![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয়তমা, তোমার প্রতীক্ষাই রই
দিবা নিশি আহো রাত্রি
প্রতিটি মুহূর্ত তোমার স্পর্শের
আশাই রই ,
যেমন ণীড় হারা পাখি নীড়ের খোঁজে
হন্য হয়ে ঠিকানার সন্ধান করে;
আমিও তেমনি অসহ্য ্রতীক্ষাই
তোমার প্রহর গুনি।
প্রতীক্ষার মুহূর্ত গুলোতে
আমি পথে পথে রাস্তার দুপাশের জানালায়
তোমাকে খূজে ভাবি,
হইত এখনি সাত রাজার ধন হইয়া উকি দিবে-
তুমি দেখা দিবে,
সাত রাজার ধন হইয়া আমার বুকে।
আমি তোমাকে খূজে ফিরি
ভীড় সঙ্কুল লোকাল বাসে,
জনবহুল বিপণী বিতান গুলোতে-
মনে হই চলন্ত সিঁড়ি বেয়ে নেমে এলে বুঝি
আমার পাশে।
আমি খূজে ফিরি সকল অফিস আদালতে
সেখানে নারী কর্মীদের সদর্প পথ চলা দেখি।
আমি খূজে ফিরি তোমাকে দিগন্ত জোড়া
সরষের ক্ষেতের মাঝে, মনে হই যেন তুমি আসছ
ওড়না উড়িয়ে বাতাসে এলিয়ে দিয়ে,
নিবিড় প্রশান্তি বয়ে নিয়ে।
আমি প্রতীক্ষা করি কালীবাড়ির পুকুর ঘাঁটে,
আর পদ্মা নদীর ফেরীর মাঝে।
আমি তোমার প্রতীক্ষা করি আমার
কবিতা লেখার খাতার মাঝে
যেখানে মনের শব্দ রাশি খেলা করে
তার আপন মনে।
আমি প্রতীক্ষা করি রমনা রেসকোর্স পার্কে
বেঞ্চিতে বসে , যেখানে আমার পাশের জাইগা টুকু
খালি থাকে তুমি আসবে বলে।
আমি প্রতীক্ষা করি কখন তুমি পাশে আশবে
আলতো করে বলবে ভালোবাসি, অনেক ভালোবাসি তোমাকে।
©somewhere in net ltd.