![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জগদ্ধাত্রীর অপরিশোধ্য ঋণে বাঁধাজীবনের তটিনী আজ পড়ে আছে তটে,ঘুম ভাঙানি গান সে কবেই থেমে গেছেএখন আর বাজে না মর্চে ধরা গ্রামোফোন।।ওষ্ঠ-শীর্ষে আকড়ে থাকা পিতৃপ্রদত্ত প্রাণটি সত্যি কেমন এক মূর্তিমান অভিশাপ,এখানে কেবলি বেজে ওঠে ,শ্মশানের সেই খট্টাঙ্গ পুরাণের বিলাপ,মুর্তিমান বিভীষিকায় আচ্ছন্ন এ এক অপলাপ। তবুও স্বপ্ন দেখি আকাশ ভরা জোছনায়,বৈশাখী পূর্ণিমায় এখনো বুক বাধিঁ আশায়। কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম খামে মন আজ চিঠি পাঠায়কোনো অর্বাচীন ঠিকানায়। তাই দৃষ্টি আমার প্রসারিত ঐ নীলিমায়।
এমন নিরুত্তাপ চটিসাহিত্য উগরে লেখা ফেসবুকেও সম্ভব নয়। কিন্তু সম্ভব করেছে প্যাহলে রোশনি আর জনৈক ক্যাবলাকান্ত হাসনাত আবদুল হাই। উনারা প্রচারের আলোয় থাকার জন্য আর কি করবেন? বেছে বেছে নিউজ করেন কারেন মালহোত্রাকে নিয়ে, খেলার খবরের তুলনায় তাদের ব্যক্তিজীবনের দিকেই আগ্রহ বেশি।
উদাহরণ হিসেবে ইকার ক্যাসিয়াসের বান্ধবী আবেদনময়ী সারা কার্বোনেরোকে নিয়ে লিখে ফানা ফানা করে ফেলার কথা বলা যেতে পারে। ওয়েইন রুনির প্রতিনিয়ত শয্যাসঙ্গী বদলের ঘটনা, মারিয়া শারাপোভার বয়ফ্রেন্ড তাকে মৃত ব্যাঙ বলার কাহিনী এগুলো প্যাহলে রোশনি আমাদের মতো পথভ্রষ্ট যুবকদের জানিয়েছে।
আজকে নববর্ষের দিন কেউকি এমন রগড় কাহিনী আশা করেছিলেন ?
মেয়েটি নাছোড়বান্দা, তিনি যতই তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন, সে ঘুরে এসে দাঁড়ায় সামনে, প্রথম সারিতে না হলেও দ্বিতীয় কি তৃতীয় সারিতে। দেখতে সে সুশ্রী নয়, তবে তার চোখে-মুখে তীক্ষ একটা ভাব আছে, নতুন ছুরির মতো। তার চোখের নিচে ক্লান্তির কালো দাগ, মুখে একধরনের রুক্ষতা। আগে সেখানে যে কমনীয়তা ছিল তা মুছে ফেলেছে। ঠোঁট দুটি চকচক করছে, যেন গ্লিসারিন মাখানো। আসলে সে ঘন ঘন জিভ দিয়ে শুকনো ঠোঁট ভিজিয়ে নিচ্ছে।
লেখার মধ্যে তিনি এমন ভাব এনেছেন যেনো অনেক কষ্টে ঠোট ভেজানোর ইচ্চে তিনি নিবরণ করেছেন। কিন্তু চেহারার সুশ্রীতার কথা তুলে যে কামনা আর ভাবাবেগ মিশ্রিত উক্তি তিনি রগড়ে দিয়েছেন সেটা নি:সন্দেহে বর্ণবাদী আচরণের দোষে দুষ্ট। দেশের প্রথম সারির একটি পত্রিকার নিবন্ধে কখনোই একজন বালিকার সিক্ত ঠোটেঁর বিবরণ পাঠক আশা করেননা। আর যদি এগুলো প্যাহলে রোশনিতেই পাওয়া যায় তাহলে রমনের কাহিনীগুলো কে পড়বে। হাসনাত আবদুল হাই সাহেবরা যা শুরু করেছেন অদূর ভবিষ্যতে তো দেখি রসময় গুপ্তের দল না খেয়ে মাঠে মারা যাবে।
বড় ভাবাবেগ নিয়ে হাসনাত আবদুল হাই লিখেছেন। ...
প্রায় ময়লা সবুজ ওড়না লাল কামিজে জড়ানো শরীরের ওপরে একটা স্তন ঢেকে রেখেছে, বুকের অন্য পাশে ওড়না কামিজের কাপড়ের ওপর ছড়িয়ে রাখা, প্রায় সমতল দুই দিকেই, হঠাৎ দেখে ছেলে কি মেয়ে বোঝা যায় না।
প্রিয় পাঠক এর থেকেই বোঝা যায়না এদের চোখ আসলে কোথায় ছিলো ? আমার তো মনে হচ্ছে এই সব চুশীলদের মুখে ছিলো তুই রাজাকার আর দৃষ্টিছিল ঐ সেই যায়গা যেখানে দেখে যে হতাশ হয়েছিলো। ধুশ্লা এটা ছেলে নাকি মেয়ে ?
মহান চুশীল আরো ফর্মাইয়াছেন..............
মেয়েটা দেখতে সুশ্রী না হলেও বয়সের জন্য একধরনের আকর্ষণ আছে তার শরীরে। অগোছালো বেশবাস সেই আকর্ষণে একটা বন্যতার ভাব সৃষ্টি করেছে, যেন সে যেখানে খুশি লাফিয়ে পড়তে পারে। দেখেই মনে হয় খুবই বেপরোয়া আর অ্যাগ্রেসিভ।
ভাব প্রকাশের অতিরিক্ত আবেগ দেখে তো মনে হচ্ছে তিনি এই দৃশ্য দেখার পর বাসায় ফিরে কি করেছেন সেটা তিনিই জানেন। বজ্জাত পোলাপাইন শুধু এটুকু বলবে। মনে হয় আগামী এক সপ্তাহ হালায় কম্পিউটারের সামনে না বৈসাই অন্তত ডজন খানেক বার বাথরুমে গেছে আর আইছে।
আর শেষে কৃতজ্ঞতাটা জানিয়েছেন উনি ঠিক এভাবে...
ঢাকায় মফস্বলের মেয়েরাই বেশি ফ্রি, বেশি দুরন্ত, বেশ সাহসী। ওরা কাউকে পরোয়া করে না।
আমার তো কপালে চিন্তার ভাঁজ আরো দীর্ঘায়িত হইলো। ভাইছা ক্যাম্নে কি? কতজনের উপ্রে আপনি এক্সপেরিমেন্ট করি হালাইছেন ?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
অর্ণব আর্ক বলেছেন: ধুর্মিয়া দ্যাশে কি মুতার জায়গার সংকট চলছে নাকি ?
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
আহমেদ রিজভী বলেছেন: বামরা আসলেই যে পতিত, নষ্ট, ভ্রষ্ট, চরিত্রহীন,পদলেহি, উচ্ছিষ্টভোগী তা এই লেখার মধ্য দিয়ে আবার প্রমানিত হল ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৯
অর্ণব আর্ক বলেছেন: এরা বাম নামের কলঙ্ক। সত্যিকারের বামরা এমন ছিলেন না। আমি নিজেও বাম। কিন্তু তথাকথিত বামশুয়োরগুলো আমাকে সাইদপন্থি আর দেরিদাপন্থি বলে গালি দেয়। যামু কৈ ?
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
কয়েস সামী বলেছেন: কারো কারো আঁতে ঘা লাগতে পারে এ লেকাটা পড়লে।ভাই আপনি যেভাবে রসময়গুপ্তের সাথে তুলনা করলেন, আমি তো এখানে দোষের কিছু পেলাম না। এর তেকে আরো অনেক বেশি অশ্লীল লেকা কি আমাদের নামকরা সাহিত্যিকরা লিখেননি। আসলে ঘটনা এটা না। ঘটনা হল এ লেখার দ্বারা তিনি অনেক গভীর কথা তুলে ধরেছেন। লেখকবে ব্রাভো্।
ভাই আমার এ ভিন্ন মত পছন্দ না ও হতে পারে আপনার। তাই বলে আমাকে খারাপ কথা বলবেন না প্লিজ। ভিন্ন মত এ পৃথিবীতে থাকবেই।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৭
অর্ণব আর্ক বলেছেন: সত্যি বলতে কি প্রথম আলো ইদানিং বেশি বিক্রি হওয়ার কারণ স্যানিটারি ন্যাপকিন আর ডায়াপারের দাম উর্ধ্বমুখী। টিস্যু পেপারের দামও ইদানিং বাইড়া ২০ এ কোঠায় ঠেকছে। অন্যদিকে মাত্র ৮ ট্যাকায় প্রচুর কাগজ মেলে। বাঙালি সস্তায় পাইলে আলকাত্রা খায়। আর পেপার এতো মহামূল্যবান। আপনি কি আমার সাথে দ্বিমত পোষণ করবেন ?
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: লেখাটা অশ্লীলতা দোষে দুষ্ট
এটা সত্যি, তবে তার চেয়েও বড় সমস্যা ভয়ঙ্কর রকমের ইঙ্গিতপূর্ণ ও কুরুচির পরিচায়ক
ধিক্কার জানাই আলুকে
দেখি ওরা কি করে
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৮
অর্ণব আর্ক বলেছেন: কুরুচির চাইতে থিমটা পুরোই বিপরীতমুখী।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
জীবনকেসি বলেছেন: প্রথম আলোর মাঝখানে মুইত্যা দেওন লাগবো।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫০
অর্ণব আর্ক বলেছেন: মাঝখানে মুইতেন না। মুইত্যা ঘইষেন। টিস্যু পেপারের দাম তো বাড়তি।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
নষ্ট ছেলে বলেছেন: পেরথম আলু তাহার হারানো গৌরব না বরং হারানো পাঠক পেতে চায়। এইজন্য এর চেয়ে শর্টকাট ম্যাথড আর কি হতে পারত!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫০
অর্ণব আর্ক বলেছেন: হ উত্তেজনার বশে ডিরেক্ট স্কুইটিং করা শুরু কৈরা দিছে। পুরাই অর্গ্যাজমিক পোস্ট।
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৫
মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন: এই গল্প পইড়া প্রথম আলুরে চুতিয়া বলে পোস্ট দেয়া বাক স্বাধীনতার কথা বলা সামু আমার পোস্ট মুইছা দিছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২
অর্ণব আর্ক বলেছেন: পরথম আলু ইজাকুলেট কর্ছে। পুরো ঝাতি এতে অর্গ্যাজমিক আনন্দ পাইতেছে। মন্দ কি ?
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বলার কিছু দেখি না। নেটে গালাগাল করি না, নাইলে.।।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
অর্ণব আর্ক বলেছেন: তার থেকেও দুক্কু পাইছি পিণাকীর নাকি সুরের কান্না দেইখ্যা?
পুজিবাদের বহিপ্রকাশ ব্লগেও ঘটা শুরু হৈছে যখন থেইক্যা ধণতান্ত্রিক লোক ব্লগিং শুরু করছে।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫২
আলুমিয়া বলেছেন: আমার মনে হয় আরও কিছু হাসনাতের লেখা পড়েন। তারপর না হয় মন্তব্য করেন। একজন লেখককে বিচার করার জন্য একটা লেখায় সম্ভব না। আরো পড়েন।
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫০
পিয়ার আহসান বলেছেন: muktomona hisabe apnader to oi lekha promot kora uchit. Ta na kore galagal dicchhen keno?? Apnader biruddhe jay bole??
Baate porle dulavai, r na porle chu*** vai? Bah, valo to! sotto kotha tita lage - eta dhrubo sotto... Sobar jonnoi.
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
অর্ণব আর্ক বলেছেন: এই কথাটা ডা. পিণাকীকে বলেন। সে একসময় হাসনাত আবদুল হাইদের মাথায় নিয়ে নাচছে। এখন তো দেখি হাসনাত আবদুল হাই আর ফরহাদ মজহার এক কৈরা নাচতেছে। এই সব হিপোক্রেটদের জুতানি উচিত। এদের জন্যই ঐ শ্লোগানটা তৈরি হৈচে..
সাথে গাইলে আপন ভাই,
ভিন্ন হৈলে ুদির ভাই।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৩
ধৈঞ্চা বলেছেন: লেখাটা কতটা অশ্লীল তা বিবেচ্য নয় বরং লেখায় আমাদের বর্তমান সমাজের প্রতি যে ম্যাসেজটা দেওয়া হয়েছে তা তো এড়িয়ে যাওয়ার মত নয়।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
আসফি আজাদ বলেছেন: হাসনাত আব্দুল হাই hashashasজনৈক ক্যাবলাকান্ত নন এটা তার আগের প্রকাশিত উপন্যাসসমূহ পড়লেই বুঝতে পারবেন। ওনার অনেকগুলো চমৎকার উপন্যাস/লেখা রয়েছে। যেভাবে তিনি গল্পের মেয়েটিকে সরাসরি উপস্থাপন করেছেন তা গ্রহণযোগ্য নয়। তবে উনার প্যাটার্নটা অনেকটা এই রকমই, নভেরা, একজন আরজ আলী, সুলতান - সবগুলোতেই তিনি আলোচ্য ব্যক্তিকেই সরাসরি তুলে এনেছেন।
আর প্রথম আলোর এই অবস্থান বলা চলে নির্বাচন মৌসুমকে সামনে রেখে একটা রাস্তা খোলা রাখার বন্দোবস্ত। শেখ হাসিনা যদি তসবিহ্---- তাহ্লিল শুরু করতে পারে, তাহলে প্রথম আলোর আর দোষ কোথায়। শেষ পর্যন্ত সবাই বেচে থাকতে চায়!!!
ধন্যবাদ।
১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: ফাটায়া পচাইলেন গুরু।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২
ফরিদ বিন হাবিব বলেছেন: হাসনাত আবদুল হাই একজন ব্যর্থ আমলা লেখক। লেখক হবার সাধ পুরণ না হওয়ায় এখন মতির মতো নষ্ট বামদের কাঁধে ভর করে নতুন করে পর্নোগ্রাফির লেখক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে। হাসনাত এবং মতি এই দুই জ্ঞানপাপীর মুখে সমবেতভাবে মুত্রত্যাগ করা যেতে পারে!