![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পনেরো হাজার পৃষ্ঠার একটা উপন্যাস লিখব! সেই উপন্যাসে তার নাম কোটিবার থাকবে! সেই উপন্যাসের নায়ক আমি আর নায়িকা সে!
রাস্তায় কোথাও কোনও ন্যাংটা, ছেঁড়া জামাকাপড় পরা, গায়ের থেকে উটকো গন্ধ আসা বাচ্চাকে দেখে। বাসায় গিয়ে নিজের বিছানার নরম গদিতে শুয়ে যদি তোমার মনে হয় "সৃষ্টিকর্তা আমাকে আসলেই ভীষণ ভালো রেখেছে", তাহলে তুমি আসলেই বড় হয়ে গিয়েছো।
কিছু করতে পারা আর না পারা ভিন্ন ব্যাপার। যেখানে মনুষ্যত্ব হারিয়ে যাচ্ছে, সেখানে সহানুভূতির দাম অনেক। আর যদি কিছু করতে পারো, তাহলে তো তুমি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ফেললে!
একটা সময় আসে, ছেলেরা পুরো স্বাধীন হয়ে যায়। বাড়িতে রাত করে ফিরলেও কেউ কিছু বলে না। ছেলেদের এই-ই সুবিধা, চার দেয়ালের বাইরে বের হয়ে মানুষদের সাথে মিশতে পারা।
কিন্তু একটা মেয়েকে তার বাবা-মা কঠোর ভাবে বলে দেয়, সন্ধ্যে হওয়ার আগে বাড়ি ফিরবি। বাবা-মার উদ্দেশ্য যে সরল ও সাধু তা বলাই বাহুল্য।
একটা মেয়ের পৃথিবী গড়ে উঠে, পরিবার, একটা ছেলে, কিছু বন্ধু এই-ই নিয়ে। এর থেকে তারা বেশি মানুষদের সাথে মিশতে পারে না।
যেখানে ছিলাম,
বড় হওয়া। মানুষের সাথে মিশে তাদের কষ্ট-দুঃখ-আনন্দ হাসি অনুভব করতে পারা হল বড় হওয়ার লক্ষণ। ওই অল্প কয়জন মানুষের সাথে মিশে, কয়েকজন মেয়ে দিব্যি সেই কষ্ট-দুঃখ-আনন্দ অনুভব করতে পারে। বাকিরা এক জনের সাথে পুরো পৃথিবীর মানুষের তুলনা করে।
রাস্তায় কত রকমের মানুষ থাকে। কারও বাবা নেই, কারও মা হয়তো হসপিটালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, কারও মন হয়তো চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে গিয়েছে।
কিন্তু কারও চেহারায় লেখা নেই। কাউকে দেখে তার সম্পর্কে ধারণা নেওয়া বা নেয়ার চেষ্টা করা, বরং বোকামি...
মানুষ ম্যাচুয়ার হয় অভিজ্ঞতায়, অনুভব করার ক্ষমতায়। কখনও বয়সে হয় না। যদি মানুষ বয়সের সাথে ম্যাচুয়ার হতো তাহলে, এই পৃথিবীতে দুঃখ-কষ্ট বড় কম হত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
আমি এক দুঃখ ওয়ালা বলেছেন: ভাই এত আবেগ নিয়ে কিছু লিখো না,,, আমার কষ্ট লাগে,,,,।