নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
যখন ২০০৯এ ক্ষমতায় এসে হাসিনার ওয়াদা করা ১০ টাকা করে প্রতি কেজি চাউলের মূল্য নির্ধারণ করতে ব্যার্থ হল তখন চাটুকারের দল বলে যে উৎপাদন খরচ ও কৃষকের লাভ রাখতে হলে এটা অসম্ভব। তাই নির্বাচনী বৈতরনী পার হওয়ার জন্য খুব সস্তা কারসাজি করছিল হাসিনা;
https://www.youtube.com/watch?v=k2nPkR0z784
এখন হাসিনা দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেও এখন ২০১৫ সালে সেই মেহনতী কৃষক লোকসান দিয়েই ধান উৎপাদন করছে;
ধান আছে, হাসি নেই
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/534466/
সরকারী হিসেবেই প্রতি মণ ধান উৎপাদন করতে একজন কৃষকের খরচ পরে ৭০০ টাকা। কিন্তু র্দূভাগা কৃষকদের এই ধান বেচতে হয় ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা। সব আড়তদার, ফরিয়া ও মধ্যস্বত্বভোগীরা কৃষকদের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে কম দামে কেনে কিন্তু চড়া দামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করে। থানা-পুলিশ, প্রশাসন, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সব জেনেও এই সকল মিডিলম্যানদেরকে প্রতিরোধ করেই না যেখানে কৃষকদের থেকে ৮৮০ টাকা মণ দরে সরকারী মূল্যে ধান কিনার প্রশ্নই উঠে না। কারণ সরকারী এই সকল দপ্তর উদ্যোগ নিলে আলীগের যারা এই সমস্ত মিডিলম্যান তাদের লভ্যাংশ কমে যাবে। সবাই ভাগ বাটোয়রা করে কিভাবে কাঙ্খিত অর্থ পাবে?
শেখ হাসিনার নামের শুরুতে আবশ্যিকভাবে ‘দেশরত্ন’ বসানোর প্রস্তাব
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/540649/
লোকসানে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের মুখেই শুনি কি বলে তারা;
আশুগঞ্জের ধান বেচাকেনার জন্য খ্যাত মেঘনাঘাটে দাঁড়ানো কৃষক শহিদের পরনে রংচটা লুঙ্গি, গায়ের শার্টের রংও ফ্যাকাশে। তার চেয়েও ফ্যাকাশে তাঁর মুখ। ধান নিয়ে কথা বলতে গেলে বলে উঠলেন, ‘তিন বছর ধইরা দাম পাই না। এখন বুঝতাছেন কেন মানুষ সাগর পাড়ি দিয়া থাইল্যান্ডের জঙ্গলে যায়।’
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বহু দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত দেশান্তরী হয়ে নিজ ভাগ্য গড়তে জীবন দিতেও রাজি। তথা এই দেশের দূর্বিষহ অবস্থার জন্য তারা পালিয়ে যেতে চায়। এখন দেশরত্নের প্রস্তাব দিয়ে আওয়ামী চাটুকাররা বোঝালো মানুষের দুঃখ র্দূদশার সাথে পরিহাস করা তাদের জন্য অত্যন্ত সহজ!
৩০ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমি ধান উৎপাদনকারী চাষীদের কথা বলছি।
২| ৩১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: সৈ. শামসুল হক এতটা নীচে নামবেন জানতুমনা। জাতি যেরকম তারা সেরকম নেতাই পায়!
৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:১৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: রতনে রতন চিনে
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখনো শতকরা ৪০/৪৫ জন কৃষিতে, তাই এটাই এখনো প্রধান পেশা।
আপনার লেখায় কৃষকদের আসল অবস্হা তুলে ধরতে পারেননি।
আপনি কৃষি সাবসিডিয়ারীর কথা বলতে ভুলে গেছেন।
আর দেশরত্ন উনাকে কেহ উপাধী দিতে পারার কথা নয়; সৈয়দ শামসুল হক একটু তেল মেরেছে, এটুকুই।