বইপাঠকদের জন্য পোষ্ট-৩

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

হুমায়ূন আহমেদ এর বই থেকে রূপবতি বিষয়ক কিছু কথা

# অতি রুপবতীদের কপালে দুঃখ ছাড়া আর কিছুই থাকে না।(দেয়াল-হুমায়ূন আহমেদ)
# রূপবতি মেয়েরা সারাক্ষণ সেজেগুজে থাকতে পছন্দ করে। (বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল - হুমায়ূন আহমেদ)
# রূপবতী মেয়েদের হাসি বেশীরভাগ সময়ই সুন্দর হয় না। দেখা যায় তাদের দাঁত খারাপ। (কহেন কবি কালিদাস- হুমায়ূন আহমেদ)
# বেশীরভাগ রূপবতী মেয়ে নকল হাসি হাসে। হাসার সময় ঢং করার চেস্টা করে। তাদের হাসি হায়নার হাসির মতো হয়ে যায়। মুহিবের ধারণা, প্রতিটি তরুনী মেয়ের হাসির শব্দ রেকর্ড করে তাকে শোনানো উচিত। এতে যদি কিছু হয়। (দিঘির জলে কার ছায়া গো - হুমায়ূন আহমেদ)
# রূপবতী মেয়েদের প্রায়ই বড় রকমের কোন ক্রুটি থাকে। পরীর একটি মাত্র ক্রুটি সে বোকা। (নির্বাসন - হুমায়ূন আহমেদ)
# রূপবতী মেয়েদের সব যুক্তিই আমার কাছে খুব কঠিন যুক্তি বলে মনে হয়। (এবং হিমু-হুমায়ূন আহমেদ)
# জীবনে কুসিৎত সব ব্যাপারগুলি সহজভাবে ঘটে যায় । অপরূপ রূপবতী একটা মেয়ে হাসতে - হাসতে কঠিন - কঠিন কথা বলে। ( আকাশ জোড়া মেঘ - হুমায়ূন আহমেদ)
# অতি রুপবতীদের কারও প্রেমে পড়তে নেই। অন্যেরা তাদের প্রেমে পড়বে। তা-ই নিয়ম।(দেয়াল-হুমায়ূন আহমেদ)
# রূপবতী নারীদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করতে নেই। প্রত্যাখ্যান করলে অভিশাপ লাগে। রূপের অভিশাপ। রূপ তখন ধরা দেয় না। একজন কবির উপর রূপের অভিশাপ পড়া ভয়াবহ ব্যাপার। (কবি-হুমায়ুন আহমেদ )
# খুব রূপবতীদের প্রেমের গল্পগুলি ভয়ংকর হয়। (কবি-হুমায়ুন আহমেদ )
# রূপবতীদের সব অভদ্রতা ক্ষমা করা যায়। এরা অভদ্র হবে এটাই স্বাভাবিক। এরা ভদ্র হলে অস্বস্তি লাগে। (পারাপার- হুমায়ূন আহমেদ)
# ফুচকার দোকানে রূপবতী সব মেয়েরা নানা ধরণের আহ্লাদ করতে করতে ফুচকা খায়। দেখতে ভালো লাগে। ( সে আসে ধীরে- হুমায়ূন আহমেদ)

৬ টি +১/-০