![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ পথ বড় বিপৎসংকুল সহজে চলে না কেউ
কারণ ছাড়াই গাছের পাতায় উঠবে হঠাৎ ঢেউ
মট মট করে ডালা ভেঙ্গে পড়ে মাটিতে হাঁটে গাছ
পাহাড় থেকে ছুটে আসে যত অচেনা আজব মাছ!
দুঃসাহসী সেরাজ ফকির একাই পথে চলে
ভূত-পেরেতে চেষ্টা করেছে নানান ছলে বলে।
কাছে এলে তার লাঠিতে পিটায় পথেই মারে ভূত
তার ভয়েতে পালিয়ে বেড়ায়, ভূতেরা পায় না যুৎ।
এলাকা জুড়ে নাম ডাক তার ভূত তাড়ানো বীর
লাঠি হাতে চলে সেরাজ ফকিরে উন্নত করে শীর।
সকাল বিকাল লোটা বদনা গেলাসের স্বচ্ছ জলে
তাবিজ কবজ ঝাড়ফুকে তার জীবন ভালোই চলে!!
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪০
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: দারুন একটা ঘটনা!
মনে থাকবে আমার। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবিতাটি খুব ভাল লেগেছে ।
কবিতার কথার সাথে অদ্ভুত
একটা মিল পেলাম আজ বহু দিন পরে ।
ছোট বেলায় আমাদের এলাকায় লেংটা ফকির
নামে একজন হাতে ছোট একটা দা নিয়ে ঘুরে বেড়াত ।
দা দিয়ে সে কারো কোন ক্ষতি করতনা । শুধু পায়ে চলা
রাস্তার পাশের কাটা ঝোপঝাড় কেটে মানুষের চলার সুবিধা
করে দিত । একদিন রাতে এলাকার বড় বট গাছের নীচে সে
দেখা পায় এক ভুতের । সে ভুতকে ঝাপটিয়ে ধরে । ধস্তাধস্তি করে
ভুত তার হাত থেকে পালিয়ে বাঁচে । লেংটা ফকিরের উদাম বুকে লেগে
থাকে ইয়া লম্বা এক চুল আর তার মুখ যায় কিছুটা বেকে । এটা দেখে পাশের
বাড়ীর সদা মুনসি বিশাল এক আয়োজন করে। গ্রামের মানুষকে ডেকে তার উঠানে
এনে জড়ো করে তার ঘরের কোদালকে আগুনে তেতে লাল টকটকে করে লেংটা ফকিরের
মুখের কাছে নিয়ে ছেকা দিয়ে মুখ সুজা করে দেয় । তার পর থেকে লেংটা ফকীর আর সদা মুনসির
কথা ছড়িয়ে পড়ে গ্রাম হতে গ্রামান্তরে । দুজনে মিলে মন খুলে শুরু করে ঝাড়ফুক আর ওঝার কারবার ।
শুভেচ্ছা রইল