নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকলম একজন

িলখেত চাই, আমার পরানো যাহা চায়

বকলম একজন

িকছু িলখেত চাই যা আমার পরানো চায়

বকলম একজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চ্যালেঞ্জ ছুড়লাম, পারলে ঠেকান----------

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮

বয়সের কারনে হোক, আর সংস্কৃতির কারনেই হোক আমরা প্রতিনিয়ত মসজিদে গমন করি। মসজিদের সবচেয়ে বেশী কষ্ট দেয় যে বিষয়টি তা হচ্ছে, মসজিদের সামনে অসহায় ভিক্ষুকদের চেহারাগুলো। মসজিদের ভিতর যে ব্যক্তিরা সব সময় বলে থাকেন, আল কোরআন দেবে সকল সমস্যার সমাধান। তাদের কাছে আমি চ্যালেঞ্জ ছুড়তে চাই, "আপনারা একটি সমস্যার সমাধান করে দেখান"। আমি দেখতে চাই মসজিদের সামনে কোন ভিক্ষুক নেই, তাদের দারিদ্রতার অবসান হয়েছে। মসজিদে সব সময়ই টাকা চাওয়া হয়, লোকজন দান করেও। প্লিজ, এবার ভিক্ষুক সমস্যার সমাধানের জন্য টাকা চান। যারা মসজিদ পরিচালনার সাথে জড়িত, তাদের বলছি, আপনাদের অবশ্যই ভিক্ষুকের কষ্টের জন্য জবাবদিহি করতে হবে। ভিক্ষুকরা মসজিদের একটি অংশ হয়ে গেছে, এমন কোন মসজিদ পাবেন না যেখানে ভিক্ষুক নেই। কাজেই এই সমস্যার সমাধান মসজিদ কর্তৃপক্ষকেই করতে হবে। সবশেষে বলতে চাই, আমি আপনাদের চোখে আঙ্গুল দিতে আসিনি, আমি নিজেও এই সমস্যার সমাধান নিয়ে ভাবছি। আশা করছি, একদিন এর সমাধান বের করতে পারব, তবে এর জন্য আপনাদের লাগবে আমার পাশে।

Click This Link

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১

মুহামমদল হািবব বলেছেন: আপনাকে সবিনয়ে বলতে চাই কোরআন তখনই সমাধান দিবে যখন আমারা কোরআনকে সত্যিকার ভাবে ফলো করবো। শুধু পড়ার জন্য পড়া তা না। যদিও ভিক্ষুক সমস্যার ব্যাপারে আমি আপনার সাথে একমত। ধন্যবাদ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

বকলম একজন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

গরম কফি বলেছেন:
:| :| :|

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

বকলম একজন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫২

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এত কম পড়াশুনা নিয়ে ব্লগ লিখতে চলে এসেছেন?

ফেবুতে যারা ঐ পেজ খুলেছে তারাও মহানির্বোধ।

ফেইসবুকও এমন এক জায়গা যে-সে পেজ খুলে যা' ইচ্ছে তা-ই লিখতে শুরু করে। রাবিশ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

বকলম একজন বলেছেন: ব্লগ লিখতে হলে কতটুকু পড়াশোনা থাকতে হবে, আমি জানি না। আপনিও আমাকে জানাতে পারেন। কথা দিচ্ছি, যদি আমার একাডেমিক যোগ্যতা না থাকে তাহলে অবশ্যই বিদায় নেব।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬

উড়োজাহাজ বলেছেন: গাড়ি যখন ব্যাক গিয়ারে চলে তখন তার নাট বোল্ট সবকিছু্ই পেছনে যায়। ইসলাম যখন পেছন দিকে চলছে তখন এর সব কিছুই পেছন দিকেই চলবে। যে জাতি পৃথিবীতে ধনে -বলে, অর্থ-বিত্তে, সামরিক শক্তিতে, শিক্ষায়, জ্ঞানে বিজ্ঞানে এক কথায় সব দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ ছিল, সে জাতি যখন জাতি হিসেবে অন্য জাতির গোলাম হলো তখন সে মানসিকতায়্ও গোলাম হয়ে গেল। সুতরাং মসজিদ্ও বাদ যেতে পারে না। প্রত্যেক ক্ষেত্রেই এমনটা হয়েছে। তাই এর বিচ্ছিন্ন সমস্যাগুলো আলাদা আলাদাভাবে সমাধান করে লাভ নাই। এর গোড়াতে হাত দিতে হবে। আগে সিদ্ধান্তে আসতে হবে আমরা আল্লাহকে আমাদের সার্বিক জীবেন হুকুমদাতা হিসেবে মানব কি না। এখন পর্যন্ত আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই নি। তাই আল কোরআন আমাদেরকে সমাধান দিচ্ছে না।

গণতন্ত্রের পূজা করে কোরআনের কাছে সকল সমস্যার সমাধান আশা করা যেমন বোকামী তেমনি বড় গলায় প্রচার করা আরে বেশি বড় বোকামী।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

বকলম একজন বলেছেন: আমার সামথের মধ্যে আমি কাজ করতে চাই। আমি মানুষের হক নিয়ে কাজ করতে চাই।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

মদন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের মসজিদে ভিক্ষুক নেই।
গত জুমাতে একজন বৃদ্ধ দাড়িয়ে দুপুরে খাবার খেতে চাইলে কয়েকজন তাকে বাসায় নিয়ে যেতে চাইলেন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

বকলম একজন বলেছেন: এই দৃশ্য স্বপ্রে দেখলেও আমার আনন্দ হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: মসজিদে সব সময়ই টাকা চাওয়া হয়, লোকজন দান করেও।
কেবল মসজিদে নয়, রাস্তা ঘাটেও নানা ভাবে মসজিদের নামে চাদা চাওয়া হয়!!! এটাও এক প্রকার ভিক্ষাবৃত্তি!!!!!
আর ইসলামে ভিক্ষাকে নিষেধ করা হয়েছে। অথচ ভিক্ষুক রা ভুল উচ্চারনে আল্লাহ , রসুল এর নামে ভিক্ষা করে। দেশের আলেমরা এটা দেখেও না দেখার ভান করে!!!! অনেক আলেম নিজেরা্ও ইসলামের দোহায় দিয়ে, আখিরাতের ভয় দেখিয়ে, নানা কথা বলে চাদা তোলে। এটাও বন্ধ করতে হবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

বকলম একজন বলেছেন: ধমীয় টাকার কোন অভাব নেই। অভাব লিডারশিপের।আমি আসলে বলতে, চাই ধমীয় অথ দ্বারা মানুষের হক নিশ্চিত করার জন্য আমাদের কাজ করার সময় এসেছে।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৮

গোলক ধাঁধা বলেছেন: তা হইলে আগে বলেন আপনি আল কোরানের আইন মানবেন,আল কোরানের আইনকে দেশের সংবিধান হিসাবে মানবেন ১০০ ভাগ।ইসলামিক জীবনবিধান ১০০ ভাগ মাইনা চলবেন, তাহইলে আপনার চ্যালেঞ্জ ১০০ না ২০০ ভাগ নিশ্চয়তা সহকারে সাদরে গ্রহন করা হল।অনেক কথাই বলা যায়,কিন্তু আপনারমত ফালতু ক্যাচাইলা ব্লগারের সাথে গ্যাজাইতে ইচ্ছা করতাছেনা।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

বকলম একজন বলেছেন: কাজটি আমিই শুরু করব, শুরু করার আগে একটু আওয়াজ দিয়া নিলাম। ইসলামী অর্থ দ্বারা সামাজিক সমস্যার সমাধান করা হবে। এখানে আর কোন শর্ত থাকবে না। হয় ১০০ নাইলে দরকার নাই, এই সূত্রে আমি বিশ্বাসী নই। রবং এক যোগ এক করেই একশো হতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই মহৎ উদ্দশ্য নিয়ে দেয়া একটা পোষ্টে ধর্ম নিয়ে টানা টানি না করলেই পারতেন। কেবল মসজিদের সামনেই ভিক্ষুক থাকেনা মন্দিরের সামনেও থাকে। যা হোক আপনি ভিক্ষা কে যে চোখে দেখছেন ঢাকার শহরের অধিক অংশ ভিক্ষুকই ব্যাপারটাকে সে ভাবে দেখেনা এরা একটাকে ব্যাবসা হিসাবে দেখে। এরা সংগবদ্ধ চক্র, কথিত আছে ঢাকার শহরের ভিক্ষার ভাগ উপর মহল পর্যন্ত পৌছে যায়। আবার ভিক্ষুক বানানোরও কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে এই শহরেই। তা ছারা ভিক্ষুকদের ভেতরেও নানান ভাগ আছে কেউ সিজনাল এরা আসে জাকাত নিতে রোজার মাসে। কিছু আছে সিগ্নালের ভিক্ষুক এরা ট্রাফিক কে ট্যাক্স দিয়ে ব্যাবসা করে, কেউ আছে ডাক্তারের সার্টি ফিকেট নিয়ে এই ব্যাবসা চালায়। আপনি টাকার পাহারে বসিয়ে কোন কাজ করতে দিলেও এরা তা করবেনা আমি চেষ্টা কেরেছি, কয়েক বন্ধু মিলে রিক্সা কিনে দিয়েছিলাম একজন কে, কিছুদিন পর রিক্সা চুরি গেছে বেলে সেই শ্রতেই মিশে গেছে। যা হোক ভাই,, আর লিখতে ইচ্ছে হচ্ছেনা। মহৎ উদ্দ্যোগ কে স্বাগত জানাই। তবে ধর্মিয় চ্যালেন্জ না দেয়াটাই কাম্য।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

বকলম একজন বলেছেন: ধর্ম কে নিয়া টানাটানি করলাম, কারন ধমের নামেই ভিক্ষাবৃত্তি চলে, তাই আমার কথা হচ্ছে, ধমীয় অথ দ্বারাই এর সমাধান খোজা। আমি বলতে চাই এই কাজে চ্যালেঞ্ঝ আছে, কিন্তু অস্ম্ভব নয়। আমি ধম বলতে শুধু আল্লাহর হককে বাস্তবায়ন বুঝি না, পাশাপাশি মানুষের হকেকে বুঝি। সময় এসেছে ধমের নামে সকল অনাচার দূর করে কল্যান করার। আর এটা ভিক্ষাবৃত্তি দূর করার মাধ্যমে একটা উদ্যোগ শুরু হতে পারে। আর চ্যালঞ্জ এর কথা বলছেন, এই চ্যালেঞ্জ আমি নিজেকেই দিলাম। কারন কাজটা আমি নিজেই শুরু করতে যাচ্ছি। দোয়া রাইখেন।

৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: কয় জনের সমস্যার সমাধান করবেন? এক জন ভিক্ষুককে স্বাবলম্বী করে দিলে তার জায়গাায় ৪ জন এসে দাাঁড়াবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

বকলম একজন বলেছেন: এই কথা বলে ঘুমিয়ে থাকলে হবে না, কাজ করে বলতে হবে পারলাম না। পৃথিবীতে এর চেয়ে কঠিন কাজ সম্ভব হয়েছে, কাজেই এটাও সম্ভব হবে।

১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২২

বকলম একজন বলেছেন: আমি পেশায় উন্নয়নকর্মী, অসম্ভব বলে আমার ডিকশনারীতে কিছু নেই। আমি আসলে এই সমস্যার সমাধানে কাজ করব। আমি এই লেখাটিতে দেখতে চেয়েছিলাম, এই বিষয়ে আপনাদের কি চিন্তাভাবনা। আর বলে রাখি, এই সমস্যার সমাধান হবে মসজিদেই, আর ধর্মীয় অর্থ দ্বারাই। মৃত ব্যক্তির নামে, অলৌকিক শক্তির নামে ধর্মীয় অর্থ না দিয়ে, ধর্মীয় অর্থ মানুষের উন্নয়নে ব্যয় হওয়া উচিত। যারা আমার পক্ষে ও বিপক্ষে বলেছেন সকলকেই ধন্যবাদ।

১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

গেন্দু মিয়া বলেছেন: ভাই, আপনার চিন্তা ধারার সাথে আমারটা মিলে।

কিন্তু একটু খোলাসা করবেন কি আসলে আপনার বক্তব্য আসলে কী? কোরআনের সাহায্য নিতে হলে অবশ্যই আপনি পাবেন। কিন্তু তার আগে সমস্যার মূলে পৌঁছুতে হবে। সমস্যার মূল মসজিদ (কিংবা সাধারনভাবে উপাসনালয়) নয়। মূল হচ্ছে আমাদের মানসিকতা।

ভিক্ষুকেরা ব্যবসায়ী - এটা যেমন আপনি জানেন তেমন আমিও জানি। আমাদের মনের করুণা আর ধর্মভীতিকে কাজে লাগিয়ে মুনাফা লোটার একটা মাধ্যম হচ্ছে এই ভিক্ষাবৃত্তি। সবার আগে আমাদের ঠিক হতে হবে। আমাদের সংঘবদ্ধ হয়ে ভিক্ষা দেয়া সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে। এই বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তোলা খুব জরুরি। পূনর্বাসন একটা অকার্যকর প্রক্রিয়া হবে বলে আমি মনে করি। কারণগুলো হচ্ছেঃ

১। গবেষনা থেকে জানা যায় - ভিক্ষাবৃত্তি বেশ লাভজনক একটা কাজ। পূনর্বাসন করে তাদেরকে ঐরকম আয়ের নিশ্চয়তা দেয়া দূরহ। (আমি এটা নিয়ে অচিরেই একটা পোস্ট লিখবো।)

২। ভিক্ষাবৃত্তি পরিচালনা করা হয় বড় বড় প্রতিষ্ঠান দ্বারা। যে ভিক্ষুকদের আমরা চর্মচক্ষে দেখি তারা আসলে পুরো নাটকের খুব ছোট কিছু চরিত্র। পুরো নাটকটা আসলে বোঝার চেষ্টা করতে হবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

বকলম একজন বলেছেন: ভাই আমি আপনার বক্তব্যের সাথে একমত। আমি মসজিদ কে এনেছি, এই কারনে যে মসজিদগুলি এখন শুধু আল্লাহর হক ইবাদতের কথা বলছে, কিন্তু বান্দার হক সংক্রান্ত ইবাদতের কথা বলছে না। যাকাতের আটটি খাতের মধ্যে দুইটি হচেছ ফকির ও মিসকিন। আমি আসলে বলতে চাই, বান্দার হক আদায়ের মাধ্যমে ইবাদত করাকে মসজিদগুলো প্রমোট করুক। ফকির পূনবাসন সহ আরো সামাজিক সমস্যঅ সমাধানের দায়িত্ব মসজিদগুলো দায়িত্ব নিক। কারন এখানেই সবচেয়ে বেশী দয়ালু লোক যাতায়াত করে।

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

সুবর্ণা রহমান বলেছেন: মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই মহৎ উদ্দশ্য নিয়ে দেয়া একটা পোষ্টে ধর্ম নিয়ে টানা টানি না করলেই পারতেন। কেবল মসজিদের সামনেই ভিক্ষুক থাকেনা মন্দিরের সামনেও থাকে। যা হোক আপনি ভিক্ষা কে যে চোখে দেখছেন ঢাকার শহরের অধিক অংশ ভিক্ষুকই ব্যাপারটাকে সে ভাবে দেখেনা এরা একটাকে ব্যাবসা হিসাবে দেখে। এরা সংগবদ্ধ চক্র, কথিত আছে ঢাকার শহরের ভিক্ষার ভাগ উপর মহল পর্যন্ত পৌছে যায়। আবার ভিক্ষুক বানানোরও কারখানার সন্ধান পাওয়া গেছে এই শহরেই। তা ছারা ভিক্ষুকদের ভেতরেও নানান ভাগ আছে কেউ সিজনাল এরা আসে জাকাত নিতে রোজার মাসে। কিছু আছে সিগ্নালের ভিক্ষুক এরা ট্রাফিক কে ট্যাক্স দিয়ে ব্যাবসা করে, কেউ আছে ডাক্তারের সার্টি ফিকেট নিয়ে এই ব্যাবসা চালায়। আপনি টাকার পাহারে বসিয়ে কোন কাজ করতে দিলেও এরা তা করবেনা আমি চেষ্টা কেরেছি, কয়েক বন্ধু মিলে রিক্সা কিনে দিয়েছিলাম একজন কে, কিছুদিন পর রিক্সা চুরি গেছে বেলে সেই শ্রতেই মিশে গেছে। যা হোক ভাই,, আর লিখতে ইচ্ছে হচ্ছেনা। মহৎ উদ্দ্যোগ কে স্বাগত জানাই। তবে ধর্মিয় চ্যালেন্জ না দেয়াটাই কাম্য।

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

বকলম একজন বলেছেন: ধর্মকে নিয়ে টানাটানি করেছি কারন ধর্মের নামেই চলে ভিক্ষাবৃত্তি। আমার প্রস্তাব হচ্ছে, ধর্ম দিয়েই এর সমাধান করা। ধর্মীয় অর্থ দিয়েই এর সমাধান করা সম্ভব। আর চ্যালেঞ্জ এর কথা বলছেন, এই চ্যালেঞ্জ আমি নিজেকেই দিয়েছি। কারন আমি ধর্ম বিশ্বাসী। আমি নিজেই এই সমস্যা সমাধানে কাজ করব। আমার জন্য দোয়া চাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২১

মুখর বলেছেন: আপনার উদ্যোগ প্রসংশার দাবিদার, কিন্তু বলার ভঙ্গিটা কাউকে খেপিয়ে তোলার বা সন্দেহ করার মত। এক পর্যায়ে এসে আপনাকেই আপনার ধর্ম বিশ্বাসের ব্যাপার পরিস্কার করতে হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.