![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
A student of BUTex(Bangladesh University of Textiles)love very much for net surfing and blogging.
একটি ব্রেক আপ এর কথা এবং...
_________________________________________________________
জিয়া উদ্যানে আজকে এই ঘটনাটা ঘটেছে, সেই কথাই সংক্ষেপে এখানে বলার চেষ্টা করেছি। একটু বড় হতে পারে, আশা করি পরে দেখবেন...
_________________________________________________________
আমার কাজ কাম না থাকলে মাঝে মাঝেই জিয়া উদ্যানে বেড়াতে যাই। আইডিবি তে একটা কাজে গেছিলাম, তখন ভাবলাম অনেক দিন যাওয়া হয় না, আজকে একটু ঘুরে যাই।
জিয়া উদ্দানের একটা নির্দিষ্ট জায়গা আছে আমার বসার জন্য। গেলে সেখানেই বসি আমি।
আজকে গিয়া দেখি সেখানে এক আপু বসে আছে... এজন্য একটু দূরে গিয়ে বসলাম। ক্যামেরা দিয়ে কিছু ছবি তুললাম।
(উপরের ছবিটাও আজকেই এই সময়েই তোলা)
কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনতে শুনতে এক সময় নজর পড়লো আপুর দিকে।
...দেখি হাপুস নয়নে কাঁদছে আপু।
দেখে অনেক খারাপ লাগলো। বুঝলাম যে হয়তো বা বয় ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া বা ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।
কেন জানি অনেক খারাপ লাগলো, হয়তো আপুটার ব্যাথা বুঝতে পেরেই বেশি করে খারাপ লাগতেছিল।
হ্যা-না, হ্যা-না করতে করতেই একসময় আপুর পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
আপুকে বললাম, "কিছু মনে না করলে একটা পারসোনাল প্রশ্ন করি আপু?"
...আপু মুখ তুলে তাকালেন, ঘাড় টা কাত করে সম্মতি দিলেন। দেখলাম চোখ একেবারে লাল হয়ে গেছে।
-"কি হয়েছে আপু? ঝগড়া নাকি ছাড়াছাড়ি?"
কাঁদতে কাঁদতেই বললেন "ছাড়াছাড়ি" বলেই আরও বেশি করে কান্না শুরু করলেন।
পাশে বসলাম...
আবারে আপু নিজেই কথা বলা শুরু করলেন, "সে আমার সাথে এতো বড় প্রতারণা করবে, আমি কখনোই ভাবতে পারি নাই, ওকে অনেক বেশি বিশ্বাস করতাম। সে আমার সাথে এতো বড় বিশ্বাস ঘাতকতা করবে কখনোই ভাবী নাই..............."
ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এই কথা গুলোই বারবার আপু বলতে লাগলেন। আমি তাকে সময় দিলাম নিজের মনের সকল জমানো কথা ঝেড়ে ফেলে দিতে। আমি জানি, ভালো লাগবে আপুর...
একটানা কয়েক মিনিট কথা বলে তিনি কিছুটা স্বাভাবিক হলেন। আমার দিকে তাকালেন...
আমি কি বলবো বুঝতে বা পেরে বললাম, "জিয়া উদ্যানে আসলে আমি সব সময় এই জায়গাতে বসি, আজকে আপনাকে এখানে দেখলাম তাই পাশে বসে ছিলাম, আপনার কান্না দেখে অনেক খারাপ লাগতেছিল বলে জিজ্ঞেস করলাম, কিছু মনে করিয়েন না আপু।"
-"ইটস ওকে... আপনাকে কথাগুলো বলতে পেরে নিজেকে অনেক হালকা হালকা লাগতেছে এখন..."
সাহস করে বললাম, "আপু, যদি কিছু মনে না করেন তবে আপনাকে কিছু কথা বলি। জানি না আপনি কে, যার সাথে আপনার ব্রেক আপ হল সে কে, জানি না আপনাদের রিলেশন কতদিনের আর কেমনি বা ছিল... তবুও বলি যা হয়েছে ভালোই হয়েছে... পৃথিবীতে যেটাই ঘটে থাকুক না কেন সব ঘটনার পিছনে অবশ্যই কিছু না কিছু ভালো লুকিয়ে আছে।"
-"আমাদের ৪ বছরের রিলেশন ছিল। "
-"...দেখেন আপু, চার বছরের রিলেশন আপনাদের এখন ব্রেক হল, তাতেই আপনার এই অবস্থা... তাহলে একবার ভেবে দেখুন তো আরও পরে যদি ব্রেক আপ হতো তবে কি অবস্থা হতো?
... সে কি করেছিলো আপু?"
-"সে আরেকটা মেয়ের সাথে রিলেশন করতো, তাও সেটাও ১ বছরেরও বেশি সময় ধরে, আর আমি কিনা বুঝতেই পারি নাই..." (আবার কান্না শুরু হল)
-"দেখেন আপু আপনি কতো লাকি...
দেখেন...
একটাবার শুধু চিন্তা করে দেখেন যে আপনি কতোটা লাকি...!
এই ঘটনা যদি এখন না ঘটে আপনাদের বিয়ের পরে ঘটতো তবে কি হতো????
এখন হয়তো আপনার অনেক কষ্ট লাগতেছে, কয়েকদিন কষ্ট লাগবে, তারপর ধিরে ধিরে একসময় কষ্ট তা কিন্তু ফিকে হয়ে আসবে। আরও কিছুদিন পরে একেবারেই ভুলে জাবেন ব্যাপারটা-এটাই স্বাভাবিক আর এটাই বাস্তবতা।"
[এ পর্যায়ে আপু আমার দিকে তাকালেন, চোখে চোখ পড়লো, কেন জানি মনে হল তার চোখে আমি আশা দেখতে পেলাম... আমি বলতে লাগলাম...]
-"...কিন্তু একটাবার চিন্তা করে দেখেন তো এই সেম ঘটনা যদি আপনাদের বিয়ের পরে ঘটতো তবে কি হতো অবস্থা...? আপনাকে সারা জীবন এই বোঝা বেয়ে বেড়াতে হতো... আপনাকে সারা জীবন এমন একটা লোকের সাথে থাকতে হতো যাকে আপনি আর কখনোই বিশ্বাস করতে পারবেন না, সেই সময়ের কথাটা একবার চিন্তা করে দেখেন..."
-"আসলেই তো... এরকম একটা ছেলের সাথে আমি ঘর করার কথা চিন্তাও করতে পারি না।"
-"দেখেন তাহলে..."
-"আপনি হয়তো বিশ্বাস করবেন না, আমি এই ছেলের জন্য আত্মহত্যার কথা ভেবেছিলাম"
-"আসলে ঐ ছেলেটা আপনার জন্য উপযুক্ত ছিল না আপু। এজন্যই সে আজ আপনাকে হারালও... আপনি তাকে হারান নি, বরং সেই আপনাকে হারিয়েছে... কথাগুলো একবার চিন্তা করে দেখেন আপু..."
_________________________________________________________
এরকম আরও অনেক অনেক অনেক কথা হল...
আমি সাধারণত অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলতে ইজি ফিল করি না, বিশেষ করে মেয়েদের সাথে তো না-ই... কিন্তু আজকে এই সময়ে কি হল জানি না... এতো কিছু বলে ফেললাম।
...পরে আপু সহ বাদাম খেলাম, চিপস খেলাম লেক এর পাশে বসে...
শেষে আপুর চোখে আর পানি আমি দেখি নাই, ঝরঝরে হাসসজ্জল এক মেয়েকে দেখেছি আমি...
_________________________________________________________
মাগরিবের আজান দিলে আমি আপুকে বললাম, "আপু এখন তবে যাই। এখন নামাজ পরে আসি... আশা করি আমার কথা গুলো ভেবে দেখবেন। এখানে আরও কিছুক্ষণ বসে থাকেন তারপর যাবেন।"
তখন আপু বললেন, "এখনি চলে যাবেন? আমরা তো এখনও পরিচিত হলাম না, আপনি কে, আপনার পরিচয় কি কিছুই তো জানা হল না, আমি কে সেটাও তো বলা হল না..."
-"সব সময় সব কিছুর কি দরকার আছে আপু...? কিছু মানুষ অপরিচিত থাকাই ভালো মনে হয়। "
-"ব্যাপারটা কেমন হয়ে গেলো না? অন্তত পরিচিত তো হতে পারি...?
-"থাক না আপু, আপনার আজকের এই দিনটা স্মরণীয় হয়ে থাক না, আপনি পরে হয়তো কাউকে বলতে পারবেন যে একটা অপরিচিত ছেলে আমাকে এভাবে এই কথাগুলো বলেছিল।"
-"অন্তত নাম টা তো বলেন..."
-"ঠিক আছে আপু, এখান থেকে যাবার সময়ে নাম টা বলে যাবো।"
এই বলে জিয়া উদ্দানের মসজিদেই নামাজ পরে আসলাম, আসার সময়ে একটা কাগজ এ আমার নাম লিখে সেই কাগজ দিয়ে একটা গোলাপ ফুল বানালাম (অরিগেমি)।
...এসে দেখি আপু তখনও সেখানে বসে আছে, দেখি পাশেই এক আইসক্রিম ওয়ালা বসে আছে, বুঝলাম আপু ওনাকে আটকিয়ে রেখেছেন, আমি গেলে দুইটা আইসক্রিম বের করে দিলেন, বাধ্য হয়ে বসে খেতে হল, দেখলাম এই অল্প সময়ের মধ্যেই আপুর মধ্যে আমূল পরিবর্তন, এ যেন সম্পূর্ণ অন্য এক মানুষ। খেতে খেতে টুকটাক দুই একটা কথা হল, তারপর চলে আসলাম আমি।
___________________________________________________________
[আসার সময়ে আপুর হাতে আমার কাগজ দিয়ে বানানো গোলাপটা দিয়ে বললাম, "এটা খুললে ভিতরে আমার নাম টা পাবেন, কিন্তু এই গোলাপ টা একবার খুললে এটা আর জোড়া দিয়ে গোলাপ বানাতে পারবেন না, এখন আপনার এই বিশেষ দিনে পাওয়া এই গোলাপ টা রাখবেন নাকি আমার নাম জানবেন সেটা এখন একান্তই আপনার ব্যাপার।"
...আপু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বসে রইলেন, আমি তাকে সেই অবস্থায় রেখে আল্লাহ হাফেজ বলে আমার সাইকেল নিয়ে চলে আসলাম।
আপুর পরিচয় আর আমার জানা হল না, জানি না আপু আমার পরিচয় কখনো পাবে কিনা। (তবে আপু যদি আমার নাম টা দিয়ে গুগল এ একটু সার্চ করে দেখে তবেই হয়েছে, আমার সব কিছুই জানতে অ্যান্ড দেখতে পারবে)]
___________________________________________________________
কেন জানি অনেক ভালো লাগলো আজকের এই ঘটনা... জানি আপু অনেকদিন আমাকে মনে রাখবে। ^_^
...তারপর হয়তো ভুলে যাবেন, হয়তো কখনোই ভুলবেন না।
হয়তো একদিন দেখবো অনলাইন এর কোন কমিউনিটি তে আপু আমাকে বলল, বাপ্পী, আমাকে চিনতে পারতেছো? আমি সেই মেয়ে যার সাথে জিয়া উদ্দানের লেক এ কথা বলেছিলা... হয়তো.................................................................................
এরকম অনেক হয়তো মনের মাঝে আসতেছে, ...কিন্তু সব ঝেড়ে ফেলে দিয়ে সামনে যেতে হবে।
____________________________________________________________
নিজের মতো ব্যাথিত একজনকে সান্তনা দিতে পেরে আসলেই অনেক সুন্দর লাগতেছে আমার...
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: আসলে ঘটনাটি আমার সামনেই ঘটেছে বলে ভালো লিখতে পেরেছি।
ধন্যবাদ।
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৪
সািহদা বলেছেন: ঘটনাটা পরে মনে হলো আজ আপনি একটা ভালো কাজ করেছেন, ভালো মানুষের পরিচয় দিয়েছেন ও আজ একটা মেয়ের জীবন বাঁচিয়েছেন ।
আল্লাহ আপনাকে ভালো রাখুক দোয়া করি।
এভাবে অনেক ছেলের জন্য মেয়ে এবং মেয়ের জন্য ছেলে অকালে জড়ে যায় অনেক মায়ের কোল থেকে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৮
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: আসলে আমি নিজেও এরকম একটি ঘটনার স্বীকার হয়েছিলাম।
এজন্য আমি আমি জানি যে এরকম সময়ে মানসিক অবস্থা কিরকম হয়।
আমি নিজেও এই সময়ে আত্মহত্যা এর কথা ভাবতাম।
পরে নিজেকে সাম্লে নিতে পেরেছি।,
আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও আজকে আমার মতোই একজনের জীবন বাছাতে পেরেছি।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
নীলতিমি বলেছেন:
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪১
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
বাংগাল গাজী বলেছেন: সে হয়তো মনে রাখবে না, তাতে কি সুন্দর একটা হাঁসি মুখ তো আপনি অঙ্কিত করেছেন বিষণ্ণতার পটে। ধন্যবাদ।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: আসলেই.।
এটাই আমার পাওয়া। একটি হাসি মুখ।
মন্তব্বের জন্য ধন্যবাদ
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪১
দি সুফি বলেছেন: আপনি হয়ত ঐ মেয়েটাকে কিছুটা বিপদমুক্ত করেছেন! তবে কখনই বিবাহ-বহির্ভূত প্রেম-ভালোবাসাকে সাপোর্ট করি না। নিজের সমাজের মূল ভিত্তিগুলোর একটা হল সামাজিক বন্ধন। যেটা এই সকল অনৈতিক প্রেম-ভালোবাসার কারনে ধীরে ধীরে আলগা হয়ে যাচ্ছে। সমাজের মূল ভিত্তি নিয়ে নাড়াচাড়া করলে, কিছুটা ভাঙ্গা অংশ নিজের মাথায়ও পরবে (এইটা কিন্তুক মখা থিওরি না )। কথাটা আপনার উদ্দেশ্যে নয়। তাই আশা করি মাইন্ড করবেন না।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত।
কখনই বিবাহ-বহির্ভূত প্রেম-ভালোবাসাকে সাপোর্ট করি না। নিজের সমাজের মূল ভিত্তিগুলোর একটা হল সামাজিক বন্ধন। যেটা এই সকল অনৈতিক প্রেম-ভালোবাসার কারনে ধীরে ধীরে আলগা হয়ে যাচ্ছে।
আমি জানি আমাকে বলেন নাই।
মন্তব্বের জইন্ন ধন্যবাদ।
৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৭
রাশফি বলেছেন: সত্যিই তোঁ ।আমি তাকে হারাই নি ।সে আমাকে হারাইছে । ভাল লাগল । আসলেই হালকা লাগসে ।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: আসলে এটা অনেক বড় একটা সান্তনা।
আমি তাকে হারাই নাই, সেই আমাকে হারিয়েছে।
সে আমার যোগ্য ছিল না।
মন্তব্বের জন্য ধন্যবাদ
৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৩
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: আপনার ভূমিকাটা সত্যিই প্রশংসনীয় +++
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আসার সময়ে আপুর হাতে আমার কাগজ দিয়ে বানানো গোলাপটা দিয়ে বললাম, "এটা খুললে ভিতরে আমার নাম টা পাবেন, কিন্তু এই গোলাপ টা একবার খুললে এটা আর জোড়া দিয়ে গোলাপ বানাতে পারবেন না, এখন আপনার এই বিশেষ দিনে পাওয়া এই গোলাপ টা রাখবেন নাকি আমার নাম জানবেন সেটা এখন একান্তই আপনার ব্যাপার।"
অসাধারন আইডিয়া।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন:
জানি না কেন এই আইডিয়া টা মাথায় এসেছে।
তবে এই আইডিয়া টা আমার নিজেরও অনেক পছন্দ হইছে।
মন্তব্বের জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
ডরোথী সুমী বলেছেন: হুম.....কাউকে বিশ্বাস করা যায়না। চালিয়ে যান। অন্যরাও উৎসাহিত হবে। জীবনটাকে অনেকে অর্থহীন মনে করে। আসলেতো জীবনটা দেয়াই হয়েছে অনেক কাজ করার জন্য।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: আসলেই জীবন টা দেওয়া হয়েছে অনেক কাজ করার জন্য।
কিছু আঘাতে থেমে থাকলে চলবে না।
সব বাধা ভেঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে আমাদের সামনের দিকে.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।
মন্তব্বের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪১
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালো লিখেছেন।