![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) ছয় উছূলী তাবলীগের লোকজন মসজিদের মধ্যে অবস্থান নেয়। কিন্তু স্বাভাবিকভাবে ঘুমের মধ্যে তো সবার স্বপ্ন (!) একরকম থাকে না। আর তাই দলবেধে মসজিদে ঘুমিয়ে এই গোষ্ঠীটি দ্বারা হরহামেশাই নাপাকি ছড়িয়ে থাকে। ( বি:দ্র: মসজিদে ইতিক্বাফের নিয়ত ছাড়া থাকা জায়িজ নেই)
২) তাবলীগের লোকজন রাস্তায় সিরিয়াল ধরে হেটে গাশত করে। রাস্তায় রিকশাআলা, ফুটপাতের দোকানদার, দিনমজুর, মাঠের ফুটবল প্লেয়ার, ক্রিকেট প্লেয়ার যেখান থেকে যাকে পায় সেখান থেকে তাকেই ধরে নিয়ে আসে। কিন্তু এসব লোকের সব সময় তো আর কাপড়-শরীর পাক থাকে না। তারা অনুনয় বিনয় করে অনেক বুঝায়, কিন্তু নাছরবান্দা তাবলীগে লোকজন তা শুনতে নারাজ। (বি:দ্র: অজু ছাড়া মসজিদে প্রবেশ মাকরুহ, নাপাক অবস্থায় হারাম)
৩) ইসলামের ভিত্তি ৫টি, কিন্তু তাবলীগের ভিত্তি ৬টি (কালেমা, নামাজ, এলেম ও যিকির, একরামুল মুসলিমিন, সহি নিয়ত, তাবলীগ)। এদের জ্ঞানে রোজা, হজ্জ, যাকাত নেই।
৪) ৮৭ বছর আগে ইলিয়াস সাহেব স্বপ্নযোগে এই নতুন ছয় উছূল ভিত্তিক পদ্ধতির দেখা পায়। কিন্তু এর আগে এই ছয় উছূল ভিত্তিক পদ্ধতির কোন অস্তিত্ব ছিল না। (বি:দ্র: স্বপ্ন কখন শরীয়তের দলিল নয়)
৫) ইসলাম কখনই পরিবার পরিজনের হক না পূরণ করে অন্যত্র চলে যাওয়া সমর্থন করে না। অথচ তাবলীগের কার্যক্রম হচ্ছে: এক চিল্লা (৪০ দিন), তিন চিল্লা (১২০ দিন) দেওয়া। এমনকি এরা বলে থাকে ঈদের সময় (যখন লোক পাওয়া যায় না) পরিবার ছেড়ে চিল্লা দিলে বেশি ফজিলত। (বি:দ্র: কেরনীগঞ্জে তাবলীগ সম্পর্কে প্রচলিত শ্লোক: যে যায় তাবলীকে, ওর বউ লইয়া যায় পাবলিকে)
৬) ফহুদ ফায়দা হবে!!! ফহুদ ফায়দা হবে!!! কিন্তু বই মাত্র দুইখান! ফাজায়লে আমল, আর তাবলীগে নেসাব। ইসলামে গুরুত্বপূর্ণ কিতাব সমূহ এদের সিলেবাস বহির্ভূত।
৭) সারা বিশ্বে মুসলমানদের উপর এত জুলুম-নির্যাতন। কিন্তু এর বিরুদ্ধে তাবলীগের কোন চিল্লা চিল্লি নাই। সমগ্র দুনিয়া সম্পর্কে এরা পুরোই বেখবর।
৮) এই গ্রুপের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট কাধে নেওয়া গাট্টি। এই গাট্টির ভাড়ে সর্বদাই কুজ হয়ে থাকে তারা। (বুঝাতে চায় খুব ইসলামে খেদমত করছে)
৯) নামায-কালামের থেকে এদের মধ্যে হান্ডি-বাসন-চূলার বাহার বেশি। অর্থ্যাৎ এ সমস্ত তৈজসপত্র পরিবহনের দিকেই এদের বেশি ঝোঁক।
১০) তাবলীগের বেশিরভাগ মুরব্বীদের কপালের উপরের অংশে একটা কালো দাগ দেখবেন। এটা নাকি নামায (!) পড়ার দাগ। কিন্তু সহিহ ভাবে সেজদা দিলে কপালের মধ্যখানে দাগ পড়ার কথা, উপরের অংশে না। কিন্তু আপনি যদি মাটিতে কপাল ঘষে থাকেন, তবে মধ্য অংশ দিয়ে ঘষতে পারবেন না, উপর অংশ দিয়ে ঘষতে হবে। আর তাহলেই দাগ পড়া সম্ভব। (তাবলীগ ছাড়া বহু লোক দেখেছি যারা ৬০ বছর ধরে জামাতে নামায পড়ে কিন্তু কপালে দাগ কোন পড়েনি, কিন্তু দুই বছর তাবলীগে থাকলেই এই দাগ অবশ্যাম্ভী!!!)
১১) পবিত্র হজ্জে কয়েক মাস ধরে লোক জমায়েত করে কত লক্ষ লোক হয়????? আর লোকজন ফিরতে কত দিন লাগে? কিন্তু কথিত বিশ্ব ইজতেমায় (এদের দাবি এটা নাকি গরীবের হজ্জ!) ৩০ লক্ষ (!) লোক হয়, তবে সকালে মোনজাত শেষ হলে বিকালে মাঠ ফাকা। (মিডিয়ার কারসাজি, আসলে ৩০ হাজার হয় নাকি সন্দেহ)
১২) রবিবার দ্বিপ্রহর বেলায় আখেরী মোনজাতের সময়। এই সময়টা খ্রিস্টান ধর্মালম্বিরা বিশেষভাবে তাদের সাপ্তাহিক প্রার্থনার সময় হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। এদের মুরব্বীরা কি খ্রিস্টানদের সাথে মিল রেখে বিষয়টা নির্ধারণ করে?????
১৩) শুধু হজ্জের সময় মাথা ন্যাড়া করা সুন্নত, অন্য সময় বাবরী চুল রাখা সুন্নত। কিন্তু এরা সব সময় মাথা ন্যাড়া করে থাকে। আবার মোছ সম্পূর্ণ চাছা মাকরুহ। কিন্তু এরা সর্বদা মোছ চেছে খালি ময়দান করে ফেলে, যা দেখতে খুবই কটু দেখায়। যার কারণে এদের বলা হয়: মাথা ন্যাড়া, মোছ চাছা তাবলীগ।
১৪) এই দলটি খুব নেকির পাগল। সারা দিন ক্যালকুলেটর দিয়ে নেকির হিসেব মিলায়। তাদের দাবি তারা নবীওয়ালা কাজ করে, কিন্তু এরা নিতান্তই মূর্খ ও কম জানলে ওয়ালা লোদের দল।
বহুত ফায়দা হবে! ফহুত ফায়দা হবে! কিন্তু রাতের রাস্তায় আর মেহনত করতে পারলাম না। সবাইকে ধন্যবাদ।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭
নূরুল হুদা (শান্ত) বলেছেন: ভিটামিন নো ট্যাগিং প্লিজ!!! নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বর্ণনা করলাম। না বুঝার কিছু নাই।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭
সুলতানা১২ বলেছেন: দেওবন্দের একটা ছঅও হলো এই গাট্টিওয়ালাগুলি।
/
সবাই চায় বর্তমানে কেমনে ফাকিজুকি দিয়া ইবাদত করা যায়। আর তাবলীগ হইলো সেই শর্টকোর্স যেখানে আপনি কদম ফেলবেন আর কোটি কোটি নেকির বস্তা পাইতেই থাকবেন।
খ্রিস্টান ধর্মের প্রসঙ্গ এনেছেন তাই বলি- খ্রিস্টানরা যতই পাপ করুক গির্জায় গিয়া পোপের কাছে টেকা দিয়া মাপ চাইলে সব খুন মাপ। তাবলীগীরা এর চেয়ে কম কিসে???
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
মুহাই বলেছেন: ভূত ফায়দা ভূত ফায়দা ।বেচারারা এমনে ঠান্ডায় কাহিল তার উপর এমন আগুন পোস্ট!
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৯
রিওমারে বলেছেন: ধর্মের নামে ইবলিশ টাইপের লোকেরা কতকিছুই না করতেছে।। সবচেয়ে সত্যি কথাটা হলঃ সৃষ্টি কর্তাকে পাওয়ার সঠিক পথ সম্পর্কে এরা একেবারেই বে খবর।। নিজেদের মন গড়া মতবাদ এরা ধর্ম বলে চালাচ্ছে।। আল্লাহ এদের জন্য কোরানে আফসুস করেছেন।।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
বহুরুপি জীবন বলেছেন: সঠিক টা কি?
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬
বহুরুপি জীবন বলেছেন: আই মিন ওইটা ভুল পথ যদি হয় সঠিক পথ কি?
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৩
ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: এইসব এইখানে লিখে কি লাভ টা হলো? এর চাইতে মসজিদে জুম্মার খুতবায় এইটা পড়ে শুনাতে পারেন, আপনারও খায়েস মিটবে, লোকজন এর কিলথাপ্পড়ও মাটিতে পড়বে না
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩২
নূরুল হুদা (শান্ত) বলেছেন: আপতত, লেখার থাপ্পরটা আপনার মত লেফাফা তাবলীগির কান্ধে আগে তো পরছে.....
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
মুহম্মদ আতিক হাসান বলেছেন: গাট্টি ওয়ালা পুটলি ওয়ালা ! গন্ড মূর্খ ছয় উছুল ওয়ালা !
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
তারেক বলেছেন: বুঝতেছি তাবলীগ নিয়া আপনার গা জ্বলে । তাহলে বলেন কোন দলে যাব যেখানে সঠিক ইসলাম আছে?
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
মুকুটহীন সম্রাট বলেছেন:
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ঘৃণাবোধ থেকে প্রসূত লেখা।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: তাবলীগের লোকজন রাস্তায় সিরিয়াল ধরে হেটে গাশত করে। রাস্তায় রিকশাআলা, ফুটপাতের দোকানদার, দিনমজুর, মাঠের ফুটবল প্লেয়ার, ক্রিকেট প্লেয়ার যেখান থেকে যাকে পায় সেখান থেকে তাকেই ধরে নিয়ে আসে-------------------।
নামাজের কথা বলে, অন্যায়, পাপাচার, ব্যভিচার থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বলে। আপনার মতে এটা কি তারা খারাপ কাজ করছেন?
আমার বাবা চল্লিশ বছর ধুমপান করেছেন, নামাজ পড়াতো দুরের কথা জুমআর নামাজ পর্যন্ত উনি কখনই পড়েন নাই। দাড়ী টুপিওয়ালা মানুষ উনি কখনই দেখতে পারতেন না, বদমেজাজীও ছিল। সেই মানুষটা তিন ছিল্লা দিয়ে আসার পর সম্পূর্ন অন্য মানুষ। উনি এখন ধুমপান ছেড়ে দিয়েছেন, পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, ফজরের নামাজ ও জামাতের সাথে পড়েন, জুমআ তো অবশ্যই পড়েন, তাহাজ্জুদের নামাজ ও পড়েন, এখন আর কোন ব্যাপারে রাগান্বিত হন না, আমার সাথে কথা হলেই নামাজ আর পরকাল
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
নূরুল হুদা (শান্ত) বলেছেন: ভণ্ড তাবলীগি পুটুলীওয়ালা গুলো মাল্টিতে বেশ দেখাইলো।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০
ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: এই লেখকে যদি এক বাপ এর পোলা হয়ে থাকে তাহলে এইসব লেখা নিয়ে মসজিদে গিয়ে পড়ে দেখতো। যাদের পিতৃপরিচয়ের ঠিক নেই তারাই অলীআল্লাদের নিয়ে এইসব পরচর্চা করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১১
বাউন্ডুলে তিতাস বলেছেন: সারা বিশ্বে মুসলমানদের উপর এত জুলুম-নির্যাতন। কিন্তু এর বিরুদ্ধে তাবলীগের কোন চিল্লা চিল্লি নাই। সমগ্র দুনিয়া সম্পর্কে এরা পুরোই বেখবর।