নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য অন্বেষক

আরব বেদুঈন

আমি তো শুধু প্রাচারক মাত্র

আরব বেদুঈন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেখুন সাব! মুসলিমরা ক্যামনে মাইয়াগোরে নারী অধিকার থেইক্কা বঞ্চিত করতাছে!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫



‘গায়ে বোরকা, মাথায় হিজাব, হাতে পায়ে মোজা, এভাবে নারীকে আবদ্ধ করে রাখা হয়েছে’- নায়িকা কবির।

আহা!আহা!কি নারিবাদী ডায়লগ!!

আপনি কি ভাবছেন এগুলো মুসলিম মেয়েদের ছবি?না ভায়া এগুলো ইহুদী মেয়েদের ছবি।একেবারে শরিয়ৎ সম্মত পর্দা।এখন তারা বলবে ফটোশপ করা ছবি এগুলো(নেমক হালালি করতে হবে না?নেমক টা যে কি সেটা পরে বলছি)।
এগুলো কি ইহুদীদের চামচাদের পড়ে না?এখন নারী অধিকার লংঘন হচ্ছে না?তবে কেন তারা শুধু মুসলিমদের দিকেই আঙুল তোলে?কারণ বিদেশীররা যে তাদের টাকা পাঠায়ই মুসলিমদের হেয় করার জন্য,ইসলাম কে কটাক্ষ করার জন্য,বিপদে পড়লে আম্রিকায় ভিসা দেবার জন্য।

আজ পর্যন্ত কোন নাস্তিক,সেকুল্যার পন্থি কে দেখলাম না ইহুদীদের,খ্রিষ্টান রাহেবদের নিয়ে কথা বলতে কেন?কারণ ঐ একটাই,যত বেশী ইসলাম কে আক্রমণ করে উপর পদে যাওয়া যায় তত বেশী ভাতার পরিমাণ বাড়বে।এটাই তাদের অধিকাংশের রুজিরুটি।

আসল কথা হল ওদের মুসলিমদের আক্রমণটা হল ওয়ার স্ট্রাট্রেজি!আপনি যদি প্রতিপক্ষ কে সব সময় আক্রমণ করতে থাকেন তাহলে তারা সব সময় আত্নরক্ষায় ব্যস্ত থাকবে আর যদি তারা আপনি আক্রমণ থামিয়ে দেন তাহলে তারা শক্তি সঞ্চয় করে পাল্টা আঘাত দেবে।তাই এই নাস্তিক,পশ্চিমারা আমাদের আঘাত করছে আর আমরা আছি ডিফেন্স মুডে!টেবিলটা উল্টে দিন ভায়েরা।আমাদের মাহাদী আসুক তখন এদের দেখে নেব ইনশাল্লাহ।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

মাহাদীর অপেক্ষায় কেন??? ভাবুন আপনিই সেই পথের অগ্রবর্তী পথিক! ;)
যার কাজ পথকে তৈরী করা !!!!

ট্যাগিংবাজ কেবলই।ইসলামকে লক্ষ করে! এ যুদ্ধ বিশ্বব্যাপি চলছে! আজ নতুন করে নয়- নবীজির সময় থেকেই!

এ প্রতিরোধে চাই জ্ঞানার্জন! ব্যাপক ভিত্তিক এবং বহুমূখি!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০২

আরব বেদুঈন বলেছেন: জাযাকাল্লাহ ভাই।আপনার কথা গুলো প্রেরণার উৎস।আর মাহাদীর আগমন আসন্ন।আমি হাদিসে যা দেখেছি সেটা অনুযায়ী মাহাদী খুব দ্রুতই আসবে ইনশাল্লাহ। সম্প্রতি জেরুজালেম কে রাজধানী ঘোষণা আর আজ কে আবার মসজিদুল আকসা কে ভেঙে সেখানে সুলাইমানী হাইকেলের ধংশাবাশেষ আবিষ্কারের কথা বলে ব্যাপারটিকে আরো গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে।কারণ হাদিসে আছে মসিহ ঈসা আঃ এসে আবার মসজিদুল আকসা কে পুনর্নির্মাণ করবে....সবই একই সুতোয় বাধা আর এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।আল্লাহ হইত উম্মতে মহাম্মদীর লাঞ্চকর জীবন থেকে পরিত্রাণ দেবার ফয়সালা করেছেন যেমন করেছিল বনী ইসরাইল কে মুসা আঃ এর মাধ্যমে।ভাল থাকুন নিরন্তর এবং ইসলামের মধ্যে থাকুন।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ইহুদি নারীরা পর্দা করে প্রথম জানলাম

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নানরা হিজাব করে জানতাম। তবে মুখও ঢাকে ইহুদিরা তা জানতাম না...

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

চানাচুর বলেছেন: এগুলো ইহুদীদের ছবি কিন্তু কোন সূত্র উল্লেখ করেননি কেন!

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

কাতিআশা বলেছেন: অর্থোডক্স ইহুদী মেয়েরা বিশেষ করে হাসিদিক কমিউনিটির নারীরা লম্বা পা ঢাকা ড্রেস এবং হেড স্কার্ফ পড়ে---ব্রুকলীনের উইলীয়ামস্‌বার্গ এলাকায় প্রচুর দেখা যায় এদের...আমি কাজের জন্য উইলীয়ামস্‌বার্গের কেন্ট আ্যাভিনীউ তে গেলে সবসময় দেখি।

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অাসলে মুসলিম হলেই যতো সমস্য।

ধন্যবাদ, নতুন কিছু জানাহলো

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বোরখা মানে ধর্ম না। আলখেল্লাও ধর্মের অংশ না।
এসব আরব আঞ্চলিক প্রথা।
কিছু আনকালচারড গরিব আরব ইহুদি,খ্রিস্টানরা এখনো পুরোনো প্রথা ধরে রেখেছে।
আর কিছু কট্টরপন্থী মোসলমান নামধারী এসবকে ধর্মের অংশ বানিয়ে আমিন আমিন করে লাফাচ্ছে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২

আরব বেদুঈন বলেছেন: এই গুলো কি স্বপ্নে শয়তানের কাছ থেকে নবুওতের মাধ্যমে জানতে পারছেন বুঝি?

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

পলাশবাবা বলেছেন: হাসান কালবৈশাখ ভাই ব্রাদার.। কৈ পাইলেন এই থিওরী ? স্বপ্নে ?

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

হাঙ্গামা বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী, নিজেরে সান্তনা দিতে এই থিওরি আবিস্কার করছে। @পলাশবাবা

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আসল সমস্যা মুসলিমদের। অরা ভালো না। ভন্ড।

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



তিনি(!) একবার বলেন, জুমুআর নামাজ পড়ি! আবার দেখি বোরকাকে বলেন, আনকালচারড আরবদের পুরনো প্রথা! পবিত্র কুরআন যেখানে নারী-পুরুষের পর্দার বিধান স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে। তো, আল্লাহর হুকুমের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার পরে একটা লোক কিভাবে নিজেকে মুসলিম দাবি করতে পারে? তার জুমুআ পড়ার দাবিও কি তাহলে মিথ্যে?

অবশ্য, প্রায়শই তার এহেন কাজকর্ম দেখে আমরা অভ্যস্ত। ইসলাম, মুসলিম, ইসলামী কালচার, মুসলিম জাতির গৌরব প্রকাশক কোন কিছু দেখলেই তার তেলেবেগুনে ভাবও আমাদের অজানা নয়। তবে নতুন করে শুধু জানতে ইচ্ছে হয়, ছদ্মনামের আড়ালে আসলে তিনি কী?

১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আরব বেদুইন,
দয়া করে অশ্লীল এবং অখাদ্য কমেন্ট মুছে ফেলুন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

আরব বেদুঈন বলেছেন: ভাই উনার খাদ্য কে বদ হজম করার জন্য্য স্ক্রিনশট দিয়ে পোস্ট মেরে দিয়েছে।মজা লুটেন।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

লেখা চোর বলেছেন: বাজে ব্লগারের কাছ থেকে নিজের পোস্ট নিরাপদ রাখুন, পরিচ্ছন্ন থাকুন।

১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নকিব সাহেব।
আমি ধর্ম নিয়ে বাড়াবারি পছন্দ করিনা। ধর্ম নিয়ে আমার কোন পোষ্টও নেই।
কেউ ধর্মনিয়ে মিথ্যা হাদিসের অপব্যক্ষা করে নিজস্য কট্টরপন্থী মতবাদ চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলে প্রতিবাদ করি।

ইসলাম কোন লেবাসভিত্তক ধর্ম নয়।
কোরান হাদিসে কোথাও ইসলামি পোশাক নামে কিছু নেই।
লেবাস নিয়ে স্পষ্ট কোন আয়াত নেই। অর্থাৎ এসব নিয়ে বাড়াবারি নেই। মক্কা বিজয়ের পর মক্কাবাসিদের পোশাক পরিবর্তন করতে বলা হয়নি কোখনোই।
সুরা আহজাবে মহিলাদের পর্দার ডেফিনেশান এসেছে কিছুটা, সেখানে স্পষ্ট ভাবেই মুখ খোলা রাখতে বলা হয়েছে। এবং সাধারণ প্রচলিত পোষাক থেকেই টেনেটুনে শালিনতা বজায় রাখতে বলা হয়েছে। আলাদা কোন কালোবস্তা চাপাতে বলেনি।

১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

নতুন নকিব বলেছেন:

কালবৈশাখী,
সুরা আহজাবে মহিলাদের পর্দার ডেফিনেশান এসেছে কিছুটা, সেখানে স্পষ্ট ভাবেই মুখ খোলা রাখতে বলা হয়েছে। এবং সাধারণ প্রচলিত পোষাক থেকেই টেনেটুনে শালিনতা বজায় রাখতে বলা হয়েছে। আলাদা কোন কালোবস্তা চাপাতে বলেনি।

-ক্ষমা করবেন! আগের মন্তব্যটা আরেকটু অন্যরকম হতে পারতো। আপনি কষ্ট নিবেন না, আশা করি।

শালীনতার কথা যেহেতু বলেছেন। সূরাহ আল আহযাবে মহিলাদের পর্দার ডেফিনেশন রয়েছে, তাও উল্লেখ করেছেন, তাহলে বোরকাকে আনকালচারড বলার যৌক্তিকতা কোথায়? বোরকা পড়লেই কি মহিলাদের আনকালচারড মনে করার কোন কারন থাকতে পারে? বোরকা কি মহিলাদের সৌন্দর্য্য এবং শালীনতারও প্রতীক নয়?

ভাই, সত্যি বলতে কি, পৃথিবী থাকার স্থান নয়। আপনি আমি কেউই এখানে থাকতে পারব না। প্রত্যেকের কর্মফল অবশ্যই তার সাথে যাবে। সুতরাং, আমি যদি সক্ষম নাও হই, অন্য কেউ ধর্মীয় বিধান মেনে চলতে চান, তাকে উৎসাহিত করতে অন্তত: আমাদের কার্পন্য করা উচিত নয়।

দু'চার খানা ডাক্তারী বই কিংবা আইনের বই পড়ে, কোনরকম একাডেমিক শিক্ষা ব্যতিত যেমন ডাক্তার কিংবা এডভোকেট হওয়া যায় না, তেমনি ধর্মীয় বিষয়াদিতে পরিপূর্ন জ্ঞানার্জন ব্যতিরেকে ইচ্ছে হলেই যেমন খুশি তেমনটা বলার অধিকারও বোধ হয় আমাদের থাকা উচিত নয়।

আপনি ভাল থাকুন।

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মানুষ যেটাতে অভ্যস্ত এবং যেটাতে ভালো মনে করবে সেটা পড়বে। এ নিয়ে আরেক জনের চিক্কুর বাক্কুর দেয়ার কি আছে?
সেদিন সন্তানের জন্য বই কিনে বাসে করে বাসায় ফিরছিলাম। পাশে একজন হাতের বই দেখে রাজ্যের আলাপ শুরু করে দিল। শেষতক চুলকানী ধরে রাখতে না পেরে বললল, ভাই বাচ্ছাদের কায়েদা পড়িয়ে বর্তমান জমানায় (শিশুদের আরবি বর্ণ মালার বই) কোন আর্থিক ফায়েদা নেই।!
আমার রাগে শরীল গরম হয়ে গেল। মন্ডায় চাইছে গালের উপর দুইটা মারি। শেষে নিজেকে ককন্ট্রোল করে বললাম,
বাচ্ছা আমার, আমি সিন্ধান্ত নিব তাকে কি পড়াব আর কি পড়াবো না। আপনি তার সম্পর্কিত আর্থিক বিবেচনা করার কে? আপনার চুল্কায়, তাইলে কন মলম লাগিয়ে দেই।

শেষমেশ অন্য দুই জন মুরুব্বি কথায় একেবারে চুপষে গেল। আসল কথা হলো, এদের ইসলামি কোন সিম্বল দেখলে চুলকানী উঠে!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

আরব বেদুঈন বলেছেন: এরা মুসলিম নাম ধারি মুনাফিক।আসলে এদের উদ্দেশ্য হচ্ছে ধর্মহীন করা।আমররা তো দুনিয়াতে টাকা পয়সা কামানোর জন্য আসি নি,ওটা অপশনাল।আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে রবের ইবাদত করা।বাকিটা পরকালে দেখা যাবে কে কত কামিয়েছি।ধর্মের উপর দৃড় ভাবে থাকুন আল্লাহ আপনার সাথে আছেন।যার আল্লাহ্‌ সাথে আছেন তার সব আছেন যার আল্লাহ নেই তার কিছু নেই।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:




@শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া),
সেটাই কথা।

ধন্যবাদ।

১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.