নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন মানুষ

সোনালী ঈগল২৭৪

সোনালী ঈগল২৭৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড:নিজস্ব কিছু বিশ্লেষণ

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১৮



একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যাকান্ড সমগ্র বাঙালি জাতির ইতিহাস এমনকি বিশ্ব ইতিহাসের একটি অন্যতম বর্বরোচিত ঘটনা। পৃথিবীর অনেক দেশেই তাদের জাতির জনক কে অনেক নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে কিন্তু সপরিবারে এতটা নারকীয় হত্যাকান্ড হয়তো আর একটিও ঘটেনি , যা সমগ্র বাঙালি জাতির রাজনৈতিক , সামাজিক এমনকি অর্থনৈতিক গতিধারাকে সম্পূর্ণ পাল্টায় দিয়েছিলো। এই হত্যাকান্ড ছিল একটি সুদূরপ্রসারি ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত বাস্তবায়ন । বঙ্গবন্ধুকে নিরাপত্তায় নিয়োজিত ব্যাক্তি, সেসময়কার সেনাপ্রধান , সেনাবাহিনির উর্ধতন অফিসারবৃন্দ , রক্ষিবাহিনী, আওয়ামীলীগ নেত্রিবৃন্দ কেউ এই হত্যার দায় এড়াতে পারে না ।সমগ্র ঘটনা পর্যালোচনা করলে সামগ্রিক বিষয়কে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় :

প্রথমত, সরকারের এতো এতো নিরাপত্তা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা , সেনা গোয়েন্দাসংস্থা তারা কি কিছুই জানলেন না এই ষড়যন্ত্র সম্পর্কে? মানা গেলো বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার সতর্কবার্তা বঙ্গবন্ধু অগ্রাহ্য করেছেন এই বলে যে বাঙালি জাতির কেউ তাকেই কোনোদিন কিছু করবে না !! কিন্তু একটি প্রশিক্ষিত বাহিনীর ভিতরে যখন দীর্ঘদিন যাবৎ একটি ষড়যন্ত্র চলতে থাকে তখন সেই বাহিনীর নিজস্ব দায়িত্ব তার রহস্য উন্মোচন করা তাকে প্রতিহত করা , এ জন্য রাষ্ট্রপতির অনুমতির দরকার হয়না ।

দ্বিতীয়ত, ১৫ই অগাস্ট প্রথম প্রহরে যখন ঘাতকেরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর রোডের বাড়ি আক্রমণ করলো সে সময় বঙ্গবন্ধু তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লার নিকট সাহায্য চেয়ে ফোন করেছিলেন । জেনারেল শফিউল্লাহ প্রতিউত্তরে বঙ্গবন্ধুকে কোনোভাবে ওই বাড়ি থেকে বের হয়ে নিরাপদ জায়গায় চলে যেতে বলেন । সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে দেখলাম জেনারেল শফিউল্লাহ বলছেন , কর্নেল জামিলের মতো তার জীবন বিপন্ন হবার আশংকায় তিনি যান নি । দেশের রাষ্ট্রপ্রধান যখন আক্রান্ত হয়, তখন সে যেই দলের কিংবা যেই মতাদর্শের হোক না কেন , জনপ্রিয় কিংবা অজনপ্রিয় , তখন রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত আসে । একজন সেনাপ্রধান শপথ নেয়ার সময় কিন্তু তার জীবনের বিনিময়ে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অঙ্গীকার নিয়েই দায়িত্ব প্রাপ্ত হয় । আমি বলবো সেদিক থেকে উনি চরম হৃদয়হীন একটি কাজ করেছেন । আমি বা আমরা একবার ১৫ই অগাস্ট প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর জায়গায় নিজেকে কল্পনা করি ! একজন মানুষ যিনি কিনা মৃত্যুর সামনে সহযোগিতার জন্য এদিক সেদিক ফোন করে যাচ্ছেন , একে একে তার পরিবারের সব সদস্য নিহত হচ্ছেন , সেই মুহূর্তে সেনাপ্রধান কতৃক তাকে বলা হলো বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাবার জন্য ! এটা কোনো বুদ্ধিমান ব্যাক্তির পরামর্শ হতে পারেনা , একজন সেনাপ্রধানের তো নয়ই । উপায়হীন বঙ্গবন্ধুর তখন মৃত্যুর কাছে নিজেকে সমর্পন করা ছাড়া আর কোনো পথই ছিলোনা । ব্যাক্তিগতভাবে আমি মনে করি , এটি তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লার চরম ব্যার্থতা ।

তৃতীয়ত , বঙ্গবন্ধুকে ঘাতকেরা হত্যা করলো । বীরদর্পে এই ঘটনা রেডিওতে প্রচার করা হলো । খন্দকার মোশতাক আহমেদকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করা হলো । একে একে সব বাহিনী প্রধান তার প্রতি আনুগত্য পোষণ করলো । সেদিন বিকেলে বঙ্গভবনে শপথ অনুষ্ঠান হলো , কিন্তু বঙ্গবন্ধুর লাশ তখনও তার ৩২ নম্বর বাড়ির সিঁড়ির উপর !! পৃথীবির ইতিহাসে এই ঘটনাও বিরল যে সে দেশের একজন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট এবং স্থপতিকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের পর তার লাশ সৎকারের পূর্বেই , সেই লাশের উপরে দাঁড়িয়ে নতুন প্রেসিডেন্ট শপথ নেয় !!! সেসময়ের সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ , ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফ , সাফায়াত জামিল , এদেরকে বঙ্গবন্ধু সন্তানতুল্য মনে করতেন । জেনারেল শফিউল্লাহকে তো বঙ্গবন্ধু সিনিয়রিটি ভেঙে দুইবার পদোন্নতি দিয়ে সেনাপ্রধান পর্যন্ত বানিয়েছেন । তারা তো পারতেন অন্তত একটিবার শেষবারের মতো ৩২ নম্বরে এসে বঙ্গবন্ধুকে দেখে যেতে !!!! কিন্তু তারা কেউই আসেন নাই , জেনারেল শফিউল্লাহর উচিত ছিল ঘটনার পরদিন বিবেকের তাড়নায় হলেও একবার ৩২ নম্বরে আসা । পরবর্তীতে তৎকালীন সময়ের ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল হামিদের নেতৃত্ত্বে একটি দল এসে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের মরদেহ গ্রহণ করে , ততক্ষনে খন্দকার মোশতাক আহমেদ ও তার পরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেছে । লেফটেন্যান্ট কর্নেল হামিদের তত্ত্বাবধানে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অন্য সকল সদস্যের লাশ বনানী কবরস্থান এ দাফন করা হয় এবং বঙ্গবন্ধুর মরদেহ তার জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায় পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয় । যদিও বিভিন্ন ভাষ্যমতে জানা যায় , জেনারেল ওসমানী ও কয়েকজন বঙ্গবন্ধুকে ঢাকায় দাফনের জন্য বলেছিলেন কিন্তু খন্দকার মোশতাকের বিরোধিতায় তা আর হয়ে ওঠেনি ।

সেসময়কার সংবাদপত্রের কথা আর নাই বা বললাম । ১৫ই অগাস্ট এর পরের সংবাদপত্র গুলো দেখলে মনে হয় বঙ্গবন্ধু হয়তো ভিন্ন গ্রহের কোনো মানুষ যাকে এক রাতের ব্যাবধানে সমস্ত বাঙালি জাতি ভুলে গেছে। দোষ ,গুন, ভালো , মন্দ মিলিয়েই মানুষ । দেশ পরিচালনায় হয়তো সফল হতে পারেনি , মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় একটি সদ্য স্বাধীন দেশের সফলতা , ব্যার্থতা নির্ণয় করা যায় না , এর জন্য সময়ের প্রয়োজন । যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশ পুনর্গঠনে সময় এর দরকার ছিল , বঙ্গবন্ধু সেই সময় পাননি, কিন্তু পরবর্তীতে ওনাকে যেভাবে কলংকিত করা হয়েছে , বাংলাদেশের কোনো রাজনীতিককেই তা করা হয়নি ।

হত্যা শুধু হত্যাকেই ডেকে আনে , অস্ত্র কেবল অস্ত্রকেই ডেকে আনে , এরপরের ঘটনা যদি আমরা দেখি , ১৫ই অগাস্ট পরবর্তী ক্ষমতার লড়াই এ প্রাণ হারায় ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররাফ , মেজর হায়দার । দৃশ্যপটে আসে জেনারেল জিয়া , তার হাতেই বিচারিক প্রহসনে প্রাণ হারান কর্নেল তাহের , তার কয়েক বছর পর আবার সেনা অভ্যুত্থানে প্রাণ হারান জেনারেল জিয়া । তার হত্যাকণ্ডের দায়ভার জেনারেল মঞ্জুর এর উপর চাপিয়ে তাকেও হত্যা করা হয় , এনারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা সেনাকর্মকর্তা ছিল । বাংলাদেশের দুর্ভাগ্য , যারা একদিন সকল স্বার্থের উর্ধে উঠে দেশ স্বাধীন করার লড়াই এ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তারাই কিনা স্বাধীন দেশে ক্ষমতার লড়াই এ প্রাণ হারান !!! পাকিস্তান ফেরত সেনা অফিসার জেনারেল এরশাদ কিন্তু নয়বছর দেশ শাসন করে এখনো বহাল তবিয়তেই টিকে আছে , বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড না হলে হয়তো এই মুক্তিযোদ্ধা সেনা অফিসার গুলো বেঁচে থাকতো !!!

ব্যাক্তিগতভাবে আমি কোনো দলের সমর্থক না , নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে যতটুকু বিচার করা যায় তা ব্যাখ্যা করলাম । একটি ঘটনার কথা বলে শেষ করি , তখন ২০১৪ সাল । সবে বিশ্ববিদ্যালয় এর গন্ডি পেরিয়ে নতুন চাকরিতে ঢুকেছি। প্রচন্ড গরমের এক দুপুরে রিক্সা করে বাড়ি ফিরছিলাম । রিক্সাওয়ালা এক বৃদ্ধ ভদ্রলোক। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা তখন ভালো না , নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা চলছে। হঠাৎ করে রিক্সাওয়ালা চাচার কাছে জানতে চাইলাম দেশের পরিস্থিতি কিরকম দেখছেন ? সে বললো , বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর থেকে এই দেশে অভিশাপ চলছে । অনেক বছর পর আবার আজ কথাটা মনে পড়লো , বঙ্গবন্ধু কিন্তু এই রিক্সাওয়ালা , কৃষক , শ্রমিক , দিনমজুর এদের পক্ষেই রাজনীতি করেছে , এলিট শ্রেনির স্বার্থানেষী রাজনীতি সে করেন ও নি , এবং তাদের রাজনীতির মারপ্যাচ হয়তো সে বুঝতেও পারেননি । তাদের হৃদয়ে তারা আজও বঙ্গবন্ধুকে সযত্নে লালন করে

(লেখাটি আমার রিপোস্ট , আজ ১৫ ই অগাস্ট , জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আমি লিখাটি আবার পোস্ট করলাম )

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশ মিলিটারী জলদস্যুদের মতো খুবই নিম্ন মানের আচরণ করেছিলো; দেশের একাংশ আজো সেই মিলিটারী শাসনকে "গণতন্ত্র" বলে থাকে।

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য , যারা সেই হত্যাকাণ্ডের বেনিফিশিয়ারি ছিল , তাদের রাজনৈতিক অবস্থান অনেক নড়বড়ে এখন দেশে

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৪৯

এলে বেলে বলেছেন: আপনার বিশ্লষন ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: দেরিতে উত্তর দেবার জন্য দুঃখিত , অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে প্রতিটা বাঙ্গালীর কপাল পুড়লো।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১১

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: ঠিক বলেছেন রাজীব ভাই , সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ফলে যে পাপ বাঙালি দ্বারা সংগঠিত হয়েছিল সেই গোলোকধাধা থেকে বাঙালি আজ বেরিয়ে আসতে পারেনি

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৯

মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: রিকশাওয়ালা চাচা ঠিকই বলেছেন, স্বাধীন দেশের শুরুতেই এরকম একটি গর্হিত কাজের অভিশাপ না লেগে পারেই না। স্বাধীনতার মূল লক্ষ্যগুলোই অকেজো হয়ে গেছে তখন থেকেই! তবে যে সেনাপ্রধান জীবনের ভয়ে দায়িত্ব পালন না করার অজুহাত দিতে পারে, সে এরকম একটা পদে গেলো কিভাবে? তার কি বিচার হয়েছিলো?

ভালো বিশ্লেষণ করেছেন, কিন্তু প্রায় ৪৫ বছর আগের তথ্যের সোর্স থাকা উচিত (আপনাকে বলছি না, সামগ্রিকভাবে বলছি)। পত্রিকা ও ব্যাক্তিগত বইয়ে সবাই নিজেদের মত করে ঘটনা বর্ণনা করেন।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: না সেই সেনাপ্রধানের কোনো বিচার হয়নি , জেনারেল শফিউল্লা পরবর্তীতে জেনারেল জিয়ার কাছে দায়িত্ত্ব হস্তান্তর করে বিদেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ত্ব পালন করেছেন , পরে আওয়ামীলীগের নমিনেশন সসড সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন , এমনকি তিনি সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের ভূমিকাও পালন করেন , আসলে এই হত্যাকান্ড নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণা হওয়া প্রয়োজন তাহলে সামনের এবং পেছনের সমস্ত কুশীলব বের হয়ে আসবে

৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪২

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: অনেকদিন বাদে একটি বিশ্লেষণধর্মী পোষ্ট পড়লাম । আমি যতোবার ৩২ নং বাড়ীতে গেছি সময় নিয়ে ঘুরে ঘুরে দেখেছি আর মনে হয়েছে মহীরুহ তাঁর ছায়া ফেলে যায় নিজে চলে গেলেও। বাঙালী নিজের পায়ে কুড়াল মারায় অভ্যস্ত । রিকশাওয়ালা চাচার কথা আসলেই সত্য । আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য ।

৩০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:০৮

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। বঙ্গবন্ধু হত্যা শুধু বিগত শতক নয় আরো কয়েক শতকের জন্য আমাদের ইতিহাসে কলংকের কালিমা হয়ে থাকবে। অষ্টাদশ শতকের পলাশী যুদ্ধ যেমন করুন ট্রাজেডি হিসেবে ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছে বাঙালি তথা সমগ্র উপমহাদেশের ইতিহাসে ঠিক তেমনি বঙ্গবন্ধু হত্যা সেরকমই একটা ট্রাজেডি হিসেবে আলোচিত হবে ইতিহাসে, এই কলঙ্ক থেকে বাঙালির সহজে মুক্তি নেই। দেরিতে উত্তর প্রদানের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৩

দারাশিকো বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ড নিয়ে নাদির জুনায়েদ স্যারের একটি লেখা সম্প্রতি দেশ রূপান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। লেখাটা পড়ে দেখতে পারেন - নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে ঘটনাপঞ্জী দেখার কারণে অনেক কিছু পাওয়া যাবে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৪

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান সূত্রের জন্য। অবশ্যই সময় করে পড়ে দেখবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.