![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্ধকার রাজ্যের গন্তব্যহীন পথিক আমি...!!
মেয়ে!
তুই কি জানিস? তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটির দিকে তাকিয়ে আমি নিমিষেই অজস্র কাব্য রচনা করে ফেলতে পারতাম। কিন্তু তোর কবিতা পছন্দ না। তোর পছন্দ ডিএসএলআর, বাইক সমৃদ্ধ বয়ফ্রেন্ডের তথাকথিত সস্তা ভালোবাসা।
একদিন তোর সেই স্মার্ট ছেলেটির কাছে তোর মূল্য শূন্যের কোঠায় চলে যাবে। তোকে পুরনো ঠুনকো বস্তুর মতো ছুঁড়ে ফেলে দিবে আর সবার মতো। তুই কাঁদবি সেদিন। খুব করে কাঁদবি। চিন্তা করিস না। সেদিন তোর চোখের জল মুছে দিতে আমি আর আসবনা।
আমি সেদিন লুকিয়ে লুকিয়ে তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটি দেখবো। আর কবিতা লিখে যাবো।
-
মেয়ে!
সময় যাবে। তুই এবার আরো অনেক ম্যাচিউর্ড হবি। এবার তুই বেছে নিবি সমাজের তথাকথিত বড়লোক ঘরের কোনো এক সুদর্শন ছেলেকে। তোর গলা ভর্তি থাকবে ভারি ভারি গয়না। থাকবে হাত ভর্তি চুড়ি। আরো থাকবে কানে সোনা কিংবা ডায়মন্ড এর দুল। তুই খুশিতে হাসবি সেদিন। আনন্দ অশ্রু গড়িয়ে পড়বে তোর ঐ চোখ দুটি হতে।
আমি সেদিনও লুকিয়ে লুকিয়ে তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটি দেখবো। আর কবিতা লিখে যাবো।
-
মেয়ে!
আরো সময় বয়ে যাবে। তোর সেই ব্যাস্ত স্বামী প্রায়শই তার কাজে ব্যাস্ত থাকবে। তোকে সময় দেওয়ার মতো সময় তার কাছে হয়ে উঠবেনা তখন। তোর ভালবাসার চাহনিতে ভ্রু কুচকে বিরক্তি প্রকাশ করবে সেদিন তোর স্বামী। তোকে এনে দিবে কাড়ি কাড়ি অর্থ। এনে দিবে কাড়ি কাড়ি লেটেস্ট ডিজাইনের গহনা। ইশারায় বুঝিয়ে দিবে এতো কিছুর পরে আবার ভালবাসা লাগে নাকি?
তার কাছে টাকাই সব রে। ভালবাসা তো কিছুই নয়। নগন্য! তুই একটুখানি ভালবাসার জন্য ছটফট করবি। হাহাকার করে ডুকরে ডুকরে কেঁদে উঠবি তখন।
আমি সেদিনও লুকিয়ে লুকিয়ে তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটি দেখবো। আর কবিতা লিখে যাবো।
-
মেয়ে!
একদিন তুই বুড়িয়ে যাবি। তোর চোখের নিচে কালো দাগ পড়বে। দীঘল কালো রেশমি চুল গুলো সাদা বর্ণ ধারণ করবে। চামড়াগুলো কুঁচকে যাবে। তোর স্বামী তোর দিকে ফিরেও তাকাবেনা তখন। নাইট ক্লাব এ গিয়ে তাগড়া তাগড়া মেয়ের সাথে ফুর্তিতে মেতে উঠবে। ভোর রাতে মদ্য পান করে বাড়িতে ফিরবে। তুই কেমন আছিস, খেয়েছিস কিনা ভুলক্রমেও জানতে চাইবেনা। তুই আবারও কাঁদবি তখন।
আমি সেদিনও লুকিয়ে লুকিয়ে তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটি দেখবো। আর কবিতা লিখে যাবো।
-
মেয়ে!
মৃত্যুসজ্জায় তুই একদিন জীবনের হিসাব মিলাতে বসবি। জীবনের সব প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির খাতা খুলে বসবি। আমি সেদিন আর লুকিয়ে দেখবোনা তোকে। ধীর পায়ে হাতে তোর দেওয়া লাল ডায়েরিটুকু নিয়ে আসবো তোর কাছে। আমাকে দেখে কি তুই খুব বেশি অবাক হবি? আমিও তো ততোদিনে বুড়িয়ে গেছি। তুই আমাকে দেখে খুব করে কাঁদবি। কিছু একটা বলতে গিয়েও বলতে পারবিনা সেদিন আমায়। কাছে এসে তোর হাতে ডায়েরিটুকু ধরিয়ে দিয়ে ফিরে চলে যাবো। তুই অপলক দৃষ্টিতে আমার চলে যাওয়া দেখবি। আমি যাওয়ার পর তুই ডায়েরি খুলে বসবি। প্রতিটি পাতায় পাতায় আমার ছোঁয়া পাবি। খুঁজে পাবি তোর প্রতি আমার নিঃসার্থ ভালবাসা। দেখতে পাবি প্রতিটি পাতায় পাতায় তোকে নিয়ে লেখা আমার কাব্য।
তুই পড়বি আর অঝর ধারায় কাঁদতে থাকবি সেদিন। এতদিনে এসে তুই তোর ভুল বুঝতে পারবি। যেই কবিতাকে তুই বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চলে গিয়েছিলি। দিয়েছিলি উপহার একরাশ তাচ্ছিল্য। সেই কবিতার মাঝেই তুই সেদিন ভালবাসা খুঁজে পাবি। তুই সেদিন কি হারিয়েছিলি তা ক্ষনে ক্ষনে বুঝতে পারবি। জীবনটা কতটা ভালবাসায় পূর্ণতা পেতে পারতো সেদিন বুঝতে পারবি। তুই আবারো কাঁদবি। ক্রমাগত কাঁদতেই থাকবি। তোর কান্না যেনো আর শেষ ই হবেনা। দূর হতে তুই তোর মৃত্যু ঘন্টা ভেসে আসতে শুনতে পাবি। তোর শুধু জানা হয়ে উঠবেনা এতো বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরেও তোর ঐ চোখ দুটো আমার কাছে বিন্দু মাত্র ও বদলে যায়নি।
আমি আবারও সেদিন লুকিয়ে লুকিয়ে তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটি দেখবো। আর কবিতা লিখে যাবো।
-
মেয়ে!
আবারও সময় পেরিয়ে যাবে। তোর সাথে এবার আমার দেখা হবে জাহান্নামে। কি করবো বল? তোর মৃত্যুর পর যে আমিও তোর কাছে চলে যাওয়ার পায়তাঁরা কষ ছিলাম। তাইতো ছুরি টা নিয়ে হাতের শিরা এক টানেই কেটে দেই। সত্যি বলছি। আমার এক বিন্দু ও কষ্ট হয়নি। ভালবাসার মানুষের জন্য যেকোনো কিছু করার মাঝেই সুখের ছোঁয়া খুঁজে পাওয়া যায়। এবার আমার তোর সাথে দেখা হবে জাহান্নামে। দুজনে একত্রে জাহান্নামের লেলিহান অগ্নি শিখায় জ্বলতে থাকবো। খুব কষ্ট হবেরে। খুব। জানিস ই তো জাহান্নামের আগুন পৃথিবীর আগুনের চেয়ে সত্তর গুন বেশি প্রখর।
সে যাই হোক, দুজন মিলে একসাথে এই শাস্তি ভোগ করবো। এটুকুই বা কম কিসের? শুনেছি মনে বিন্দু পরিমান ঈমান থাকলেও নাকি একসময় জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। একসময় আমাদের শাস্তির ও অবসান ঘটবে। দুজনের আবার দেখা হবে কোনো এক সময় জান্নাতে।
তুই কি সেদিনও আমায় ছেঁড়ে চলে যাবি অন্য কোনো সুখের আশায়? নাকি শেষমেশ এবার আমার কবিতাগুচ্ছের প্রেমেই পড়বি? প্রশ্ন টা নাহয় তোর জন্যই তুলে রাখা হলো!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো কল্লোল পথিক। ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: "জনম জনম তব তরে কাঁদিব। যতই হানিবে হেলা ততই সাধিব।
তোমারই নাম গাহি তোমারই প্রেম চাহি ফিরে ফিরে নিতি তব চরণে আসিব।"
এত আকুতি ভরা চাওয়া, এও কি সম্ভব!
ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখুক জীবনকে, জয় করুক মৃত্যুকে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: চমৎকার একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হামা ভাই। আপনার কথাই সত্যি হোক। "ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখুক জীবনকে, জয় করুক মৃত্যুকে।"
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
রুদ্র রাখাল বলেছেন: `শুনেছি মনে বিন্দু পরিমান ঈমান থাকলেও নাকি একসময় জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। একসময় আমাদের শাস্তির ও অবসান ঘটবে। দুজনের আবার দেখা হবে কোনো এক সময় জান্নাতে।
তুই কি সেদিনও আমায় ছেঁড়ে চলে যাবি অন্য কোনো সুখের আশায়? নাকি শেষমেশ এবার আমার কবিতাগুচ্ছের প্রেমেই পড়বি? প্রশ্ন টা নাহয় তোর জন্যই তুলে রাখা হলো!
দারুন ফিনিশিং!!! লেখা চলুক অবিরাম
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আমার ব্লগ এ স্বাগতম। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন নিরন্তর।
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
রেইড ইন স্কাই বলেছেন: ভাল লাগল আপনার লেখা পড়ে। বেশ ভাল লিখেছেন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
তার আর পর নেই… বলেছেন: লিখা ভাল লেগেছে।
কিন্তু মেয়েটা কেন জাহান্নামে যাবে? আর এর মধ্যে আপনিও বেশ কয়েকবার নতুন নেশাতুর চোখের প্রেমে পড়বেন, নতুন করে দুঃখ পাবেন, তারপর নতুন করে ভাববেন, আমি জনম জনম ধরে অপেক্ষায় রহিব ……এইটা বলছি কবিতার 'আমি 'কে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
এখনকার যুগের মানুষেরা যেসব কাজ কর্ম করে যাচ্ছে। তাতে জাহান্নামে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাছাড়া একজন মেয়ে বিয়ের আগে একাধিক ছেলের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে। এটাও একটা কারণ ধরতে পারেন। সর্বোপরি লেখাটির সমাপ্তি টানার জন্য আমি জান্নাত জাহান্নাম এর কনসেপ্টটা নিয়ে আসি।
আর মানুষ নতুন নতুন নেশাতুর চোখ দেখে থমকে দাড়াবে। কেউ কেউ হয়ত সেই চোখের মোহের মায়াজালে আবদ্ধ হয়ে পড়বে। কিন্তু যার মনে তার সত্যিকারের ভালবাসা অটুট থাকবে। তাকে অন্য কোন নেশাতুর চোখ আকৃষ্ট করতে পারবেনা। করতে পারলেও সেটা হবে খনিকের জন্য। এটা কবিতার 'আমি' র পক্ষ হতে বললাম।
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
নীল কপোট্রন বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর! তবে এটা তো মনকে বিষণ্ণ করে দিলো!! প্লাস দিলাম কারণ মন খারাপের কাব্য অনেক ভালো লেগেছে!!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! ভালো থাকুন সবসময়।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
তানজির খান বলেছেন: গাঢ় আবেগ আর বাস্তবতা। প্রথম লাইনেই বিষাদ সত্য।
"তুই কি জানিস? তোর ঐ নেশাতুর চোখ দুটির দিকে তাকিয়ে আমি নিমিষেই অজস্র কাব্য রচনা করে ফেলতে পারতাম। কিন্তু তোর কবিতা পছন্দ না। তোর পছন্দ ডিএসএলআর, বাইক সমৃদ্ধ বয়ফ্রেন্ডের তথাকথিত সস্তা ভালোবাসা"
শুভকামনা ভাই। সবাই সত্য ভালবাসা খুজে পাক।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: অনেক প্রীত হলাম আপনার আন্তরিক মন্তব্যে, কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা জানবেন...সবাই সত্য ভালবাসা খুজে পাক।
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
রেজওয়ানুল ইসলাম পাপ্পু বলেছেন: ভাল লাগল। অপার বর্ননা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সবসময়।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জান্নাত জাহান্নাম এর কনসেপ্টটা মন্তব্যের ঘরে যেটা লিখেছেন সেটা এই লেখার সাথে মনে হচ্ছে যায় না। মেয়েটা আত্মহত্যা করেছে সেই হিসেবে ছেলেটাও করেছে আর অই হিসেবে জাহান্নাম এর প্রসঙ্গ এসেছে আমি ভেবেছিলাম কিন্তু --
লেখক বলেছেন:
এখনকার যুগের মানুষেরা যেসব কাজ কর্ম করে যাচ্ছে। তাতে জাহান্নামে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাছাড়া একজন মেয়ে বিয়ের আগে একাধিক ছেলের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে। এটাও একটা কারণ ধরতে পারেন। সর্বোপরি লেখাটির সমাপ্তি টানার জন্য আমি জান্নাত জাহান্নাম এর কনসেপ্টটা নিয়ে আসি।
মন্তব্যের এই অংশটা সঠিক লাগলো না। একাধিক সম্পর্কের কথা আসলে নারী পুরুষ অনেকেই জাহান্নামে যাবে। কবিতা- শিল্পে হুট করে এই জাহান্নামের টপিক টা আমাকে স্বস্তি দেয় নাই। যাই হোক --
লেখার মাঝের আকুতিটা প্রবলভাবেই প্রকাশ পেয়েছে। এভাবে নেশাতুর চোখ থেকে অনেক কবিতাও আসবে।
ভালো থাকুন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: "এখনকার যুগের মানুষেরা যেসব কাজ কর্ম করে যাচ্ছে। তাতে জাহান্নামে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।" - এখানে মানুষ বলতে নারী-পুরুষ উভয় কেই বুঝিয়েছি আমি আপু।
আর এখানে তো মেয়েটির স্বাভাবিক ভাবে মৃত্যু ঘটেছে। আত্মহত্যা করেছে ছেলেটি।
সত্যি বলতে লেখার সময় মেয়েটির জাহান্নাম যাওয়ার কারণটা আমি ভাবিওনি। "তার আর পর নেই" ব্লগারের প্রশ্নের পরে তৎক্ষণাত ভেবে যেই কারণটি মনে উদয় হলো। সেটাই বললাম।
সে যাই হোক, পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন, শুভেচ্ছা সতত। ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লেগেছে। পড়েছিলাম আগেই। মন্তব্য করতে আসলাম আবার।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৭
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার লেখা। ভাল লাগল। ধন্যবাদ
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: চিরন্তন++++ প্রেম। ভালো লেগেছে
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৪
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম। ধন্যবাদ আপনাকে। পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন, শুভেচ্ছা সতত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
কল্লোল পথিক বলেছেন: বেশ লিখেছেন।ভালো লেগেছে,ধন্যবাদ।