![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কিছু মেয়েরুপী কীটপতঙ্গ দেখেছি যারা দল বেঁধে একাধিক ছেলের সাথে প্রেম করে,
উদ্দেশ্য থাকে তাদের পকেট খালি করা।
তাদের সামনে দিয়ে কোনো ছেলে ভদ্রভাবে হেটে চলে গেলে,
তাকে টিজ করা হয়, এডাম টিজ।
বলা হয় যেনো ভাঁজা মাছটি উল্টে খেতে জানে না,
আরো অনেক বাঁজে বাঁজে কমেন্টস করা হয়।
এই জন্য আমি নারী জাতিকে খারাপ বলবো না।
যারা এই নষ্টামি বা নোংরামি করে,
তাদের সংখ্যা মোটেও বেশি নয়।
একেবারেই নগণ্য।
তবে তারা ফোকাস হয় বেশি।
আর এই বাঁজে কীটগুলোর জন্য সাফারিং এর শিকার হয় সকল নারী।
আবার দেখি কিছু পুরুষরুপী কীটপতঙ্গ বা বখাটে রাস্তাঘাটে-পাবলিক পরিবহনে মেয়েদেরকে টিজ করে, ইভটিজিং।
শরীরে হাত দেয় বা দিতে চায়,
সুযোগ পেলেই হায়েনার মতো ঝাপিয়ে পড়ে নারী দেহে,
সেই বখাটেদের সংখ্যাটিও খুব বেশি নয়।
এই কিছু কীটের জন্য দোষ দেয়া হয় সমগ্র পুরুষ জাতিকে।
এই দুই দলই সমাজের ভাইরাস, দেশের কলঙ্ক ও মানব জাতির অভিশাপ।
নারী বা পুরুষকে দোষ দিয়ে বিভক্তি সৃষ্টি করা বোকামি ছাড়া অন্য কিছু নয়।
এতে কীটপতঙ্গগুলো বেঁচে যায়।
শুধু যৌন হয়রানি নয়,
যেকোনো হয়রানির সাথে যারা জড়িত,
তারা নারী বা পুরুষ কোনোটিই নয়,
তারা মানুষের ক্যাটাগরিতে পড়ে না।
তারা ভাইরাস, বিষাক্ত কীটপতঙ্গ।
এদের বিরুদ্ধে আন্দোলন, মিছিল বা মানববন্ধন করে কোনো লাভ নেই।
ডাইরেক্ট এন্টিভাইরাস মারতে হবে।
কিছুদিন আগে শাহবাগের ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের দেখেছি-
প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে শাড়ি আর চুড়ি নিয়ে শাহবাগ থানায় গিয়েছেন পুলিশদেরকে পড়ানোর জন্য।
এটা করে কি পুলিশকে অপমান করা হলো?
নাকি নারীদের সৌন্দর্যের অলংকার শাড়ি আর চুড়ি প্রদর্শন করে বুঝানো হলো যে, এই গুলো দূর্বল জাতি ব্যাবহার করে,
তোমাদেরও ব্যাবহার করা উচিত!
ধর্ষকের শাস্তি চাইতে গিয়ে যদি ভুক্তভোগীকেই বারবার ধর্ষণ করি আমরা,
তাহলে জাতি হিসেবে আমরা যে অনেক নির্বোধ তা বলা বাহুল্য।
এই ব্যাপারগুলো খুব বেশি সেনসেটিভ।
তাই এইক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত।
একটি সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দ্বারা এই রকম একটি বড় ভুল মানায় না।
আবারো বলছি এবং বিশ্বাস করি,
এই নষ্টদের সংখ্যা নিতান্ত-ই কম।
তাদের কোনো দল নেই, জাত নেই, দেশ নেই, ধর্ম নেই।
তারা নারী-পুরুষ তথা সমগ্র মানবজাতির জন্য হুমকি।
তাদের নির্মূল হবে,
ভাইরাস-কীটপতঙ্গ মুক্ত পরিবেশে বড় হবে আগামি প্রজন্ম,
স্বপ্ন দেখি,
স্বপ্ন-ই সামনে চলতে সাহস যোগায়।
আসুন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হাতে হাত রেখে সামনে এগিয়ে যায় স্বপ্ন পূরণে এবং ভাইরাস-কীটপতঙ্গ মুক্ত আগামি গড়ার প্রত্যয়ে।
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসুন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হাতে হাত রেখে সামনে এগিয়ে যাই স্বপ্ন পূরণে এবং ভাইরাস-কীটপতঙ্গ মুক্ত আগামি গড়ার প্রত্যয়ে।
৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে নিকৃস্ট জাতি হলাম আমরা।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
বিবর্ণ হৃদয় বলেছেন: #চাঁদগাজী
হুম, খারাপ বলেন নি
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
বিবর্ণ হৃদয় বলেছেন: #সেলিম আনোয়ার
ধন্যবাদ
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
বিবর্ণ হৃদয় বলেছেন: #ঢাকাবাসী
আমি আপনার সাথে একমত নয়। আমরা হাতে হাত রেখে আন্দোলন করে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করেছি।
সবাই মিলে যুদ্ধ করে একাত্তরে স্বাধীন হয়েছি।
আমাদের জাতীয়তাবাদ মোটেও দূর্বল নয়।
হয়তো আমাদের মাঝেও কিছু কীটপতঙ্গ রয়েছে!
এইরকম কীটপতঙ্গ সকল দেশেই আছে।
এদেরকে ডাইরেক্ট এন্টিভাইরাস মারতে হবে।
জাতিকে দোষারোপ করা মানে তো কীটপতঙ্গদের কাছে হেরে যাওয়া।
জাতি হিসেবে আমরা হারতে জানি না।
রক্ত দিয়ে হলেও আমরা অর্জন করতে জানি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
অকারণ বকবক