![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন কৌতূহলী, আত্মভোলা অনুসন্ধানী। জানতে এবং জানাতে চাই অনেক কিছুই। কিন্তু কতটুকু সফল সেটা আর জানা হয়ে উঠেনা।অপরের বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, নিজের বিশ্বাসের প্রতি অবিচল।আমার ব্লগে সবাইকে স্বাগতম।
বাংলাদেশের শিল্প কারখানার পরিবেশ এবং অবকাঠামো নিয়ে অনেক দেশী ও বিদেশী সুশীলদের মূল্যবান(!) কিন্তু মাগনা উপদেশ পাওয়া যায়। কোন দুর্ঘটনা ঘটলেই তৃতীয় বিশ্বের অন্নুনত দেশের তকমা লাগানো হয়। কিন্তু শিল্প কারখানায় অগ্নিকান্ড, দুর্ঘটনা যে শুধু বাংলাদেশেই হয় তা না। চীনের মত দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশেও এরকম দুর্ঘটনা ঘটেছে।
রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা শিনহুয়া বলছে, এই আগুনের সূত্রপাত সোমবার সকালে। এসময় বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণেরও শব্দ পাওয়া যায়।
খবর বলা হচ্ছে, কসাইখানাটিতে আগুন নিভিয়ে ফেলার পর এখন ভেতর থেকে মৃতদেহ বের করে আনা হচ্ছে।
অগ্নিকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত করা জানা যায়নি। কিন্তু স্থানীয় দমকল বহিনীর সূত্রগুলো বলছে, কারখানাটির ভেতরে অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে থাকতে পারে, যার ফলে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
আবার কোনো কোনো সূত্র থেকে বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনার কথাও বলা হচ্ছে।
অগ্নিকাণ্ডের সময় ভেতরে কতো লোক কাজ করছিলো সেটাও জানা যায়নি। জানা যাচ্ছে না, কতোজন নিখোঁজ।
তবে সরকারের একজন কর্মকর্তা, যিনি নাম বলতে চাননি, তিনি বলছেন যে নিহতের সংখ্যা আরো অনেক বাড়তে পারে।
একজন শ্রমিক রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলছেন, আগুন লাগার সাথে সাথে কারখানাটির ভেতরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শ্রমিকরা তখন বাইরে বের হওয়ার রাস্তা খুঁজতে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে।
রাজধানী বেইজিং থেকে ৫০০ মাইল দূরে এই কারাখানাটিতে ১২০০র মতো শ্রমিক কাজ করতো বলে জানা গেছে।
প্রতিবছর এখান থেকে ৬৭০০০ টন মুরগির মাংস প্রক্রিয়াজাত করার পর বাজারে ছাড়া হতো।
চীনে কারখানার নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশ নিয়ে আগেও বহু প্রশ্ন উঠেছে। এবং প্রায়শই বড়ো বড়ো কারখানা ও খনিতে এধরনের দুর্ঘটনা ঘটে।
আর এজন্যে দুর্নীতি, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ও নিরাপদ ভবন সংক্রান্ত বিধিমালার দুর্বল প্রয়োগকেই দায়ী করা হয়ে থাকে।
বিবিসি
বাংলাদেশে এরকম দূরঘটনা ঘটার পর পশ্চিমা অনেক দোকানেই বাংলাদেশের কোন পণ্য নেই এই মার্কা পোস্টার ছাপিয়েছিল। পারলে তারা এবার চীনের কোন পণ্য নেই এই লেখা তাদের দোকানের সামনে টাঙাক। আমেরিকান রাষ্ট্রদূত তো বাংলাদেশ সরকারের কি কি করা উচিৎ এটা নিয়ে বিস্তর বয়ান দেয়। আর তাদের সাথে কিছু চীনা বাদাম সুশীলও গলা মেলায়।
চীনে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত চীন সরকারকে কি বয়ান দিবে এটাই এখন দেখার বিষয়।
০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২
ভীতু সিংহ বলেছেন: আপনি বোধহয় আমার কথা বুঝতে পারেননি। আমি কি একবারও বলেছি, বাংলাদেশে এটা কোন সমস্যা না? কিন্তু, বাংলাদেশে এরকম ঘটলে সবাই যেভাবে আমাদের মুণ্ডপাত করে, চীনের বেলায় তো কেউ টুঁ শব্দটিও করছে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
হিংস্র ঈগল বলেছেন: জি ভাই ভালো বলসেন!! চীনে দুর্ঘটনা হয় তাইলে বাংলাদেশের আর চিন্তা কি??? আমেরিকায়ও ছিনতাই, ডাকাতি হয়। এটাত কোন ব্যাপারই না। সবই বিছিন্ন ঘটনা
আমাদের এখন খুশিতে বগল বাজান উচিৎ। তাই না??