![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বলব! কি বলব।বলার মত কিছু নেই।খাই দাই ঘুমোই।গান শুনতে ভালোবাসি,ভালোবাসি বই পড়তে। আর ভালবাসি দেশকে।বিশ্বাস করি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়। জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরীয়সীঃ http://facebook.com/groups/booksarchivebd
বইঃসাইলাস মারনার
ধরণঃউপন্যাস
মূলঃ জর্জ এলিয়ট(মেরি আন ইভান্স)
ভাষান্তর ও পুনর্কথনঃতুহিন কুমার মুখোপাধ্যায়
আমার কিছু কথাঃএই অদ্ভুত রকমের সুন্দর উপন্যাসটা পড়ে আমি আমার মত করে কিছু লেখার মত সাহস পাচ্ছি না।তাই বইয়ের প্রচ্ছদে দেয়া গ্রন্থ পরিচিতি অনেকটাই হুবহু লিখে দিচ্ছি। উল্লেখ্য যে,যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি (সম্মান) পড়ুয়া তাদের জন্য এটা অবশ্যপাঠ্য।এবং উপন্যাসটা পড়ার পুরো স্বাদ নিতে চাইলে ইংরেজিটা পড়ার অনুরোধ রইবে।
গ্রন্থ পরিচিতিঃসাইলাস মার্নার। এক ধর্মপ্রাণ যুবক। তার বসবাস ল্যান্টার্ন ইয়ার্ড নামক জায়গায়।উইলিয়াম ডেন তার অন্তরঙ্গ বন্ধু। আর সারা তার প্রেমিকার নাম। সুখেই কাটছিল সাইলাসের জীবন। কিন্তু তার জীবনটা এলোমেলো হয়ে গেল।প্রিয় বন্ধুর ষড়যন্ত্রে।মিথ্যে চুরির অপরাধ স্বীকার না করে সে ক্ষোভে নিজের প্রিয় মাতৃভূমি ত্যাগ করে চলে যায় সে। একই সাথে সারা তাকে ভুল বুঝে এবং বিশ্বাসঘাতক ডেনকেই বিয়ে করে।
মার্নার চলে আসে উনবিংশ শতাব্দীর শিল্পবিপ্লবে ভোগ্যপণ্য উৎপাদনের মহাআয়োজনে ব্যস্ত শহর থেকে অনেক দূরের ছোট্ট সুন্দর গ্রাম র্যাভেলাতে।হতাশ সাইলাস সেখানে একাকীই দিন কাটায়।কারো সাথেই মিশে না।নিভৃতচারী এ যুবকের কাছে পরিশ্রম করা ও বিনিময়ে স্বর্ণমুদ্রা সঞ্চয় করাই হয়ে ওঠে আনন্দের উৎস।বেচে থাকার মানে। কিন্তু তাও বেশিদিন স্থায়ী হল না।খোয়া গেল।শোকে দুঃখে যখন সে পাগলপ্রায়, তখন মৃত্যুপথযাত্রী এক মা'র ছোট্ট মেয়ে তার নিকটে আসে।কালক্রমে সেই হয়ে ওঠে তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার, বেচে থাকার সর্বস্ব।
মন্তব্যঃ
১.মার্নাররা নির্দিষ্ট দেশ সময় কালের গন্ডিতে আবদ্ধ থাকেনা। সীমাবদ্ধ থাকেনা শুধু এলিয়টের উপন্যাসের পাতায়ই।আমাদের আশপাশে খুজলে এমন হাজারো সাইলাসের খোজ পাওয়া যেতে পারে।আমরা হয়ত তাদের পাগল বলে অবজ্ঞা করি।
২. উপন্যাসের গডফ্রে কাস চরিত্রটার দিকে নিজের এক ব্যাপারে মিল খুজে পাই।আমি আর গডফ্রে কোন ঝামেলা পাকিয়ে গেলে সবসময় এক দৈবদুর্ঘটনার জন্য অপেক্ষা করি।যা সাধারণত ঘটে না।
অনুরোধ/উপরোধঃ
এখনো পড়া না হয়ে থাকলে পড়ে ফেলুন এই উপন্যাসটা। একটু করে হলেও মার্নারদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জাগবে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮
অশোক বলেছেন: প্রকাশ করেছে ফ্রেন্ডস বুক কর্নার।
আর অনুবাদক নিজেই স্বীকার করেছেন যে জর্জ এলিয়টের রচনাশৈলীকে সত্যকার উপভোগ করতে হলে মূল বই-ই পড়তে হবে।কেউ যেন লেখিকাকে অনুবাদ দ্বারা বিচার না করেন।
তবে আমার কথা ভিন্ন।ইংরেজি একটু কম হজম হয়।
তাই অনুবাদই সই।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
বইটা পড়ার আগ্রহ পেলাম।
০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
অশোক বলেছেন: পড়ে ফেলুন।
আমি সার্থক। আগ্রহ সৃষ্টি করতে পেরেছি,এ-ই প্রত্যাশা ছিল।
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২
এইচ তালুকদার বলেছেন: আমার পাঠ্য ছিলো,মূল ভাষাতেই পড়েছি
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৪
অশোক বলেছেন: ভাগ্যবান আপনি ।
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৫:০৮
কাদা মাটি জল বলেছেন: প্রজাপতি (সেবা প্রকাশনী) থেকে বছর বিশেক আগেই বের হয়েছে, এটা আর বোতল শয়তান নামের আরেকটা গল্প।
ক্লাস থ্রি তে থাকতে পড়েছিলাম। শৈশব মনে পড়ে গেলো মাইরি।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
অশোক বলেছেন: nostalgia
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কোন প্রকাশনী থেকে বের হয়েছে বইটা ?
অনুবাদ খুব কম পড়ি কারণ ভাবানুবাদ আর আক্ষরিক অনুবাদ এই দুইয়ের মেলবন্ধনে অনুবাদ সাবলীল হয়ে ওঠাটা জরুরী। সেটা না হলে অনুবাদের পাঠক তেমন পাওয়া যাবে না