নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা শুধু জানি স্পেন থেকে মুসলিম বিতাড়নের কথা,ফিলিস্তিন্ইরাক,সিরিয়ার মুসলিমদের অত্যাচারের কথা কিন্তু কেন এ অত্যাচার জানেন আপনারা?
আল্লাহ এর কারন ১৪০০ বছর আগেই বলেদিয়েছেন...
"আমি যখন কোন জনপদ ধ্বংস করতে চাই তখন আমি সেখানকার সীমালংঘনকারীদের হ্মমতায় বসাই। ফলে তারা সীমালংঘন ও পাপাচার করতে থাকে। তখন তাদের প্রতি ফায়সালা বাস্তব সম্মত হয়ে যায়। ফলে আমি সেই জনপদকে ধ্বংস ও বিরান করে দেই "।
-- সূরা বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১৬
সেই সময় কাফের রাজা ফার্নিন্ড যখইন একে একে সব স্পেনের অংগ রাজ্য গুলো দখল করে নিল তখন বাকি ছিল শুধু গ্রানাডা।
স্পেনের মুসলিমরা তখন বিলাস প্রিয় হয়ে উঠেছিল।তারা ওয়ি কাফের খ্রিস্টানদের সাথে যুদ্ধ করার পরিবর্তে তাদের বন্ধুত্ব কামানা করত...শুধু কতিপই কিছু মুসলিম তখনও কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল।কিন্তু আপনাদের ভুলে গেলে চলবে না পুরো জাতির জিন্য কয়েক জন মুসলিমের কুরবাণি যথেষ্ট না।
গ্রাডার শেষ মুসলিম রাজা যখন তাঁর মহলে কফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আআহবান করল তখন সাভাসদ ও সাধারণ জনগন প্রত্যাখ্যান করল।তখন স্পেনের রাজা আর কিছু স্নজ্ঞী যুদ্ধ করে শহীদ হয়ে গেল।ফলে রাজা ফার্নিন্ড বিনা যুদ্ধে গ্রানাডা দখল করল। আর সেই ভীতু কাপুরুষ নামধারী মুসলিমদের কি হয়েছিল জানেন?খ্রিষ্টান রাজা যে চুক্তি করে ছিল তা কয়েকদিনের মধ্যেই ভেংগে ফেলল শুরু হল অত্যাচার।তখন সেই বেদ্বীন গুলো আপন রক্তের সাথের বেঈমানীর ফল ভোগ করতে শুরু করল।আত্যাচার চরমে পৌচাল।তখন রাজা ফার্নিন্ড বলল তোমরাদ্রর সাথে আবার চুক্তি করব।মুসলিমরা (এদের মুসলিম বলতেও লজ্জা হই আমার) বলল মসজিদে চুক্ত হবে কারণ ওটাই নিরাপধ ঘর একমাত্র।হাহাহাহ কত বড় গাদ্দাঢ় বেঈমাব দেখুন একবার যখন যুদ্ধের সময় এসেছিল তখিওন এরা পালিয়ে বেড়াচ্ছিল ।তখন মনে থাকেনি যে ওরা আমাদের মসজিদ গুলোকে ঘোড়ার আস্তাবল বানাবে কোরান ছিড়ে উল্লাস করবে।এখন বিপদ এসেছে এখন মসজিদের দোহায় দেচ্ছে...বেঈমান।তো ওরা যখন মসজিদে একত্রিত হল তখন মসজদের দরাজাই তালালাআগিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়েছেইল ওইই কাফেররা।জলন্ত পুড়ে মরে ছিল।আর বাকিদের অবস্থা কি হয়েছিল শুনুন...আর বাকিদের কে বলল তোমাদের দেশ আরোবে ফেরত পাঠাব তাই অমুক দিনে যারা জাহাজে উঠবে তারা নিরাপধ।প্রাই সবাই জাহাজে উঠল আর কিছু লোক আবার জাইগা পেল না...কঅত বড় শয়তান দেখুন একবার আল্লাহর কুরানের আয়াত কে অবিশ্বাস করে আশ্বিকার করে কাফের দের সাথে যুদ্ধ করল না আর ওইই কাফের যাদের কথা শয়তানও বিশ্বাস করবে না তাদের কথা ওরা বিশ্বাস করে মসজিদে ঢুকল নৌকাই উঠোল।এবার আল্লাহর কুয়ারানের নির্মম সত্যতা দেখুন কি হই... নৌকা যখন কুলে থকে একটু দূরে গেল তখন কাফেরগন জাহাজে আগুন ধরিয়ে দিল।তীর মেরে মানুষ সীকার করতে লাগল।কত নির্মম কত নিষ্ঠূর আল্লাহর কথা না শুনলে এমনই হবে...আর সেই দীন কে তারা স্মরনীয় করে রাখার জন্য তারার ১ই এপ্রিল এপ্রিল ফুল পালন করে ।ছি ছি ছি কি ল্পজ্জা কি লজ্জা।আর এই দিন টী আমাদের দেশের অধিকাংশ আবাল কুউউব আনন্দের সাথে পালন করে...ছি ছি...এরা জাতির ইতিহাস জানে না জানে মুক্তি যুদ্ধ তাও সেটাও জানে না ঠিক ভাবে...
কাসমির ,ইরাক,সিরিয়া।এরা তো নিজেদের এই পরিনতীর জন্য নিজেরাই দায়ী।করন মুসলিম রা যুদ্ধের ময়দান থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করার জন্য পৃথিবীটে আসে নি তারা মরব না হই মারব বলে এসেছী অথচ এই দেশসের মুসলিমদের অবস্তাহ দেখুন যুদ্ধ হচ্ছে তারা পালাচ্ছে কেন পালাবে কেন ইসলামে আছে শহীদের মর্যাদা।মরলে কি ক্ষতি হয়ে যাবে না জান্নাত নিকট বর্তী হবে। শুধু উপরের একটি আয়াতই জাতির ভাগ্য নির্ধারণ করে দেবে... সমস্যা নাই কুরান সত্য এক আল্লাহ সত্য তাই আমাদের বাঙ্গালী জাতির ভাগ্যেও এমন নির্মম ইতিহাস অপেক্ষা করছে।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান বলেছেন: ইসলাম মারমার কাটকাট ধর্ম না। সহিষ্ণুতার ধর্ম। কিন্তু যুদ্ধের ময়দান থেকে মুসলিমদের পিছু হটার সুযোগ কি আল্লাহ ও রাসূল(সা দিয়েছেন ??
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
এনসিয়েন্ট মেরিনার বলেছেন: ইসলাম মারমার কাটকাট ধর্ম না। সহিষ্ণুতার ধর্ম। কিন্তু যুদ্ধের ময়দান থেকে মুসলিমদের পিছু হটার সুযোগ কি আল্লাহ ও রাসূল(সা দিয়েছেন ??
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: আবাল কোনখানকার। ইসলাম মারমার কাটকাট ধর্ম না। সহিষ্ণুতার ধর্ম। ইসলামের কোথায় বলা আছে হয় মারবো নাহলে মরবো? তোমার মত মানসিকতার কিছু মুসলমানের লেবাসধারী আছে দেইখাই জঙ্গী জঙ্গী রব উঠে চারদিকে। ইসলামের দুর্দশার কারন এই ধরনের আবালীয় মানসিকতা।