নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সকল অপূর্ণতায় পূর্ণ আমি। সব অসাধারন মানুষের ভীরে আমি অতি সাধারন এক মানুষ। পেশায় ছাত্র, নেশায় মুভিখোর আর বইপড়ুয়া। নিজেকে খুঁজে পাবার জন্য হাঁটতে থাকি। স্বপ্নের সাথে হাঁটি, স্বপ্নের জন্য হাঁটি। আর মাঝে মাঝে হাবিজাবি লেখি আমার ভার্চুয়াল খাতায়।

অভ্রনীল হৃদয়

অন্ধকার রাজ্যের গন্তব্যহীন পথিক আমি...!!

অভ্রনীল হৃদয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

“ধর্ষকেরা নিপাত যাক, ভালোর সংখ্যা বৃদ্ধি পাক!”

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

ধর্ষনের মূল কারণ যারা মেয়েদের পোশাকের দোষ বলে চালিয়ে দেয়। তাদের আমি এক বাক্যে বলতে দ্বিধা করব না যে তারা এক প্রকার মেন্টালি সিক। তারা প্রচন্ড রকমের মেন্টালি সিক। তুমি বোরখা, হিজাব করে রাস্তায় বের হওনা। তোমায় লোকে ধর্ষন করবেনা তো কে করবে? দুঃখিত লোক হবেনা। হবে এক প্রকার মনুষত্বহিন মানব রূপধারী ঘৃণিত পশু। আমি এমনও দেখেছি যে, রাস্তায় চলার পথে পরিণত বোরকা পরিহিতা মেয়েকে উদ্দেশ্য করে চুপিসারে একটি ছেলে আরেকটি ছেলেকে বলতে, “মালটা সেই না? ফিগারটা দারুণ। দেখেই বোঝা যাচ্ছে।”
হয়ত পর্যবেক্ষন করলে দেখা যাবে মেয়েটির বয়সী বড় বোন তার নিজ ঘরেই আছে। যে কিনা বাসায় তার ভাই আসলে নিষ্পাপ পবিত্র ভাই-বোনের ভালবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করে ফেলে। সেই বোনটি কি কখনও ভেবেছে তার আদরের ছোটো ভাইটা বাহিরে গিয়ে তার মতই একটি মেয়েকে টিজ করে বেড়াচ্ছে। কিংবা সেই ছেলেটি কি কখনও ভেবেছে যেই মেয়েটিকে আজ সে টিজ করলো সে স্বয়ং তার বোনের মতো কেউ একজন।
***
এক প্রজাতির লোক এখন বলবে, “তাহলে তারা যেমন খুশি তেমন পোষাক পড়ে বেরোবে। আর আমরা কি চোখ বন্ধ করে রাস্তায় ঘুরে বেরবো? সব তাদের ঐ পোশাকেরই দোষ।”
যেই দেশে ৫ বছরের একটি শিশু ধর্ষনের শিকার হয়। তখন আপনি কোথায় থাকেন? আপনার বড় বড় বুলি তখন কোথায় থাকে?
স্কুল-কলেজ এর সামনে ঘাপটি মেরে বসে থাকেন। সুযোগ মতো যা নয় তাই করে বেড়ান তাদের সাথে। আপনাদের ভাষায়, “কচি মাল তো! এদের টিজ না করলে কাদের করব! এখন তো এসব করার সময়।”
আপনার স্কুল কিংবা কলেজ পড়ুয়া বোনটিকে আপনি ঠিক সেভাবেই টিজ করুন দেখি। আপনার কতো বড় বুকের পাটা! কি ভাবছেন এ কেমন অসভ্যের মতো কথা বলছি? আমাকে খুন করে ফেলতে ইচ্ছে করছে? আচ্ছা বাদ দেই। আপনার দ্বারা সম্ভব না হলে আপনার কোনো এক পার্টনার কেই নাহয় বলুন আপনার সেই আদরের বোনটিকে টিজ করতে। আড়াল থেকে সব দেখে যান। বাসায় দরজা বন্ধ করে যখন আপনার বোন কাঁদবে। সুযোগ পেলে একটিবার আপনার বোনকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন তো, তোমার/ তোর এখন অনুভুতি কি? খুব গায়ে লাগতেছে? বাহিরে যখন অন্য কোনো মেয়েকে টিজ করেন। তার আগে পারলে একটিবার ভাববেন সেও কারো না কারো আদরের ছোট্ট বোন। সেও কোনো বাবা-মা'র আদরের সন্তান।
***
এখন আবার এক প্রজাতির লোক বলবে আমার তো কোনো বোন নেই। তাহলে টিজ কিংবা ধর্ষন করতে দোষের কি? এদের আসলে অজুহাতের অভাব নেই। আপনাকে শুধু একটি প্রশ্নই করবো, “আপনার কি মা ও নেই?”
থাক এসব কথা। আর কিছু না বলি। নিজে ঠিক থাকলেই জগৎ ভালো। তবে আমরা বাঙ্গালি কিছু পারি আর না পারি। মুখে আঙ্গুল দিয়ে সব নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে স্বচক্ষে দেখে যেতে বেশ ভালো পারি। অন্তত একটা দিকে দিয়ে আমরা ভালো। আমরা খুব ভালো দর্শক। দেশে অহরহ টিজ কিংবা ধর্ষন হচ্ছে। এসব করছে আমার আপনার মতই কিছু মানুষ। আশেপাশে আরও কিছু মানুষ আছে দেখবেন। যারা এসব কিছুতে ভ্রূক্ষেপ পর্যন্ত করেনা। তাদের কাছে এসব অজুহাত কোনো ফ্যাক্ট না। তাদের ঘর থেকেই শিক্ষা দেওয়া হয়েছে কিভাবে সমাজে চলতে হয়। কিভাবে সম্মান করতে হয়। আর সম্মানের ভাগীদার হতে হয়। আমার মতে তারাই প্রকৃত মানুষ। এসব মানুষের জন্যই এখনও টিকে আছে সমাজ। টিকে আছে দেশ ও পৃথিবী। তাদের মতো হতে পারলেই জীবনটা স্বার্থক হবে বলে আমি মনে করি। জাস্ট সেলুট দেম!

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: কয়েকদিন আগে কিছুটা ক্ষোভের বসেই লেখাটা লিখেছিলাম। জানি এসব লিখে খুব একটা লাভ নেই। তবুও মিছেমিছি নিজেকে স্বান্তনা দেওয়া।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২০

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: ধর্ষকেরা নিপাত যাক,ভালোর সংখ্যা বৃদ্ধি পাক।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: উদ্দেশ্য সফল হোক! সেই কামনাই করি।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ধর্ষণ একটা সামাজিক ও মানসিক ব্যাধী ৷ ধর্ষণ অনেক রকমের হয় ৷ রাজনীতি ফয়দা নেওয়ার জন্যও ধর্ষণ হয় ৷ এরকম অনেকগুলো কারণ আছে ৷ তবে যে কারণেই হোক ধর্ষণ ৷ সামাজিক উন্নত না হলে ধর্ষণ নির্মূল করা খুব অসুবিধা ৷

নারী আর পুরুষ এই নিয়েই সমাজ ৷ এর পার্থক্যটা একটা সন্তানকে ছোট থেকে যদি আমরা শিখাতে না পারি তবে এ রকম ৰৃদ্ধি পাবে বইকি কমবে না ৷
আইন ব্যবস্থাও এর জন্য কিছুটা দায়ি ৷

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।



আপনার সাথে একমত।




তবে অনেক সময় বাবা-মা সন্তানদের শিক্ষা দেওয়া সত্ত্বেও সন্তানরা বাহিরের জগতে এসে বদলে যায়। খারাপদের সাথে মিশে তারাও খারাপে পরিণত হয়। বাবা-মার উচিৎ বাহিরে সন্তানেরা কি করছে সেদিকেও খেয়াল রাখা।




আর আমাদের দেশে আইন এর ব্যাবস্থা যদি আরো কঠর হতো তাহলে কিছুটা হলেও এসব কমে আসত। কিন্তু এদিক দিয়েও তাদের তেমন কোনো ব্যাবস্থা চোখে পড়েনা বলা যায়।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪০

নীল কপোট্রন বলেছেন: ব্যাখ্যা করার বোধ শক্তি এই মুহূর্তে নেই। পরে মনে হলে আবার এসে বলে যাবো। :|

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১

গোধুলী রঙ বলেছেন: ধর্ষনের মূল কারন মেয়েদের পোষাক নয়, অনেক কারনের একটা কারন। মূল কারন সামাজিক অবক্ষয়, মেয়েরা যেমন আজকাল বুক উচু করে চলা শিখেছে, তেমনি ছেলেরা দৃষ্টি উচু করে। অথচ কোরানে প্রথমে ছেলেদের দৃষ্টি নত তার পর মেয়েদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করার কথা বলেছে। এই দুইটা সমাজে আগে এল্পাই করেন, তার পর যদি ধর্ষন হয় ধর্ষকে ধরে মৃত্যুদন্ড দেন, দেখেন ধর্ষন কই যায়। আমি ধর্ষকের মৃত্যুদন্ডেরই পক্ষপাতি, কারন সে শুধু একটা মেয়ের সম্ভ্রমহানিই করেনা বরং তার আগামী জীবনের সমস্ত ক্ষতি করে সাথে পরিবারে দীর্ঘদিনের যন্ত্রনা তো আছেই, আর যে জন্তু একবার মাংসের স্বাদ পায় সুযোগ পেলেই সে আবার থাবা বসানোর চেষ্টা করে। আর ধর্ষকরা মানুষ নয় জানোয়ার, সুতরাং এই ধরনের জানোয়ার সমাজে না থাকলে সমাজের খুব বেশি ক্ষতি হবে না।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আপনার সাথে সহমত পোষন করছি। ইসলামের আলোকে সমাজ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হলে অচিরেই এসব কমে আসবে। তা ঠিক। মেয়েদের কাপড়ের যে দোষ নেই সেটা আমি বলছিনা। এর দায়ভার মুলত তাদের বাবা-মার নেওয়া উচিৎ। মেয়ে যখন শালীন কাপড় না পড়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে সহায়তা করে এমন পোষাক পড়ে। তখন পরিবার থেকেই প্রথমে তাকে বাঁধা দেওয়া উচিত। তার সাথে আমাদের পুরুষদের ও মন মানসিকতা বদলানো উচিৎ। তারা বেহায়ার মতো কাপড় পড়ে যখন রাস্তায় বের হয়। তখন সবার তার দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। কেউ কেউ হয়ত টিজ করে আবার কেউ কেউ ধর্ষন। কিন্তু একজন ভদ্র ঘরের সন্তান এসব দেখলেও চোখ এরিয়ে যাবে। সে অন্যদের মতো সিটি বাজাবে না। আবার টিজ ও করবেনা। রাস্তায় আমি আপনি সবাই চলাফেরা করি। আমরা সবাই কি এমনটা করি? সবাই করিনা। কারণ আমাদের সেই বোধটুকু আছে।

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

গোধুলী রঙ বলেছেন: আর নিচের টুকু পড়ে আমাকে গালি দেবার আগে দয়া করে একটু নিরপেক্ষ ভাবে উত্তর দিবেন

বোরকা না হোক, ব্যাসিক শালিনতা টুকু মেনে যে মেয়ে তার পোষাক নির্ধারন করে আর যে মেয়ে প্রথম আলোর ফ্যাশন পাতার ফ্যাশন মার্কা পোষাক পরে রাস্তায় নামে, এ দুয়ের মাঝে কোন মেয়ের টিজড হবার চান্স বেশি।

আমি একক ভাবে মেয়েদের পোষাকের দোষ দিচ্ছি না তা আমার আগের কমেন্টেই স্পষ্ট। একই সাথে দুটোই সমান ভাবে দরকার
১। ছেলেদের ও মেয়েদের পারিবারিক ও সামাজিক মূল্যবোধের শিক্ষা
২। মেয়েদের শালীনতা

এই দুটোর একত্রে সমান ভাবে প্রয়োগ ছাড়া নারীর অসাংসারিক যৌন নির্যাতন কোন ভাবেই রোধ করা সম্ভব নয়।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: এখানে গালি দেওয়ার কোনো ধরনের প্রশ্নই আসেনা। আমি আগেও বলেছি আমি আপনার কথার সাথে একমত। তবে এখনকার এই যুগে শুধু শালীনতার জন্য ধর্ষন কতটুকুই বা গ্রহনযোগ্য। পোস্ট এ বলা হয়েছে এই দেশে ৫ বছরের শিশু ধর্ষিত হয়। ঐ শিশুটির কি দোষ ছিল? নাকি তার ও কাপড়ে সমস্যা। একটা ঘটনা বলি। এই লেখাটা লেখার পেছনের ঘটনা। কদিন আগে রোড এ বাস এর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কয়েকটা বাচ্চা মেয়ে হেটে চলে যাচ্ছিল। খুব বেশি হলে ৪ কিংবা ৫ এ পড়তে পারে। তখন একটা ছেলে আরেকটা ছেলেকে বলা একটা কথা আমাকে আঘাত করে। কথাটা অনেকটা এমন ছিল, এই ছোটো মেয়েগুলো একদিন বড় হবে। তখন এরাও কোথা থেকে কি হয়ে যাবে। এরপর কিছু অশ্লীল কথা। মুখে বললাম না। বুঝে নিবেন। এখানে ঐ বাচ্চাগুলোর কি দোষ ছিল? যারা এসব ছোটো ছোটো মেয়েদের রেহাই দেয় না। তাদের থেকে আর কি আশা করা যায়।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০০

কল্লোল পথিক বলেছেন: এখন আবার এক প্রজাতির লোক বলবে আমার তো কোনো বোন নেই। তাহলে টিজ কিংবা ধর্ষন করতে দোষের কি? এদের আসলে অজুহাতের অভাব নেই। আপনাকে শুধু একটি প্রশ্নই করবো, “আপনার কি মা ও নেই?”
সুন্দর একটা বিষয় তুলো ধরছেন।ধন্যবাদ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন নিরন্তর।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: http://www.sachalayatan.com/himu/49570

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: পড়লাম হামা ভাই। উনি বিষয়টা খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। কেউ কারো চেয়ে কম যায় না। আমাদের মতোই!

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন । তবে এধরনের মানসিকতার মানুষদের কাছ থেকে তাদের আত্মীয়ারা ও যে পুরোপুরি নিরাপদ তা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় না।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সহমত আপনার সাথে। সত্যি বলতে আমি এই ব্যাপারটি ভেবেও দেখিনি। অস্বাভাবিক কিছু নয় এমনটা হওয়া!

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: ধর্ষনের মূল কারণ যারা মেয়েদের পোশাকের দোষ বলে চালিয়ে দেয়। তাদের আমি এক বাক্যে বলতে দ্বিধা করব না যে তারা এক প্রকার মেন্টালি সিক। তারা প্রচন্ড রকমের মেন্টালি সিক। তুমি বোরখা, হিজাব করে রাস্তায় বের হওনা। তোমায় লোকে ধর্ষন করবেনা তো কে করবে? দুঃখিত লোক হবেনা। হবে এক প্রকার মনুষত্বহিন মানব রূপধারী ঘৃণিত পশু। আমি এমনও দেখেছি যে, রাস্তায় চলার পথে পরিণত বোরকা পরিহিতা মেয়েকে উদ্দেশ্য করে চুপিসারে একটি ছেলে আরেকটি ছেলেকে বলতে, “মালটা সেই না? ফিগারটা দারুণ। দেখেই বোঝা যাচ্ছে।”
হয় ।

একজন ভাল মনের মানুষ
আর এক জন খারাপ মনের মানুষ
এক নয় হবে না হতে পারে না

আপনি বোরকা পরেন আর জিন্স পরেন
আল্লাহ হু আকবর
লিখায়+++++++++++

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৩

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য। শুভেচছা সতত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.