![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব পেছনে যেতে হবে না। একটু ফিরে তাকালেই দেখা যাবে বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কা সিরিজে অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে মুশফিকরা সব সময় যোজন যোজন পিছিয়ে। সেখানে এখন ফার্লংয়ে নেমে এসেছে। ২০১৩ তে অন্তত: অভিজ্ঞতার ঢাল ব্যবহারে উদ্ধারের ব্যর্থ চেষ্টা করতে পারেন মুশফিক। তিলকরত্নে দিলশানের আছে ৮৫ টেস্ট খেলার অভিজ্ঞতা। তারপর ৮১ টেস্টের অভিজ্ঞতা নিয়ে থিলান সামারাবীরা। যিনি অধিনায়ক সেই অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজের অভিজ্ঞতা ৩১ টেস্টের বেশি নয়। সেদিক দিয়ে মুশফিক তার চেয়ে এক ম্যাচ কম খেলেছেন। সবচেয়ে বেশি টেস্ট খেলাজন মোহাম্মদ আশরাফুল। ব্যবধান কমে আসছে। তবে আইসিসির ভবিষ্যত সূচীর যে হাল তাতে ব্যবধানটা আরো কমিয়ে আনা বাংলাদেশর পক্ষে নিকট ভবিষ্যতে সম্ভব হবে না। তবে এ সিরিজে অন্তত: অভিজ্ঞতার বিচারে বাংলাদেশের ক্রিকেটের দায়সারা উত্তরগুলো ব্যক্তিগতভাবে আমি আশা করি না। অনেক হয়েছে। তেরো বছর টেস্ট খেলার পর এখন এই বুলি বড় অচল। মুশফিককে এবার এটা মেনেই মাঠে খেলতে হবে।অনিভজ্ঞ শব্দটার সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেটের আড়ি অন্তত: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই প্রার্থনা।
©somewhere in net ltd.