![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♦♦ "দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়ে গেছে। এখন যারা গোমরাহকারী ‘তাগুত’দেরকে মানবে না এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, সে ধারণ করে নিয়েছে সুদৃঢ় হাতল যা ভাংবার নয়। আর আল্লাহ সবই শুনেন এবং জানেন।" -সূরা আল বাক্বারাহ, আয়াত ২৫৬
♦♦ "আহবান করো সকলকে তোমার বিধাতা প্রতিপালকের পথে- পান্ডিত্যপূর্ণ সুন্দরতম বাগ্মীতার সাথে। আর যুক্তি প্রমাণ দিয়ে আলোচনা করো তাদের সাথে এমনভাবে, যা সর্বোত্তম (এবং সে আহবান হতে হবে এমন হৃদ্যতাপূর্ণ যেন কোন পাষাণ হৃদয়ের কাছেও তা গ্রহণযোগ্য হয়)।" -আল কুর'আন (১৬:১২৫)
♦♦ যারা ধর্ম সম্পর্কে নানা মতের সৃষ্টি করেছে ও বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন কাজের দায়িত্ব তোমার নেই, তাদের বিষয় আল্লাহর এখতিয়ারভুক্ত।...” –আল কোরআন (সুরা আনআমঃ১৫৯)
♦♦ হে কিতাবিগণ! তোমরা তোমাদের ধর্ম নিয়ে অন্যায় ভাবে বাড়াবাড়ি করোনা...” –আল কোরআন (সুরা মায়িদাঃ৭৭)
♦♦ ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই। সৎ পথ ভ্রান্তপথ থেকে সুস্পষ্ট হয়েছে।...” –আল কোরআন (সুরা বাকারাঃ২৫৬)
♦♦ (ধর্ম সম্পর্কে) বিদ্রূপকারীদের বিরুদ্ধে আমিই (আল্লাহ) আপনার জন্য যথেষ্ট...” -আল কোরআন (সুরা হিজরঃ৯৫)
♦♦ যারা আল্লাহ ব্যতিত অন্য কিছুর নামে কসম করে তারা অবশ্যই আল্লাহর সাথে শরীক করে। (তিরমিযী শরীফ)
♦♦ আমি যদি মানুষকে নির্দেশ দিতাম কাউকে সেজদা করার জন্য তাহলে অবশ্যই স্ত্রীকে নির্দেশ দিতাম তার স্বামীকে সেজদা করার জন্য । – আল হাদীস (তিরমিযী)
♦♦ মানুষের উপর এমন একটা সময় আসবে যখন তার
ধর্মের ওপর প্রতিষ্টিত থাকাটা জ্বলন্ত কয়লা হাতে ধরে রাখার মতো কঠিন হবে। (তিরমিযী শরীফ)
♦♦ যে ব্যক্তি নিজের খেয়াল-খুশি অনুযায়ী কাজ করে আবার আল্লাহ তা’আলার রহমতেরও আশা করে, সে একেবারেই বেআক্কেল। (আল হাদিস)
♦♦ যে ঘরে কুকুর রয়েছে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না। (আল হাদীস)
♦♦ সেই ব্যক্তি সুখী যে নিজের দোষ দেখে অন্যের দোষ অনুসন্ধান বন্ধ করে দেয়।
উপার্জিত অর্থ হালাল পথে খরচ করে, জ্ঞানীদের সাথে চলাফেরা করে এবং পাপীদের থেকে দূরে সরে থাকে। (আল হাদীস)
♦♦ হে লোক সকল ! আমি তোমাদের জন্য দু’টি জিনিস রেখে যাচিছ, যতদিন তোমরা এই দুটোকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে ততদিন তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না, আর তা হলো আল্লাহর কোরআন এবং আমার সুন্নাহ। (আল হাদীস)
♦♦ শয়তান কখনও কখনও জ্ঞানের মাধ্যমেই তোমাদের ওপর আধিপত্য বিস্তার করবে।
জিজ্ঞাসা করা হলো, ইয়া রাসুলুল্লাহ (দঃ) ! তা কেমন করে ?
তিনি বললেন, শয়তান বলবে, জ্ঞান অর্জন করো এবং জ্ঞানার্জন সমাপ্ত না হওয়া পযর্ন্ত আমল করো না। ফলে মানুষ এলেম নিয়ে ব্যস্ত থাকবে কিন্তু আমলে বাহানা করবে। শেষ পযর্ন্ত আমলশূণ্য অবস্থায়ই তার মৃত্যু এসে যাবে। (আল হাদিস)
♦♦ তোমরা বিবাহ কর কিন্তু তালাক দিও না। কেননা, তালাকের কারণে আল্লাহর আরশ কেঁপে ওঠে। (আল হাদিস)
♦♦ যে সকল মহিলা কবর জিয়ারত করতে যাবে, বাতি জ্বালাবে বা সেজদা করবে, তাদের উপর রাসুলুল্লাহ (দঃ) অভিশাম্পাত করেছেন। (আবু দাউদ)
©somewhere in net ltd.