![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার... *প্রিয় পোশাকঃ শার্ট-প্যান্ট,পাঞ্জাবি। *প্রিয় রংঃ কলাপাতা কালার। *প্রিয় খেলাঃ দাবা,ফুটবল,ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি। *প্রিয় কবিঃ কাজী নজরুল, জসীম উদ্দিন,শরতচন্দ্র। *প্রিয় নাট্যকারঃ হুমায়ুন আহম্মেদ,বৃন্দাবন দাস। *প্রিয় অভিনেতাঃ চঞ্চল চৌধুরী, আ খ ম হাসান, মোশারফ করিম। *প্রিয় মডেলঃ সারিকা। *প্রিয় ফুলঃ গোলাপ,গাঁদা,বেলি। আমি... *সত্য, সুন্দর ও মানবতার পক্ষে আপোষহীন এক সৈনিক। *অপ-রাজনীতি, সন্ত্রাস, দুর্নীতিসহ সকল অপরাধ-অপকর্মের বিরুদ্ধে এক বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর। *ধর্মপ্রাণ এক নির্ভীক দেশপ্রেমিক। *পছন্দ করিঃ সৃস্টিশীলতাকে। *অপছন্দ করিঃ অশ্লীলতাকে। *অবসরেঃ লেখালিখি করি। *সুযোগ পেলেঃ ভ্রমণ করি। *হতে চাইঃ অনেক বড়।
একটি গল্প দিয়েই শুরু করি...
তখন বর্ষাকাল, চারিদিকে পানিতে থৈথৈ। অন্য রাস্তাগুলো কিছুটা উচু হলেও বাজারে যাবার রাস্তাটা নিচু হওয়ায় পানিতে ডুবে গেছে। এলাকার লোকজন পারাপার হবার জন্য পানিতে কিছু ইট পেতে রেখেছে। ঐ পথ ধরে
আবুল মিয়া যাচ্ছেন বাজারে। একটা একটা করে ইট পার হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। ইটের দিকে তাকিয়ে হাটার কারণে সামনে তাকাতে পারেননি। হটাৎ সামনে চোখ পড়তেই দেখেন বিপরীত দিক থেকে আর একজন লোক একটা একটা করে ইট পার হয়ে তার দিকে এগিয়ে আসছে। বেচারা আবুল মিয়ার মনটা খারাপ হয়ে গেল, এবার বুঝি পানিতে নামতে হবে। কিন্তু এত সহজে হাল ছাড়বার পাত্র নন তিনি। লোকটা কাছাকাছি আসতেই আবুল মিয়া বলে উঠলেন- 'অই মিয়া নিচে নাইমা যান। নাইলে কিন্তু গতকালের ঘটনা ঘটায় দিমু।' লোকটি ভয় পেয়ে পানিতে নেমে গেল। আবুল মিয়া পার হবার পর লোকটি কৌতুহলি হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলো - 'ভাই গতকাল কি ঘটাইছিলেন?' আবুল মিয়া উত্তর দিলেন- 'গতকাল আমার ছামনে এইরকম একজন পড়ছিল, আমি তারে ছড়বার কইছি হ্যার পরও ছে ছড়েনাইক্যা লাস্টে আমি নিজেই পানিতে নাইমা গেছিলাম আর কি...!'
বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিরোধীদল বিএনপি'র অবস্থা হয়েছে উক্ত গল্পটির আবুল মিয়া চরিত্রের মত। বিগত প্রায় ৫ বছর ধরে তারা সরকার পতনের আন্দোলন করে আসছেন, কিন্তু রাজপথে কোন নেতা-কর্মীকে দেখা যায়নি। সরকারী দল আওয়ামীলীগ বলছে- বিএনপির তথাকথিত আন্দোলন সম্পর্কে তাদের ভাল ধারণা আছে। স্বাভাবিক, শুধু আওয়ামীলীগের নয় জনগণেরও ভাল ধারণা হয়ে গেছে। জনগণের জন্য আন্দোলনের অনেক ইস্যুই বিএনপি পেয়েছিল, কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনি। এখন তত্তাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের আল্টিমেটাম দিচ্ছেন। আমি বিএনপি নেতাদের প্রশ্ন করতে চাই তত্তাবধায়ক না দিলে কি করবেন? নিশ্চয়ই মুচকি হেসে উত্তর দিবেন- 'কী আর করার! দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচনে যাব।'
বিএনপি নেতাদের বলি- আপনারা যদি ভেবে থাকেন জনগণ আন্দোলন করে আপনাদেরকে গদিতে বসার পথ সুগম করে দেবে তাহলে ভুল করবেন। ক্ষমতার সুফল ভোগ করবেন আপনারা আর জনগণ আপনাদের জন্য পুলিশের গুলি খেয়ে মরবে এতটা বোকা মনহয় জনগণ আর নেই।
২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৫
আরিয়ান খান বলেছেন: ভাই, আপনি মানুষ চিনতে ভুল করেছেন। আমি কারও দলে না, আমার কোন পক্ষ নেই। আমার একটাই পক্ষ আর তা হলো সত্যের পক্ষ। আমি এটাই বলতে চেয়েছি যে জনগণ বিল ছেচে মরবে আর কৈ খাবেন ওনারা তা তো হতে পারেনা। জনগণ এতটা বোকা আর নেই।
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
আরিয়ান খান বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, বিএনপি কি সাবধানে এগুনোর জন্য আরও ৫ বছর সময় চায়? সরকার কিন্তু বিএনপিকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @ জহির বলেছেন- সমস্যা দেখা দিয়েছে অন্যত্র। বিএনপি খুব সাবধানে আগাচ্ছে,
ভালু ভালু...
টাইপকে তারাই উদ্ধুদ্ব করে ক্ষমতা গ্রহন করাতে পারলে এটলিষ্ট তার ২টা লাভ!
কোনো হরতাল-ভাঙচুর না দেয়ায়
পশ্চিমা কূটনীতিকরা বিএনপির
দিকে ঝুঁকছে। আর এ দেখে সরকারের মাথা পুরাই গরম। দিশা না পেয়ে নামিয়ে দিয়েছে শাহজাহান খানদের। বেতন বাড়ানোর কথা বলে শাজাহান খান গার্মেন্টস সেক্টর ক্ষেপিয়ে দিয়ে কিছু ভাঙচুর করেছে।
ভাবটা এমন, “বিএনপি আগুণ
না জ্বালালে আমরা জ্বালাবো!” .....ঠিক।
>>
শুধূ তাই না উস্কানি মূলক কথাবর্তা বলে নিয়মিতই উত্তেজিত করতে চাইছে। ওবায়দুল কাদের সহ অনেকেই পিনচিং কথা বলে রাগাতে চাইছে...তাদের দিয়ে আন্দোলন হবে না, যুদ্ধ করা বিএনপির কম্ম নয় ব্লা ব্লা....
তবে কি আপনিও সেই উস্কানিদাতার দলে
গোলযোগ লাগাতে পারলে- সেনাবাহিনীর মিশরিয় সিসি বোতল-
প্রথমটা বিএনপি ক্ষমতা পাইল না .. এইটা যে হাসিনার জন্য কি খুশির
২য়ত নিজেদের সেফ এক্সিট।
দেখা যাক।কি হয়?