নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জাগো বাহে

আমারও বলার ছিল

বলতে চাই

আমারও বলার ছিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুলিস্থান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নিচে কর্দম

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫





গুলিস্থান থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু এই ফ্লাইওভার দিয়ে কবে গাড়ি চলবে তা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানও সঠিক ভাবে বলতে পারবে না। আর নিচের রাস্তার অবস্থা সাগরের ঢেউয়ের চেয়েও খারাপ। এক কথায় বললে ফ্লাইওভারের নিচে কর্দমা।



উল্লেখ্য, জানিনা আপনাদের মনে আছে কি না, ফখরুউদ্দিনের আমলে বিজয়স্মরণী-তেজগাও ফ্লাইওভারের উদ্বোধনের পর কিন্তু তা বন্ধ করে কয়েক মাস কাজ করা হয়েছিল। এটার দশাও তাই হবে।



এটি আমার প্রিতদিনের যাতায়াতের পথ। কুতুবখালী টোল প্লাজার যে প্লাজাটির ফিতা প্রধানমন্ত্রী কেটেছেন তার একটু পরের টোল প্লাজার কাজ শেষ হয়নি। গতকাল রাত ১১ টায় যখন বাড়ি ফিরছিলাম তখনও দেখেছি কাজ চলছে। এই টোল প্লাজা দিয়ে গাড়ি নামবে। আর প্রধানমন্ত্রী যেটার ফিতা কেটছেন সেটা দিয়ে গাড়ি উঠবে।



দেশের সবচেয়ে বড় এ ফ্লাইওভারের সঙ্গে প্রধান প্রধান সড়ক ও বাস টার্মিনালের সংযোগ রাখা হয়েছে। এর ৬টি প্রবেশমুখ এবং ৫টি বের হওয়ার পথ রয়েছে।



এই ফ্লাইওভার এমন ভাবে তৈরি করা হেয়েছ যাতে যে কোন গাড়ি ফ্লাইওভারে উঠতে বাধ্য হয়। নিচের রাস্তা এতটাই সড়ু রাখা হয়েছে যে যানজট সারাক্ষণ লেগেই থাকবে। তাছাড়া একটা রাস্তার মধ্যে তিনটা পিলার থাকলে সে রাস্তার অবশিষ্ট আর কিই বা বাকি থাকে। আবার যদি রাস্তার (নিচের) ডিভাইডার করা হয় প্রায় ফ্লাইওভারের সমান চওড়া। আর কিছু বলতে চাই না। আমার কথার সত্যতা প্রমান করতে বাকিটা নিজে গিয়ে দেখে নিয়েন।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

রাহুল বলেছেন: ভাইজানের কাছে বিকল্প কিছু থাকলে কন। বাই দা ওয়ে,আমার বাড়ি ডেমরা। ;)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

আমারও বলার ছিল বলেছেন: শুনেছি গুলশানের ভিতর দিয়ে বিকল্প একটা রাস্তা আছে
খোজ নিয়ে দেখতে পারেন

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

ছৈয়দ সালাহউদ্দীন বলেছেন: এত জ্ঞানী জামাতি প্রকৌশলী, হিংসা হচ্ছে বুঝি এত বড় ওভার পাস দেখে,

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

আমারও বলার ছিল বলেছেন: আপনাদের চরিত্রর সমস্যা আছে
ভিন্নমত হলেই জামাতি
আর মতের সাথে মিললে হাগুও সেন্দশ বলে খেয়ে ফেলেন
দুখ্যিত এভাবে বলার জন্য
এপথ দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করেন টের পাবেন
আর আমি প্রকৌশলী নই। তবে সমাজের জন্য অবদান রাখি। সমাজের কল্যাণ করার কাজ করি। আর মনে রাখবেন যারা সত্যি বলে না তারাই স্বাধীন দেশের রাজাকার। সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতে শিখুন।

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভেঙ্গে ফেলতে বলি, কি বলেন ;)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

আমারও বলার ছিল বলেছেন: আপনার কথায় যদি ভেঙ্গেফেলা হতো তাহেল আপনিই সব থেকে বেশি ক্ষমতাধর হতেন!

৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

জহির উদদীন বলেছেন: আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বাংলাদেশের অর্জনের তালিকায় আরো একটি অর্জন সংযুক্ত হয়েছে ।ফ্লাইওভার নির্মাণব্যয়ে শীর্ষস্থানে পৌছেছে বাংলাদেশ!

গত কয়েক বছরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শতাধিক ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়। এগুলোর নির্মাণব্যয় কিলোমিটারপ্রতি ৮০-৯০ কোটি টাকা। কোনো কোনোটির ক্ষেত্রে ব্যয় আরো কম। অথচ গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী (মেয়র হানিফ) ফ্লাইওভারের নির্মাণব্যয় কিলোমিটারপ্রতি প্রায় ২১১ কোটি টাকা। এতে ফ্লাইওভার নির্মাণব্যয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বে শীর্ষস্থান দখল করেছে বাংলাদেশ।

চলতি বছরের ১৪ জুন মুম্বাইয়ে উদ্বোধন করা হয় ১৬ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ ইস্টার্ন ফ্রিওয়ে। এর নির্মাণব্যয় ১৯ কোটি ডলার বা ১ হাজার ৪৮২ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে কিলোমিটারপ্রতি ব্যয় দাঁড়ায় ৮৮ কোটি ২১ লাখ টাকা। ভারতীয় কোম্পানি সিমপ্লেক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করে; যারা গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার নির্মাণে বাংলাদেশী ওরিয়ন ইনফ্রাস্ট্রাকচারকে সহযোগিতা করছে।আবার কলকাতায় নির্মাণাধীন ৮ দশমিক ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ পরমা-পার্ক সার্কাস ফ্লাইওভারের নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে ৩১৭ কোটি ২০ লাখ রুপি বা ৩৯২ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে কিলোমিটারপ্রতি ব্যয় হচ্ছে ৪৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এছাড়া দক্ষিণ-পশ্চিম কলকাতার বাটানগরে ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ আরেকটি ফ্লাইওভারও নির্মাণ করা হচ্ছে; যার কিলোমিটারপ্রতি নির্মাণব্যয় ৪৪ কোটি টাকা।

শ্রমিকের গড় মজুরির হিসাবেও ভারতের তুলনায় বাংলাদেশে ফ্লাইওভার নির্মাণব্যয় কম হওয়ার কথা। ২০১২ সালের ইন্টারন্যাশনাল কনস্ট্রাকশন সার্ভের তথ্যমতে, মালয়েশিয়ায় নির্মাণ শ্রমিকদের গড় মজুরি প্রতি ঘণ্টায় ৫ ডলার, চীনে ৩ ও ভারতে ১ ডলার। আর বাংলাদেশে তা ৫০ সেন্টেরও কম। অথচ ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের নির্মাণব্যয় কয়েক দফা বৃদ্ধির পর দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১০৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এ ব্যয় আরো ৩০০ কোটি টাকা বাড়তে পারে বলে জানান প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা। এতে কিলোমিটারপ্রতি নির্মাণব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৪১ কোটি টাকা।

(না হয় কিছু বাড়তি টাকাই খরচ হয়েছে !কেউ আবার ভাববেন না এই টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে । এই প্রাপ্তি কেও বিলবোর্ডের মাধ্যমে প্রচার করার দাবি জানাই)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

আমারও বলার ছিল বলেছেন: তবুওত শীর্ষস্থান দখল করতে পেরেছি
তবে এটা দিয়ে ভারি যানবাহনও চলতে পারেব

৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

হেডস্যার বলেছেন:
হ, ঐটা ব্যবহার কইরেন না। আমরা করমু।
আপনে আসমান দিয়া উইড়া যাইয়েন।

ছাগুর দল আইসা আজাইরা লাফালাফি শুরু করে...

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার যা হয় আর কি। তোমারও দেখছি তাই অবস্থা। লাফাইয়াই যাবা দুধ পাইবা না।

৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

রাজীব দে সরকার বলেছেন:
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভেঙ্গে ফেলতে বলি, কি বলেন

- এটাই বেস্ট!

হেডস্যার বলেছেন:
হ, ঐটা ব্যবহার কইরেন না। আমরা করমু।
আপনে আসমান দিয়া উইড়া যাইয়েন।

ছাগুর দল আইসা আজাইরা লাফালাফি শুরু করে...


- সহমত

আমার কথাঃ

প্রিয় লেখক,
ভালো কে ভালো বলতে শিখুন
কন্সট্রাকশন এর কাজে নিচে ২ দিন কাদামাটি থাকলেই
যদি চুলকানি শুরু হয়ে যায়,
তাহলে বলবো, বাজারে কৃমি রোগের ভালো ওষুধ আছে!!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

আমারও বলার ছিল বলেছেন: প্রিয় রাজীব দে সরকার যার বুঝ যার কাছে। কষ্টতো আর আপনি করেন না, কষ্ট করি আমরা যারা এই পথ ব্যবহার করি। ৪ বছর ধরে এই কষ্ট করতাছি। প্রতিদিন আসা-যাওয়ায় ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ব্যয় হয়। বিরক্ত হয়ে গেছি।

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: রাজীব দে সরকার বলেছেন:

প্রিয় লেখক,
ভালো কে ভালো বলতে শিখুন
কন্সট্রাকশন এর কাজে নিচে ২ দিন কাদামাটি থাকলেই
যদি চুলকানি শুরু হয়ে যায়,
তাহলে বলবো, বাজারে কৃমি রোগের ভালো ওষুধ আছে!!

কোন কথা হবে না ভাই! কোন কথা হবে না!!!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমারও বলার ছিল বলেছেন: চারবছর ধরে প্রিতদিন আসা-যাওয়ায় ৭ থেকে ৮ ঘন্টা তোমার ব্রয হতো তাহেলে বুঝতা মদন। তাইলে োগুলো তোমার মতো মদনেন নাক দিয়াো ঢুকত

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

হেডস্যার বলেছেন:
আপনে সবাইরে তুমি তুমি কইরা বলতেছেন কি মনে কৈরা?
আমরা সবাই কি আপনের দুলাভাই লাগি? ;)


লেখক বলেছেন: চারবছর ধরে প্রিতদিন আসা-যাওয়ায় ৭ থেকে ৮ ঘন্টা তোমার ব্রয হতো তাহেলে বুঝতা মদন। তাইলে োগুলো তোমার মতো মদনেন নাক দিয়াো ঢুকত

ফ্লাইওভার বানানো না হইলে আর কয়দিন পরে ১৮ ঘন্টা কইরা বইসা থাকা লাগতো।
হেডম থাকলে শেয়ার বাজার, হলমার্ক সহ আরো অনেক অনেক খারাপ ইস্যু আছে সেইসব নিয়া লেখেন।

খারাপটারে খারাপ আর ভালোটারে ভালো বলেন। (যদি ও ছাগুরা সেইটা পারেনা, তার পর ও চেষ্টা করেন) :D

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ছাগল তখন ৫০ থেকে ৬০ মিনিটে চলে আসতাম
তার আগে আসতাম ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটের মধ্যে। আর শেয়ার বাজার, হলমার্ক সহ আরো অনেক অনেক খারাপ ইস্যু নিয়াও কথা কইছি। ছাগলকেতো মানুষ আপনি বলে না।

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: আশা করছি এই ফ্লাই ওভার আওয়ামিলীগের চোরদের টাকা লোটের কারনে চট্রগ্রামের বহদ্দার হাটের ফ্লাই ওভারের মত ভেঙ্গে গিয়ে ১৫ জনের মৃত্যু হবেনা ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ছি এভাবে কাউকে কিছু বলা ঠিক না
আর আমার ধারণা এটা অনেক মজবুদ হয়েছে

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: আশা করছি এই ফ্লাই ওভার আওয়ামিলীগের চোরদের টাকা লোটের কারনে চট্রগ্রামের বহদ্দার হাটের ফ্লাই ওভারের মত ভেঙ্গে গিয়ে ১৫ জনের মৃত্যু হবেনা ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ছি এভাবে কাউকে কিছু বলা ঠিক না
আর আমার ধারণা এটা অনেক মজবুদ হয়েছে

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৩

provat বলেছেন: Click This Link

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ভাল বলছেন

এরকম একটা পরিকল্পনা আমারও ছিল

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ভাই, আমি কিন্তু যাত্রাবাড়ি ফ্লাইওভার আংশিক ওপেন হওয়াতেও খুশি। এই লাইনে আমারও কদাচিৎ যাতায়াত আছে, তাই বলতে পারি এটার শুভ ফল আপনি পাবেন। নিশ্চিত !!!

আপনাকে একটা উদাহরণ দিচ্ছি ...
কুড়িল ফ্লাইওভারের (প্রজেক্ট) কাজ কিন্তু এখনো পুড়ো কমপ্লিট হয়নি, এপ্রোচ রোডগুলো এখনো ভাঙ্গাচোরা। কিন্তু তাতে কিন্তু গাড়ির চলাচল বন্ধ হয়নি। একটু কষ্ট করে আমরা সবাই হাসিমুখে চলাচল করছি।

আর এই হাসিমুখটা কেন বলুন তো???

...... সকাল বিকাল মিলে আমাদের দুইঅক্তে কমপক্ষে ৩ থেকে ৩.৩০ ঘন্টা টাইম সেভ হচ্ছে প্রতিদিন।

বিশ্বাস করেন?

শুভকামনা!

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

আমারও বলার ছিল বলেছেন: কুড়িল ফ্লাইওভারের বিষয়ে আপনার কথা সত্যি। ওই খানে কম জায়গা ব্যয় করে বেশি জায়গার সংস্থান করা হইছে। আর এখানে ৮০ ভাগ জায়গা ব্যবহার করে ১০০ ভাগ তৈরি করা হয়েছে। মানে ২০ ভাগ বেড়েছে। অতএব বুঝতেই পারছেন। তারপরও আপনার বিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো

১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

তিক্তভাষী বলেছেন: এতটা নেতিবাচক চোখে না দেখলেও পারতেন। অসম্ভব রকম জনবহুল এবং পরিকল্পনাবিহীন নগরায়নে ঘিঞ্জি একটি শহরে এর চাইতে প্রশস্ততর বা ভালো কিছু করা সম্ভব নয়। যতটুকু সম্ভব হয়েছে সেটারই সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা উচিত।

আর কাজ অসমাপ্ত রেখে উদ্বোধন? ওটা ভোটের জন্য! ওসব দেখে অভ্যস্ত আমরা।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

আমারও বলার ছিল বলেছেন: আপনার কথায় হাসি পেল। আমার্ও কথা সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা উচিত। কিন্তু তা কি হচ্ছে

১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

হেডস্যার বলেছেন:
বিচার মানি। তালগাছ আমার।
দূরে গিয়া মর ছাগু

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

আমারও বলার ছিল বলেছেন: তিন নম্বরটা সব সময় লাফায়
লাফাইতে থাক

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ?

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্টে আপনি সমস্যার কথা বলেছেন। নীচে কর্দমা আর গাড়ী ওঠা নামার ব্যাপারে।

যেকোনো কনস্ট্রাকশনের নীচে কাদা হতেই পারে। আপনি যখন আপনার নিজের বাড়ি বানাবেন সেখানেও হবে। এত বড় একটা মহাযজ্ঞ এরকম একটা ঘনজনবসতিপূর্ন এলাকায় এটাই কি হওয়া স্বাভাবিক না?

এটা সাময়িক সমস্যা হতেই পারে তাই এটা মেনে নেয়া ছাড়া আর কিছু করার নেই।

আর গাড়ি ওঠার ব্যাপারে যেটা করা হয়েছে এটা ভুল। কারন এখানে যেহেতু টোল আছে সেহেতু সবাই উঠবে না বা অকারনে উঠবে না। টোল সিস্টেম রাজধানীতে বাংলাদেশে কিছুই নেই। উন্নত অনেক বিশ্বে এতটাই টোল যে শহরের ভেতর প্রয়োজন ছাড়া গাড়ি চালানো দায়। সেহেতু ঢাকা শহর অনেক খানি লিবারেল।

আর যেহেতু আপনি বলছেন যে সব গাড়িতে উঠতেই হবে সেটা ভুল। অবশ্য উঠতে হবে না এবং জায়গাটা সরু করা হয়েছে এই বিলাসিতায় যে নীচের ট্রাফিকের অনেকখানি পেলোড উপরে চলে যাবে। প্রকৌশলীরা এই হিসেব করেই বের করেছে।

আগামী ৩-৪ বছর এটা ঠিক মতো কাজ করবে। এর পর অবশ্যই বিকল্প হিসেবে মেট্রোরেলে যেতে হবে।

তাই আপনি আশ্বস্ত থাকুন যে সাময়িক অসুবিধাটা কিছু দিন পরেই থাকবে না এবং যখন এই সেতুটি অকার্যকর হবে তখন আরেকটা সিস্টেম ইন্ট্রোডিউস করবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

আমারও বলার ছিল বলেছেন: দেখলাম, পড়লাম। আমিও আশাবাদীদের দলে। তবে আমি যা বলেছি আপনি সে ভাবে ব্যখ্যা না করে ভিন্ন ভাবে করেছেন। আমার লেখাটা দয়া করে একটু ভালভাবে পড়ুন, তাহলেই আপনার কাছে সব পরিস্কার হয়ে যাবে। ধন্যবাদ

১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভালো করে পড়লাম

আর নিচের রাস্তার অবস্থা সাগরের ঢেউয়ের চেয়েও খারাপ। এক কথায় বললে ফ্লাইওভারের নিচে কর্দমা।

কিন্তু তা বন্ধ করে কয়েক মাস কাজ করা হয়েছিল। এটার দশাও তাই হবে।

এই ফ্লাইওভার এমন ভাবে তৈরি করা হেয়েছ যাতে যে কোন গাড়ি ফ্লাইওভারে উঠতে বাধ্য হয়। নিচের রাস্তা এতটাই সড়ু রাখা হয়েছে যে যানজট সারাক্ষণ লেগেই থাকবে। ........ আর কিছু বলতে চাই না। আমার কথার সত্যতা প্রমান করতে বাকিটা নিজে গিয়ে দেখে নিয়েন।

আমি আবারও ভালো করেই পড়লাম, আপনার ব্লগের বাকী পোস্টের শিরোনাম গুলোও পড়লাম। মনে হলো আপনি ছাগু পার্টি বা বিএনপির ভক্তও না। তবে লীগের প্রতিও বিরক্ত যেগুলো বাংলাদেশের আমজনতার বৈশিষ্ট্য। আপনি লেখাটা লিখেছেন এই অস্হির সময়ে এই অস হনীয় যানজটে প্রচন্ড কষ্টের কারনেই। আপনি আপনার অসুবিধার কথা ব্যাখ্যা করে সবাইকে তা অনুভব করতে বলেছেন। আর আমার কমেন্টের মূল উদ্দেশ্য হলো এই সাময়িক অসুবিধাটা যদি এই ফ্লাইভার না তৈরী করা হতো তাহলে খুব নিকট ভবিষ্যতে এটাই স্হায়ী হতো। এখন নিকট ভবিষ্যতের দীর্ঘ সময়ে আপনারা এই অসুবিধার হাত থেকে রেহাই পাবেন। এই কথাটা ভেবে এবং বৃহত্তর স্বার্থে আমার মনে হয় মেনে নেয়া ছাড়া গতি নাই।

আর বাংলাদেশে চিরকালই তো আমজনতা ভুগেছে। বার বার চোরচোট্টা আর সন্ত্রাসী হায়েনাদের ক্ষমতায় বসালে এর চেয়ে কি আশা করেন আপনি?

ভালো থাকুন!

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫২

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ধন্যবাদ
তবে এখন আর কিছু বলার ইচ্ছা নেই
কয়টা দিন পর বলা যেতে পারে। তখন বাকিটা বলব। আশাকরি তখনও আপনার মতামত পাওয়া যাবে।

১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কয়টা দিন পর কি কইবেন জানা আছে। আল্লা আল্লা করেন। সামনে ভয়াব হ দিন আইতাছে। মানুষের লাশ যে কয়টা কুন দিকে পড়বো, আর দেশের মানুষ কি কইরা খাইবো কয়টা সেইটা নিয়াই দুশ্চিন্তায় আছিরে ভাই।


নিজের নিজের দিকে খেয়াল রাইখেন

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ভাল বলছেন

এটাইতো আমাদের নিয়তি

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩২

আদম_ বলেছেন: জঘন্য একটা জায়গা।
আপনার উত্তর গুলা মজাদার।
শর্টকাট কিন্তু পরিপুর্ণ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

আমারও বলার ছিল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

সত্যিই জঘন্য একটা জায়গা। যে যায় সে টের পায়।

২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

আমারও বলার ছিল বলেছেন: গুলিস্থান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের হায়াত ৫০ বছর বা আরো বেশি কমে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করার পর তা আবার ভাঙ্গতে হইছে। এখন এক পাশ দিয়েই গাড়ি যাতায়াত করছে। অন্য পাশে কজ চলছে। কোন কিছু তৈরি করে তা ভাঙ্গলে তার স্থায়িত্ব কমে যায় এটাই জানি।

২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

খােলদ িস বলেছেন: ভাই ভাল মন্দ বুঝি না।এইটা হবার কারনে আমার যাতায়তের সময় ১ ঘন্টা কমে গেছে।

আমি দেশের কথাও বুঝি এলাকার উন্নয়নও বুঝি। শুধু মাএ এইটার কারনে আমি এই সরকারকে ভোট দিব এলাকার উন্নয়ন বলে কথা, মানে যদি ভোট দিতে পারি আরকি।

আর এই রাস্তার জ্যাম আরো ১৫ বছর আগে থেকেই ছিল,কিন্তু কেউ তো কোন কিছুই করল না। আর এই সরকার এটা করার পর কোন খারাপ কথা শুনতে চাইনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.