্রাইমের পরিবর্তেও আপনি আরেকটা ক্রাইম করতে পারেননা । আপনার প্রতি ক্রাইম হলে আপনি আদালত বা আইনের সাহায্য নেবেন । বদলা নিতে আরেকটা খুন করতে পারবেননা । এটাই সভ্য সমাজের নিয়ম । অশালীন পোষাক পড়া মেয়েরা কার প্রতি ক্রাইম করতেছে ?
আমি অশালীন পোশাক সমর্থন করিনা । কিন্তু এটাকে কুসংস্কৃতি বলা যায়, বড়জোর সামাজিক অনাচার । এটা কোন ক্রাইম নয় । কুসংস্কৃতিকে সচেতনতা আর নৈতিক শিক্ষা দিয়ে ডিফেন্ড করতে হবে । ধর্ষন বা ইভটিজিং করে নয় ।
যারা বলেন, একজায়গায় পর্দাশীল আর বেপর্দা ২ টা মেয়ে থাকলে কুনজর পড়বে বেপর্দা মেয়েটার উপর, তারা জবাব দিয়া যান, সাজিয়া আফরিন একজন হিজাবী মেয়ে ছিলেন । এত বেহায়া মেয়েলোক চারপাশে থাকতে, ধর্ষক তার দিকে দৃষ্টি দিল কেন ?
পর্দানশীন 'ইসলামী' দেশে ধর্ষন হয়না : সত্য । কারন ধর্ষনের সংজ্ঞা হইল, একজনের মত ছাড়াই তার সাথে জবরদস্তি যৌন সংসর্গ স্থাপন করা । আর যেই দেশে 'মেয়েদের মত' জাতীয় কোন বস্তুরই স্বীকৃতি নাই , সেই দেশে ধর্ষন হবে কিভাবে ? যেই দেশে কেউ ধর্ষনের অভিযোগ করতে গেলে তারে জেনা করার অভিযোগে দোররা মারা হয়, তাদের ধর্ষনের রিপোর্ট কম হবেনা তো কি সুইজারল্যান্ডে হবে ?
যাদের দেশে ধর্ষনের রেকর্ড এত কম, তাদের দেশে ভয়ে অন্যান্য দেশ নিজেদের নারীকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিছে ।
আচ্ছা , মুখতার মাই যেন কে ?
অশালীন মেয়েদের কারনে ভদ্র নিরীহ মেয়েরা ধর্ষিত হয় : আহহা ! ধর্ষকরা অত খারাপ না । কিন্তু সারাক্ষন অশ্লীল পোষাক পরা মেয়ে দেখতে বাধ্য হয় । আর তাদেরকে না পেয়ে নিরীহ মেয়েদের উপর হামলা চালায় । ভালো কথা, তো তারা পর্ণ দেখা বন্ধ করেনা কেন ? ধরে নেই, আপনি দেশের যাবতীয় মেয়েকে (২ বছরের বাচ্চাকেও) হিজাব পরায় দিলেন । তবুও ধর্ষকরা এই যুক্তিটি দিতে পারবে । কারন তখনও তারা পর্ণ দেখবে । পর্ণ তো আপনি খুঁজে বের করেই দেখেন, নাকি ? এটা কেউ আপনাকে দেখতে বাধ্য করেনা ।
। আচ্ছা, এত্ত এত্ত বেহায়া বেশরম মেয়ে, যারা কিনা নিজেদের ইজ্জত লুটায় দেওয়ার জন্য অস্থির, তারা থাকতে ধর্ষকদের নিরীহ মেয়েদের উপর ঝুঁকি নিয়ে জবরদস্তি করার দরকারটা কি ? একান্তই যদি এমন বেহায়া মেয়েও না পায়, তাইলে যৌনকর্মীও আছে এই দেশে । ক্রাইম করার দরকার পরে কেন ?
খলের যুক্তির অভাব হয়না ।
একহাতে তালি বাজেনা : বিশেষ করে ইভটিজিং জাতীয় যৌন নিপীড়নের ক্ষেত্রে অপরাধীকে বাচাতে এ কুযিক্তিটি দেয়া হয় । একহাতে তালি বাজেনা সত্য । কিন্তু অপরাধ একতরফাভাবে করা যায় । আপনি যখন ছিনতাই করেন একহাতেই তালি বাজে । যখন ডাকাতি করেন, চুরি করেন, খুন করেন, এক হাতেই তালি বাজে । নির্যাতিতর দোষ আছে কিনা এটা খুঁজতে যাবার মানে কি ? মানে হল নির্যাতনকারীর অপরাধ কম করে দেখানো ।
কোন পতিতাকে যৌন নির্যাতন, কিংবা ধর্ষন করা কি জায়েজ ?
আমার ডান্ডা খারায় যায় আমি কি করমু : কয়েকজন ধার্মিক মনোভাবাপন্ন ব্লগার এটি বলেছেন । এটা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া । আপনি যদি মেয়েদের সালওয়ার কামিজে দেখে অভ্যস্ত হন তাহলে জিন্সে দেখে আপনার 'খারায়' যেতে পারে । যদি বোরখা দেখে অভ্যস্ত হন, সালওয়ার কামিজে দেখে আপনার 'খাড়ায়' যেতে পারে । আর যদি মেয়েদের না দেখতে অভ্যস্ত হন তবে আশেপাশে কোন মেয়ে আছে এই চিন্তাতেও আপনার 'খারায়' যেতে পারে । এমতাবস্থায় আপনার ধর্ম আপনাকে যে নির্দেশ দিয়েছে তাই করবেন । বাড়ি গিয়ে অজু করে নামাজ পড়বেন ।
কারন বেপর্দা বেহায়া মেয়েলোকের সংখ্যা পৃখিবীতে কমার কোন চান্স নাই । কিন্তু আপনাকে তো বেহেশতে যাইতেই হবে, তাই না ?
ছিলা কলা ও মাছি তত্ব : এইটাও অত্যন্ত ধার্মিক কিছু মানুষের বক্তব্য । কেউ গায়ে পেট্রল লাগায় ঘুরলে আগুনের কি দোষ ? অথবা , ছিলা কলায় মাছি তো বসবেই । আচ্ছা ধরেন, গে-রা বাচ্চা ছেলে দেখলে লোভ সামলাইতে পারতেছেনা । তাদের আগুন দাউদাউ করে জ্বলে উঠতেছে । কি করবেন ? ছেলেদের বোরখা পরাইতে শুরু করবেন ? ছেলেদেরও তো ফুটা আছে । তো ধর্ষক গে-দের হাত থেকে বাঁচার জন্য ঠিক কি ধরনের ব্যবস্থা নিবেন আপনারা ?
ভালো কথা , আমাদের দেশের ৯০ ভাগ পুরুষ মাঝরাস্তায় সবার সামনে উলঙ্গ হয়ে যায় । আপনার কি মনে হয় কেন তাদের ছিলা কলায় মাছি বসেনা ?
উত্তেজিত ছেলে বনাম ক্ষুধার্ত হায়না : এ যুক্তিটিও কেউ কেউ দিয়েছেন । তাদের বক্তব্য, ছেলেদের ব্যাপক উত্তেজনা দিয়ে তৈরী করা হইছে । তারা ক্ষুধার্ত হায়না । মেয়েদের চাইতে তাদের উত্তেজনা অনেক বেশী । কাজেই তারা নিজেদের সামলাইতে পারেনা । আর যাদের এমন হয়না তারা নাকি পুরুষই না ।
মজার ব্যাপার হল, মধ্যপ্রাচ্যে এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশে মেয়েদের খৎনা করার কারন হিসেবে ঠিক এর বিপরীত যুক্তি দেয়া হয় । মেয়েদের যৌন উত্তেজনা বেশী বলে তা দমিয়ে রাখতে যৌনাঙ্গের মূল অংশটাই কেটে ফেলা । তো হতেই পারে আমাদের দেশে হয়তো উল্টাটাই সত্যি । সেক্ষেত্রে একই যুক্তি অনুসারে তাদের উচিত হবে নিজেদের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলা । আমরা মেয়েরা নাহয় উত্তেজনাহীন ভদ্র সভ্য পুরুষ দিয়াই কাজ চালায় নিব ।
সমস্যাটা আপনার হইলে ব্যবস্থাও তে আপনাকেই নিতে হবে, তাইনা ? অন্যকে গাড়ী চড়তে দেখে আপনের কষ্ট হইলে আপনে তার গাড়ী চুরি করতে পারেননা , তাকে গাড়ী চড়তে বাধা দিতেও পারেননা । নিজে গাড়ি কিনেন । অথবা আপনি নিজেই বাইরে বের হওয়া বন্ধ করেন ।
যেসব পুরুষ মেয়ে দেখলে ধর্ষনের ইচ্ছা (অথবা ইভ টিজিং এর ইচ্ছা) সামলাতে পারেননা , তারা অন্তপুরবাসী হন । কারন বেহায়া মেয়েলোক দুনিয়াতে কমবেনা....ইশশ...কিন্তু আপনাকে তো পরকাল নষ্ট করলে চলবেনা...তাই না ?
নিজের পরকাল বাঁচাতে আকুল ধর্ষকরা দুই চোখ ঢাকা বোরখাও পরতে পারেন ।
নারীরা অশালীন পোশাক পরবে ক্যান: কিছু পুরুষ কোনোভাবেই নারীকে খারাপ পোষাকে দেখতে চাননা । আপনার মনে হতেই পারে, এটা তো খারাপ কথা নয় । তাদের পোস্ট দেখে যে কারো মনে হওয়াটা স্বাভাবিক, আমাদের দেশীয় পুরুষরা অত্যন্ত শালীনতাপ্রিয় । এটি ভালো । আমিও সমর্থন করি । কিন্তু কিছুতেই ভেবে পাইনা, তাইলে তারা খুঁজে খুঁজে পর্ণ দেখে কেন ? রাস্তাঘাটে বেহায়া মেয়েলোক এসে পড়লে না হয় আপনি দেখতে বাধ্য হন, ফলে আপনার ইহকাল পরকাল হুমকীর মুখে পড়ে । কিন্তু নেটে তো একটা ফিল্টার লাগানোই যথেষ্ট । তা দূরে থাক, আপনি আরো সার্চ করে করে খুঁজে বের করেন । বাংলাদেশ থেকে পর্ণ খোঁজার হার কেমন, তা ওয়েবে সার্চ করে দেখতে পারেন । তাও বাদ দেই, এই সামু ব্লগেই হট ভিডিও চেয়ে যারা ইমেইল এর সারি দিয়েছিলেন, তাদের অনেককেই দেখি শালীন পোশাকে মেয়ে দেখতে ভীষন আগ্রহী । হিপোক্রেটস !
যেই দেশের ৯০ভাগ পুরুষ রাজপথে উলঙ্গ হয়ে প্রশ্রাব করে , যেই দেশে ৯০ভাগ পুরুষ ইন্টারনেটে ঢোকে পর্ণ খুঁজতে, তাদের মুখে শালীনতার কথা মানায়না ।
আমাদের দেশের মেয়েরা এখনও অনেক ভদ্রভাবে চলাফেরা করে । প্রচুর মেয়েরা হিজাব , বোরখা পরছে । কিন্তু একতরফা মার খেতে খেতে তারা আর এত ভদ্র থাকবেনা । সেদিন আর দূরে নেই যখন মেয়েরা রাস্তায় ব্লেড হাতে চলাফেরা করবে । মরিয়া হয়ে হয়ত তারা একযোগে আক্রমন করতে শিখে নেবে । সেদিন আপনার সবেধন নীলমনি পুরুষাঙ্গটি বাঁচাতে পারবেন তো ? আপনাদের যে ওই একটিই সম্বল পৃথিবীতে ।
-----------------------------------------------------------------------
যারা বাংলা কথা বুঝেও না বুঝার ভান করে আলোচনাকে অন্যপথে নিতে চায়, তাদের জন্য একটি সংযুক্তি :
আমার পোস্টের উদ্দেশ্য: ভিক্টিমের প্রতি নেগেটিভ মানসিকতার বদল ।
কেন ? : কারন তাতে মানুষ অপরাধীর অপরাধ হালকাভাবে দেখতে শুরু করে । ভিক্টিমের প্রতি নয়, অপরাধীর প্রতি সহানুভূতি জন্মায় ।
ফলে ? : এই সহানুভূতির ফলে অপরাধীর কঠোর শাস্তির দাবী থেকে সরে আসে । উল্টো ভিক্টিমকে শাস্তি দিতে চায় ।
এবং ? : ভয়ে ভিক্টিম রিপোর্ট করতে চায়না । কথনো সে নিজেও অপরাধবোধে ভুগে এমনকি আত্মহত্যা করে ।
অতএব ? : অপরাধীকে আইনগতভাবে দিতে হবে কঠোর শাস্তি (অর্থাৎ পুরুষত্বহীন করা এবং মৃত্যুদন্ড ) । সামাজিকভাবে করতে হবে চরম ঘৃণা এবং বয়কট । তাতে করে পোটেনশিয়াল ধর্ষকামীরাও হবে সাবধান ।
১৩৭ টি 
+৫৩/-০ ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
অগ্নির বলেছেন: ধন্যবাদ দায়িত্ববান নাগরিক , পোস্ট পড়ার জন্য ।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এস সবে তাই হই প্রতিবাদি সোচ্চার
সম্মান ধুলুয় লুটে লজ্জায় বাংলার
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
অগ্নির বলেছেন: হ্যাঁ, প্রতিবাদী হোন ।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
অগ্নির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু ।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
ঘর কুনো বলেছেন:
পর্ণ দেখা ভালো। যারা পর্ণ দেখে তারা ধরতে গেলে সোসাইটি সেইভ করছে। পর্ন দেখা আর ধর্ষন এক জিনিস না।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
অগ্নির বলেছেন: তাই নাকি ? কিভাবে বলেন তো ? অশালীন পোষাকে মেয়েদের দেখে দেখেই নাকি পুরুষ নিরীহ মেয়েদের আক্রমন করে ! তা পর্ণে বুঝি মেয়েরা বোরখা পড়ে থাকে ?
পর্ন দেখা আর ধর্ষন এক জিনিষ আমি কোথায় বলছি ? চোখের মাথা খাইছেন পর্ণ দেখতে দেখতে !
পর্ণ দেখা বেশ ধার্মিক ব্যাপার দেখা যায় 
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
ঘর কুনো বলেছেন:
এতই যদি সাহসী হতেন তাহলে আর পোস্ট মডারেট করে রাখতেন না। আবাল। বড় বড় কথা কয় আবার ভয় পায়।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
অগ্নির বলেছেন: উরিব্বাস ! কি ডায়ালগ ! তা এখন তো আর মডারেটেড নাই । আপনার যুক্তি দেন ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
অগ্নির বলেছেন: আপনে এত কষ্ট পাইলৈন কিসে তা কিন্তু বুঝলামনা । পর্ন দেখা বন্ধ হয়ে যাবে ভেবে ভয় পাইছেন নাকি 
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আমি যদি রাত বারোটার সময় হাফ পান্ট আর গেঞ্জি গায়ে রাস্তায় একা বেরোতে পারি তবে একটা মেয়ে মেয়ে কেন বেরোতে পারবে না ?ছেলে দের মতো মেয়েরাও কি দেশের নাগরিক নন ?"দিল্লির রাজপথে একটি স্লোগান ।
"বুঝতে হবে, নারীকে মাথায় তুলে নিও না, পায়ের তলায় রেখো না, রাখো পাশে। শেখো, জানো, বোঝো— একটি মেয়েও তোমার মতো মানুষ, সে সব পারে।"-তিলোত্তমা মজুমদার
‘ইস্পাতের যোনি নিয়ে জন্মাব এ বার। নিপীড়ন সইতে না পেরে নিজের জীবন নেব না আমি। লড়ব। থানা যদি অভিযোগ না নেয়,
মহল্লা আর গ্রামের লোক এনে ঘিরে ফেলব থানা। যে পার্টি হিংসার দায়ে দোষীদের দাঁড় করায়, তাদের
বয়কট করব। ত্যাগ করব তাদের, যারা নারীর প্রতি হিংসাকে আচরণে ভাষায় লেখায় সমর্থন করে।’-অনিতা অগ্নিহোত্রী
আমরা মন্দির ,মসজিদ ,গির্জা তে গিয়ে দেবতার উদ্যেশ্যে চুম্বন করি ।কিন্তু নিজের প্রেমিকা কে প্রকাশ্যে চুম্বন করতে পারি না ।আমরা বড্ড সভ্য জাতি ।তাই আমাদের দেশে প্রকাশ্যে পুলিশ ,মন্ত্রীরা ঘুষ নেয আমরা চুপচাপ দেখি ,নৈতিকতার স্বনিযুক্ত ট্রাফিক পুলিশদের সেই সময় দেখা যায় না ।
"প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া এই দেশে অপরাধ
ঘুষ খাওয়া কখনই নয়"-নচিকেতা
" যেই দেশের ৯০ভাগ পুরুষ রাজপথে উলঙ্গ হয়ে প্রশ্রাব করে , যেই দেশে ৯০ভাগ পুরুষ ইন্টারনেটে ঢোকে পর্ণ খুঁজতে, তাদের মুখে শালীনতার কথা মানায়না ।"-ব্লগার অগ্নির ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
অগ্নির বলেছেন: ধন্যবাদ সিদ্ধার্থ. । আপনার নিজের এ ব্যাপারে বক্তব্য কি ?
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আমি যদি রাত বারোটার সময় হাফ পান্ট আর গেঞ্জি গায়ে রাস্তায় একা বেরোতে পারি তবে একটা মেয়ে মেয়ে কেন বেরোতে পারবে না ?ছেলে দের মতো মেয়েরাও কি দেশের নাগরিক নন ?"দিল্লির রাজপথে একটি স্লোগান ।
"বুঝতে হবে, নারীকে মাথায় তুলে নিও না, পায়ের তলায় রেখো না, রাখো পাশে। শেখো, জানো, বোঝো— একটি মেয়েও তোমার মতো মানুষ, সে সব পারে।"-তিলোত্তমা মজুমদার
‘ইস্পাতের যোনি নিয়ে জন্মাব এ বার। নিপীড়ন সইতে না পেরে নিজের জীবন নেব না আমি। লড়ব। থানা যদি অভিযোগ না নেয়,
মহল্লা আর গ্রামের লোক এনে ঘিরে ফেলব থানা। যে পার্টি হিংসার দায়ে দোষীদের দাঁড় করায়, তাদের
বয়কট করব। ত্যাগ করব তাদের, যারা নারীর প্রতি হিংসাকে আচরণে ভাষায় লেখায় সমর্থন করে।’-অনিতা অগ্নিহোত্রী
আমরা মন্দির ,মসজিদ ,গির্জা তে গিয়ে দেবতার উদ্যেশ্যে চুম্বন করি ।কিন্তু নিজের প্রেমিকা কে প্রকাশ্যে চুম্বন করতে পারি না ।আমরা বড্ড সভ্য জাতি ।তাই আমাদের দেশে প্রকাশ্যে পুলিশ ,মন্ত্রীরা ঘুষ নেয আমরা চুপচাপ দেখি ,নৈতিকতার স্বনিযুক্ত ট্রাফিক পুলিশদের সেই সময় দেখা যায় না ।
"প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া এই দেশে অপরাধ
ঘুষ খাওয়া কখনই নয়"-নচিকেতা
" যেই দেশের ৯০ভাগ পুরুষ রাজপথে উলঙ্গ হয়ে প্রশ্রাব করে , যেই দেশে ৯০ভাগ পুরুষ ইন্টারনেটে ঢোকে পর্ণ খুঁজতে, তাদের মুখে শালীনতার কথা মানায়না ।"-ব্লগার অগ্নির ।
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: খুবই ভাল লিখেছেন ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
অগ্নির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বাবু ।
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
পালের গোদা বলেছেন: You summed up everything perfectly. Fantastic job!+++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
অগ্নির বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য 
১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
আমিনুর রহমান বলেছেন: অসাধারণ ও অনন্যা পোষ্টে +++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
অগ্নির বলেছেন: আমারও জেনে ভাল লাগছে যে এত ভাল মনের পুরুষরা এখনও ব্লগে রয়েছেন । যারা সত্যিকার শ্রদ্ধার যোগ্য । অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ।
১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
অগ্নির বলেছেন: সবাইকে বলছি, ৪-৫ বার চেষ্টা করার পর লেখাটা পোস্ট হয়েছে । তারপরো কারো কমেন্ট না দেখে অবাক হচ্ছিলাম । এইমাত্র আবিস্কার করলাম, ডিফল্ট সেটিং এ কমেন্ট মডারেশন হয়ে ছিল । এখন ঠিক করছি ।
১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
বিড়ি বলেছেন: ষ্টিকি হোক
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
অগ্নির বলেছেন: মনে হয়না । তবে সবাই পড়লেই আমি খুশী । মেসেজটা পৌছানোই বড় কথা । অনেক ধন্যবাদ বিড়ি ।
১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
ঘর কুনো বলেছেন:
আমাকে বলতে শুনেছেন , অশালীন পোশাকের মেয়েরাই ধর্ষিত হয়?
আমি বলতে চাচ্ছি, পর্ণ দেখলেই খারাপ হয় না।
আসুন সবাই পর্ণ দেখি, ধর্ষন কে না বলি। 
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
অগ্নির বলেছেন: বেশ ! আপনি তো প্রথমেই গালাগালি শুরু করলেন । কিছু যুক্তি তো দিবেন ? ওকে ! যদি আপনার কথা মেনে নেই , তাহলে আপনে একচুয়ালি আমাকেই সাপোর্ট করতেছেন আমিও কিন্তু কোথাও বলিনাই, যারাই পর্ন দেখে তারাই খারাপ ! এইটা তো ধর্ষকদের যুক্তি, খারাপ পোশাক মানুষকে ধর্ষক বানায় । তো আপনে বলতে চাচ্ছেন, আসলে তা না ? খারাপ পোষাক দেখলেই মানুষ খারাপ হয়না ?
১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
s r jony বলেছেন: লেখা ভাল লাগল
এইটাও পড়তে পারেন
ইভটিজিঙ্গের এর জন্যে যারা "পোষাক"কে দায়ি করে "সুধু তাদের" জন্যে এই পোস্ট লিখেছিলাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১
অগ্নির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ s r jony । লেখাটা পড়ছি ।
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: ভাবছিলাম কেউ কেন গুছিয়ে বলতে পারছেনা... নিজে ও ভাষাহীন প্রায়। কারো কারো বিদঘুটে যুক্তি চরম বিরক্তিউদ্রেগ করার পর আসলেই ভাষাহীন হয়ে গিয়েছিলাম আপু..অনেক সুন্দর করে এতো গুছিয়ে তাদের বিদঘুটে হাস্যকর যুক্তি খন্ডণের জন্য ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
অগ্নির বলেছেন: রাজকন্যা, আপু বলে ডাকলে তাই তুমি করে বলছি । আমি নিজেও খুব হতাশ ছিলাম । ব্লগে আসাই বাদ দিয়েছিলাম এইসব সিক পার্ভাটদের কারনে । কারন মনে হত আমার বক্তব্য বোঝার মত মানুষ নেই । অরন্যে রোদন হবে । কিন্তু দেখ । প্রতিবাদ করার মানুষ ঠিকই আছে । আমাদের ভাইরা ঠিকই আছে । সত্যিকারের পুরুষরা এখনও আছে । তারাই কিন্তু প্রথম আওয়াজ তুলল । আমি আমাদের দেশের এইসব ছেলেদের নিয়ে গর্ববোধ করি । আর মন থেকে শ্রদ্ধা করি ।
তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
অপু তানভীর বলেছেন: চমত্কার ! কই সেই কুকুর দল গেল কই যারা মেয়েদের দোষ দেয় ? পোষ্টে প্লাস !
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
অগ্নির বলেছেন: হুম ! পোস্টে ঘুরে ঘুরে যাচ্ছে কিন্তু কোন যুক্তি পাচ্ছেনা মনে হয় ! তবে তারা এলেও আমি এখন আর ভয় পাইনা । কারন আপনারা যে আছেন । সত্য একজোট হলে মিথ্যাকে ডরায় কে ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ তানভীর ।
১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
পদ্যবিতা বলেছেন: অপু তানভীর বলেছেন: চমত্কার ! কই সেই কুকুর দল গেল কই যারা মেয়েদের দোষ দেয় ?
এত কথার কোন দরকারই কিন্তু নাই। এত সমাচার, যুক্তি তর্কের কোন প্রয়োজনই নাই। আমরা সবাই কিন্তু একটা ব্যাপারে একমত। আর তা হল নিতান্তই পাশবিক কর্ম এই ধর্ষণ যা নৈতিকতা বিবর্জিত। কোন ধার্মিক, আস্তিক, নাস্তিক কেউই এর স্বপক্ষে বলেননি। সমস্যাটা তৈরী করেছে,
"কি কারনে তা হচ্ছে এবং কেনই বা এর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে তা-ই আমাদের ভাবনার বিষয়"।
যদি বলি এই 'ধর্ষণ' কাজটি 'নৈতিকতা' বিবর্জিত, তবে প্রশ্ন দাড়াঁয় তাহলে যে ব্যক্তিটি এই কাজ করেছে তার কি নৈতিকতা নেই বা কম? উত্তর যদি 'হ্যাঁ' সূচক হয়, তবে ২য় প্রশ্ন তার মানে কি এই যে সামগ্রিক ভাবে সমাজের নৈতিকতা কমতে থাকলে এই ধরনের অপরাধ বাড়তে থাকবে? এখানেও উত্তর যদি 'হ্যাঁ' সূচক হয়, তবে আমি বলি, ভাই 'নৈতিকতা' বলে কয়ে হয় না। 'নৈতিকতা' একটা ধারনা যা প্রকাশ পায় ব্যক্তি বা সমাজের পারস্পরিক ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে। আর যে দেশে 'শ্বশুরের পারফিউমের গন্ধে উন্মাদ হয়ে তারই ছেলের হবু বউ ছেলে এবং শ্বাশুরির সামনে কামুক ভাবনার প্রকাশ করে'-এই ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়, সেই দেশের সামগ্রিক নৈতিকতা কোথায় গিয়ে ঠেকেছে, তা বুঝতে আর বাকি নেই!!! অসংখ্য, অগনিত এই রকম বিজ্ঞাপন আছে যা নিজের মেয়ে বা বাবা মা এর সামনে দেখাই যায় না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন!!!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
অগ্নির বলেছেন: যুক্তি-তর্কের প্রয়োজন আছে । কারন একজন ধর্ষক যদি প্রমান করতে পারে যে তার আসলে কোন দোষ নাই দোষ আসলে ভিক্টিমের , তাহলেই তো কেল্লাফতে । যে কেউ যে কোন অপরাধ করার লাইসেন্স পেয়ে যাবে । শুধু প্রমান করতে হবে যে, ভিক্টিম আপনাকে উস্কানি দিছে । খেয়াল করে দেখবেন সবরকম অপরাধের ক্ষেত্রে এটা অপরাধীদের একটা কৌশল । খুন করুন । বলবেন বউ পরকীয়া করছিল । কিংবা আত্মরক্ষার জন্য করছেন । টিজ করুন । বলবেন মেয়ে ছোট কাপড় পরছিল । যৌতুকের জন্য মেরেধরে ঘর থেকে বের করে দেন । বলবেন মেয়ের চরিত্র খারাপ । দেখেন ব্লগীয় ধর্ষকদের বক্তব্য - দোষ মেয়েদের কাপড়ের, দোষ আইনের । দোষ নাই শুধু ধর্ষকের ! তা তোমরা যদি অতই ধার্মিক হও, তো নিজের ঈমান সামলাইতে পার না কেন ? আর যদি নিজের ঈমান রক্ষার ক্ষমতা তোমার নাই থাকে , তাহলে অন্যের চরিত্রের দোষ ধর কোন সাহসে ?
কি কারনে হচ্ছে তা আমি এক কথায় বলি । কারন এখনও মানুষ অপরাধীর দোষ খোঁজার আগে ভিক্টিমের দোষ খোঁজে । যেদিন থেকে আপনারা এটা বন্ধ করে অপরাধীর কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করবেন, সেদিন থেকেই দেখবেন মানুষের নৈতিকতা উন্নত হতে শুরু করেছে । কুদ্দুসের অপরাধের ফলে ইউনুস শাস্তি পেলে কুদ্দুস চুরি করা ছাড়তে যাবে কোন দুঃখে ?
১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++++++++
ফাটাফাটি পোস্ট । আমার পোষ্টে ও কিছু সংযুক্ত করে দিলাম লিঙ্ক সহ ।
দুই দিন ধরে এইসব যুক্তি দেওয়া সেইসব ব্লগিয় ধর্ষকগুলা কৈ গেল ? একটাকেও তো দেখি না । !!!!
ভালো থাকবেন । অনুসরিত করে নিলাম ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
অগ্নির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অপূর্ন ! আপনার আর ব্লগার ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতির পোস্ট দেখেই আমি অনেক অনুপ্রানিত হয়েছি । আপনাদের মত মানুষদের জন্যই আজো পুরুষদের , মানুষদের শ্রদ্ধা করি । আশা করব এইভাবেই চিরকাল বোনদের পাশে দাড়াবেন ।
ছেলেরা যদি জানতো মেয়েদের পাশে সহযোদ্ধা হয়ে দাড়ালে তারা কতটা ভালবাসা, শ্রদ্ধা আর সম্মান পায়, তবে তারা কখনও মেয়েদের প্রতি আক্রমনাত্মক হোতো না ।
১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: শেষ পর্যন্ত!! আসল কথাগুলা সবই শুনতে পাইলাম!!! লেখক তোমায় শ্রদ্ধা!!! ++++++++++++++++++++++++
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
অগ্নির বলেছেন: আপনাকেও সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিকভ্রান্ত*পথিক ।
২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
কালো ঘোড়ার আরোহী বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। চমৎকার লিখেছেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
অগ্নির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কালো ঘোড়ার আরোহী ।
২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: আপনি যেন ঠিক আমার কথাগুলোই বলে দিলেন ...
+++++
পোস্ট প্রিয়তে ।
ভালো থাকবেন, প্রতিবাদ করে যাবেন ।
আর আপনি যেহেতু কয়েকটা জায়গায় ধর্মের কথা বলেছেন,সেহেতু অতি শীগ্রই আপনার পোস্টে কিছু মোমিন এসে আপনাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করছি
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
অগ্নির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । তবে আমার মনে হয়না কারো ভুল বোঝার সুযোগ আছে । কারন আমি ধর্মকে কিছুই বলিনাই বলেছি ধর্মের নামে যারা অধর্ম করে সেইসব ভন্ডদের কথা । সত্যিকারের মুমিন ব্যক্তি সেইসব ধর্ম অবমাননাকারীদেরই আক্রমন করবে । আমাকে নয় । আর যারা এইটা নিয়ে প্যাঁচাবে , তাদের আর কোন যুক্তি নাই বলেই সেটা করবে ।
২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: পোস্ট এ +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
ডাঃ সাজিয়া হিজাব পরত পর্দা করত । খুব ভালো একটা মেয়ে ছিল। খারাপ পোশাক পরত না কিন্তু তার পরও তাকে ধর্ষণ করতে না পেরে মেরে ফেলা হয়েছে।
আসলে আগে পুরুষদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। আর কঠিন শাস্তি দিতে হবে ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
অগ্নির বলেছেন: সহমত । আগে মেয়েদের প্রতি নেগেটিভ মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে । আর কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা অপরাধীদের জন্য । অনেক ধন্যবাদ লাবনী ।
২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
পদ্যবিতা বলেছেন: এত কথার কোন দরকারই কিন্তু নাই। এত সমাচার, যুক্তি তর্কের কোন প্রয়োজনই নাই। আমরা সবাই কিন্তু একটা ব্যাপারে একমত। আর তা হল নিতান্তই পাশবিক কর্ম এই ধর্ষণ যা নৈতিকতা বিবর্জিত। কোন ধার্মিক, আস্তিক, নাস্তিক কেউই এর স্বপক্ষে বলেননি। সমস্যাটা তৈরী করেছে,
"কি কারনে তা হচ্ছে এবং কেনই বা এর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে তা-ই আমাদের ভাবনার বিষয়"।
যদি বলি এই 'ধর্ষণ' কাজটি 'নৈতিকতা' বিবর্জিত, তবে প্রশ্ন দাড়াঁয় তাহলে যে ব্যক্তিটি এই কাজ করেছে তার কি নৈতিকতা নেই বা কম? উত্তর যদি 'হ্যাঁ' সূচক হয়, তবে ২য় প্রশ্ন তার মানে কি এই যে সামগ্রিক ভাবে সমাজের নৈতিকতা কমতে থাকলে এই ধরনের অপরাধ বাড়তে থাকবে? এখানেও উত্তর যদি 'হ্যাঁ' সূচক হয়, তবে আমি বলি, ভাই 'নৈতিকতা' বলে কয়ে হয় না। 'নৈতিকতা' একটা ধারনা যা প্রকাশ পায় ব্যক্তি বা সমাজের পারস্পরিক ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে। আর যে দেশে 'শ্বশুরের পারফিউমের গন্ধে উন্মাদ হয়ে তারই ছেলের হবু বউ ছেলে এবং শ্বাশুরির সামনে কামুক ভাবনার প্রকাশ করে'-এই ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচারিত হয়, সেই দেশের সামগ্রিক নৈতিকতা কোথায় গিয়ে ঠেকেছে, তা বুঝতে আর বাকি নেই!!! অসংখ্য, অগনিত এই রকম বিজ্ঞাপন আছে যা নিজের মেয়ে বা বাবা মা এর সামনে দেখাই যায় না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন!!!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
অগ্নির বলেছেন: এক কথা বারবার বলার দরকার আছে কি ?
২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
ফারজানা শিরিন বলেছেন: গত কয় একদিন এই বিষয়ে যুক্তি তর্ক দেখতে দেখতে পোস্ট দেখা বাদ দিয়ে দিছিলাম।
নিজের কথাগুলো মনে হলো আপনি বলে দিছেন । ধন্যবাদ ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
অগ্নির বলেছেন: ঠিক আমিও একই কারনে বিরক্ত ছিলাম । কিন্তু মানুষ আর কত সহ্য করতে পারে ? সব কিছুরই একটা সীমা আছে ।
অনেক ধন্যবাদ ফারজানা ।
২৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
স্বাধীকার বলেছেন:
+++++
যৌক্তিক বিশ্লেষণ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
অগ্নির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ স্বাধীকার ।
২৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
রাতুলবিডি২ বলেছেন: অনেক অনেক ভাল আলোচনা হচ্ছে, আসলেই আমাদের বিবেক অনেক জাগ্রত । তবে ধর্ষকে কঠিন শাস্তি দেহার দাবীটা কেমন যেন ম্যারম্যারে হয়ে যাচ্ছে ।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
অগ্নির বলেছেন: কেন ম্যারম্যারে হবে কেন ? বরং ধর্ষক যদি প্রমান করতে চায় যে দোষ ভিক্টিমের, তাহলেই সে দাবীটা ম্যারম্যারে হবে । বলেন আপনি ধর্ষকদের জন্য কেমন শাস্তি আশা করেন ?
আমি চাই তাদের খোঁজা করে দিতে । তাতে তাদের ইহকাল পরকাল দুইটাই বাঁচবে । অন্যদেরও ।
২৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
নিশাত শাহরিয়ার বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট ভাই, ++++++
ধর্ষকদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই !
২৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
অনির্বান বলেছেন: আমি সাধারণত আমার লেখা ছাড়া কারোর লেখাই বেশিক্ষণ পড়তে পারিনা। অসম্ভব ভালো লাগায় পড়ে নিলাম।
যথেস্ট (বানানটা ঠিক হয়নি) লিখেছেন!
২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
শার্লক বলেছেন: সব কিছুই আপনি বলেছেন। আসলে ঐগুলি হলো নর্দমার কীট। তারা শুধু মেয়ে কেন ঐ সময় সামনে যা পাবে তাকেই রেপ করবে সেট একটা ছাগল হোক আর একটা ছোট বাচ্চা হোক। থু দেই ঐ সমস্ত কীটদের মুখে।
৩০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
রাইসুল নয়ন বলেছেন: +++
৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
মেহেদি রাসেল বলেছেন: ভালো বলছেন। কোনো যুক্তিতেই ধর্ষন জায়েজ করা যায় না। যদি মেয়েরা নগ্ন হয়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়ায় সেটাও ধর্ষনের পক্ষে কোনো যুক্তি হতে পারেনা। সামাজিক সচেতনতা এবং নারী ও সর্বোপরি মানুষের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের সংস্কৃতির চর্চাই এই সংকট থেকে উত্তরনের একমাত্র উপায়।
৩২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: পড়লাম ।এত অসাধারন লিখেছেন যে বলার আর কিছুই নাই ।
ওই সব হিপোক্রেটস দের ঘৃণা করি ।
৩৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট। কিছু নরপশু ধর্ষকদের জন্য পুরুষজাতীর প্রতি বীতশ্রদ্ধ হই, আর আপনার মতো এমন কিছু লেখকের মনোভাব জানতে পেরে শ্রদ্ধা অমলিন রাখি।
পোস্টে +++
৩৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
রুদ্র মানব বলেছেন: পোস্টটা পুরোপুরি যৌক্তিক , এমন পোস্ট নির্বাচিত পাতায় থাকি উচিৎ । পোস্টে +++++++
৩৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: বাংলার মহামানব, এ যুগের নবী, আওয়ামী সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কন্ঠ, কলিকালের অবতার, একবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ সন্তান, বাংলাদেশের কৃতী ইন্জ্ঞিনিয়ার এবং দেশপ্রেমিক, শের-এ-খোদা রাজাকার-এ-চামচা মীরজাফরের গেলমান আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান তার এই আর্টিক্যালে ভিন্ন কথা বলেছেন।
Click This Link
উনি কিন্তু বলেছেন যেহেতু ইন্ডিয়ানরা তথা পশ্চিমা সংস্কৃতি যৌনতার পূজারী সেহেতু কোনো মেয়েকে ধর্ষন করা হলে ঐসব মিডিয়ার মালিক এবং ঐ ধর্ষিতা নারী যে কিনা টিভিতে দেখে ঐ সব ড্রেস পরে ঘুরে সেই দোষী।
এমন মহান ব্যাক্তির কাছে মাহমুদুর রহমানের কাছে আমর দুটো প্রশ্ন
১) উনার মেয়ে কি বোরখা পরেন?
২) টাটার কাছ থেকে ঘুষ না নিয়ে তারেক রহমানের পার্টনারশীপ চাইলেন কত টাকার কমিশনের বিনিময়ে এবং এই কমিশনটা তিনি কার মাধ্যমে চেয়েছিলেন?
ব্লগে তার শিষ্য বা একান্ত পা চাটুক যারা আছেন তারা এই উত্তর দিলেও চলবে!
৩৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
শাদা-অন্ধকার বলেছেন: বরাবরই দেখা যায় ধর্ষনের প্রসংগ আসলে একদল রিটার্ডেড মানুষ পোষাকের বিষয় টা নিয়ে আসে। নিজের দোষ না দেখে মেয়েদের দোষী করে নিজেদের ধর্ষকামি চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করে। আর একদল জিহাদি মাদ্রাসিয় চেতনাউদ্ভুত পিগ এই সুযোগে নিজের দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের প্লাটফর্ম হিসেবে পর্দা প্রথার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রলাপ আর মাতম শুরু করে।
৩৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
শাদা-অন্ধকার বলেছেন: +++++
যৌক্তিক বিশ্লেষণ।
৩৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: একজন স্বাভাবিক পুরুষের যখন কোন মেয়েকে ভাল লাগে তখন সে সেই মেয়ের মন জয় করার চেষ্টা করে। মেয়ে যদি ফিরাইয়াও দেয় সে বার বার চেষ্টা করে, শেষ মেষ কবিতা লিখে, "ভালবাসা মোরে ভিখারি করেছে, তোমারে করেছে রাণী"।
আর একজন চুতমারানী কখনও কোন মেয়েকে ভাল লাগে না। একজন চুতমারানীর মনে থাকে খালি "মেশিন চলবে"র চিন্তা। নারী পুরুষের সম্পর্ক যে শুধু মেশিন চালানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, সে সম্পর্কে তার কোন ধারণা থাকে না। সম্ভবত নিজেদের বাপেরে খালি মেশিন চালাইয়া যাইতে দেখছে সারাজীবন, তাই নিজেও একজন মেশিন চালক হইতে চায় তারা।
পোশাক এইখানে কোন ফ্যাক্টর না। সেই নবাবী আমলের বাংলাতেও ইভটীজার ছিল। তারা রাস্তায় পালকি থামাইয়া ভিতরে উকি দিয়া বুরকার নেকাব উচা কইরা মেয়েদের মুখ দেখত।
৩৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
অনিক আহসান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
নির্বাচিত পাতায় নেয়া হোক
৪০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
মামুন রশিদ বলেছেন: পার্ভাটের যুক্তির অভাব হয়না । কুয়াশায় তাদের চোখে উঁকি দেয় তন্বি । অসুস্থ মানসিকতাকে ঢেকে রাখে পোষাক নামক ওজর দিয়ে ।
৪১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
গতকাল অপূর্ণের পোষ্টে কমেন্ট টা দেখেই খুব ভাল লেগেছিল। পোষ্টে প্লাস ও প্রিয়তে।
৪২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
চলতি নিয়ম বলেছেন: ++ আবারো
৪৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
দ্য রেড ব্যারন বলেছেন: কুত্তাটা পাগলা, আর সেটা জেনেও আপনি তার সামনে দিয়া ক্যাটওয়াক করতে গিয়ে কামড় খেলে দোষ কি খালি কুকুরের? বা সরু রাস্তায় বাইক চালাচ্ছেন, দেখলেন সামনে বিশাল ট্রাক, পুরো রাস্তা জুড়ে আসছে। আপনি কি চিন্তা করবেন যে রাস্তার আধাটা আপনার অধিকার, কাজেই ট্রাক ব্যাটাই সাইড দেবে?
কি, আমাকে দেবার মত শক্ত গালি খুঁজছেন? আরেকটু পরে দিন।
আগে ভাল করে শুনে নিন, আমার দৃষ্টিতে ধর্ষক আর পাগলা কুত্তার মধ্যে কোন তফাৎ নেই, দুইটার ইমেডিয়েট প্রেসক্রিপশন ই গুলি করে মারা। তাতে সেই ধর্ষক কোন অশালীন পোশাকধারী নারী কে ধর্ষণ করুক বা কোন পর্দানশীন নারীকে, কোন ক্ষমা নেই।
কিন্তু বিশ্বাস করুন, সেই ক্ষমতা আমাকে দেয়া হয়নি যাতে আমি প্রতিটি ধর্ষককে তার প্রাপ্য চুকিয়ে দিতে পারি তৎক্ষণাৎ। কাজেই আমার এখন কি কর্তব্য? হাত পা গুটিয়ে বসে বসে অপেক্ষা করব যাতে আমার কোন প্রিয়জন ধর্ষণের শিকার হয়? তাকে যদি কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে বলি যেমন যথাসম্ভব ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এড়িয়ে চলা, যতক্ষণ সম্ভব দলবদ্ধ ভাবে থাকা এবং শালিন ভাবে চলা- তাহলেই সেরেছে, আমি তো তাহলে ব্লগিও ধর্ষকের লিস্টে উঠে যাবো।
মনে হচ্ছে আপনি নিজেও নারী। আপনি ই আমাকে বলুন, আমার আদরের ছোট বোন, আমার প্রিয়তমা স্ত্রীর নিরাপত্তার কথা ভেবে উদ্বিগ্ন আমি যদি তাদের উপরোক্ত উপদেশ দেই, তাহলে কি আপনি ব্লগিও ধর্ষক বলে অভিহিত করবেন।
না করলে খুশি, আর করলেও কিছু যায় আসে না। আপনার এই পোস্টের কারনে তারা নিরাপদ হয়ে যাবে না। কাজেই কেউ জ্বালাময়ী ভাষায় ফালতু কিছু বললে আমি কেয়ার করি না। জানি এইসব সাহস কেবল ব্লগের বাহবা লাভের জন্যই, তাই ইউল্যাবের ঘটনায় এত আস্ফালনের পরেও কিছু হয়নি, তেমনি আমার প্রিয়জনের নিরাপত্তাবিধানও হবে না।
হ্যাঁ, আমার উপদেশেও হয়ত হবে না। তবু অসহায়ের ঐটুকুই স্বান্তনা। হ্যাঁ, আইনের ফাঁক, ধর্ষকের উল্লাস আর ফালতু ব্লগিও মানবতার দিকে তাকিয়ে থাকলে সাধারনের কোন আশ্রয় থাকবে না, ভেবে দেখবেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অগ্নির বলেছেন: আপনাকে গালি দেবনা । কারন যা বলেছেন তা যদি সত্যি বিশ্বাস করেন,তাহলে আপনার জন্য করুনা । আপনার চিন্তা-ভাবনা খুবই নেগেটিভ । ধরেই নিয়েছেন এখানে কমেন্ট করলেই শক্ত গালি খাবেন । শুধু তাই নয়, আপনি নির্বোধও বটে ।
প্রথমত, আপনি পোস্টের মূল বক্তব্য বুঝতেই পারেননি । ভালভাবে না পড়েই 'ফালতু' ট্যাগ দিয়ে দিলেন । শালীন পোষাক পড়ার বা সাবধানতা অবলম্বন করার বিরোধিতা করা এই পোস্টের উদ্দেশ্য নয় । উদ্দেশ্য হল ধর্ষকামীদের অযৌক্তিক কথার বিরোধিতা করা যে সব দোষ আসলে মেয়েদের ।
দ্বিতীয়ত, আপনার ধারনা পাগলা কুত্তার হাত থেকে বাঁচার উপায় নিজে ঘরের চিপায় লুকিয়ে থেকে পাগলা কুত্তাকে খোলা রাস্তায় ছেড়ে রাখা ! ! সত্যি দুঃখ হয় । কারন এত করেও যখন আপনাদের মা-বোনরা বাঁচতে পারেনা তখনও আপনারা বুঝতে পারেননা, ভয়ে ঘরের কোনে লুকিয়ে না থেকে সবাই মিলে ওটাকে মারার ব্যবস্থা করাটাই হত বুদ্ধিমানের কাজ ।
ধরেন আপনে ট্রাকটাকে সাইড দিলেন । তবুও ওটা আপনাকে ধাক্কা দিল । আর আপনি ক্ষতিপূরন চাইতে গেলে বলা হল, সব দোষ আসলে আপনার তাই আপনারই ক্ষতিপূরন দেয়া উচিত । কেমন লাগবে আপনার ? আমি কিন্তু বলিনাই যে আপনি ট্রাককে সাইড দিয়েননা । বিলক্ষন দিন । তবে যখন ওটা মাস্তানি করবে তখন সবাই মিলে যেন ট্রাককে সাপোর্ট না দেয়, একটুও প্রশ্রয় যেন না দেয় যাতে ও বারবার এমন করার সাহস পায় । এইটাই আমার বক্তব্য ।
একবার ভাবেন আপনার প্রিয় ছোটবোনটা রাস্তায় চলতে গিয়ে এরকম নোংরা মানুষদের বাজে কথার সম্মুখীন হচ্ছে, তখন যদি আশ-পাশের মানুষগুলো তাকে সাপোর্ট না করে উল্টা তাকেই দোষ দেয় ? আমার এই লেখাটা শুধু সবার এই অনুভূতিটাকে জাগিয়ে তোলার জন্য- যেন তারা বুঝতে পারে ক্রাইম করলে সেটা ক্রিমিনালের দোষ, ভিক্টিমের নয় ।
আপনার নীতিতে চলতে গেলে এই দেশে একটা মেয়ে হয়ে আমাকে আর বাঁচতে হতনা । ভার্চুয়াল সাহস বলছেন ? সামনাসামনি আমাকে দেখেননাই বলেই বলতে পারলেন । সেদিনও কারওয়ানবাজার মোড়ে এক ইভটিজারকে ধোলাই দিছি । মজার ব্যাপার হইল, ওই ক্রিমিনাল যখন আমাকে আক্রমন করতে আসছে কেউ কিছুই বলেনাই, আমি যখন মারা শুরু করছি সবাই দৌড়ায় আসছে । আর আমি ঠিক এই মানসিকতারই পরিবর্তন চাই । আমি চাই আপনি যখন রাস্তায় একটা মেয়েকে হ্যারেস হতে দেখবেন তখন মেয়েটা কেমন পোষাক পড়ছে তা চিন্তা করার আগে তাকে সাপোর্ট দেয়ার কথা চিন্তা করবেন ।
এসব ব্লগীয় মানবতায় পরিবর্তন আসবেনা ভাবলে আপনি বিরাট ভুলের মাঝে আছেন । মানসিকতার পরিবর্তন অনেক গুরুত্বপূর্ণ । একবারে হবেনা । কিন্তু সবার চেষ্টায় ধীরে ধীরেই পরিস্থিতি বদলাবে । সচেতন মানুষ আর অসচেতন মানুষের মাঝে তফাতটা কি তা কি আপনি বোঝেননা ?
বাই দ্য ওয়ে , একটা মজার ব্যাপার হইল, কেউ যখন একটা ভাল পোস্টের বিরোধীতা করার মত কিছুই খুঁজে পায়না, তখন বলে "বাহবা নেয়ার কৌশল" । অনেকদিন হইল তো ব্লগে, এসবই জানি ।
৪৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
নেক্সাস বলেছেন: পোশাকের সাথে ধর্ষনের কি সম্পর্ক বুঝিনা।
টাঙ্গাইলের মেয়েটিতো শালীন পোশাকই পড়া ছিল
আমার মতে এই অপরাধের পিছনে সামাজিক অবক্ষয় দায়ী।
আর সামাজিক অবক্ষয়ের জন্য মোবাইল ফোন..মোবাইল ফোন ভিত্তিক নেটের যত্রতত্র ব্যবহার ফলে পর্নোগ্রাফী সহজলোভ্যতা,
হিন্দি সিরিয়াল এসব দায়ী।
আর সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা দায়ী তা হল দূর্বল শাষন ব্যাবস্থা। আইন কড়া হলে এবং অপরাধীরা শাস্তি পেলে অবশ্যই এই মহামারী কমে আসতো।
৪৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
রোড সাইড হিরো বলেছেন: কিছুদিন আগে এক ব্লগার এর পোস্টে কিছু ভার্চুয়াল ধর্ষক (!) ধর্ষণের স্বপক্ষে কত না সাফাই গাইলো ! তাদের যুক্তিতে পোষাক ঠিক মত না পড়লে ধর্ষণ হবেই!!! কই সেগুলো উত্তর দিতে কি তাদের ...........???
চরম একটা লেখা দিয়েছেন +++
৪৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: দারুন লিখা হইসে, সেইরকম!!! আপনাকে অভিনন্দন।
৪৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
বিষাদ সময় বলেছেন: ধর্ষন বিষয়ক পোস্টে দু ধরণের মন্তব্য পাওয়া যায।
১)মৌলবাদী মন্তব্য
২)নারীবাদী মন্তব্য
মৌলবাদী মন্তব্যে দেখা যাবে ধর্ষণ এর জন্য মেয়েদের পোষাককে দায়ী করা হয়েছে এবং কোন ভাবে যদি মেয়েদের হিজাব পরান যায় তবে ধর্ষণ সমস্যায় সমাধান হয়ে যাবে এ রকম ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।যে বক্তব্যের পুরোটাই ভণ্ডামী এবং অযৌক্তিক।
আর নারীবাদী মন্তব্যে বলতে শোনা যাবে ধর্ষনের ক্ষেত্রে মেয়েদের পোশাক বা মেয়েদের কোন ভূমিকায় নাই এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ী পূরুষদের নোংরা মন মানসিকতা।মেয়েরা শালীন ভাবে চলুক আর ন্গন ভাবে চলুক এটা দেখার দরকার নাই ধর্ষন হলেই ধর্ষককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিতে হবে তবেই ধর্ষন সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এ কথাটিও হল উদ্দেশ্য প্রনদিত এবং আবেগ নির্ভর।
আসলে আমরা বাঙালীরা মূলত আবেগ নির্ভর জাতি সে কারণে খুব কম ক্ষেত্রেই কোন বিষয় নিয়ে যুক্তিপূর্ণ আলোচনা হয়।
তারপরও পোস্টটি ভাল লেগেছে, ধন্যবাদ আপনার পোস্টটির জন্য।
৪৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ুঃখবিলাস বলেছেন: অসাধারন লেখা। গুগল্ রক্স এর লেখায় পোশাক নিয়ে কথা বলতে যেয়ে গালি খেয়েছিলাম। খুব সুন্দর আর সঠিক যুক্তি দিয়েছেন। একদম মনের কথাগুল বলেছেন । শ্রদ্ধা আপনার প্রতি ।
৪৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: ভারতে ধর্ষণের কারনে এক তরুণী মারা যাওয়ার পর যেখানে নারীদের সেফটির জন্য শালীন পোশাক পরার প্রয়োজনীয়তা অনেক বেড়েছে সেখানে ব্লগে দেখলাম অনেকেই হিজাব বা শালীন পোশাককে নারীর প্রতি যৌন হয়রানি রোধের উপাদান হিসেবে মানতে নারাজ এমনকি তারা অবাধ খোলামেলা পশ্চিমা পোশাকের পক্ষেই লাগাতার সাফাই গেয়ে চলেছেন। তাদের প্রধান শ্লোগান হচ্ছে
"Do not teach us what to wear, teach your sons not to rape"
এখানে বিতর্ক হচ্ছে হিজাব কিংবা বোরকা পরলে ধর্ষণ কমবে কি কমবে না তা নিয়ে। পরিসংখ্যান দিয়ে দেখিয়ে দেয়া যায় , যেসব দেশে অবাধ মেলামেশা বেশি, আঁটসাঁট পোশাক যেমন মিনি স্কার্ট ইত্যাদি পরে থাকে মেয়েরা, সেসব দেশে ধর্ষণের হার হাজার গুন বেশি। ইরানে ধর্ষণের হার অনেক অনেক অনেক কম, কিন্তু আমেরিকায় প্রতি ২ মিনিটে ১ জন নারী ধর্ষিত হয়। দিল্লিতে ১৬ মিনিটে ১ জন এবং ভারতে বছরে ২৬০০০ নারী ধর্ষিত হয় তাদের অবাধ মেলামেশা, বলিউডের কালচারের কারনেই -যেখানে নারীকে পণ্য হিসেবে তুলে ধরা হয়। তাই পোশাক অবশ্যই একটা নিয়ামক। কিন্তু একমাত্র নয়! শালীন পোশাক ধর্ষণের হার কমায় এটা পরিষ্কার। এবার আশা যাক ইসলাম ধর্ষণ বা নারীর উপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধে কি কি পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছে। ধর্ষকামী মানসিকতা আসে অতিরিক্ত যৌন লালসা থেকে, আবার তা আসে নারীকে শুধুই ভোগ্যপণ্য মনে করলে। নারীকে মানবিক ভাবে না দেখে কেবলি লালসা পূরণের হাতিয়ার হিসেবে ভাবলেই যৌন নিপীড়ন থেকে শুরু করে ধর্ষণ পর্যন্ত হতে পারে। এজন্য নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি আগে ঠিক করতে হবে।এজন্য ইসলামে মানুষকে সর্বপ্রকার লালসা, লোভ, পরিহার করে সংযমের শিক্ষা দেয়া হয়, কোরআনে বলা হয়েছে, “ওই ব্যক্তিই সফল যে নিজেকে সংশোধিত করতে পেরেছে” ইসলাম একজন মানুষকে(নারী বা পুরুষ) সব রকমের দুনিয়ার মাত্রাতিরত আকর্ষণ (তা অর্থ, বিত্ত, ক্ষমতার লোভ, অবাধ ভোগবাদ) থেকে মুক্ত হওয়ার শিক্ষা দেয়। তাই প্রাথমিকভাবেই ইসলামি শিক্ষায় বা নৈতিকতায় গড়ে একজন নারী/পুরুষ আত্মিক ভাবেই সংশোধিত মানব। তার পক্ষে এসব নারী নিপীড়নে জড়িয়ে পড়ার কোন সম্ভাবনা নেই। নারী পুরুষের মধ্যকার সম্পর্ককে অপরাধ মুক্ত রাখার জন্যই কোরআনে অনেক আয়াতেই নারী এবং পুরুষ উভয়কেই নিজেদের দৃষ্টি সংযত রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে নারী/ পুরুশ উভয়েই যেন নিজেদের লজ্জাস্থান এর হেফাজত করে। তাই প্রথমত আত্মিক এবং নৈতিক মূল্যবোধ, দ্বিতীয়ত পরস্পরের গোপন অঙ্গের হেফাজতের জন্য আল্লাহর নির্দেশ দানই নারীর প্রতি লালসা দূর করার জন্য বড় রক্ষাকবচ। কিন্তু সমাজের সকলেই তো আর ইসলামের এই আত্মিক সংশোধনের মধ্য দিয়ে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারে না, তাই লালসা তাড়িত পুরুষের হাত থেকে নারীর হেফাজতের জন্য তৃতীয় রক্ষাকবচ হিসেবে ইসলাম (অন্যান্য ধর্মও ) হিজাব বা শালীন পোশাকের প্রস্তাব করেছে। আবারও বলছি এটা হচ্ছে ইসলামের তৃতীয় রক্ষাকবচ। নারীর গোপন অঙ্গ লালসাগ্রস্ত পশুসুলভ পুরুষের দৃষ্টিতে আসলে নারীর প্রতি যৌন হয়রানি যে বাড়ে তার জন্য উপরের পরিসংখান দেখুন। কিন্তু ইসলাম এসব নরপশুদের আবার সতর্ক করে দিয়েছে যে তারা যদি ধর্ষণ করে তাহলে মৃত্যুদণ্ড ছাড়া আর কোন গত্যন্তর নেই। ধর্ষণের জন্য এই কঠোর শাস্তির বিধান হচ্ছে ইসলামের চতুর্থ রক্ষাকবচ। প্রকাসশে ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড দিলে ধর্ষণের হার যে কমতে কমতে শুন্নে চলে আসে তার উদাহরণ ইরান। অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশের সাজিয়া আফরিন তো হিজাব পরাই ছিল, তাকে কেন ধর্ষণের শিকার হতে হল? আমার কথা হচ্ছে আপনি ইসলামের বিধান অনুযায়ী সাজিয়া আফরিনকে নিপীড়নকারী ব্যক্তিকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিন, দেখবেন এই কুকর্ম সমাজে অনেক কমে আসবে। আমরা রাতে দরজা বন্ধ করে ঘুমাই নিরাপত্তার জন্য, চুরি, ডাকাতি থেকে সেইফ থাকার জন্য, এখন আপনি যদি বলেন জোর করেও ডাকাত/চোর ঘরে ঢুকতে পারে, অতএব ঘরের দরজা বন্ধ করাটা চোর প্রতিরোধে কোন কাজেই আসবে না, তাই আপনি ঘরের দরজা খুলেই ঘুমাতে শুরু করবেন, হবে? ঘরের দরজা বন্ধ করা অবশ্যই নিরাপত্তার একটা রক্ষাকবচ, কিন্তু একমাত্র নয়, তেমনি হিজাব পরিধান অবশ্যই নারীর জন্য নিপীড়ন রোধের একটা রক্ষাকবচ, এটাকে অস্বীকার করে নারীদের উন্মত্ত পশুদের হামলার শিকার হওয়ার সবক না দেয়াই ভাল। নারীকে পণ্য হিসেবে এবং ভোগের উপচার হিসেবে তুলে ধরছে এই পুঁজিবাদী কালচার যা বুর্জোয়াদের মুনাফাখোরির একটা বড় অস্ত্র। আজকের এই কথিত পশ্চিমা আধুনিক বস্তুবাদী জড়বাদী ভোগবাদী সভ্যতা নারীকে বাজারের পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করছে সবজায়গায় । সাহিত্তে, খেলায়, নাটক –সিনেমায় (হলিউড, বলিউড এখন পরিণত হয়েছে সেক্স ইন্ডাস্ট্রিতে) নারীকে যেভাবে ভোগের উপকরন হিসেবে তুলে ধরে তাই অনেক পুরুষের লালসা লাগামহীন করার জন্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। বিজ্ঞাপনে, মার্কেটে, সিনেমায় নারীকে খোলামেলা আঁটসাঁট পোশাকে উপস্থাপন করে এই আধুনিক ভোগবাদী সমাজ যে কালচার উপহার দিয়েছে তাকে কামুক কালচার না বলে উপায় নেই। আধুনিকতা আর নারীর খোলামেলা পোশাক পরা এখন অনেকের কাছেই সমার্থক। এই ভোগবাদী কালচার হচ্ছে আফিমের মত যা ভোগবাদী পুরুষকে প্রলোভিত করছে নারীর প্রতি সহিংস হতে। ভারতে বলিউড যে নগ্নতার সংস্কৃতি তৈরি করেছে তার কারনেই একদিকে পুরুষদের বানাচ্ছে ধর্ষক আর নারীকে মিনি স্কার্ট পরে অবাধে চলাফেরার অবাধ স্বাধীনতা দিয়ে তাকে নিরাপত্তাহীন করে রাখা হচ্ছে। এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারই নারীকে বারবার ভোগ্যপণ্য হিসেবে তুলে ধরে যেন তার একমাত্র কাজ পুরুষের লালসার নিবৃত্তি করা। এই কালচারের অপনোদন ছাড়া নারীর প্রতি ধর্ষকামী এবং নিপীড়নকামী মানসিকতার পরিবর্তন আশা করা হাস্যকর। বলিউড হলিউডের সেক্স ইন্ডাস্ট্রি এর বিরুদ্ধে না বলে, আধুনিক ভোগবাদী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে না বলে যারা হিজাবের আর ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে খোলামেলা পোশাকের পক্ষেই ওকালতি করছেন তারা যে প্রকারন্তরে এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারের আফিমে বুঁদ হয়ে নিজের বিচার বুদ্ধি হারিয়ে এসেছেন তা সুস্পষ্ট হয়ে যায়।
শালীন পোশাক ধর্ষণ এর হার কমায় এটা যারা অস্বীকার করেন তারা নিচের পরিসংখ্যান দেখুন।
http://www.rainn.org/statistics
১) South Africa: এই দেশে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে১১৯৫ জন ধর্ষিত হয়। সেখানে সমাজ বেবস্থা খুব খারাপ। অবাধ যৌনাচার, AIDS এর ছড়াছড়ি, মেয়েদের অর্ধ উলঙ্গ অবস্থা। শিক্ষার দিক থেকে ভাল না।
২) Australia: South Africa এর পর এর অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৭৭ জন ধর্ষিতহয়। High Standard সমাজ বেবস্থা। শিক্ষা বেবস্থাও অনেক Developed। Morality এর দিক থেকেও so called developed। সেখানে মেয়েদের যে কোন Dress up allowed. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
3) Canada : এর পরের অবস্থান।এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৩৩ জন নারী ধর্ষিত হয়। সেখানের সমাজ বেবস্থা, শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called developed। অবশ্যই তারা তাদের সন্তানদের শিক্ষাদেয় Rape না করার। মেয়েদেরDress up as they wish. কোন বাঁধা নেই।
৪) Zimbabwe: এর পরের অবস্থান । এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪৫৭ জন নারী ধর্ষিত হয়। সমাজ বেবস্থা, শিক্ষা বেবস্থা, Morality খুবখারাপ।এখানেও মেয়েদের Dress up এ কোন বাঁধা নেই। যাখুশি কাপর পরে।
৫) U.S.A: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩০১ জন নারী ধর্ষিত হয়। বাকি অংশআর নাই বললাম। অবশ্যই এখানে মেয়েদের Rape শিক্ষা দেয়া হয় না। মেয়েদের Dress up না ই বলি। Being Naked isallowed is some states. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৬) New Zealand: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ২১৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সমাজ বেবস্থা, Morality so called developed. নারীদের dress up free. কোথাও কোথাও পর্দা নিষিদ্ধ।
৭) U.K: এর পরের অবস্থান। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৪২ জন ধর্ষিত হয় বাকি আমার কিছু বলারনাই। সব ই জানা।
এবার আসি শেষের দিকে কারা আছেঃ
১) Saudi Arabia: শেষের দিক থেকে ১ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৩ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা so called developed না। শরিয়া আইন এ চলে। মেয়েদের পর্দা না করে এবং একা বাইরে বের হওয়া মানা।বের হতে চাইলে স্বামী, বড় ভাই কাউকে নিএ বের হতে হবে।
২) Azerbaijan: শেষের দিক থেকে ২ নম্বর। ৯৫% মুসলিম। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, Morality so called developed না। মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৩) Yemen: শেষের দিক থেকে ৩ নম্বর। মুসলিম দেশ। West এর তুলনায় শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না । মেয়েদের পর্দা করে বের হতে হয়।
৪) Indonesia : শেষের দিক থেকে ৪ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৫ জন ধর্ষিত হয়. শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
৫) Oman: মুসলিম দেশ। এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৮ জন ধর্ষিত হয়। শিক্ষা বেবস্থা, সামাজিক বেবস্থা so called developed না। মেয়েদের পর্দা করতে হয়।
এটা কোন মধ্যযুগীয় তথ্য না। ২১ শতকে যেখানে সভ্য জাতিগুলার তথ্য।
এখন আমাকে বলেন Rape এর Rateকেন ঐ So Called Developed দেশ গুলোতে বেশি। কেন? ওইখানে কি Morality Strong না? (এই পরিসংখ্যান ব্লগার তামিম থেকে সংগৃহীত )
৫০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: । সাহিত্তে, খেলায়, নাটক –সিনেমায় (হলিউড, বলিউড এখন পরিণত হয়েছে সেক্স ইন্ডাস্ট্রিতে) নারীকে যেভাবে ভোগের উপকরন হিসেবে তুলে ধরে তাই অনেক পুরুষের লালসা লাগামহীন করার জন্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। বিজ্ঞাপনে, মার্কেটে, সিনেমায় নারীকে খোলামেলা আঁটসাঁট পোশাকে উপস্থাপন করে এই আধুনিক ভোগবাদী সমাজ যে কালচার উপহার দিয়েছে তাকে কামুক কালচার না বলে উপায় নেই। আধুনিকতা আর নারীর খোলামেলা পোশাক পরা এখন অনেকের কাছেই সমার্থক। এই ভোগবাদী কালচার হচ্ছে আফিমের মত যা ভোগবাদী পুরুষকে প্রলোভিত করছে নারীর প্রতি সহিংস হতে। ভারতে বলিউড যে নগ্নতার সংস্কৃতি তৈরি করেছে তার কারনেই একদিকে পুরুষদের বানাচ্ছে ধর্ষক আর নারীকে মিনি স্কার্ট পরে অবাধে চলাফেরার অবাধ স্বাধীনতা দিয়ে তাকে নিরাপত্তাহীন করে রাখা হচ্ছে। এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারই নারীকে বারবার ভোগ্যপণ্য হিসেবে তুলে ধরে যেন তার একমাত্র কাজ পুরুষের লালসার নিবৃত্তি করা। এই কালচারের অপনোদন ছাড়া নারীর প্রতি ধর্ষকামী এবং নিপীড়নকামী মানসিকতার পরিবর্তন আশা করা হাস্যকর। বলিউড হলিউডের সেক্স ইন্ডাস্ট্রি এর বিরুদ্ধে না বলে, আধুনিক ভোগবাদী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে না বলে যারা হিজাবের আর ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে খোলামেলা পোশাকের পক্ষেই ওকালতি করছেন তারা যে প্রকারন্তরে এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারের আফিমে বুঁদ হয়ে নিজের বিচার বুদ্ধি হারিয়ে এসেছেন তা সুস্পষ্ট হয়ে যায়।
৫১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
প্রতিভাবান বালক বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনে এত কষ্ট পাইলৈন কিসে তা কিন্তু বুঝলামনা । পর্ন দেখা বন্ধ হয়ে যাবে ভেবে ভয় পাইছেন নাকি প্লাস এবং প্রিয়তে নিলাম
৫২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
আহমেদ জামান বলেছেন: ভাল লাগল। ফেবু'তে শেয়ার দিলাম
৫৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। সহমত।
তবে এই কথাটাও ঠিক, আমার বোন বা বউ যাতে এদের হাত থেকে বেচে থাকতে পারে সেজন্য তাদেরকে আমি নিরাপদে থাকার উপদেশ দিব।
আর ধর্ষকদের শাস্তি হওয়া উচিত একমাত্র মৃত্যুদন্ড। খোজা করে দিলে তারা আবার পরবর্তীতে এসিডও মারতে পারে।
৫৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৮
বিষাদ সময় বলেছেন: আজ টাঙ্গাঈলের ধর্ষন ঘটনার জন্য ধর্ষকদের কঠিন শাস্তি চাওয়া হচ্ছে, আমিও চাচ্ছি। অনেক ক্ষেত্রে সমগ্র পূরুষ জাতিকে কটাক্ষ করা হচ্ছে, পূরুষ হিসাবে আমি লজ্জিত হচ্ছি।
প্রথম আলোয় শিরোনাম হচ্ছে "পূরুষ দেখলেই আঁতকে উঠছে মেয়েটি" সভ্য পূরুষের মাথা মাটির সাথে মিশে যাচ্ছে।
প্রথম আলোর আজকের খবরে জানতে পারলাম, ধর্ষিত মেয়েটিকে বিয়েবাড়িতে যাওয়ার নাম করে ধর্ষকদের বাড়িতে নিয়ে গেছে তার বান্ধবী।যদি সত্যি ধর্ষিত মেয়েটির বান্ধবী তাকে ধর্ষকদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য ঐ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে থাকে, তবে ধর্ষক আর বান্ধবীটির মধ্যে পার্থক্য কোথায়? কেন কোন নারীর মুখ থেকে শুনছি না, যদি দোষী হয়ে থাকে তবে বান্ধবীটিরও ধর্ষকদের মত সাজা হোক?
আসলে একজন সভ্য নারী শুধু নারীর পক্ষেই কথা বলেন, আর একজন পূরুষকে সভ্য হতে হলেও শুধু নারীদের পক্ষে কথা বলতে হয়।
৫৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১১
কি-বোর্ড বলেছেন: কাউন্টার হেজিমনি রাইুট বলেছেন
৫৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১
অগ্নির বলেছেন: সবাইকে বলছি, আমার নেট লাইনটা খুব ওঠানামা করছে । আমি কালকে সবার কমেন্টের উত্তর দেব ।
৫৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
পুলক ঢালী বলেছেন: আমি এক জায়গায় মন্তব্য করেছিলাম ধর্ষনের জন্য উছিলার প্রয়োজন নেই । আমাদের বাংলাদেশেই পার্বত্য চট্টগ্রামে একটি গোত্র আছে নাম কুকি । এই সম্প্রদায়ের মেয়েরা বিয়ের পূর্ব পর্য্যন্ত বুক খোলা রেখে চলাফেরা করে বিয়ের পর বুক ঢাকে । এই সম্প্রদায়ে কখনোই ধর্ষনের মতো ঘটনা ঘটেনা এবং পাহাড়ী অধিবাসীদের ভাষায় ধর্ষন জাতীয় কোন শব্দ নেই । আমাদের সমাজে ধর্ষন হয় শিক্ষার অভাবে দুর্বল শাসন ব্যবস্থার কারনে । ছোট থেকেই ছেলে মেয়েকে পৃথক রেখে ছেলেদের কাছে মেয়েদেরকে রহস্যময় করে তোলা ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কারনে ।
৫৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
দলছুট শুভ বলেছেন: যারা ধর্ষণের দায় পোশাকের উপর দেয় তাদেরকেও ঘৃণা করি। কারণ এরাও পরোক্ষ ধর্ষক। এদের দ্বারা আগামীতে যে ধর্ষণ হবে না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।
এই পরোক্ষ ধর্ষকদের বক্তব্য এমনটাই শোনায় " ডাকাত ডাকাতি করে চলে গেলো। এবার প্রশ্ন হলো ঃ তুই শালা টাকা কামাস ক্যান ?? টাকা না কামিয়ে বস্তিতে থাকতে পারিস না ? তাইলেই তো ডাকাতি হয় না। ডাকাতি ঠিক আছে "
পোস্টে +++
৫৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০০
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: গুলশান, বারিধারা ডিওএইচএস এসব এলাকায় বাসিন্দা পুরুষের দ্বারা গণধর্ষণের কোন ঘটনা পত্রিকায় পড়েছি বলে মনে পড়ে না। এর কারন হতে পারে ওখানকার অধিকাংশ অভিভাবক, সমাজ ব্যবস্হা ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশন মেনে নিয়েছে, ঐসব এলাকায় ছেলেমেয়েদের অন্তরঙ্গ অবস্হায় দেখলেও কেউ কোন আপত্তি তোলে না।
এরকম যদি সারা দেশের ৬৪ হাজার গ্রামের মানুষই ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশন মেনে নেয় তাহলে ধর্ষণের সংখ্যা অনেক অনেক কমে যাবে। এখানেই হল সমস্যা সমাজের মুরুব্বিরা মিউচুয়াল সেক্স মেনে নিবে না। গ্রাম এলাকায় ছেলেমেয়েদের অন্তরঙ্গ অবস্হায় দেখলেই শালিশ বসানো হয়, জরিমানা করা হয়, মেয়ের মাথা নেড়ে করে দেওয়া হয়, ছেলেকে বেত্রাঘাত করা হয়। এই মেজরিটির কথা মাথায় রেখেই কোন রাজনৈতিক দলই ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশনের পক্ষে কথা বলবে না।
ধর্ষন বৃদ্ধির জন্য যে কারনগুলি দায়ী সেগুলো কেউ বন্ধ করবে না, সব কোম্পানিই, সব সিনেমা নাটক পরিচালরাই চাবেন সেক্সি মডেল দেখিয়ে বাজিমাত করতে, অধিকাংশ হাই সোসাইটির লোকজনই সেই মাপের ড্রেসআপ করেই চলাফেরা করবেন [যে ড্রেসের বাইরে থেকে ভিতরের প্রত্যেকটা ভাজই দেখা যায়], ইন্ডিয়া থেকে মডেল এনে আইটেম গানের আসরও চলতে থাকবে .... যেহেতু এগুলো বন্ধ হবে না তাই সমাজের বিশেষ করে গ্রাম এলাকার লোকজনকে খেসারত দিতে হবে। সেক্সি মডেলরা যুবক ছাওয়ালদের মাথায় ঝোঁক তুলে দিবে আর সাধারন ঘরের সখিনা, আমেনার কপাল পুড়বে। কোথাও বেড়াতে গিয়ে কেউ যখন দেখিতে চমৎকার, সুঘ্রাণযুক্ত খাবার দেখে তখন তার মধ্যে ঐটা ভোগের জন্য বাসনা জাগলেও পয়সা না থাকার কারনে কিনতে পারে না অথবা নিজে রান্না না জানার কারনে বাসায় রাঁধতে পারে না কিন্তু পাওয়ার আবেদনটা থেকেই যায়, মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকে কিভাবে পাওয়া যায়, কিভাবে পাওয়া যায়? একারনেই এক নারী যৌনক্ষুধা জাগাইয়া দেয় আর বিভীষিকা নেমে আসে অন্য নারীর উপর এমনকি ৯ বছরের কন্যা শিশুর উপর কিংবা ছাগলের উপর [আমাদের গ্রামে এধরনের একটা ঘটনা ঘটেছিল, পরে ছাগলটিকে মেরে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয় আর ঐ যুবককে বেত্রাঘাত করা হয়]
যে কারনগুলো ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির পেছনে দায়ী সেগুলো কেউ সমাধানের কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না শুধু সভা সেমিনারে গোলটেবিল বৈঠকে মূল্যবোধ রসাতলে গেল গেল বলে কয়েকদিন চিল্লাইয়াই শেষ। মুরুব্বীরা এখন যেটা করছেন, যুবকরা তোমরা বিয়ের আগে কারো সাথে প্রেম ভালবাসা করতে পারবা না, "তোমরা রোযা রাখ সেহরী না খাইয়া, সারাদিন তোমার মুখের সামনে মজাদার খাওন আনা নেওয়া হবে কিন্তু খাইতে পারবা না, ইফতারের অপেক্ষায় থাক?"
সুশীল সমাজ, শহরের মেয়েদের চিন্তা ভাবনা একরকম ঐদিকে সমাজের মুরুব্বীদের চিন্তা ভাবনা অন্যরকম।
সমাধানের উদ্দেশ্যে সবাইকে একই প্লাটফরমে আসতে হবে, কিন্তু সেটা তো আর হবে না !!! এক একজন তাদের নিজেদের যুক্তিমত এক এক দিকে যাবে, এজন্য সমাধানও হবে না, অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটতেই থাকবে.......
৬০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮
স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: সবকথা গুছিয়ে লিখেছেন অনেক ভাল লাগল।
সবার চিন্তা ভাবনাগুলো যদি এমন গুছানো হতো, যৌক্তিক হতো তাহলে আমাদের সমাজ আরও সুন্দর আর নিরাপদ হতো।
৬১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৮
দ্য রেড ব্যারন বলেছেন: নির্বোধ যে একটা গালি সেটা নির্বোধ ছাড়া সবাই বোঝে, সেক্ষেত্রে আপনি গালি দিবেন না বলেও নির্বোধ বললেন কেন সেটা আমি বুঝলেও আপনি বুঝতে পারেন নি দেখা যাচ্ছে 
আপনার সব পয়েন্টের উত্তর দেবার চেষ্টা করলাম, সময় থাকলে একটু ভেবে দেখতে পারেন।
প্রথমত, আপনি বলেছেন “সমস্যাটা হল, ধর্ষকের জন্য সেই পোষাক কখনই যথেষ্ট শালীন হবেনা ।“ আমিও আমার মন্তব্যে এই কথাটায় আমার কিছু চিন্তাই তুলে ধরেছি কেবল, আমি কি কোথাও বলেছি যে আপনি শালীন পোশাক এর বিরধিতা করেছেন? নাকি বলেছি যে শালীন পোশাক পড়াই একমাত্র সমাধান? আমি কি আমার কমেন্টের শেষে বলিনি যে শালীন পোশাক পরার পরামর্শেও হয়ত নিরাপত্তা বিধান হবে না? আমি আপনার পোস্ট লাইন বাই লাইন পড়েছি, ভেবেছি, তারপর ই কমেন্ট করেছি।
দ্বিতীয়ত, আপনি বলেছেন আপনার ধারনা পাগলা কুত্তার হাত থেকে বাঁচার উপায় নিজে ঘরের চিপায় লুকিয়ে থেকে পাগলা কুত্তাকে খোলা রাস্তায় ছেড়ে রাখা। আমি নাকি বুঝতে পারিনা, ভয়ে ঘরের কোনে লুকিয়ে না থেকে সবাই মিলে ওটাকে মারার ব্যবস্থা করাটাই হত বুদ্ধিমানের কাজ । আমি কি লিখি নি যে পাগলা কুত্তার একমাত্র প্রেসক্রিপশন সরাসরি গুলি করে মেরে ফেলা? সেই ব্যাপারটা নিশ্চিত করার কোন উপায় দেখিনা তাই শেষ উপায় হিসেবে নিজে কিছু সাবধানতা অবলম্বনের কথাই বলেছি। দেখা যাচ্ছে পরিস্কার ভাবে লেখার পরেও আপনি সেটা বুঝতে পারেন নি। আপনার বুদ্ধির প্রতি শ্রদ্ধা একধাপ বেড়ে গেল বৈকি। ব্রাভো!!!
আপনি আরও বলেছেন তবে যখন ওটা মাস্তানি করবে তখন সবাই মিলে যেন ট্রাককে সাপোর্ট না দেয়, একটুও প্রশ্রয় যেন না দেয় যাতে ও বারবার এমন করার সাহস পায় । এইটাই আমার বক্তব্য
গুলি করে মারাটা কোন ধরনের সাপোর্ট/প্রশ্রয়ের মধ্যে পড়ে একটু জানাবেন কি, হে মহান বুদ্ধিমান? আপনার পোস্টে কমেন্ট করে যে রীতিমত লজ্জায় পড়ে যাচ্ছি, এত বুদ্ধি আপনার।
এত বুদ্ধি আপনার, সেই জন্যই মনে হয় ধর্ষণ আর ইভটিজিং কে গুলিয়ে ফেলেছেন। আপনার মাথায় আসে নি যে ধর্ষক আপনাকে কাওরান বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে ধর্ষণ করতে আসবে না। আপনি হয়ত একা শক্তিতে পারবেন, কিন্তু আদিকাল থেকে যারা ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে তারা কেউ পারেনি, তাই তারা ধর্ষিত। আবার বলে বসবেন না যেন তারা কেউ প্রতিবাদ করে নি।
সবশেষে, আমি আমার আগের কমেন্টের সারমর্ম তুলে ধরলাম-
ধর্ষক আর পাগলা কুত্তার মধ্যে কোন তফাৎ নেই, দুইটার ইমেডিয়েট প্রেসক্রিপশন ই গুলি করে মারা
ধর্ষক কোন অশালীন পোশাকধারী নারী কে ধর্ষণ করুক বা কোন পর্দানশীন নারীকে, কোন ক্ষমা নেই।
শালীন পোশাক পড়লেও যে ধর্ষণের হাত থেকে বাঁচা যাবে এমন নয়।
এই তিনটা বক্তব্যের কোথায় আপনার পোস্টের বিরধিতা করা হল একটু বলবেন কি?
৬২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
মেংগো পিপোল বলেছেন:
উত্তেজিত ছেলে বনাম ক্ষুধার্ত হায়না : এ যুক্তিটিও কেউ কেউ দিয়েছেন । তাদের বক্তব্য, ছেলেদের ব্যাপক উত্তেজনা দিয়ে তৈরী করা হইছে । তারা ক্ষুধার্ত হায়না । মেয়েদের চাইতে তাদের উত্তেজনা অনেক বেশী । কাজেই তারা নিজেদের সামলাইতে পারেনা । আর যাদের এমন হয়না তারা নাকি পুরুষই না ।
মজার ব্যাপার হল, মধ্যপ্রাচ্যে এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশে মেয়েদের খৎনা করার কারন হিসেবে ঠিক এর বিপরীত যুক্তি দেয়া হয় । মেয়েদের যৌন উত্তেজনা বেশী বলে তা দমিয়ে রাখতে যৌনাঙ্গের মূল অংশটাই কেটে ফেলা । তো হতেই পারে আমাদের দেশে হয়তো উল্টাটাই সত্যি । সেক্ষেত্রে একই যুক্তি অনুসারে তাদের উচিত হবে নিজেদের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলা । আমরা মেয়েরা নাহয় উত্তেজনাহীন ভদ্র সভ্য পুরুষ দিয়াই কাজ চালায় নিব ।
ভাই আপনি কমেন্টসের ভুল ব্যাক্ষা দিচ্ছেন এটা ঠিক না কমেন্টসে বলা হয়ে ছিল
অনেকেই প্রশ্ন করবেন এত উত্যেজনা কেন ছেলে দের? সবিনয়ে বলছি মেডীক্যালি যেটা বলা হয় সেটা হল পুরুষের উত্তেজনা নারী দের চেয়ে দ্রুত হয়(বিষদ বর্ননায় যাবো না অনেকর ভালো লাগবেনা)
এখান খেয়াল করুন বলা হচ্ছে ধ্রুত হয়, বেশি কমের ব্যাপার টা কোথায় পেলেন আল্লাহ মালুম।
আর তাছাড়া আমি কোনভাবেই রেপকে সমর্থন করি নাই, আমি এও বলেছিলাম,
এবার বলি যারা একচোটিয়া পোষাকে দোষ দেয়, কিছু আছে জন্মগত ভাবে কামুক, একটা উদাহার দেই, আমার এক বোন কে নিয়ে সদর ঘাট দিয়ে যাচ্ছি, ও হিজাব পরে বোরকও। রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকা কয়েকটা ছেলে হঠাৎ সুরকরে বলে উঠল,
বোরকা আলী বুবজান,
মুখ খনা দেখাইজান।
গালে দিমু চুমা,
আমার কোলে ঘুমা।
এদের কে চৌরাস্তার মোড়ে ইট ট্রিটমেন্ট দেয়া উচিৎ।
আরো বলেছিলাম,
যারা রেপ কে সমর্থন করে তারা যেমন খারাপ। তেমনি যারা অশ্লীল পোশাক সমর্থন করে তারাও সমান দোষে দুষ্ট।
জনাতে চান কেন?
কারন দুই দলই মজা লয় এক দল চোখ দিয়া আর এক দল শরীর দিয়া।
আর যে সব নারীরা অশ্লীল পোষাকের সমর্থক তাদের নাহ থাক,,,,,,,
ভাই আমি আরো বলেছি,
ভাই নারী দের কে আমি প্রচন্ড ভাবে সম্মান করি। আমি সব সময় মানি আমার মা একজন নারী, আমার বোন এক জন নারী। কিন্তু তাই বলে আমি তাদের কে অশ্লীল পোষাক পরার স্বধীনতা বা রাস্তায় ,জনসম্মুক্ষে বের হওয়াকে সমর্থন করতে পারবনা।
সুতরাং আপনার কাছে সবিনয় জানাচ্ছি আপনার মতন একজন মুরব্বী ব্লাগার দয়া করে এভাবে কেমন্টসের মর্ম অর্থ না বুঝে সবাইকে এক কাতারে দাড় করিয়ে দেয়া ঠিক বলে বিবেচ্চ নয়।
আপনার পোষ্টের ঐ অংশ টুকু ছাড়া বাদ বাকি সেব কিছুতে++++++++++++++++ ভালো থাকবেন।
৬৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: আগে ভাল করে শুনে নিন, আমার দৃষ্টিতে ধর্ষক আর পাগলা কুত্তার মধ্যে কোন তফাৎ নেই, দুইটার ইমেডিয়েট প্রেসক্রিপশন ই গুলি করে মারা। তাতে সেই ধর্ষক কোন অশালীন পোশাকধারী নারী কে ধর্ষণ করুক বা কোন পর্দানশীন নারীকে, কোন ক্ষমা নেই।
কিন্তু বিশ্বাস করুন, সেই ক্ষমতা আমাকে দেয়া হয়নি যাতে আমি প্রতিটি ধর্ষককে তার প্রাপ্য চুকিয়ে দিতে পারি তৎক্ষণাৎ। কাজেই আমার এখন কি কর্তব্য? হাত পা গুটিয়ে বসে বসে অপেক্ষা করব যাতে আমার কোন প্রিয়জন ধর্ষণের শিকার হয়? তাকে যদি কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে বলি যেমন যথাসম্ভব ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এড়িয়ে চলা, যতক্ষণ সম্ভব দলবদ্ধ ভাবে থাকা এবং শালিন ভাবে চলা- তাহলেই সেরেছে, আমি তো তাহলে ব্লগিও ধর্ষকের লিস্টে উঠে যাবো।
মনে হচ্ছে আপনি নিজেও নারী। আপনি ই আমাকে বলুন, আমার আদরের ছোট বোন, আমার প্রিয়তমা স্ত্রীর নিরাপত্তার কথা ভেবে উদ্বিগ্ন আমি যদি তাদের উপরোক্ত উপদেশ দেই, তাহলে কি আপনি ব্লগিও ধর্ষক বলে অভিহিত করবেন।
না করলে খুশি, আর করলেও কিছু যায় আসে না। আপনার এই পোস্টের কারনে তারা নিরাপদ হয়ে যাবে না। কাজেই কেউ জ্বালাময়ী ভাষায় ফালতু কিছু বললে আমি কেয়ার করি না। জানি এইসব সাহস কেবল ব্লগের বাহবা লাভের জন্যই, তাই ইউল্যাবের ঘটনায় এত আস্ফালনের পরেও কিছু হয়নি, তেমনি আমার প্রিয়জনের নিরাপত্তাবিধানও হবে না।
৬৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: গুলশান, বারিধারা ডিওএইচএস এসব এলাকায় বাসিন্দা পুরুষের দ্বারা গণধর্ষণের কোন ঘটনা পত্রিকায় পড়েছি বলে মনে পড়ে না। এর কারন হতে পারে ওখানকার অধিকাংশ অভিভাবক, সমাজ ব্যবস্হা ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশন মেনে নিয়েছে, ঐসব এলাকায় ছেলেমেয়েদের অন্তরঙ্গ অবস্হায় দেখলেও কেউ কোন আপত্তি তোলে না।
এরকম যদি সারা দেশের ৬৪ হাজার গ্রামের মানুষই ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশন মেনে নেয় তাহলে ধর্ষণের সংখ্যা অনেক অনেক কমে যাবে। এখানেই হল সমস্যা সমাজের মুরুব্বিরা মিউচুয়াল সেক্স মেনে নিবে না। গ্রাম এলাকায় ছেলেমেয়েদের অন্তরঙ্গ অবস্হায় দেখলেই শালিশ বসানো হয়, জরিমানা করা হয়, মেয়ের মাথা নেড়ে করে দেওয়া হয়, ছেলেকে বেত্রাঘাত করা হয়। এই মেজরিটির কথা মাথায় রেখেই কোন রাজনৈতিক দলই ছেলেমেয়েদের বিবাহ বহির্ভুত রিলেশনের পক্ষে কথা বলবে না।
ধর্ষন বৃদ্ধির জন্য যে কারনগুলি দায়ী সেগুলো কেউ বন্ধ করবে না, সব কোম্পানিই, সব সিনেমা নাটক পরিচালরাই চাবেন সেক্সি মডেল দেখিয়ে বাজিমাত করতে, অধিকাংশ হাই সোসাইটির লোকজনই সেই মাপের ড্রেসআপ করেই চলাফেরা করবেন [যে ড্রেসের বাইরে থেকে ভিতরের প্রত্যেকটা ভাজই দেখা যায়], ইন্ডিয়া থেকে মডেল এনে আইটেম গানের আসরও চলতে থাকবে .... যেহেতু এগুলো বন্ধ হবে না তাই সমাজের বিশেষ করে গ্রাম এলাকার লোকজনকে খেসারত দিতে হবে। সেক্সি মডেলরা যুবক ছাওয়ালদের মাথায় ঝোঁক তুলে দিবে আর সাধারন ঘরের সখিনা, আমেনার কপাল পুড়বে।
৬৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫২
কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: আমাদের দেশের নরপশুদের ধর্ষকামী মানসিকতা আগের চেয়ে বাড়ার কারন আকাশ সংস্কৃতির বিস্তার বেড়ে গেছে
বলিউড কালচার আর হলিউড কালচার , পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচার যেভাবে নারীকে ভোগের উপচার হিসেবে তুলে ধরে
তাতে অনেক বখাটে লোকের মাঝে ধর্ষকামী মানসিকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে
এটাকে আড়াল করে সমস্যার সমাধান হবে না
আপনি নারীকে সমাজে, সাহিত্তে, বিজ্ঞাপনে, নাতকে, সিনেমায় ভোগের পণ্য হিসেবে তুলে ধরবেন আর বলবেন ধর্ষণ প্রতিরধের কথা তা হবে না
ভোগবাদী কালচার বন্ধ করতে হবে, ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে
সামগ্রিকভাবেই বিষয়টাকে দেখতে হবে
৬৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৪
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: jara shob dosh narider den tader uddesshe-" Islam e chokher porda bole ekta jinish ache."
(sorry avro uninstalled dekhe banglish e comment korlam)
+++++++++++++
৬৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২০
অহেতুক অকারণ বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে কিছুটা কনফিউসনে পড়ে গিয়েছিলাম।
কমেন্টস গুলো পড়ে ভাল লাগলো খুব।।
ধর্ষনকারীর অপরাধের দায়ভার আপনার আমার সবার ঘাড়ে সমান ভাবে পড়ে তবে অবশ্যই সেটা বৃহৎ অর্থে। ব্যভিচারের পরিমান যে দেশে বেশি সেই দেশে ধর্ষনের পরিমান টাও বেশী মনে হয়, এই Judgement উইকিপেডিয়ার রেপ রিলেটেড স্টাডি দেখে মনে হলো, আর কী!!
এই কথাটা কে বলেছিলেন মনে নাই- "পাপকে ঘৃণা করো, পাপীকে নয়।।" মনে হয় যে এই কথাটা বলেছিলেন সে নির্বোধ নয়। আসলে পাপীকে ঘৃণা করে, কঠোর শাস্তি দিয়েও পাপকে শায়েস্তা করা যায় না।। পাপকে শায়েস্তা করতে অনেক ধরনের সামাজিক পঙ্কিলতা দূর করতে হয়।
পৃথিবীতে এখনো ম্যলেরিয়ার এন্টিবোয়াটিক থেকে মশারী বেশি চলে।
এই জাতীয় পোষ্টটে প্রথম কমেন্ট করলাম। আমি অনেক পুরোনো ব্লগার, ব্লগে কি ঘটে এই ব্যাপারে আমার বিস্তর ধারণা আছে, তাই বির্তক এড়িয়ে চলতে পছন্দ করি।
আপনার লেখাটা অনেক ঘুছানো, ভাল লেখক ছাড়া এমন লেখা যায়না।
ভাল থাকবেন।।
৬৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩০
বৈজ্ঞানিক বাংলা বলেছেন: প্রত্যেক মানুষের জন্য Scientific Mental Training প্রয়োজন যা স্কুল-বয়স থেকে শুরু করতে হবে। বিভিন্ন Rational Thinking এ ব্যস্ত থাকার সংস্কৃতি গড়ে তুললে যৌনতার প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হওয়া থেকে বিরত থাকতে পারে।
৬৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪১
রানা০৯ বলেছেন: যে দেশ স্বাধীন ই হল লাখ লাখ ধর্শন দিয়ে কিনতু আজ ও কোনো বিচার হল না!!!!, সে দেশের বিচার ব্যাবস্থার কাছে আর কি ই বা আশা করা জায়??? | তাই প্রতিবাদ করতে হবে সকলে মিলে।
আর আমার মনে হয় একজন ধর্শনকারির পরিচয় শুধুই ধর্শনকারী, না সে কোন পুরুশ, না সে মানুশ, যারা শালিনতার দোহাই দিয়ে তাদের পখ্খে কথা বলে তারা ঐ একই গোত্রের।
পোস্ট এ ++++++++++++++++
৭০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: শতভাগ সহমত। +
ধর্ষকের মুখে যেমন শালীন পোশাকের আলোচনা মানায় না, সেরকমভাবে ধর্ষণের ঘটনার সময় নারীর শালীন পোশাক নিয়ে আলোচনা প্রাসঙ্গিক নয়। কোন মেয়ে তার নিম্নরুচির কারণে অশালীন পোশাক পড়লে আমি যদি তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ি, তবে আমার রুচি আর মূল্যবোধ কোথায় গিয়ে ঠেকে? তাই, পোশাকের শালীনতা নিয়ে অন্যদিন আলোচনা করা যাবে।
ধর্ষককে দিতে হবে তাৎক্ষণিক শাস্তি আর আন্তরিক ঘৃণা।
৭১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
রাতুলবিডি২ বলেছেন: দ্য রেড ব্যারন বলেছেন:
আগে ভাল করে শুনে নিন, আমার দৃষ্টিতে ধর্ষক আর পাগলা কুত্তার মধ্যে কোন তফাৎ নেই, দুইটার ইমেডিয়েট প্রেসক্রিপশন ই গুলি করে মারা। তাতে সেই ধর্ষক কোন অশালীন পোশাকধারী নারী কে ধর্ষণ করুক বা কোন পর্দানশীন নারীকে, কোন ক্ষমা নেই।
@ লেখক আপনি কিন্তু একবারও ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড চাইলেন না!
আর যত নারীবাদী , মানবতাবাদী আছে তারাও কখনও ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড চায়না । পাশবিক কিছু ঘটলে এর মাঝে পুরুষ তন্ত্র, তাদের মানষিকতা এসব খুজতে থাকেন, আর এই নিয়ে কয়েকটা পক্ষ বানিয়ে ক্যাচাল লাগান, ধর্ষকরা থাকতে থকে নিরাপদে!
সবাই যখন ধর্ষণকে এত ঘৃণা করেন, তাহলে এত ক্যাচালের কি প্রয়োজন? আন্তরিক হলে ধর্ষকের মৃ্ত্যু দন্ড চান, দ্রুত বিচারের আওতায় ।
৭২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
দ্য রেড ব্যারন বলেছেন: @রাতুলবিডি, এই এত্তবড় জ্ঞানগর্ভ পোস্ট এবং এত এত কমেন্টে যেটা কেউ ই বলেনি সেটা আপনি দেখিয়ে দিয়েছেন, লেখিকার কোন মাথাব্যাথাই নেই ধর্ষকের শাস্তির ব্যাপারে। ঠিক ই তো, উনি এমনকি ধর্ম কেও টানতে ভুলেন নি, কেবল ধর্ষকের শাস্তির ব্যাপারটাই বেমালুম হজম করে ফেললেন। কি বিচিত্র বিবেক মানুষের।
মজার ব্যাপার হল, লেখিকা বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশে মেয়েদের খৎনা করার কারন হিসেবে ঠিক এর বিপরীত যুক্তি দেয়া হয় । মেয়েদের যৌন উত্তেজনা বেশী বলে তা দমিয়ে রাখতে যৌনাঙ্গের মূল অংশটাই কেটে ফেলা । তো হতেই পারে আমাদের দেশে হয়তো উল্টাটাই সত্যি
দেখা যাচ্ছে উনি মধ্যপ্রাচ্যে এবং আফ্রিকার কয়েকটি দেশে মেয়েদের খৎনা করার কারনটাকে সত্যি বলে ধরে নিচ্ছেন, এটাকে জাস্টিফাই করছেন। বাহ বাহ বাহ, মেয়ে হয়ে জন্মালে আমাকে আজ বিশাল লজ্জায় পড়তে হত। উনি আবার মানুষ কে নির্বোধ বলে আদর সম্ভাষণ করেন।
একটা কথা না বলে পারছি না। নির্বোধ এবং মানসিক ভাবে অসুস্থ রাই চরমপন্থি হয়। অশালীন পোশাক ই ধর্ষণের মূল কারন হিসেবে যারা বলতে চায় এবং ধর্ষণের ঝুঁকি কমাতে শালীন পোশাক পরার কথা বললে যারা “ব্লগিও ধর্ষক” ট্যাগ লাগায়, দুই পক্ষই আসলে মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ, সমান নির্বোধ এবং মানসিক প্রতিবন্ধি।
প্রকৃত বুদ্ধিমান একজন যেমন সকল বিবেচনার উপরে আগে ধর্ষকের উপযুক্ত শাস্তি চাইবেন, তেমনি নিজেও যথাসম্ভব সাবধানতা অবলম্বন করবেন। একজন নির্বোধের পক্ষে সেটা উপলব্ধি করা কখনই সম্ভব হবে না।
৭৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
রোকসানা খাতুন লিজা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
৭৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
রহস্যময় শিশির বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে কিছু বাজে যুক্তির পিঠে আরও কিছু অকাট্য যুক্তি দেখাবার জন্যে। ভালো লাগলো
৭৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
দ্বান্দিক ছন্দে বলেছেন: অনুমতি না নিয়েই আপনার লেখাটি ফেসবুকে শেয়ার করলাম।
৭৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
সায়েম মুন বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী লেখা।
৭৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: আমি অশালীন পোশাক সমর্থন করিনা । কিন্তু এটাকে কুসংস্কৃতি বলা যায়, বড়জোর সামাজিক অনাচার । এটা কোন ক্রাইম নয় । কুসংস্কৃতিকে সচেতনতা আর নৈতিক শিক্ষা দিয়ে ডিফেন্ড করতে হবে । ধর্ষন বা ইভটিজিং করে নয় ।
৭৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মেলবোর্ন বলেছেন: সত্যি কইতাসি দোষ সব ঐ পোষাকের তবে মেয়েদের না ছেলেদের মনের পোশাকের।
সুরা নং ২৪ সূরা আন-নূর আয়াত নং ৩০ ই যথেস্ট:
"মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।"
যারা নারীর পোশাকের দোষ দেয় তাদের জন্য কোরআনে আগে ছেলেদের কে সাবধান হতে বলা হয়েছে তার পর নারীদের পর্দার আয়াত সো আগে ছেলেদের দৃষ্টি নত রাখতে শিখান পরে মেয়েরা খালি গায়ে ঘুরলেও কেহ ধর্ষন করবেনা যদি সে প্রকৃত মুমিন হয়। কারন সে জানে -নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।
৭৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০
অগ্নির বলেছেন: প্রায় ২৪ ঘন্টা পর ব্লগে ঢুকে আমি হতভম্ব হয়ে গিয়েছি । এ কি খবর শুনলাম ! এমন একজন ভালো মানুষকেই কেন চলে যেতে হবে এত তাড়াতাড়ি ! আমরা সত্যিই বড় হতভাগ্য ! ইমন জুবায়ের ভাইকে হারিয়ে আজ এই ব্লগের যে অপূরনীয় ক্ষতি হল তার কোন স্বান্তনা নেই ! অজস্র লেখার মাঝে তার নামটা চোখকে যে শান্তি দিত তা আর পাবনা ? মানতে পারছিনা কিছুতেই মানতে পারছিনা !
আপাতত আমি কারো মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছিনা বলে সবার কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি । যারা মত প্রকাশ করেছেন প্রত্যেককে ধন্যবাদ । যারা অযথা ঝামেলা করার চেষ্টা করছেন তাদের সাথে বৃথা তর্ক করার মত জোর এখন আর আমার নেই । নির্বিবাদী মানুষটা চলে গেলেন । কি করে আমরা তার অভাব পূরন করব ?
৮০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
গুগলরকস বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন। প্লাস।
৮১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আপনার কমেন্টটা ভালো লেগেছিল।
৮২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১
মেংগো পিপোল বলেছেন: View this link
৮৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৩
বাজেকাম বলেছেন: ধর্ষকদের "খোজা" করার শাস্তির আইডিয়াটা আমার মনে ধরছে। ( ২০০৪ সালে এক মার্মা কবিরাজ ধর্ষকদের জন্য এ শাস্তিটার কথা বলেছিলেন "এমন ওষুধ খাওয়ামু শুধু পিসাবের কাজ চলবে, আর কোন কাজ চলবে না।")
ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড নয়, "খোজা" করা হোক।
ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড নয়, "খোজা" করা হোক।
ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড নয়, "খোজা" করা হোক।
৮৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
একা স্বপ্নীল পথিক বলেছেন: শালীন পোষাক পরলে কোন সমস্যা নাই । কিন্তু সমস্যাটা হল, ধর্ষকের জন্য সেই পোষাক কখনই যথেষ্ট শালীন হবেনা ।
অসাধারন, পোস্টে + আর প্রিয়তে।
৮৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২১
স্পৃহা বলেছেন: মা বলত, তুই সাবধানে চলবি শালীনতার মদ্ধ্যে চলবি দেখবি কেউ তোর দিকে ফিরেও তাকাবেনা। কেউ তোর ক্ষতি করবেনা। কিছু করলে মনে করবি এতে তোর দোষ ৫০%। চলতাম, খুব শালীন ভাবে, বোরকা পড়তাম, মাথায় স্কার্ফ দিতাম, মুখ ঢেকে চোখ দুটো খুলে রাখতাম। হায়রে মেয়েদের কপাল, এত আড়ালে রইলাম কিন্তু রাস্তার কুত্তা হারামযাদার নজর থেকে আড়াল হতে পারতাম না। ধর্ষনের বা ইভ টিজিনের জন্য উছিলার প্রয়োজন হয়না এর থেকে রক্ষা পেতে কোন বোরকা দিয়েও কাজ হয়না। পশুগুলো জানে বোরকার নিচে একটি মেয়ের শরীর তা জেনেই তাদের ডান্ডা খারায় যায়। প্রতিদিন বাসায় আসা যাওয়ার পথে দাঁড়ায় থাকত কিছু শুকর এবং কুকুর নামের মানুষ। মা কে এসে প্রায় বলতাম, কিন্তু মা বলেছে কিছু বলিস না মাথা নিচু করে যাবি মাথা নিচু করে আসবি। এসব বখাটে ছেলেদের মা বাপ নাই। ঠিকাছে তাই করলাম। পড়াশুনা বাদ দিবনা সব করব। করেছি, তারপরো থামেনা, তাদের ডান্ডা খারায় যায় আমাদের বোরকা পড়ার নিচে কি আছে তা চিন্তা করতে, তাদের ডান্ডা খারায় যায় মেয়েরা শুধু বোরকা পড়ে, চল সালা আজ ডান্ডা কে শান্তি দি। তাদের ডান্ডা খারায় যায় আমরা যে তাদের ভয় পেয়ে মাথা নিচু করে কিছু বলিনা।
আমার পড়া বন্ধ হল, ওই পথ বন্ধ হয়ে গেল। আমার তিন বান্ধবি একি কারনে সরে পড়লাম। শুরু হল অন্য কলেজ। কিভাবে যেন নতুন কিছু পশু শুরু করে একি নোংরামী। ঘেন্না লাগতে থাকে নিজের প্রতি, কি বিষাক্ত এই দেহ, কি বিষাক্ত এই পরিবেশ, কেন মেয়ে হয়ে জন্মেছি? উত্তর মেলেনা, কেন কিছু বলতে পারিনার উত্তর খুঁজতে যেয়ে আম্মুর সাথে প্রতিবাদ করা শুরু করি। আমি আজকে ওদের তাপ্পর লাগাব, ধাম করে আমাকে থাপ্পর দিয়ে দিল আম্মু। খবরদার, কালকে থেকে তোর কলেজে যেতে হবেনা।
ভাগ্য আমার ভালো প্রবাসে পাড়ি দিতে পেরেছি, কিন্তু আমার বাকি দুই বান্ধবীর বিয়ে হয়ে গিয়েছিল কয়েক মাসের মদ্ধ্যে। একজন বলে ইভ টিজিং এখনো পিছু নেই। এখন অনেক সাহস হয়েছে তাপ্পর লাগিয়ে দি। আরেকজন ভালো নেই, মানসিক ভাবে খুবি অসুস্থ। সামী ওকে রেপ করে প্রতিদিন। কেন করে? কারন সামী মাদকাসক্ত। বান্দবীটার মা বাবা মারা গেছে, এখন সামীটার সংসার করে যাচ্ছে।
আপনার "ব্লগীয় ধর্ষকদের যুক্তি : যত দোষ নন্দ ঘোষ" লিখার লিঙ্ক পেলাম ফেসবুকে। চমৎকার লিখেছেন। সব কিছুতে আমরা দোষী হয়, সেই হোক বিয়ের আগে অথবা পরে। আমার কিছু কথা সেয়ার করলাম আসা করি কিছু মনে করবেন না আপনি।
৮৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: সাবাস , বন্ধু , সাবাস
তোমার লেখা পড়ে আবারো মুগ্ধ হলাম
আমার কথা শুনো , জীবনেও আমার মত লেখালেখি ছাইড়ো না
৮৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সোমহেপি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
অনেক ধন্যবাদ
৮৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অসামান্য লেখা। লা জবাব। স্যালুট!
৮৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০
অস্তমিত গন্তব্য বলেছেন: কড়া সমর্থন ... অনেক দিন পর একটা ধুয়ে দেওয়া পোস্ট পড়লাম ... অনেক ধন্যবাদ ...
৯০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
রৌহান খাঁন বলেছেন: ++++
৯১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩২
সময়ের কন্ঠস্বর বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা, মনের কথাগুলি বলেছেন। দাতভাঙ্গা জবাব!
৯২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
antaramitu বলেছেন: "কিন্তু একতরফা মার খেতে খেতে তারা আর এত ভদ্র থাকবেনা । সেদিন আর দূরে নেই যখন মেয়েরা রাস্তায় ব্লেড হাতে চলাফেরা করবে । মরিয়া হয়ে হয়ত তারা একযোগে আক্রমন করতে শিখে নেবে । সেদিন আপনার সবেধন নীলমনি পুরুষাঙ্গটি বাঁচাতে পারবেন তো ? আপনাদের যে ওই একটিই সম্বল পৃথিবীতে ।"
!!!!!!!!!!!!!!সাবাস!!!!!!!!!!!!!!
৯৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
antaramitu বলেছেন: বাজেকাম বলেছেন: ধর্ষকদের "খোজা" করার শাস্তির আইডিয়াটা আমার মনে ধরছে। ( ২০০৪ সালে এক মার্মা কবিরাজ ধর্ষকদের জন্য এ শাস্তিটার কথা বলেছিলেন "এমন ওষুধ খাওয়ামু শুধু পিসাবের কাজ চলবে, আর কোন কাজ চলবে না।")
ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড নয়, "খোজা" করা হোক।
ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড নয়, "খোজা" করা হোক।
ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড নয়, "খোজা" করা হোক।
৯৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
antaramitu বলেছেন:
"রাজবাড়ীতে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় জামিন পাওয়া তরুণ একই শিশুকে গতকাল রোববার ধর্ষণ ও হত্যা করেছেন ......................"
Click This Link
৯৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসাধারণ ও অনন্যা পোষ্টে +++
৯৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৭
টুকিঝা বলেছেন: যেই দেশের ৯০ভাগ পুরুষ রাজপথে উলঙ্গ হয়ে প্রশ্রাব করে , যেই দেশে ৯০ভাগ পুরুষ ইন্টারনেটে ঢোকে পর্ণ খুঁজতে, তাদের মুখে শালীনতার কথা মানায়না ।
৯৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮
সজীব আকিব বলেছেন:
বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট।
স্যালুট।
৯৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
htusar বলেছেন: আমার ডান্ডা খারায় যায় আমি কি করমু : কয়েকজন ধার্মিক মনোভাবাপন্ন ব্লগার এটি বলেছেন । এটা একটা স্বাভাবিক প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া । আপনি যদি মেয়েদের সালওয়ার কামিজে দেখে অভ্যস্ত হন তাহলে জিন্সে দেখে আপনার 'খারায়' যেতে পারে । যদি বোরখা দেখে অভ্যস্ত হন, সালওয়ার কামিজে দেখে আপনার 'খাড়ায়' যেতে পারে । আর যদি মেয়েদের না দেখতে অভ্যস্ত হন তবে আশেপাশে কোন মেয়ে আছে এই চিন্তাতেও আপনার 'খারায়' যেতে পারে । এমতাবস্থায় আপনার ধর্ম আপনাকে যে নির্দেশ দিয়েছে তাই করবেন । বাড়ি গিয়ে অজু করে নামাজ পড়বেন ।
কারন বেপর্দা বেহায়া মেয়েলোকের সংখ্যা পৃখিবীতে কমার কোন চান্স নাই । কিন্তু আপনাকে তো বেহেশতে যাইতেই হবে, তাই না ?
বাহ বাহ বাহ
৯৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
মাহবুবুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: আপু তোমার সাথে আমার কিছু কথা আছে.... তোমার মোবাইল নাম্বার আমি হারিয়ে ফেলেছি। প্লিজ আপু....
skype: sumon.grameenfx
E-mail: [email protected]
১০০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০
শিশু বিড়াল বলেছেন: i'm so proud to see someone like u here ......
all the best.
১০১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
শামীম আরা সনি বলেছেন: এই পোস্ট আমার নজর এড়িয়ে গেল কি করে 
প্রিয়তে নিলাম
১০২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
আগে নাকি ভালো ছিলাম বলেছেন: পোস্ট টা অনেক দেরিতে পড়লাম।
যুক্তি এবং প্রতিযুক্তি পড়ে ভালো লাগলো।
আসলে অনেক সময় অনেক সাবধান থাক্লেও দুর্ঘটনা এড়ানো যায় না, আবার সাবধান থাকলে অনেক দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব।
মানসিকতার উন্নতিও দরকার, সাবধান থাকাও দরকার।
এক হাতে তালি বাজে না, এটা যেমন ঠিক, আবার দেখতে হবে কোন হাত কতটুকু সরে ছিল।
কাউন্টার হেজিমনি ও দ্য রেড ব্যারন (৬১) এর উত্তরে যুক্তি চাই।
সবশেষে অহেতুক অকারণের শেষ লাইন,
আপনার লেখাটা অনেক ঘুছানো, ভাল লেখক ছাড়া এমন লেখা যায়না।
ভাল থাকবেন।।
১০৩| ০৯ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
বন্য অরণ্য বলেছেন: হাহ, পুরুষ! তোমাকে দেখে আমার ও আকর্ষিত হবার কথা। কিন্তু তোমাকে স্পর্শ দূরে থাক তোমার দিতে তাকাতেও আমার রুচি হয় না। কারণ তুমি পুরুষ হায়েনা। মানুষ হত্যায় আমার হাত কাপে, হায়েনা হত্যায় না। শতাব্দীর নিরযাতনের দাম তোমাকে এতো বেশী দিতে হবে যার জন্য তুমি প্রস্তুত নও।
১০৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
গাধা মানব বলেছেন: যেই দেশের ৯০ভাগ পুরুষ রাজপথে উলঙ্গ হয়ে প্রশ্রাব করে , যেই দেশে ৯০ভাগ পুরুষ ইন্টারনেটে ঢোকে পর্ণ খুঁজতে, তাদের মুখে শালীনতার কথা মানায়না ।
+++++++++++++
১০৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
তানজিয়া মোবারক মণীষা বলেছেন: মারাত্নক, এত গুছিয়ে একদম পয়েন্ট বাই পয়েন্ট লিখেছেন, সত্যিই সাংঘাতিক লিখেছেন। আমি আসলেই আজকে আপনার Fan হয়ে গেলাম। পোস্ট তো প্রিয়তে যাচ্ছেই, সেই সাথে এত্ত গুলো ধন্যবাদ যে আপনি ঐসব নোংরা মানুষদের এরকম দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন। অনেক শুভেচ্ছা আর শুভ কামনা।
২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৩৬
অগ্নির বলেছেন: থ্যাংকস মণীষা । আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা
১০৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
ভবঘুরে যোম্বি বলেছেন: কয়েকমাস আগে খবরে পড়ছিলাম, একটা গরুকে রেপ করা হইছে । আমি বলি কি, গরুটাকে নগ্ন রাখার দরকার কি ছিল ? জানি গরুকে কেউ কাপড়-চোপড় পরায় না । কিন্তু পরাইলে সমস্যা কি ? আছে কোন সমস্যা ? পরাইলে হয়ত রেপ হইত না । হয়ত রেপিস্ট ভাবত এইটা কোন স্পেশাল গরু । হয়ত । ট্রাই করতে সমস্যা কি ?
মারাত্তক বলছেন। পোষ্টে প্লাস
১০৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৪
তানজিয়া মোবারক মণীষা বলেছেন: আপুনি কেমন আছেন??? অনেকদিন পোস্ট দেন না।
১০৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
ইফেল বলেছেন: নয় মাস আগে এই লেখাটি পড়েছি, কিন্তু তখন কোন মন্তব্য করতে পারিনি । কেননা এডমিন তখন পর্যন্ত আমাকে সেই অনুমতি দেয়নি । তবে অনেকের সাথেই এই লেখাটা শেয়ার করেছি আপনার অনুমতি ব্যতিরেকে - সেজন্য আপনার কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী । এই রকম ধারালো লেখার হাত থাকা সত্ত্বেও আপনি কেন এখনো হাত গুটিয়ে বসে আছেন তা বুঝতে পারছি না । ভালো থাকবেন । আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ।
১০৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৫
মশিকুর বলেছেন:
দুর্দান্ত পোস্ট।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++