![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেছেন, হাইকোর্ট বিভাগের দেয়া পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায় বহাল থাকলে সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম উঠে যাবে না। একদলীয় শাসনব্যবস্থাও চালু হবে না। আইনমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম থাকা না থাকা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে যে সন্দেহ ও সংশয় ছিল তিনি তা খানিকটা অপনোদন করতে পেরেছেন। আইনমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে, সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম শব্দমালা থাক, এটা সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা এবং সরকার এ ব্যাপারে কোনো ব্যত্যয় ঘটাতে চায় না। সংবিধানে এই শব্দমালা সংযোজিত হয়েছিল পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে আর এটি করেছিলেন সামরিক শাসক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।
পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায়ে সামরিক আইন ও ফরমানকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু বিসমিল্লাহির রাহমানির থাকবে কী থাকবে না সে ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। যদিও এ শব্দমালা সংবিধানের অংশ কি না তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কারণ, সংবিধানের প্রস্তাবনার ওপর এই শব্দমালা রয়েছে। আইনমন্ত্রী বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমের মতো আরেকটি বিষয় নিয়ে যদি তার বা সরকারের অবস্থান ব্যাখ্যা করতেন তা হলে সাধারণ মানুষের মনে এ নিয়ে সন্দেহ আর অবিশ্বাস থাকত না। আমরা সে দিকটি নিয়ে আলোচনা করব।
সংবিধান শুধু একটি রাষ্ট্র পরিচালনার মূল ভিত্তি নয়। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস, আকাঙ্ক্ষা ও জাতিসত্তার পরিচয়ের প্রতিফলন থাকে সংবিধানে। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায়ে রাষ্ট্র পরিচালনার মূল নীতিসংক্রান্ত ঘোষণার ৮ নম্বর ধারাটি বাতিল করা হয়েছে। এ ধারায় উল্লেখ আছেঃ ‘৮(১) সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস জাতীয়তাবাদ গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচার এই নীতিগুলো এবং তৎসহ এই নীতিগুলো থেকে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সব নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূল নীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।
১(ক) সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসই হইবে যাবতীয় কার্যাবলির ভিত্তি।’
পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায় কার্যকর হলে এই শব্দমালা আর সংবিধানে থাকবে না। রাষ্ট্র পরিচালনার মূল নীতিসংক্রান্ত এ ধারা বাতিলের ব্যাপারে আইনমন্ত্রী এবং সরকারের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল কোনো মন্তব্য করেছেন বলে আমাদের জানা নেই। আমরা ধরে নিতে পারি, তারা এই ধারাটি বাতিলকে সমর্থন করেন। কারণ, পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায়ের ব্যাপারে বিগত সরকারের সময় করা আপিল থেকে সরকার নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এখনো বিষয়টি বিচারাধীন সে কারণে এ নিয়ে বিতর্কে যাওয়া ঠিক হবে না।
আমরা আবার আইনমন্ত্রীর বক্তব্যে ফিরে যাই। তিনি বলেছেন, পঞ্চম সংশোধনী সম্পর্কে হাইকোর্টের দেয়া রায়ে সংবিধানের চার মূলনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই চার নীতি হচ্ছে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ। আইনমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, সংবিধানের এই ৮ নম্বর ধারাটি বাতিল হলে প্রকৃতপক্ষে এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষের বিশ্বাসের যে কথাটি সংবিধানে উল্লেখ আছে তা আর থাকছে না। আর এর ফলে আল্লাহর ওপর পূর্ণ বিশ্বাস বা আস্থার কথা না থাকায় এটি একটি প্রকৃত অর্থে ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান হিসেবে পরিগণিত হবে। এ কথাটি আইনমন্ত্রী বলেছেন। কিন্তু তিনি বলেছেন, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম উঠে যাবে না। এখানে আইনমন্ত্রী কিছুটা চতুরতার আশ্রয় নিয়েছেন। প্রথম কথা হলো, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম শব্দমালার অর্থ হচ্ছে দয়াময় পরম দয়ালু আল্লাহর নামে। বাংলাদেশের মানুষ সাধারণত কোনো কাজ শুরু করার আগে আল্লাহর নামে শুরু করে। সংবিধানের শুরুতেই এই দৃষ্টি থেকে এ শব্দমালা বসানো হয়েছে। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আর সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসই হবে যাবতীয় কার্যাবলির ভিত্তি। এই দুই বাক্যের তাৎপর্য বা গুরুত্ব এক নয়। দ্বিতীয় বাক্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের বিশ্বাস এবং চেতনার প্রতিফলন ঘটেছে। পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের মাধ্যমে মানুষের বিশ্বাসের এই মর্মমূলে আঘাত করা হয়েছে। এ ছাড়া যেহেতু বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংবিধানের প্রস্তাবনার বাইরে রয়েছে সে কারণে যে কেউ এ প্রশ্ন তুলতে পারেন, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংবিধানের অংশ নয়।
এখন প্রশ্ন হলো সরকার কেন হাইকোর্টের একটি রায়ের মাধ্যমে ’৭২-এর সংবিধানে ফিরে যেতে চাইছে? আমরা জানি সর্বোচ্চ আদালত আইনের ব্যাখ্যাদাতা। আইন প্রণয়ন করে সংসদ। দেশের মানুষ নির্বাচনে ভোট দিয়ে আইন প্রণয়নের জন্য সংসদ সদস্য নির্বাচিত করে। বর্তমান সরকার সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। তারা সংসদে যেকোনো ধরনের আইন পাস করতে পারে। সরকার যদি মনে করে তারা সংবিধানে ৮ নম্বর ধারা বাতিল করে বাংলাদেশকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশে পরিণত করবে তা তারা সংসদে করতে পারে। কিন্তু তা না করে হাইকোর্টের রায়ের মাধ্যমে কেন করতে চাচ্ছেন সেটি একটি বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে।
পঞ্চম সংশোধনীর রায়ে সামরিক আইন বা ফরমানগুলোকে বাতিল করা হয়েছে। গণতন্ত্রকামী কোনো মানুষ সামরিক শাসন সমর্থন বা পছন্দ করতে পারে না। কিন্তু যেকোনো পরিস্থিতিতে হোক বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় সামরিক শাসন বলবৎ ছিল। সেই সামরিক শাসকদের একজন এখনো রাজনীতি করছেন এবং সরকারের অংশীদারও বটে। এ দীর্ঘ সামরিক শাসনে অনেক খারাপ আইন যেমন হয়েছে, তেমনি কিছু ভালো আইনও হয়েছে। এমনকি এমন অনেক চুক্তি হয়েছে যা অন্যরা বিরোধিতা করলেও তার ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হয়েছে।
পরবর্তী সরকার সাধারণভাবে পূর্ববর্তী সরকারের আইন বা কর্মকাণ্ডের বৈধতা প্রদান করে থাকে। কোনো আইন ক্ষমতাসীনদের কাছে অগ্রহণযোগ্য বিবেচিত হলে সেগুলো সংসদে বাতিল হবে। অর্থাৎ গ্রহণ বর্জনের কাজটি করবে সংসদ। আমরা উদহারণ হিসেবে বলতে পারি প্রথম আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সাথে ২৫ বছর মেয়াদি মৈত্রী বন্ধুত্ব চুক্তি করলেও জিয়াউর রহমান, এরশাদ, বেগম খালেদা জিয়ার সরকার এর তীব্র বিরোধিতা করলেও তা বাতিল করেনি বা করতে পারেনি। আবার ’৯৬ সালে গঙ্গার পানি চুক্তি বা পার্বত্য শান্তি চুক্তি নিয়ে তারা বিরোধিতা করলেও সে চুক্তি এখনো বহাল আছে। একইভাবে সামরিক শাসনামলে অনেক আইন হয়েছে যেগুলো এখনো বহাল আছে। এই ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য সরকারের উচিত ছিল আপিল প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা। সরকার সম্ভবত এই বিবেচনায় এটি প্রত্যাহার করেছে , ’৭২-এর ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানে ফিরে যাওয়ার যে ঘোষণা দিয়েছে তা এই রায়ের মাধ্যমে পূরণ হচ্ছে।
কিন্তু কী ধরনের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান তারা চান তা স্পষ্ট করতে পারছে না। আইনমন্ত্রীর বক্তব্যে বুঝতে পারছি বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই। তা হলে ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসই হইবে যাবতীয় কার্যাবলির ভিত্তি’ এ বাক্য নিয়ে আপত্তি কেন? এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা বা বিশ্বাস নেই এমন কথা তো বলা যাবে না। এখন আইনমন্ত্রী যদি মনে করেন এবারের নির্বাচনে দেশের মানুষ সংবিধানের এই ধারাটি বাতিল করে ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান প্রণয়নের জন্য ভোট দিয়েছে। তা হলে তাদের উচিত হবে সেই আইন সংসদে প্রণয়ন করা।
’৭২-এর সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার এ ধারাটি নেয়া হয়েছে ভারতীয় সংবিধানের আদলে। আমরা লক্ষ করছি সরকারের মন্ত্রীরা সংবিধানে আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের মাধ্যমে এ জনগোষ্ঠীর মানুষের যে আইডেন্টিটি বা পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে তা তারা অস্বীকার করতে চাইছেন। সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিদেশী রাষ্ট্রদূতদের উপস্থিতিতে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মুসলিম দেশ নয়, সেক্যুলার দেশ। সরকার যদি নীতিগতভাবে মনে করে, এ দেশের মানুষের মুসলিম পরিচয় তারা মুছে ফেলতে চান সে সিদ্ধান্ত তাদের সংসদে নিতে হবে। কারণ সংসদ সদস্যরা জনগণের প্রতিনিধি। তবে ধর্মনিরপেক্ষতার ব্যাপারে যারা অতি উৎসাহী তাদের শুধু একটি বিষয় মনে করিয়ে দিতে চাই, স্বাধীনতার পর দেশী-বিদেশী নানা চাপ উপেক্ষা করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন। সদ্য স্বাধীন এই রাষ্ট্রকে পরিচয় করে দিয়েছিলেন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে। তিনি বলেননি যে এটি বিশ্বের দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থ সেক্যুলার রাষ্ট্র।
যা হোক আইনমন্ত্রী পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের মাধ্যমে সংবিধানে চার মূল নীতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে যে মন্তব্য করেছেন আদালতের ওপর তা এক ধরনের চাপ প্রয়োগের শামিল। যদি তারা সংসদের মাধ্যমে এ আইন প্রণয়ন বা সংবিধান সংশোধনে সাহসী না হন তা হলে আদালতের ওপর ভর করে কেন এই রাজনৈতিক অভিলাষ পূরণ করতে চাইছেন? এ কারণে কী? জনগণের কাছে এই ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠার এজেন্ডা গ্রহণযোগ্য হবে না বরং এর পরিণতি হবে ভয়াবহ। আর এ কারণে আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে চাইছেন।
লেখকঃ আলফাজ আনাম।
[email protected]
Click This Link
১০ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:১৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কে লিখছে তার চেয়ে বড় কথা হল কি লিখছে সেটা তোর বুঝার ক্ষমতা মনে হয় নাই। পারলে কি ভুল লেখছে জবাব দে?
২| ১০ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:৪৯
ভালো-মানুষ বলেছেন: সংবিধানে বিসমিল্লাহ থাক কেলা?
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:০১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যেহেতু আমরা বাংলাদেশের ৯০% জনগণ হলাম মুসলমান।
৩| ১০ ই মে, ২০০৯ ভোর ৬:১৯
ঝরা সৈয়দ বলেছেন: ধর্ম যার তার-
রাষ্ট্র আপনার বাবার।।
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:০৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এই জন্যই তো আলীগের পোষ্টারে থাকে আল্লাহ সর্বশক্তিমান। তাগোরে এই ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞাসা করেন।
৪| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:০২
ভালো-মানুষ বলেছেন: তে বাকী মাইনষের কি হইব?
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:০৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বাকী ধর্মের মানুষের কি তাগো ধর্ম পালনে বাঁধা আছে?
৫| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ৯:৩০
ভালো-মানুষ বলেছেন: তো সংবিধানে বিসমিল্লাহ না থাক্লে তো মুসলমনগোরও ধর্ম পালনে বাধা থাকে না! তাইলে বিসমিল্লা লাগবো কেন?
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ৯০% মুসলমান চাইছে তাই সংবিধানে এটা বহাল আছে।
৬| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৫
মরুবিজয় বলেছেন: আজাইরা - রাজাকার আর ধর্ম-ব্যবসার বোস্কাধারী
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ছাল নাই কুত্তার বাঘা নাম। ইন্দুস্থানী দালাল তোমার বিজেপি-শিবসেনা বাপেরা বাবরী মসজিদ ভাইঙ্গা রাম মন্দির করে আর গুজরাটে মুসলমান গণহত্যা করে তার চেয়ে বাংলাদেশ অনেক অনেক ভাল। এটা স্বীকার কর না ক্যা? আর তোমার আইনমন্ত্রী ভাওতাবাজি করে এটা দেইখাও না দেখার ভান কর। ইন্দুস্থানী দালাল।
৭| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৩৭
মামুন (শ।কিল) বলেছেন: ভালো-মানুষ @ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম অর্থাৎ পরম করুনাময় আল্লাহ্র নামে শুরু করলাম।এ বাক্যে আপনার মত তথাকথিত প্রগতিশীল নাস্তিক (যারা এদেশে সংখ্যায় খুবই নগন্য) ব্যাতীত অন্য কারো সমস্যা থাকার কথা নয়।
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সহমত এবং অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৮| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৬
পরিবর্তনবাংলা বলেছেন: @ ভালো-মানুষ,ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা এরা জানেন কি ?
মুসলমান হলে সুরা কাফিরুন পড়ুন। আল্লাহতায়ালা কোরআনের সুরা কাফিরুনে পরিস্কার বলে দিয়েছেন যার যার ধর্ম তার তার।
ফলে দেখা যাচ্ছে, এখন যারা ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে তারা হয়ত নতুন কোন ধর্ম তৈরি করতে চাচ্ছে।
@ ঝরা সৈয়দ, ইসলাম কোন ধর্ম নয় তা জানেন কি ?
পরিপূর্ণজীবন বিধান মানে কিন্তু রাষ্ট্র বাদ যায় না । আশা করি বুঝেছেন না বুঝলে আওয়াজ দিয়েন।
৯| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৬
পরিবর্তনবাংলা বলেছেন: @ ভালো-মানুষ,ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা জানেন কি ?
মুসলমান হলে সুরা কাফিরুন পড়ুন। আল্লাহতায়ালা কোরআনের সুরা কাফিরুনে পরিস্কার বলে দিয়েছেন যার যার ধর্ম তার তার।
ফলে দেখা যাচ্ছে, এখন যারা ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে তারা হয়ত নতুন কোন ধর্ম তৈরি করতে চাচ্ছে।
@ ঝরা সৈয়দ, ইসলাম কোন ধর্ম নয় তা জানেন কি ?
পরিপূর্ণজীবন বিধান মানে কিন্তু রাষ্ট্র বাদ যায় না । আশা করি বুঝেছেন না বুঝলে আওয়াজ দিয়েন।
১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: দারুণ কথা বলেছেন ভাই। এরা হল ধরি মাছ না ছুই পানির মতন। তাদের নাস্তিকদের সংখ্যা একেবারেই চুনাপুটির মতন কিন্তু ভাব ও তর্জন-গর্জনে মনে হয় তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ। ইসলাম কখনই বলেনি জোড় জবস্তি করে নিজের ধর্ম অন্যের উপর চাপাতে। কিন্তু নাস্তিক গুরু কার্লমার্ক্স ও লেলিন জোড় পূর্বক তাদের নাস্তিকতা আস্তিকদের উপর চাপিয়েছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
১০| ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:১৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বিসমিল্লাহ দিয়া কী লাভ হইছে ? দেখেন তো আমি ঠিক বলছি কি না ..
সংবিধানে বিসমিল্লাহ : হাফ প্যান্টের বুক পকেট
১০ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শামীম ভাই ক্ষতির প্রশ্নেতো উঠেই না, বরং লাভই হয়েছে। কারণ আমরা মুসলমানগণ ভাল কাজে সব সময় আল্লাহর রহমত কামনা করি।
১১| ১০ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
দিগন্ত বলেছেন: ’৭২-এর সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার এ ধারাটি নেয়া হয়েছে ভারতীয় সংবিধানের আদলে।
- মিথ্যা কথা। ভারতের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার ধারণা এসেছে ১৯৭৫ সালে।
১০ ই মে, ২০০৯ রাত ৯:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডঃ কামাল হোসেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের মতামতানুসারে বাংলাদেশের সংবিধান তৈরি করেন।
১২| ১০ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৭
ভালো-মানুষ বলেছেন: ১০ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৪৩
লেখক বলেছেন: ৯০% মুসলমান চাইছে তাই সংবিধানে এটা বহাল আছে।
কবে চাইছে? কোনখানে চাইসে? বিসমিল্লা দিয়া মুশলমানের কি নাস্তা করব! ফাউল পেচাল বন করেন। যদি অন্য ধর্মের লোকেগো হেগো ধর্মের বিসমিল্লা টাইপ কিছু সংবিধানে না থাকলে ধর্মপালনে অসুবিধা না হয়, মুশলমানেগো কেন লাগব সেইটা তো কৈলেন না। হুদাই পাবলিকের উপ্রে দোষ চাপাইলে।
১০ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে নাস্তিক বইলাই গায়ের জোড়ে অস্বীকার করতেছেন। তাই বলে বাংলাদেশের ৯০% এর পক্ষে। প্রমাণ আলীগ ও বিএনপির পোষ্টারে আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লেখা আছে। এর চেয়ে বড় আর কোন প্রমাণের দরকার নাই।
১৩| ১০ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০০
ভালো-মানুষ বলেছেন: @মামুন (শ।কিল)
হ আমার সমস্যা আছে। আপনে আপনের গুষ্ঠী লয়া যত খুশী বিসমিল্লা-শ্রী ভগবান-খুদা-ঈশৃ কয়া চিল্লান আমার অসুবিধা নাই। মাগার একটা রাষ্ট্রযন্ত্ররে যদি খৎনা দিতে চেষ্টা করেন তাতে আমি খালি আপত্তিই করুম না, ঠেকামু,।
১০ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হুদাই কপাল চাপড়াইবেন। কারণ কোমর দিয়া পাহাড় ঠেলন যায় না।
১৪| ১০ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪
ভালো-মানুষ বলেছেন: @পরিবর্তন বাংলা
ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা কি? এট্ট সরল কৈরা যদি বুঝায়া কৈতেন, আমগো মত মুক্ক শুক্ক মাইনষের লাভ হৈত। আর কুরান পড়তে কন, কুরাণ পইড়া কিছু কৈলে তো কন যে অনুবাদে ভুল আছে, তাফসীরে গলদ আছে। যদি হাদিস পইড়া কিছু কই তাইলে কয়া উঠেন বহুত হাদীস নাকি জাল! কৈ যাই। তারচেয়ে ভালো আপনেই আমারে এট্ট বুঝায়া কন ধর্মনিরপেক্ষতা জিনিসখান কি?
১০ ই মে, ২০০৯ রাত ৯:৫৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনারা কোরআনের বিকৃত ও মিথ্যা-বানোয়াট অর্থ করবেন আর মুসলমানগণ কিছু বলবে সেটা ভাবাতো চরম বোকামী। আর ধর্ম নিরপেক্ষতার সহজ অর্থ হল
A person or an institution free from relegion.
http://dictionary.reference.com/browse/secular
আপনাদের মত নাস্তিকদেরকেই প্রকৃত অর্থে ধর্মনিরপেক্ষ বলা যায়।
১৫| ১০ ই মে, ২০০৯ রাত ১০:০৬
মাসুদ রানা* বলেছেন: বাংলাদেশে অধিকাংশ জনগনই চান সংবিধানে "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম" থাকুক। এখন কিছু নাস্তিক টাইপের পোলাপাইন না চাইলে কার কি আসে যায়।
১১ ই মে, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পুরোপুরি সহমত এবং অনেক অনেক ধন্যবাদ মাসুদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মে, ২০০৯ ভোর ৫:০৪
ভালো-মানুষ বলেছেন: এত কৈ গোয়াদিকন্তের ন্যুজ পড়িস না, পুস্তাইস না। কে শুনে কার কতা! নে একটা মাইনাস।