![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নটরডেম কলেজের বাংলা বিভাগের জনপ্রিয় শিক্ষক মুখতার স্যার আজ বেলা ১১টায় রাজধানীর ল্যাব এইড হাস্পাতালে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। জোয়ান মর্দ কালো ছেলে কুবের মাঝি, কিংবা কপিলা দের গল্প রসিয়ে রসিয়ে আর কেউ বলবে না ।
এক ছেলে ছিল ক্লাসে ধবধবে ফর্সা মত,সবাই তাকে ডাকতো সুন্দরী।স্যার ক্লাসে গিয়েই সুন্দরীকে চোখ টিপে ইশারা করতেন তাঁর নধরকান্তি বালিশখানা নিয়ে আসার জন্য কমন রুম থেকে।সুন্দরী বের হলে পরে স্যার এক দুষ্টু হাসি দিয়ে পড়ানো শুরু করতেন।
প্রথম বছর শুধু শরতচন্দ্রের চরিত্র বিশ্লেষণ, দ্বিতীয় বছর কপিলার চরিত্র বিশ্লেষণ-দুই বছর কেটে গেলো মহা আনন্দে।মধুসূদন কে ভিকির মেয়েরা কি বলতো, তা বুঝাতে গিয়ে চক, ডাস্টার দিয়ে অদ্ভুত সব ব্যাখ্যা দিয়ে মাতিয়ে রাখতেন সারা ক্লাশ। সিলেবাস বলে যে একটা ব্যাপার আছে,তা হয়তো তাঁর মনেও থাকতো না,,কারন সিলেবাসের বাইরেই তাঁর এবং আমাদের ছিল চরম আগ্রহ।
লোকটি আমাদের শ্রদ্ধা,ভালোবাসা আদায় করেছিলেন তাঁর সৎ এবং ধারালো জীবনবোধ দিয়ে,ভালোবাসা দিয়ে। অত্যন্ত কড়া ক্লাস রুটিনের মধ্যেও তিনি আমাদেরকে সবচেয়ে উপভোগ্য ক্লাসটি উপহার দিয়েছিলেন একেবারে ভিন্নভাবে।
স্যার,এই পৃথিবী থেকে আজ বিদায় নিলেন অগণিত ছাত্রের ভালোবাসা নিয়ে।জান্নাতবাসী হন,এই কামনা।
নটরডেম কলেজের বাংলা বিভাগের জনপ্রিয় শিক্ষক মুখতার স্যার আজ বেলা ১১টায় রাজধানীর ল্যাব এইড হাস্পাতালে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। জোয়ান মর্দ কালো ছেলে কুবের মাঝি, কিংবা কপিলা দের গল্প রসিয়ে রসিয়ে আর কেউ বলবে না ।
এক ছেলে ছিল ক্লাসে ধবধবে ফর্সা মত,সবাই তাকে ডাকতো সুন্দরী।স্যার ক্লাসে গিয়েই সুন্দরীকে চোখ টিপে ইশারা করতেন তাঁর নধরকান্তি বালিশখানা নিয়ে আসার জন্য কমন রুম থেকে।সুন্দরী বের হলে পরে স্যার এক দুষ্টু হাসি দিয়ে পড়ানো শুরু করতেন।
প্রথম বছর শুধু শরতচন্দ্রের চরিত্র বিশ্লেষণ, দ্বিতীয় বছর কপিলার চরিত্র বিশ্লেষণ-দুই বছর কেটে গেলো মহা আনন্দে।মধুসূদন কে ভিকির মেয়েরা কি বলতো, তা বুঝাতে গিয়ে চক, ডাস্টার দিয়ে অদ্ভুত সব ব্যাখ্যা দিয়ে মাতিয়ে রাখতেন সারা ক্লাশ। সিলেবাস বলে যে একটা ব্যাপার আছে,তা হয়তো তাঁর মনেও থাকতো না,,কারন সিলেবাসের বাইরেই তাঁর এবং আমাদের ছিল চরম আগ্রহ।
লোকটি আমাদের শ্রদ্ধা,ভালোবাসা আদায় করেছিলেন তাঁর সৎ এবং ধারালো জীবনবোধ দিয়ে,ভালোবাসা দিয়ে। অত্যন্ত কড়া ক্লাস রুটিনের মধ্যেও তিনি আমাদেরকে সবচেয়ে উপভোগ্য ক্লাসটি উপহার দিয়েছিলেন একেবারে ভিন্নভাবে।
স্যার,এই পৃথিবী থেকে আজ বিদায় নিলেন অগণিত ছাত্রের ভালোবাসা নিয়ে।জান্নাতবাসী হন,এই কামনা।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো শিক্ষক ছিলেন?
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫
শুভ_ঢাকা বলেছেন: ক্লাসে ঢুকা মাত্রই ক্লাস ক্যাপ্টেন টিচার'স রুম থেকে উনার বসার জন্য তাকিয়া নিয়া আসতো। তারপর শুরু করতেন উনার প্রিয় ট্রপিক 'ইয়ে' নিয়ে রসিয়ে রসিয়ে কথা বলা। সারা বছর একই ট্রপিক নিয়ে কথা বলতো। RIP।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উনি জান্নাতবাসী হন,এই কামনা রইল
ধন্যবাদ এই গুণী শিক্ষকের প্রয়ানের সংবাদ শেয়ার করার জন্য ।