![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুলিস্থান থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত ১১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু এই ফ্লাইওভার দিয়ে কবে পুরোপুরি গাড়ি চলবে তা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানও সঠিক ভাবে বলতে পারে না। উদ্বোধন করার পরপরই একপাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফ্লাইওভারের প্রতিটি জয়েন্ট ভেঙ্গে আবার তা মেরামত করা হচ্ছে। এতে ফ্লাইওভারের হায়াত কমে যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
আর নিচের রাস্তার অবস্থা সাগরের ঢেউয়ের চেয়েও খারাপ। এক কথায় বললে ফ্লাইওভারের নিচে কর্দমা।
উল্লেখ্য, জানিনা আপনাদের মনে আছে কি না, ফখরুউদ্দিনের আমলে বিজয়স্মরণী-তেজগাও ফ্লাইওভারের উদ্বোধনের পর কিন্তু তা বন্ধ করে কয়েক মাস কাজ করা হয়েছিল। এটার দশাও তাই হচ্ছে।
এটি আমার প্রিতদিনের যাতায়াতের পথ। কুতুবখালী টোল প্লাজার যে প্লাজাটির ফিতা প্রধানমন্ত্রী কেটেছেন তার একটু পরের টোল প্লাজার কাজ শেষ হয়নি। ফলে এটা বন্ধ রাখা হয়েছে। এই টোল প্লাজা দিয়ে গাড়ি নামবে। আর প্রধানমন্ত্রী যেটার ফিতা কেটছেন সেটা দিয়ে গাড়ি উঠার কথা থাকলেও এখন বিকল্প পথ দিয়ে গাড়ি উঠছে।
দেশের সবচেয়ে বড় এ ফ্লাইওভারের সঙ্গে প্রধান প্রধান সড়ক ও বাস টার্মিনালের সংযোগ রাখা হয়েছে। এর ৬টি প্রবেশমুখ এবং ৫টি বের হওয়ার পথ রয়েছে। কিন্তু আজও ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়নি।
এই ফ্লাইওভার এমন ভাবে তৈরি করা হেয়েছ যাতে যে কোন গাড়ি ফ্লাইওভারে উঠতে বাধ্য হয়। নিচের রাস্তা এতটাই সড়ু রাখা হয়েছে যে যানজট সারাক্ষণ লেগেই থাকবে। তাছাড়া একটা রাস্তার মধ্যে তিনটা পিলার থাকলে সে রাস্তার অবশিষ্ট আর কিই বা বাকি থাকে। আবার যদি রাস্তার (নিচের) ডিভাইডার করা হয় প্রায় ফ্লাইওভারের সমান চওড়া। আর কিছু বলতে চাই না। আমার কথার সত্যতা প্রমান করতে বাকিটা নিজে গিয়ে দেখে নিয়েন।
আগের অবস্থা
Click This Link
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
আমারও বলার ছিল বলেছেন: আল্লাহ তুই রক্ষা কর
২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: নীচের অবস্থা যে কি, দেখছি!! কি আর কমু, কইয়া লাভ নাই। এই তো চলতাছে সবখানে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১
আমারও বলার ছিল বলেছেন: কি আর কমু, কইয়া লাভ নাই। এই তো চলতাছে সবখানে।
৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪২
ঢাকাবাসী বলেছেন: বছরের পর বছর কোটি কোটি মানুষের ভোগান্তি কমার কোন চান্স নেই। কিন্তু নেতা মন্ত্রীদের কোটি কোটি টাকা ঘুষ কমিশন খাওয়া চলবেই। ১০০ টাকার কনস্ট্রাকশন কাজে ২০ টাকাও খরচ করা হয় না তো অবস্হা এরকমটা হবেই! সারা দেশে যুগ যুগ ধরে এই চলছে! মুহিত বলেছেন ক্ষমতায় থাকলে নেতা মন্ত্রীদের সম্পদ বাড়বেই! এইসব করে একেকজন আমলীঘের মন্ত্রীরা ১০০ গুন টাকা বানিয়েছেন। কিসসু করার নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
নদীর নাম কাওয়া বলেছেন: ভাই সারা দেশের অবসথাই তো এইরকম