![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘হামানদিস্তা’ সিরিজ-০৫
একজন পরিশীলিত ‘ওহাবী’ বন্ধুর কাছে এক গন্ড-মুর্খের কিছু প্রশ্ন
-আবছার তৈয়বী
আস সালামু আলাইকুম আলা মানিত্তাবায়াল হুদা
প্রিয় Mashud Rana ভাই! সালাম নেবেন। আমি আপনার ফুলের বদলে একটি না’ত শরীফ আপনাকে হাদিয়া হিসেবে দিয়েছি। কিন্তু ২৪ ঘন্টায়ও বলেন নি যে আমার ‘হাদিয়া’টি আপনার পছন্দ হয়েছে কি-না। তাই প্রশ্নের শুরুতে এই অধম গুনাহগারের লিখিত আরেকটি না’ত শরীফ দিলাম। (https://www.youtube.com/watch…) আশাকরি শুনবেন এবং শোনার পরেই আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিবেন। শুনবেন তো? দেখুন- না’ত হলো এমন একটি হাদিয়া- যার কোন তুলনা নেই। আপনি আমাকে যেই ফুলটি দিয়েছেন, কান লাগিয়ে শুনুন- সেই ফুলটিও কিন্তু আমার পেয়ারা নবীর (দরুদ) তারিফ করছে। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আমিরে হেফাজত মাও. আহমদ শফি সাহেবকে জিজ্ঞেস করুন। তিনি কী বলেন- তা পোস্টে জানান।
প্রিয় Mashud Rana ভাই! আমি আপনার জবাবের সাথে আমার হৃদয়টাও দিয়ে দিয়েছি। একটা মানুষের হৃদয়টাই যদি অন্যজনকে দিয়ে দেয়, তো তার আর থাকে কী- বলুন? কিন্তু আপনি আমার হৃদয়টার কী হাল করেছেন দেখুন। আমার এই নজরানা যদি আপনার পছন্দ না হয়- তো আমি কী করতে পারি- মেরে ভাই! আমি গরীব গন্ডমুর্খ কী দিয়ে আপনাকে খুশি করবো- আমার যে দেয়ার মতো আর কিছুই নেই! আমি আশা করবো- আপনার বৃহৎ ও উদার হৃদয়ে আমার ছোট্ট ও ভঙ্গুর হৃদয়টাকে একটু স্থান দিন। এতে আপনার কোনই ক্ষতি হবে না। আমি আপনার আলোয় আলোকিত হই। আমার ভুলগুলো ভেঙে যাক। আমাকে শোধরাবার একটা সুযোগ দিন। আপনি ভালো করেই জানেন- আবছার তৈয়বী 'ভালোবাসার কাঙাল'। মদীনার কামলিওয়ালার ভালোবাসা যদি আপনার হৃদয় থেকে পাই- তো আমার অন্যদিকে যাওয়ার দরকার কী? সেই মহা মূল্যবান ভালোবাসার জন্য আমি ও আমার মা-বাবা কোরবান হোক।
প্রিয় Mashud Rana ভাই! আমাদের মাঝে যে অনাকাঙ্ক্ষিত বাদানুবাদ চলছে- তা শুরু হয়েছে হাটহাজারী মন্দিরে প্রথম আঘাতকারী, হিন্দু পন্ডিতের ধুতি ছিনিয়ে নিয়ে পণ্ডিত মশায়কে উলঙ্গ করে উল্লম্ফনকারী বীর মুজাহিদ, বাহরুল উলুম, হযরত MD Asad Ullah Asad (নামটি কী আসল নাম?) একটি মন্তব্য দিয়ে। এক বাকের একটি পোষ্ট দিয়ে। যেই পোস্টটি দিয়ে তিনি রাতারাতি আপনাদের মাঝে 'হিরো' বনে গেছেন। আপনারা সবাই মিলে সেই বাক্যটিকে সমর্থন করে কতোবার শেয়ার করেছেন, লাইক করেছেন, আর কমেন্ট করেছেন- আপনি নিজেই দেখুন। তিনি আমার প্রতি অভিযোগ করেছেন- আমি নাকি তার শেয়ার দেখে পাগল হয়ে গেছি। এখন আপনি আমার প্রশ্নগুলির বাই সিরিয়াল (আমি যেভাবে দিয়েছি) 'টু দ্যা পয়েন্ট' দয়া করে উত্তর দিন।
১. ‘গরীব-দুঃখীর পাছা মারিয়া মাইজভান্ডারের আওলাদে আবু লাহাবের ভুরিভোজন...’ মাত্র ৯ শব্দের একটি বিশাল (!?) স্ট্যাটাসে আপনিসহ আমার সকল 'ওহাবী' বন্ধুরা কী পরিমাণ প্রফুল্ল হয়েছেন- তা কি দেখেছেন?
ক. এখানে ‘আওলাদ’ কে তা স্পষ্ট। কিন্তু 'আবু লাহাব'টা কে? হযরত গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী (ক.) ? হযরত গাউছুল আজম আবদুল কাদের জিলানী (রা.)? হযরাতে হাসনাইনে করীমাইন (রা.)? নাকি খোদ আল্লাহর রাসূল (দরুদ)? আস্তাগফিরুল্লাহ্... নাঊজুবিল্লাহ্...আল ইয়াজু বিল্লাহ্ ... আল্লাহ্ তোমার পানাহ্ চাই! কারণ, যিনি খাবার গ্রহণ করছেন- তিনি তাঁদের সকলেরই 'আওলাদ'। তাঁর একটি নির্ভেজাল ও খাঁটি 'বংশনামা' আছে।
খ. আসাদ সাহেবের এই বক্তব্যে কি প্রিয় রাসূলের (দরুদ) অবমাননা হয়েছে বলে মনে করেন? যদি হয়ে থাকে- তো যে ব্যক্তি প্রিয় রাসূলের (দরুদ) অবমাননা করবে- ইসলামী শরীয়তে তার হুকুম কী?
গ. যারা তাঁকে দাওয়াত দিয়েছেন- তাঁরা কি গরীব-দুঃখী? তিনি কি জোর করে দাওয়াত নিয়েছেন? তিনি কি সব খাবার খেয়ে ফেলেছেন?
ঘ. ইসলামে উপাদেয় খাবার খেতে কি মানা আছে? অথবা নানা প্রকারের হালাল খাবার গ্রহণে কী বাঁধা আছে?
ঙ. চেয়ার-টেবিলে খাওয়া সুন্নাত পরিপন্থী- মানলাম। কিন্তু কারো যদি শারিরীক কোন সমস্যা থাকে- তো সে চেয়ার-টেবিলে বসে খানা খেলে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে?
চ. যদি সুন্নাতের ওপর আমল না করার কারণে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায়- তো পৃথিবীব্যাপী সেসব মুসলমানরা চেয়ার-টেবিলে খাবার খান, তাদের অবস্থা কী হবে?
ছ. আপনি কি কখনো চেয়ার-টেবিলে খাবার গ্রহণ করেন নি? তো আপনাকে আমরা কী বলে ডাকবো- মুসলমান? নাকি কাফির? (ওই পোস্টের জ্ঞানী লোকদের মন্তব্য গুলো দেখুন)।
জ. ‘গরীব-দুঃখীর পাছা মারিয়া’ পাছাটা ঠিক কীভাবে মারা হয়- একটু খোলাসা করে বলবেন কি? আপনার/আপনাদের ‘পাছা মারার’ কোন অভিজ্ঞতা নেই তো?
ঝ. আপনি বলেছেন- আমার ব্যাপারটি হেফাজত মহা-সচিব হযরত জুনায়েদ বাবুনগরী সাহেবকে বলেছেন। কিন্তু কী নিয়ে আমাদের বাদানুবাদের সৃষ্টি হলো- তা কী তাঁকে জানিয়েছেন? জানিয়ে থাকলে তিনি কী বলেছেন? না জানালে দয়া করে বিষয়টি মুহতারাম হেফাজত শীর্ষ নেতৃত্বের গোচরীভুত করবেন কি?
২. ক.‘ওহাবী’ বলতে আপনি কী বুঝেন? কাদেরকে ওহাবী বলা হয়, কেন? বিশদভাবে ব্যাখ্যা করুন।
খ. ‘ইবনে’ আবদুল ওহাব নজদী কে ছিলেন? তার সংস্কারমূলক কাজগুলো কী কী?
গ. হাদীসে ‘ক্বারনুশ শায়াত্বীন’ বলে কাকে বুঝানো হয়েছে? কেন ‘কারনুশ শায়াত্বীন’ বলা হয়েছে?
ঘ. হাদীসটির ‘শানে উরুদ’ কী?
ঙ. জুলখোয়াইছারা তমীমী কে ছিলো? সে আল্লাহর আল্লাহর রাসূল (দরুদ) কে কী বলেছিল? আল্লাহর রাসূল (দরুদ) তাকে কী বলেছিলেন?
চ. হযরত ওমর (রা.) কেন এই বাক্যটি বলেছিলেন-‘ই'জান লী ইয়া রাসূলাল্লাহ আন উক্বতালা উনুক্বাহ’?
ঙ. আল্লাহর রাসূল (দরুদ) কেন তার গর্দান উড়াতে দেন নি? এর এই লোকটি সম্পর্কে কী বলেছিলেন?
চ. এই লোকটির সাথে ‘ইবনে’ আবদুল ওহাব নজদীর সম্পর্ক কি?
ছ. ‘ইবনে’ আবদুল ওহাব নজদীকে ‘শায়খুল ইসলাম’ ও ‘মুজাদ্দিদ’ কারা বলে? কেন বলে? কারা তাকে ইমাম মানে?
জ. ‘কিতাবুত তাওহীদ’ এর ব্যাপারে আপনার এবং হেফাজতে ইসলাম এবং কওমী হযরাতগণের অভিমত কী? কিতাবটি কী ‘কওমী’ মাদ্রাসায় পড়ানো হয়? হলে কোন কোন চ্যাপ্টার? না হলে কেন পড়ানো হয় না?
ঝ. প্রিয়নবী (দরুদ) এর ‘রওজা মুবারক’ জিয়ারতের ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কি? আমি যদি শুধু রওজা মুবারক জিয়ারতের নিয়তে সফর করি- তো আমি কি মুসলমান থাকবো?
ঞ. প্রিয়নবী (দরুদ) ‘রওজা মুবারক’ এর দিকে হাত তুলে মুনাজাত করা যাবে কি-না? দোয়া করতে ক্বিবলামুখী হওয়া আবশ্যক কি-না? দোয়ার ক্বিবলা কী কা’বা শরীফ?
৩. বর্তমানে সউদী সরাকারের প্রকাশিত কোরআন শরীফে সূরা লাহাবের নাম পরিবর্তন করে ‘সূরা মাসাদ’ রাখা হয়েছে। সে ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
৪. ক. ‘খাকে শেফা’ কী? এর অবস্থান কোথায়? কার নিশ্চিহ্ন করলো? এ ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
খ. আল্লাহর রাসূলের (দরুদ) নিজ হাতে রোপনকৃত দু’টি খেজুর গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে! এ ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
গ. যেই মসজিদে বসে ইমাম বুখারী (রহ) বুখারি শরীফ রচনা করেছিলেন- সেটি বন্ধ রাখা হয়েছে কেন? এ ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
ঘ. আল্লাহর রাসূলের (দরুদ) ‘বেলাদতগাহ’ লাইব্রেরী বানিয়ে বছরের ৩৬৫ দিন বন্ধ রাখা হয় কেন? সে ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
ঙ. খোদ কা’বা ঘরে জুতা পায়ে ঢুকা এবং জুতা পায়ে কা’বা শরীফে পা ঠেকিয়ে রাখার ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
চ. হযরত সিদ্দীকে আকরর (রা.) এর বাড়িটি 'হিলটন গ্রুপ'কে দেয়া হয়েছে- হোটেল বানানোর জন্য। এ ব্যাপারে আপনাদের অভিমত কী?
৫. ক. ‘লাওয়াতাত’ (সমকামীতা) এর ব্যাপারে ইসলামের হুকুম কী? বিস্তারিত বলুন?
খ. কওমী মাদ্রাসায় কি কখনো 'লাওয়াতাত' হয়েছে বলে আপনি/আপনারা শুনেছেন? যদি শুনে থাকেন- তো সেই জালিমের বিরুদ্ধে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ কী ব্যবস্থা নিয়েছেন? একটি উদাহরণ দিন।
গ. যদি 'লাওয়াতাত' না হয়, তাহলে যে সব পত্রিকায় এই খবর এসেছে- সেই সব পত্রিকা ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইনগত কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি কেন?
ঘ. ‘কওমী জানালিষ্ট এসোসিয়েশন’ কী উদ্দেশে গঠিত হয়েছে? সাংবাদিকের কাজ কী? কোন ‘কওমী জার্নালিষ্ট’ কী এ ধরণের ঘৃণ্য কাজের বিরুদ্ধে কখনো কলম ধরেছেন?
ঙ. এ ধরণের ঘৃণ্য ও অমানবিক কাজ বন্ধ করার প্রয়োজন অনুভব করেন কি? কীভাবে এ ধরণের ঘৃণ্য কাজ বন্ধ করা বলে আপনি/আপনারা মনে করেন?
চ. কোন কওমী সাংবাদিক কি কখনো এ ব্যাপারে জরিফ চালিয়েছিলেন বা কেউ কখনও গবেষণা করেছেন?
৬. খবরে প্রকাশ- ইমরান এইচ সরকারসহ গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠকবৃন্দ আমীরে হেফাজত আল্লামা শফী সাহেবের সাথে দেখা করতে চেয়েছিলেন? হেফাজত শীর্ষ নেতৃবৃন্দ কেন দেখা করতে চান নি? একজন নায়েবে রাসূল (দরুদ) এর কাজ কী? হরতালের হুমকি দেয়া নাকি ওদের কাছে গিয়ে ইসলামের দাওয়াত দেয়া?
৭. আল্লাহ কি মিথ্যা কথা বলতে পারেন? কেউ যদি বিশ্বাস করে- ‘আল্লাহ মিথ্যা কথা বলতে পারেন’- তার ঈমান থাকবে কি-না? এতে কি তাওহীদে কোন 'নুক্বস' আসবে?
৮. ক. নবী করিম (দরুদ) ইলমে গায়েব জানেন কি-না? খ. ‘নবী’ শব্দের শাব্দিক ও পারিভাষিক অর্থ কী? গ. নবী যদি ইলমে গায়েব না জানেন, তো গাউছুল আজম মাইজভাণ্ডারী (ক.) কীভাবে ইলমে গায়েব জানলেন যে, হাটহাজারী মাদ্রাসার স্থান থেকে ইলমের খুশবো আসছে? তাহলে তিনি কী নবী (দরুদ) থেকে বড় হয়ে গেলেন? (নাউজুবিল্লাহ)
৯. ক. নামাযে নবীর (দরুদ) খেয়াল আসলে তার নামায হবে কি-না? 'আস সালামু আলাইকা আইয়ুহান্নাবীয়্যু' বলার সময় (হে নবী) নবীর (দরুদ) খেয়াল আসাটা কি ঠিক? খ. এটা যদি ঠিক হয় তো- ‘ইয়া নবী সালামু আলাইকা’ বলা যাবে কি-না? গ. যারা বলে তারা কি মুশরিক হয়ে যাবে? ঘ. সৌদি টিভিতে বললে- জায়েজ হবে তো?
১০. হেফাজত শীর্ষ নেতৃত্ব দাবী করেছেন- বাংলাদেশের কোন মন্দিরে হামলা করা হয়নি। কিন্তু হেফাজত কর্মী দাবি করেছেন- তিনি নিজেই মন্দিরে হামলা করেছেন এবং পন্ডিতকে উলঙ্গ করেছেন! আমরা কার কথা বিশ্বাস করবো? হেফাজত শীর্ষ নেতৃত্ব- নাকি হেফাজত কর্মীর? কোন কাফিরকে (যতো অপরাধই করুক) উলঙ্গ করা ইসলামে জায়েয আছে কি-না?
১১. আমাকেও হুমকি দেয়া হয়েছে। মতের অমিল হলে- কাউকে হত্যা করা বা হুমকি দেয়া, বা তার ক্ষতি সাধন করা, বা ক্ষতি সাধনের উদ্দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা- কি ইসলামে জায়েজ আছে? যদি জায়েয না থাকে, তো যারা হুমকি দিয়েছে তাদের ব্যাপারে হেফাজত নেতৃবৃন্দ এবং কওমী হযরাতে কেরামের পদক্ষেপ কী?
প্রিয় Mashud Rana ভাই! আপনি খুবই হৃদয়বান, সজ্জন ও জ্ঞানী মানুষ। আমি অধম মুর্খের মনে যেসব প্রশ্নগুলো প্রতিনিয়ত ঘুরপাক খায়, তার কিছু অংশ আজ আপনার মাধ্যমে আমার সকল কওমী বন্ধুদের কাছে তুলে ধরলাম। আশা করবো- অতিরিক্ত কোন কথা না বলে বাই সিরিয়াল আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে বাধিত করবেন। আল্লাহ নিজেই বলেছেন- ‘ফাসআলূ আহলায্ যিকরি ইন কুনতুম লা তা’লামূন’। (যদি তোমরা না জান, তাহলে জ্ঞানবানদের নিকট জিজ্ঞাসা কর) সূরা নাহল: ৪৩। আপনাদের জ্ঞানের সূধা এই গন্ড-মুর্খ লোকটির (আবছার তৈয়বীর) চোখ, কান, বিবেক ও হৃদয় খুলে দিক। অধমের গোস্তাখী মাফ হোক। হে নবীর (দরুদ) ইলমের ওয়ারিসগণ! আপনাদের জ্ঞান-সমুদ্রের দু’ফোঁটা বারি দিয়ে আমার ‘সঙে মর্মর’ এর মতো শুষ্ক, রূক্ষ ও ফাঁটা হৃদয়টাকে ‘সয়রাব’ করে দিন। দীন, দেশ ও জাতির কল্যাণে আল্লাহ আপনাদের নিয়োজিত রাখুন। আমীন! বিহুরমাতি রাহমাতুল্লিল আলামীন- সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাহবিহী ওয়াসাল্লাম। ওয়ামা আলাইনা ইল্লাল বালাগ। ইয়া হা-ফিজু, ইয়া না-সিরু, ইয়া মুঈনু, ইয়া আল্লাহ আয্যা ওয়া জাল্লা। ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’! (দরুদ)
আল্লাহ মোহাফিজ।
আপনার গুণমুগগ্ধ
আবছার তৈয়বী
প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সমন্বয়ক,‘উজ্জীবন’ সাংস্কৃৃতিক সংস্থা (উসাস)।
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- প্রবাসী সাংবাদিক সমিতি (প্রসাস), দুবাই, ইউ.এ.ই।
প্রতিষ্ঠাতা: আদর্শ লিখক ফোরাম (আলিফ), চট্টগ্রাম।
নির্বাহী সদস্য: আনজুমানে খোদ্দামুল মুসলেমীন, ইউ.এ.ই কেন্দ্রীয় পরিষদ, আবুধাবি।
তারিখ: ৩১ অক্টোবর, ২০১৫
আবুধাবি, ইউএই।
©somewhere in net ltd.